ডাকাতির নেপথ্যে ভাই
একমাত্র মেয়ের বিয়ের জন্য ৮৪ ভরি ওজনের স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করেছিলেন রাজধানীর মোহাম্মপুরের বাসিন্দা ব্যবসায়ী আক্তার হোসেন ওরফে আক্তার কোম্পানি। বিয়ের খরচের জন্য ঘরে রেখেছিলেন ১৩ লাখ নগদ টাকা। সপ্তাহখানেক পরেই বিয়ের অনুষ্ঠান। তাই পুরো বাড়িতে আনন্দের আমেজ। কিন্তু সেই আনন্দে ভাটা পড়ে হঠাৎ। অনুষ্ঠানের সপ্তাহ খানেক আগে আক্তার কোম্পানির বাড়িতে হানা দেয় একদল ডাকাত। স্ত্রী সেলিনা আক্তার, মেয়ে লিমন আক্তার মীম আর ছেলে তানভীর হোসেনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হাত-পা-মুখ বেঁধে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায় ডাকাত দলের সদস্যরা। গত বছরের নভেম্বরের ১১ তারিখ বিকালে দুর্ধর্ষ এই ডাকাতির ঘটনাটি ঘটে। প্রায় ৯ মাস পর এই ডাকাতির ঘটনার রহস্য উন্মোচন করেছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। কিন্তু রহস্য উদ্ঘাটন করতে গিয়ে নিজেরাও চমকে উঠেছে তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। পুরো ডাকাতির এই ঘটনার নেপথ্য পরিকল্পনাকারী ছিল আক্তার কোম্পানির আপন ছোট ভাই নাজির আহমেদ ওরফে শামীম। শামীমের পরিকল্পনায় ডাকাতির পুরো ঘটনাটি বাস্তবায়ন করে আক্তার কোম্পানির বহু দিনের বিশ্বস্ত কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদ। গোয়েন্দা পুলিশের কাছে গ্রেপ্তারের পর সব স্বীকার করেছে ছোট ভাই ও কেয়ারটেকার। জানিয়েছে ডাকাতির পরিকল্পনা থেকে বাস্তবায়ন ও বিপুল স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকার ভাগাভাগির কথাও। আর এসব শুনে রীতিমতো বিস্মিত ব্যবসায়ী আক্তার। প্রথম দিকে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের কথা বিশ্বাস করতে চাননি। পরে নিজের কানে ভাই ও কেয়ারটেকারের কাছে শুনে রীতিমতো ‘থ’ বনে গেছেন তারা। কারণ ডাকাতির ঘটনার পর প্রথমদিকে ছোট ভাই শামীম আর কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদই ডাকাতদের ধরার জন্য পুলিশের কাছে ছোটাছুটি করেছিলেন। তদন্ত সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, এ ঘটনায় সেলিম, ফারুক, রিয়াজ নামে অপর ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের হেফাজত থেকে ডাকাতি করা নগদ ১ লাখ ৭ হাজার টাকা, একটি স্বর্ণের চেইন ও ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত দুটি চাপাতি ও একটি চাকু উদ্ধার করেছে।
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, ক্লু লেস ডাকাতির ঘটনাটির রহস্য উদ্ঘাটন ও আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে যে আপন ভাই জড়িত তা ঘূর্ণাক্ষরেও কেউ সন্দেহ করেনি। এখন ডাকাতির মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হলেন আক্তার কোম্পানি। তারা পাঁচ ভাই। নাজির হোসেন ওরফে শামীম হলো চতুর্থ। ব্যবসায়ী আক্তার কোম্পানির একমাত্র মেয়ের বিয়ের জন্য প্রচুর স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করেন। খরচের জন্য ঘরে রাখেন ১৩ লাখ টাকা। এই বিষয়টি পরিবারের সদস্য হিসেবে ভাইয়েরা জানতো। ছোট ভাই শামীম এই টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করার জন্য পরিকল্পনা করে। বিষয়টি সে জানায় বাড়ির কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদকে। নূর মোহাম্মদ ডাকাতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব নেয়। এজন্য সে সেলিম, রিয়াজ, ফারুক ও সাহাবুদ্দিনকে ঠিক করে। সাহাবুদ্দিনও আক্তার কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতো। পরিকল্পনা মতো ঘটনার দিন বাসার সামনে ভাই আক্তার কোম্পানিকে পাহাড়া দেয়ার দায়িত্ব নেয় ছোট ভাই শামীম। বাসার পাশেই আক্তার কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যালয়। ডাকাতির সময় আক্তার কোম্পানি যেন বাড়িতে প্রবেশ না করে এজন্য তাকে নানা অজুহাতে অফিসেই বসিয়ে রাখে সে। সাহাবুদ্দিনও অবস্থান করে তার সঙ্গে। আর নূর মোহাম্মদ বাড়ির সামনে অবস্থান নেন। চতুর্থতলা আক্তার কোম্পানির ফ্ল্যাটে গিয়ে কলিং বেল টিপে ডাকাতি করে সেলিম, রিয়াজ ও ফারুক। আক্তার কোম্পানির ছেলে তানভীর দরজা খুলে দিতেই