মংলা পৌরসভার সড়ক নির্মাণে ধীরগতি
বাগেরহাটের মংলা পৌরসভার সড়ক ও ফুটপাত নির্মাণের কাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। ফলে চলতি বর্ষায় শহরের অধিকাংশ সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ছবি-প্রথম আলো |
বাগেরহাটের
মংলা পৌরসভার সড়ক ও ফুটপাত নির্মাণকাজ নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়নি। এ
কারণে চলতি বর্ষা মৌসুমে শহরের অধিকাংশ সড়ক চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
এতে পৌরবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
পৌরবাসী বলছেন, কাজের সময় তিন মাস বাড়ানো হলেও যে গতিতে কাজ চলছে, তাতে এই সময়ের মধ্যেও কাজ শেষ হবে না।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের শেখ আবদুল হাই সড়ক, শ্রমিক সংঘ সড়ক, হাজি বাহার উদ্দিন সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক ও সংলগ্ন ফুটপাত নির্মাণের কাজ চলছে। ফুটপাতের নিচে নালা নির্মাণের জন্য সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি করা হচ্ছে। ওই সব গর্তে বর্ষার পানি জমেছে। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী।
মংলা পৌর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, আট বছর মংলা পৌর এলাকার প্রধান সড়কগুলো সংস্কার না করায় সেগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এ সমস্যা সমাধানে পৌর কর্তৃপক্ষ ২০১৪ সালের মে মাসে দুটি গুচ্ছে ভাগ করে ৬ দশমিক ২৬ কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার, ফুটপাত ও ৭ দশমিক ৩৪ কিলোমিটার নালা নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ২৯ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৪ মে এ দুটি গুচ্ছের কার্যাদেশ পায় খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড। চলতি বছরের ২০ মের মধ্যে কাজ শেষ করার থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি কাজ শেষ করতে পারেনি। পরে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পৌর কর্তৃপক্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজ শেষ করার মেয়াদ চলতি বছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ায়।
মংলা বাজারের ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন বলেন, কাদার মধ্যে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন, এমনকি সাইকেল পর্যন্ত চলাতে ভোগান্তি পোহাচ্ছে। পণ্যবাহী ট্রাকগুলো সড়কের গর্তে আটকে যাচ্ছে। শ্রমিক সংঘ সড়ক পুরোপুরি বন্ধ করে নির্মাণকাজ চালানো হচ্ছে।
মংলা নাগরিক সমাজের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শেখ নূর আলম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যে গতিতে ঠিকাদার কাজ চালাচ্ছেন, তাতে বর্ধিত সময়েও কাজ শেষ হবে না।
এ বিষয়ে মাহাবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের প্রকল্প পরিচালক সবুর মোল্লা বলেন, গত বছর বর্ষা মৌসুমে কার্যাদেশ পাওয়ার পর বৃষ্টির কারণে কাজ শুরু করতে দেরি হয়েছিল। অবরোধের কারণে নির্মাণসামগ্রী আনতেও সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া চলতি মৌসুমেও প্রচুর বৃষ্টিপাত কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে। তারপরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
মংলা বন্দর পৌরসভার মেয়র জুলফিকার আলী বলেন, বর্ধিত সময়ের মধ্যেই যাতে নির্মাণকাজ শেষ হয়, সে জন্য পৌর কর্তৃপক্ষ তদারকি করছে। এর পরেও নির্মাণকাজ শেষ করতে ব্যর্থ হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পৌরবাসী বলছেন, কাজের সময় তিন মাস বাড়ানো হলেও যে গতিতে কাজ চলছে, তাতে এই সময়ের মধ্যেও কাজ শেষ হবে না।
গত বুধবার সরেজমিনে দেখা যায়, শহরের শেখ আবদুল হাই সড়ক, শ্রমিক সংঘ সড়ক, হাজি বাহার উদ্দিন সড়কসহ বিভিন্ন সড়ক ও সংলগ্ন ফুটপাত নির্মাণের কাজ চলছে। ফুটপাতের নিচে নালা নির্মাণের জন্য সড়ক খোঁড়াখুঁড়ি করা হচ্ছে। ওই সব গর্তে বর্ষার পানি জমেছে। সড়কের বিভিন্ন স্থানে ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী।
মংলা পৌর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, আট বছর মংলা পৌর এলাকার প্রধান সড়কগুলো সংস্কার না করায় সেগুলো চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এ সমস্যা সমাধানে পৌর কর্তৃপক্ষ ২০১৪ সালের মে মাসে দুটি গুচ্ছে ভাগ করে ৬ দশমিক ২৬ কিলোমিটার রাস্তা সংস্কার, ফুটপাত ও ৭ দশমিক ৩৪ কিলোমিটার নালা নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয়। এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে ২৯ কোটি ১২ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৪ মে এ দুটি গুচ্ছের কার্যাদেশ পায় খুলনার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহাবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড। চলতি বছরের ২০ মের মধ্যে কাজ শেষ করার থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি কাজ শেষ করতে পারেনি। পরে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পৌর কর্তৃপক্ষ ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজ শেষ করার মেয়াদ চলতি বছরের ২০ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ায়।
মংলা বাজারের ব্যবসায়ী সাহাবুদ্দিন বলেন, কাদার মধ্যে চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। রিকশা, ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহন, এমনকি সাইকেল পর্যন্ত চলাতে ভোগান্তি পোহাচ্ছে। পণ্যবাহী ট্রাকগুলো সড়কের গর্তে আটকে যাচ্ছে। শ্রমিক সংঘ সড়ক পুরোপুরি বন্ধ করে নির্মাণকাজ চালানো হচ্ছে।
মংলা নাগরিক সমাজের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শেখ নূর আলম ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, যে গতিতে ঠিকাদার কাজ চালাচ্ছেন, তাতে বর্ধিত সময়েও কাজ শেষ হবে না।
এ বিষয়ে মাহাবুব ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেডের প্রকল্প পরিচালক সবুর মোল্লা বলেন, গত বছর বর্ষা মৌসুমে কার্যাদেশ পাওয়ার পর বৃষ্টির কারণে কাজ শুরু করতে দেরি হয়েছিল। অবরোধের কারণে নির্মাণসামগ্রী আনতেও সমস্যা হয়েছে। এ ছাড়া চলতি মৌসুমেও প্রচুর বৃষ্টিপাত কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে। তারপরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
মংলা বন্দর পৌরসভার মেয়র জুলফিকার আলী বলেন, বর্ধিত সময়ের মধ্যেই যাতে নির্মাণকাজ শেষ হয়, সে জন্য পৌর কর্তৃপক্ষ তদারকি করছে। এর পরেও নির্মাণকাজ শেষ করতে ব্যর্থ হলে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments