পানি পান করা ভালো, তবে বেশি…
স্বাস্থ্য
রক্ষায় আমরা বেছে বেছে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাই। কিন্তু আপনি কী জানেন?
অধিক হারে স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে ঘটতে পারে হিতেবিপরীত। দেখা দিতে পারে
জটিল শারীরিক সমস্যা। সেই কারণে পরিমাণমতো খাবারগুলো খেতে বলছেন
বিশেষজ্ঞরা। চলুন এবার জেনে নিই, কোন কোন স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেলে জটিল শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে-
কলা
কমবেশি আমাদের সবার পছন্দ কলা। সুস্বাস্থ্যের জন্য এটি খাওয়ার ওপর আমরা বেশি জোর দিই। তবে মনে রাখতে হবে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে অধিক হারে ফলটি খেলে হার্ট ও নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গাজর
এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা কেরোটিন। এটি বেশি খেলে শরীরে তা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এমনটি হলে ত্বক মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ত্বক বিবর্ণ আকার ধারণ করে। হয়ে যায় ফ্যাকাশে।
বাদাম
এটি একটি পুষ্টিকর খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও চর্বি। ফলে তা বেশি খেলে শরীরে মেদ জমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ডিম-মাংস
শরীরে কোষ, কলা ও হরমোন তৈরির জন্য ডিম-মাংস খাওয়া দরকার। তবে মোটেও এসব বেশি খাওয়া যাবে না। খাবার দুটিতে রয়েছে উচ্চহারে প্রোটিন। অধিক হারে মাংস-ডিম খেলে কিডনির ওপর চাপ পড়ে। ফলে রক্তে নাইট্রোজেন বর্জ্য জমা হয়।
পানি
পানির অপর নাম জীবন। সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত হাইড্রেশন দরকার। তা বলে কিন্তু বেশি পানি পান করা যাবে না। অতিরিক্ত পানি পান করলে শরীরে সোডিয়ামের ঘনত্ব কমে যায়। কোষের কার্যকারিতায় বিঘ্ন ঘটে। মস্তিষ্কে জ্বালাপোড়া হয়।
পালং শাক
এটি শীতকালীন সবজি। পুষ্টিসমৃদ্ধ হওয়ায় আমরা এ সময়ে প্রায়ই তা খাই। তবে বেশি খাওয়া যাবে না। এতে রয়েছে অক্সালেট, যা কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
কফি
এতে রয়েছে ক্যাফেইন নামক উত্তেজক পদার্থ। ফলে কফি বেশি খেলে স্নায়ুর ওপর চাপ বাড়ে। ঘুমের সমস্যা হয়। বুক ধড়ফড় করে।
গ্রিন টি
অনেকে মেদ ঝরানোর জন্য বেশি বেশি গ্রিন টি খান। এ প্রবণতা থাকলে এখনই কাটিয়ে উঠুন। কারণ এতে হিতেবিপরীত ঘটতে পারে। হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার উদ্রেক ঘটাতে পারে।
কলা
কমবেশি আমাদের সবার পছন্দ কলা। সুস্বাস্থ্যের জন্য এটি খাওয়ার ওপর আমরা বেশি জোর দিই। তবে মনে রাখতে হবে এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ভিটামিন, মিনারেল, ফাইবার, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে অধিক হারে ফলটি খেলে হার্ট ও নার্ভের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
গাজর
এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা কেরোটিন। এটি বেশি খেলে শরীরে তা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে। এমনটি হলে ত্বক মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ত্বক বিবর্ণ আকার ধারণ করে। হয়ে যায় ফ্যাকাশে।
বাদাম
এটি একটি পুষ্টিকর খাবার। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও চর্বি। ফলে তা বেশি খেলে শরীরে মেদ জমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
ডিম-মাংস
শরীরে কোষ, কলা ও হরমোন তৈরির জন্য ডিম-মাংস খাওয়া দরকার। তবে মোটেও এসব বেশি খাওয়া যাবে না। খাবার দুটিতে রয়েছে উচ্চহারে প্রোটিন। অধিক হারে মাংস-ডিম খেলে কিডনির ওপর চাপ পড়ে। ফলে রক্তে নাইট্রোজেন বর্জ্য জমা হয়।
পানি
পানির অপর নাম জীবন। সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত হাইড্রেশন দরকার। তা বলে কিন্তু বেশি পানি পান করা যাবে না। অতিরিক্ত পানি পান করলে শরীরে সোডিয়ামের ঘনত্ব কমে যায়। কোষের কার্যকারিতায় বিঘ্ন ঘটে। মস্তিষ্কে জ্বালাপোড়া হয়।
পালং শাক
এটি শীতকালীন সবজি। পুষ্টিসমৃদ্ধ হওয়ায় আমরা এ সময়ে প্রায়ই তা খাই। তবে বেশি খাওয়া যাবে না। এতে রয়েছে অক্সালেট, যা কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।
কফি
এতে রয়েছে ক্যাফেইন নামক উত্তেজক পদার্থ। ফলে কফি বেশি খেলে স্নায়ুর ওপর চাপ বাড়ে। ঘুমের সমস্যা হয়। বুক ধড়ফড় করে।
গ্রিন টি
অনেকে মেদ ঝরানোর জন্য বেশি বেশি গ্রিন টি খান। এ প্রবণতা থাকলে এখনই কাটিয়ে উঠুন। কারণ এতে হিতেবিপরীত ঘটতে পারে। হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার উদ্রেক ঘটাতে পারে।
No comments