তাকে প্রথমে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতরা। পরে স্ত্রী সেলিনা ও মেয়ে মীমকেও জিম্মি করে হাত-পা-মুখ বেঁধে ফেলে। পরে আলমারি খুলে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনার সময় আক্তার কোম্পানি তার কর্মচারী সাহাবুদ্দিনকে বাড়িতে পাঠায় কাজে। সাহাবুদ্দিন বিপদে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক বুদ্ধিতে সাহাবুদ্দিনকেও বেঁধে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। ডাকাতির ঘটনার পর আক্তার কোম্পানির পক্ষে শামীম, নূর মোহাম্মদ ও সাহাবুদ্দিন থানায় যায় মামলা করতে। কিন্তু সাহাবুদ্দিনের কথাবার্তায় সন্দেহ হলে থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তবে জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে কোনও তথ্য আদায় করতে পারেনি বলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে স্থানান্তর করা হয়। তারা অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখেন, ডাকাতির ঘটনার কিছুদিন পরই চাকরি ছেড়ে চলে গিয়েছে বহুদিনের বিশ্বস্ত কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদ। গোয়েন্দারা খোঁজ নিয়ে জানতে পারে সে ভারতে অবস্থান করছে। পরে প্রযুক্তির সহায়তায় তার পরিবারের ও নির্দিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি জানতে পারে। একপর্যায়ে কৌশলে ডিবি পুলিশ ভারতে থেকে দেশে ফিরতে বাধ্য করে নূর মোহাম্মদকে। পরে নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ঘটনার আদ্যোপান্ত বর্ণনা করে। জানিয়ে দেয়, ডাকাতির ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল আক্তার কোম্পানির ছোট ভাই শামীম। পরে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হলে সেও স্বীকার করে। বর্তমানে এই ডাকাত চক্রটিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে গোয়েন্দা পুলিশ। একই সঙ্গে ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কারগুলো উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার যায়েদ শাহরিয়ার জানান, টাকা ও স্বর্ণ ভাগাভাগি নিয়ে নিজেদের মধ্যে কোন্দলের কারণে নূর মোহাম্মদ ইন্ডিয়া পালিয়ে যায়। শামীম নিজের ভাইয়ের বাসায় ডাকাতির কথা বলে ভাগ বেশি চায় আর নূর মোহাম্মদ সেটি মানতে চায়নি।
তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানান, ডাকাতির পর নগদ ১৩ লাখ টাকার মধ্যে শামীম ৪ লাখ, নূর মোহাম্মদ ৩ লাখ, সেলিম ২ লাখ, ফারুক ২ লাখ ও রিয়াজ ২ লাখ টাকা নেয়। আর স্বর্ণালঙ্কার ভাগ করা হয় ‘এক মুঠ’ মাপে। নূর মোহাম্মদের স্বর্ণালঙ্কারগুলো কোলকাতায় নিয়ে বিক্রি করেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। অন্যরা ঢাকার যেসব দোকানে বিক্রি করেছে সেসব দোকানও চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান ডিবির এক কর্মকর্তা। ওইসব দোকানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
আক্তার কোম্পানি ও তার অপর ভাইয়েরা জানিয়েছেন, শামীম এক সময় সৌদি আরবে ছিল। কয়েক বছর আগে সে দেশে ফিরে আসে। দেশে এসে সে মাদকাসক্ত ও খারাপ লোকজনের সঙ্গে মেশা শুরু করে। তার দুই স্ত্রী। কিন্তু তারপরও ভাই হয়ে ভাইয়ের এত বড় সর্বনাশ সে করবে, এটা কেউ কখনও কল্পনাও করতে পারেনি।
মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার সাইফুল ইসলাম জানান, ক্লু লেস ডাকাতির ঘটনাটির রহস্য উদ্ঘাটন ও আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে যে আপন ভাই জড়িত তা ঘূর্ণাক্ষরেও কেউ সন্দেহ করেনি। এখন ডাকাতির মালামাল উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানান, মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা হলেন আক্তার কোম্পানি। তারা পাঁচ ভাই। নাজির হোসেন ওরফে শামীম হলো চতুর্থ। ব্যবসায়ী আক্তার কোম্পানির একমাত্র মেয়ের বিয়ের জন্য প্রচুর স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করেন। খরচের জন্য ঘরে রাখেন ১৩ লাখ টাকা। এই বিষয়টি পরিবারের সদস্য হিসেবে ভাইয়েরা জানতো। ছোট ভাই শামীম এই টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করার জন্য পরিকল্পনা করে। বিষয়টি সে জানায় বাড়ির কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদকে। নূর মোহাম্মদ ডাকাতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব নেয়। এজন্য সে সেলিম, রিয়াজ, ফারুক ও সাহাবুদ্দিনকে ঠিক করে। সাহাবুদ্দিনও আক্তার কোম্পানির সঙ্গে কাজ করতো। পরিকল্পনা মতো ঘটনার দিন বাসার সামনে ভাই আক্তার কোম্পানিকে পাহাড়া দেয়ার দায়িত্ব নেয় ছোট ভাই শামীম। বাসার পাশেই আক্তার কোম্পানির ব্যবসায়িক কার্যালয়। ডাকাতির সময় আক্তার কোম্পানি যেন বাড়িতে প্রবেশ না করে এজন্য তাকে নানা অজুহাতে অফিসেই বসিয়ে রাখে সে। সাহাবুদ্দিনও অবস্থান করে তার সঙ্গে। আর নূর মোহাম্মদ বাড়ির সামনে অবস্থান নেন। চতুর্থতলা আক্তার কোম্পানির ফ্ল্যাটে গিয়ে কলিং বেল টিপে ডাকাতি করে সেলিম, রিয়াজ ও ফারুক। আক্তার কোম্পানির ছেলে তানভীর দরজা খুলে দিতেই তাকে প্রথমে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতরা। পরে স্ত্রী সেলিনা ও মেয়ে মীমকেও জিম্মি করে হাত-পা-মুখ বেঁধে ফেলে। পরে আলমারি খুলে স্বর্ণালঙ্কার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। ঘটনার সময় আক্তার কোম্পানি তার কর্মচারী সাহাবুদ্দিনকে বাড়িতে পাঠায় কাজে। সাহাবুদ্দিন বিপদে পড়ে যায়। তাৎক্ষণিক বুদ্ধিতে সাহাবুদ্দিনকেও বেঁধে রাখার পরিকল্পনা করা হয়। ডাকাতির ঘটনার পর আক্তার কোম্পানির পক্ষে শামীম, নূর মোহাম্মদ ও সাহাবুদ্দিন থানায় যায় মামলা করতে। কিন্তু সাহাবুদ্দিনের কথাবার্তায় সন্দেহ হলে থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। তবে জিজ্ঞাসাবাদে তার কাছ থেকে কোনও তথ্য আদায় করতে পারেনি বলে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়া হয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে স্থানান্তর করা হয়। তারা অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখেন, ডাকাতির ঘটনার কিছুদিন পরই চাকরি ছেড়ে চলে গিয়েছে বহুদিনের বিশ্বস্ত কেয়ারটেকার নূর মোহাম্মদ। গোয়েন্দারা খোঁজ নিয়ে জানতে পারে সে ভারতে অবস্থান করছে। পরে প্রযুক্তির সহায়তায় তার পরিবারের ও নির্দিষ্ট কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগের বিষয়টি জানতে পারে। একপর্যায়ে কৌশলে ডিবি পুলিশ ভারতে থেকে দেশে ফিরতে বাধ্য করে নূর মোহাম্মদকে। পরে নূর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে সে ঘটনার আদ্যোপান্ত বর্ণনা করে। জানিয়ে দেয়, ডাকাতির ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী ছিল আক্তার কোম্পানির ছোট ভাই শামীম। পরে শামীমকে গ্রেপ্তার করা হলে সেও স্বীকার করে। বর্তমানে এই ডাকাত চক্রটিকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে গোয়েন্দা পুলিশ। একই সঙ্গে ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কারগুলো উদ্ধার করার চেষ্টা চলছে।
গ্রেপ্তারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার যায়েদ শাহরিয়ার জানান, টাকা ও স্বর্ণ ভাগাভাগি নিয়ে নিজেদের মধ্যে কোন্দলের কারণে নূর মোহাম্মদ ইন্ডিয়া পালিয়ে যায়। শামীম নিজের ভাইয়ের বাসায় ডাকাতির কথা বলে ভাগ বেশি চায় আর নূর মোহাম্মদ সেটি মানতে চায়নি।
তদন্ত সংশ্লিষ্টরা জানান, ডাকাতির পর নগদ ১৩ লাখ টাকার মধ্যে শামীম ৪ লাখ, নূর মোহাম্মদ ৩ লাখ, সেলিম ২ লাখ, ফারুক ২ লাখ ও রিয়াজ ২ লাখ টাকা নেয়। আর স্বর্ণালঙ্কার ভাগ করা হয় ‘এক মুঠ’ মাপে। নূর মোহাম্মদের স্বর্ণালঙ্কারগুলো কোলকাতায় নিয়ে বিক্রি করেছে বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে। অন্যরা ঢাকার যেসব দোকানে বিক্রি করেছে সেসব দোকানও চিহ্নিত করা হয়েছে বলে জানান ডিবির এক কর্মকর্তা। ওইসব দোকানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতি করা স্বর্ণালঙ্কার উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলেও জানান তিনি।
আক্তার কোম্পানি ও তার অপর ভাইয়েরা জানিয়েছেন, শামীম এক সময় সৌদি আরবে ছিল। কয়েক বছর আগে সে দেশে ফিরে আসে। দেশে এসে সে মাদকাসক্ত ও খারাপ লোকজনের সঙ্গে মেশা শুরু করে। তার দুই স্ত্রী। কিন্তু তারপরও ভাই হয়ে ভাইয়ের এত বড় সর্বনাশ সে করবে, এটা কেউ কখনও কল্পনাও করতে পারেনি।
No comments