ঐক্যের আহ্বান জানালেন নতুন তালেবান নেতা
মোল্লা মনসুর l ছবি: বিবিসি |
আফগানিস্তানের
তালেবানের নতুন প্রধান হওয়ার পর প্রথম ভাষণে মোল্লা আখতার মনসুর সংগঠনের
ভেতরে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন। এক অডিও বক্তব্যে তিনি ‘জিহাদ’ চালিয়ে
যাওয়ার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। নতুন নেতা নির্বাচন মতানৈক্যের খবরের
প্রেক্ষাপটে তাঁর এ বক্তব্য এল। খবর এএফপি, বিবিসি ও আল-জাজিরার।
৩৩ মিনিটের অডিওটি প্রকাশ করা হয় গতকাল শনিবার। এতে দেওয়া বক্তব্যে মোল্লা মনসুর বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শরিয়া ও ইসলামি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। তা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত জিহাদ চলতে থাকবে।’
কট্টরপন্থী সংগঠন তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের প্রশংসা করে মনসুর বলেন, ‘তালেবানের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির চেষ্টা সত্ত্বেও আমরা ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, তালেবানের বিভক্তি কেবল বিরোধীদেরই খুশি করবে।
গত শতকের নব্বইয়ের দশকে প্রতিষ্ঠিত তালেবানের দ্বিতীয় প্রধান হলেন মনসুর। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দশকের বেশি সময় নেতৃত্বে ছিলেন মোল্লা ওমর। তিনি দুই বছর আগে পাকিস্তানের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বলে মাত্র কয়েক দিন আগে নিশ্চিত করেছে আফগান সরকার ও তালেবান।
এদিকে মোল্লা ওমরের উত্তরসূরি নির্বাচন নিয়ে গোষ্ঠীটির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। তালেবান মোল্লা আখতার মনসুরকে নিয়োগ দেওয়ার কথা শুক্রবার ঘোষণা করার পর গতকাল সংগঠনের একজন নেতা দাবি করেছেন, মনসুরকে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সবার মত নেওয়া হয়নি।
তালেবানের একজন মুখপাত্র মোল্লা আবদুল মানান নিয়াজি গতকাল বলেন, ‘ইসলামি আইন অনুসারে, যখন একজন শীর্ষ নেতা মারা যাবেন, তখন সর্বোচ্চ পরিষদের (শুরা) বৈঠক আহ্বান করা হবে। ওই পরিষদ নতুন প্রধানকে নিয়োগ দেবে। মনসুরকে শুরা পরিষদ নিয়োগ দেয়নি।’
তালেবানের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা অভিযোগ করেন, তালেবানের পাকিস্তানপন্থী অংশ মনসুরকে নতুন প্রধান হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি আফগান সরকারের সঙ্গে পাকিস্তানে তালেবানের শান্তি আলোচনা শুরু হয়। মনসুর ওই আলোচনার পক্ষের অংশ হিসেবে পরিচিত।
একটি সূত্র জানায়, তালেবানের একটি অংশ গোষ্ঠীটির নতুন প্রধান হিসেবে মোল্লা ওমরের ছেলেকে চায়।
৩৩ মিনিটের অডিওটি প্রকাশ করা হয় গতকাল শনিবার। এতে দেওয়া বক্তব্যে মোল্লা মনসুর বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য শরিয়া ও ইসলামি ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। তা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত জিহাদ চলতে থাকবে।’
কট্টরপন্থী সংগঠন তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের প্রশংসা করে মনসুর বলেন, ‘তালেবানের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টির চেষ্টা সত্ত্বেও আমরা ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি।’ তিনি বলেন, তালেবানের বিভক্তি কেবল বিরোধীদেরই খুশি করবে।
গত শতকের নব্বইয়ের দশকে প্রতিষ্ঠিত তালেবানের দ্বিতীয় প্রধান হলেন মনসুর। প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দশকের বেশি সময় নেতৃত্বে ছিলেন মোল্লা ওমর। তিনি দুই বছর আগে পাকিস্তানের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বলে মাত্র কয়েক দিন আগে নিশ্চিত করেছে আফগান সরকার ও তালেবান।
এদিকে মোল্লা ওমরের উত্তরসূরি নির্বাচন নিয়ে গোষ্ঠীটির মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে। তালেবান মোল্লা আখতার মনসুরকে নিয়োগ দেওয়ার কথা শুক্রবার ঘোষণা করার পর গতকাল সংগঠনের একজন নেতা দাবি করেছেন, মনসুরকে নির্বাচন করার ক্ষেত্রে সবার মত নেওয়া হয়নি।
তালেবানের একজন মুখপাত্র মোল্লা আবদুল মানান নিয়াজি গতকাল বলেন, ‘ইসলামি আইন অনুসারে, যখন একজন শীর্ষ নেতা মারা যাবেন, তখন সর্বোচ্চ পরিষদের (শুরা) বৈঠক আহ্বান করা হবে। ওই পরিষদ নতুন প্রধানকে নিয়োগ দেবে। মনসুরকে শুরা পরিষদ নিয়োগ দেয়নি।’
তালেবানের কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা অভিযোগ করেন, তালেবানের পাকিস্তানপন্থী অংশ মনসুরকে নতুন প্রধান হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। সম্প্রতি আফগান সরকারের সঙ্গে পাকিস্তানে তালেবানের শান্তি আলোচনা শুরু হয়। মনসুর ওই আলোচনার পক্ষের অংশ হিসেবে পরিচিত।
একটি সূত্র জানায়, তালেবানের একটি অংশ গোষ্ঠীটির নতুন প্রধান হিসেবে মোল্লা ওমরের ছেলেকে চায়।
No comments