খালেদা জিয়ার দুর্নীতির মামলার বিচারক বদল
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক বাসুদেব
রায়কে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়েছে। এই বিচারক খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দায়ের
করা জিয়া অরফানেজ ও চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার বিচারের দায়িত্বে
ছিলেন।
বিচারক বাসুদেব রায় ১৯ মার্চ এ দুটি মামলায় খালেদা ও তারেক রহমানসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। আর বুধবার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় চতুর্থ দিনের মতো অল্প সময়ের জন্য সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। অভিযোগ গঠনের পর থেকেই এই বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আসছেন খালেদার আইনজীবীরা।
ন্যায়বিচার না পাওয়ার আশংকায় ২৩ নভেম্বর এই বিচারক পরিবর্তনের জন্য হাইকোর্টে একটি আবেদনও দাখিল করা হয়েছে। বর্তমানে আবেদনটি বিচারাধীন রয়েছে। আর এ অবস্থার মধ্যেই বৃহস্পতিবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে বিচারক বাসুদেব রায়ের স্থলে আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মতামত) আবু আহমেদ জমাদারকে নিয়োগের গেজেট জারি করা হয়েছে।
এর আগে বিচারক বাসুদেব রায়ের নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন খালেদার আইনজীবীরা। তার নিয়োগ এবং অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করলে তা খারিজ হয়ে যায়। এরপর আপিল বিভাগে গেলে সেখানেও খালেদা জিয়া হেরে যান। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন বিচারক বাসুদেব রায়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে অনিয়মের অভিযোগে দুদক ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় দুদক আরও একটি মামলা করে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছাড়াও মামলা দুটির আসামিরা হচ্ছেন- বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান। এদের মধ্যে খালেদা জিয়া দুটি মামলারই আসামি। তারেক, কামাল, শরফুদ্দিন, মমিনুর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামি। আর জিয়াউল, মনিরুল, হারিছ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামি। পলাতক আছেন হারিছ চৌধুরী, কামালউদ্দিন ও মনিরুল। এরা মামলার শুরু থেকে পলাতক। বাকিরা জামিনে আছেন।
বিচারক বাসুদেব রায় ১৯ মার্চ এ দুটি মামলায় খালেদা ও তারেক রহমানসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। আর বুধবার জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় চতুর্থ দিনের মতো অল্প সময়ের জন্য সাক্ষ্যগ্রহণ করেন। অভিযোগ গঠনের পর থেকেই এই বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়ে আসছেন খালেদার আইনজীবীরা।
ন্যায়বিচার না পাওয়ার আশংকায় ২৩ নভেম্বর এই বিচারক পরিবর্তনের জন্য হাইকোর্টে একটি আবেদনও দাখিল করা হয়েছে। বর্তমানে আবেদনটি বিচারাধীন রয়েছে। আর এ অবস্থার মধ্যেই বৃহস্পতিবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে বিচারক বাসুদেব রায়ের স্থলে আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মতামত) আবু আহমেদ জমাদারকে নিয়োগের গেজেট জারি করা হয়েছে।
এর আগে বিচারক বাসুদেব রায়ের নিয়োগ নিয়েও প্রশ্ন তোলেন খালেদার আইনজীবীরা। তার নিয়োগ এবং অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে মামলা করলে তা খারিজ হয়ে যায়। এরপর আপিল বিভাগে গেলে সেখানেও খালেদা জিয়া হেরে যান। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন বিচারক বাসুদেব রায়।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টে অনিয়মের অভিযোগে দুদক ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় মামলা করে। ২০১১ সালের ৮ আগস্ট জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে অর্থ লেনদেনের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের নামে তেজগাঁও থানায় দুদক আরও একটি মামলা করে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ছাড়াও মামলা দুটির আসামিরা হচ্ছেন- বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না, ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান, মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, ড. কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান। এদের মধ্যে খালেদা জিয়া দুটি মামলারই আসামি। তারেক, কামাল, শরফুদ্দিন, মমিনুর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামি। আর জিয়াউল, মনিরুল, হারিছ জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার আসামি। পলাতক আছেন হারিছ চৌধুরী, কামালউদ্দিন ও মনিরুল। এরা মামলার শুরু থেকে পলাতক। বাকিরা জামিনে আছেন।
No comments