সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম মৌলবাদীদের কর্মকাণ্ডের বীজ -মেনন
রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে ইসলামকে সংবিধানের মূলনীতিতে রেখে দেওয়ার মধ্য দিয়ে মৌলবাদীদের কর্মকাণ্ড চালানোর বীজ রেখে দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে এক আলোচনা সভায় মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে তাহের ও দেশপ্রেমিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বপ্নের উল্টোপথে যাত্রা শুরু হয়। জিয়ার নেতৃত্বেই পঞ্চম সংশোধনীতে সংবিধানের মূলনীতি এবং সমাজতন্ত্রের বিকৃত সংজ্ঞা দেওয়া হয়। বাংলা ভাই, আবদুর রহমানের মতো জঙ্গিদের উত্থানও হয় জিয়ার আদর্শের খালেদা জিয়া সরকারের আমলে।
‘শহীদ কর্নেল তাহের দিবস’ উপলক্ষে ‘মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধির ওপর আঘাত’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে কর্নেল তাহের সংসদ। ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই কেন্দ্রীয় কারাগারে তাহেরকে ফাঁসি দেওয়া হয়।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, জিয়া ঠান্ডা মাথায় কর্নেল তাহেরকে খুন করেছেন। সরকারি আদালত ও জনতার আদালত কর্নেল তাহেরকে দেশপ্রেমিক রায় দিয়েছে আর জিয়াকে রায় দিয়েছে ঠান্ডা মাথার খুনি হিসেবে।
খালেদা জিয়াকে ‘আগুন সন্ত্রাসের জননী’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যতক্ষণ না এ দেশ থেকে আগুনের সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে পারব, ততক্ষণ দেশে শান্তি ফিরবে না। তাঁদের যদি আগুন সন্ত্রাসী হিসেবে আদালতে প্রমাণ করা যায়, তবে তাঁদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানো হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, শুধু ইন্টারনেটের মাধ্যমে মুক্তবুদ্ধি ও গণতন্ত্রের চর্চা সম্ভব নয়। জনগণকে রাজপথে নামতে হবে, মৌলবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রনোর সভাপতিত্বে সভায় সিপিবির সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর আহমেদ, আয়োজক সংগঠনের সহসভাপতি মুশতাক আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
গতকাল শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে এক আলোচনা সভায় মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে তাহের ও দেশপ্রেমিকদের হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্বপ্নের উল্টোপথে যাত্রা শুরু হয়। জিয়ার নেতৃত্বেই পঞ্চম সংশোধনীতে সংবিধানের মূলনীতি এবং সমাজতন্ত্রের বিকৃত সংজ্ঞা দেওয়া হয়। বাংলা ভাই, আবদুর রহমানের মতো জঙ্গিদের উত্থানও হয় জিয়ার আদর্শের খালেদা জিয়া সরকারের আমলে।
‘শহীদ কর্নেল তাহের দিবস’ উপলক্ষে ‘মুক্তচিন্তা ও মুক্তবুদ্ধির ওপর আঘাত’ শীর্ষক এই আলোচনা সভার আয়োজন করে কর্নেল তাহের সংসদ। ১৯৭৬ সালের ২১ জুলাই কেন্দ্রীয় কারাগারে তাহেরকে ফাঁসি দেওয়া হয়।
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, জিয়া ঠান্ডা মাথায় কর্নেল তাহেরকে খুন করেছেন। সরকারি আদালত ও জনতার আদালত কর্নেল তাহেরকে দেশপ্রেমিক রায় দিয়েছে আর জিয়াকে রায় দিয়েছে ঠান্ডা মাথার খুনি হিসেবে।
খালেদা জিয়াকে ‘আগুন সন্ত্রাসের জননী’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা যতক্ষণ না এ দেশ থেকে আগুনের সন্ত্রাসীদের নির্মূল করতে পারব, ততক্ষণ দেশে শান্তি ফিরবে না। তাঁদের যদি আগুন সন্ত্রাসী হিসেবে আদালতে প্রমাণ করা যায়, তবে তাঁদের ফাঁসিকাষ্ঠে ঝোলানো হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, শুধু ইন্টারনেটের মাধ্যমে মুক্তবুদ্ধি ও গণতন্ত্রের চর্চা সম্ভব নয়। জনগণকে রাজপথে নামতে হবে, মৌলবাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রনোর সভাপতিত্বে সভায় সিপিবির সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর আহমেদ, আয়োজক সংগঠনের সহসভাপতি মুশতাক আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
No comments