কান চুলকালে...
কেউ অভ্যাসবশত কেউ কোনো অসুখের কারণে কান চুলকায়। অটোমাইকোসিস বা কান চুলকানোর কারণ হচ্ছে-
যে দেশের আবহাওয়া উষ্ণ ও আর্দ্র অর্থাৎ নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের মানুষ। যেমন বাংলাদেশ। যাদের দীর্ঘসময় ধরে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হচ্ছে। যারা ডায়াবেটিসে আক্রান্ত অর্থাৎ রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে।
কোন জীবাণু দায়ী-
চুলকানি ছত্রাক জাতীয় জীবাণু বা উদ্ভিদ থেকে হয়, দেহের অন্যান্য কারণে এ জীবাণু দাদ সৃষ্টি করে। অ্যাসপারজিলাস নাইজার, ক্যানডিডা অ্যালবিকাস দিয়ে সাধারণত চুলকানি হয়।
উপসর্গ-
কানে অস্বস্তিকর সঙ্গে কান বন্ধ হয়ে আছে এমন উপলব্ধি হওয়া। কান থেকে ধূসর, সবুজ, হলুদ বা সাদা রঙের নিঃসরণ বেরিয়ে আসতে পারে।
চিকিৎসা-
কানের ময়লা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। কটন বাড ব্যবহার করা যাবে না। নাইস্টটিন ক্রিম, ক্লোটিমাজল, ইকোনাজল ও জেনসেন ভায়োলেট মলম ব্যবহার করা যায়।
অ্যান্টি হিস্টামিন ওষুধ
কানে যদি ব্যথা থাকে তবে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যায়। সতর্কতার সঙ্গে চিকিৎসা না করলে কানের পর্দার অনাকাক্সিক্ষত ক্ষতি হতে পারে। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
অধ্যাপক ডা. জাহীর আল-আমিন
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা
মোবাইল : ০১৭১৫০১৬৭২৭
কোন জীবাণু দায়ী-
চুলকানি ছত্রাক জাতীয় জীবাণু বা উদ্ভিদ থেকে হয়, দেহের অন্যান্য কারণে এ জীবাণু দাদ সৃষ্টি করে। অ্যাসপারজিলাস নাইজার, ক্যানডিডা অ্যালবিকাস দিয়ে সাধারণত চুলকানি হয়।
উপসর্গ-
কানে অস্বস্তিকর সঙ্গে কান বন্ধ হয়ে আছে এমন উপলব্ধি হওয়া। কান থেকে ধূসর, সবুজ, হলুদ বা সাদা রঙের নিঃসরণ বেরিয়ে আসতে পারে।
চিকিৎসা-
কানের ময়লা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দিয়ে পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। কটন বাড ব্যবহার করা যাবে না। নাইস্টটিন ক্রিম, ক্লোটিমাজল, ইকোনাজল ও জেনসেন ভায়োলেট মলম ব্যবহার করা যায়।
অ্যান্টি হিস্টামিন ওষুধ
কানে যদি ব্যথা থাকে তবে ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যায়। সতর্কতার সঙ্গে চিকিৎসা না করলে কানের পর্দার অনাকাক্সিক্ষত ক্ষতি হতে পারে। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
অধ্যাপক ডা. জাহীর আল-আমিন
নাক কান গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও সার্জন
ইমপালস হাসপাতাল, তেজগাঁও, ঢাকা
মোবাইল : ০১৭১৫০১৬৭২৭
No comments