খালেদার দুই মামলার বিচারক বদল
বিএনপি
চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে দু’টি মামলায়
অভিযোগ গঠনকারী বিচারককে বদল করা হয়েছে। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট ও জিয়া
অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা বিচারের দায়িত্বে থাকা ঢাকার বিশেষ জজ-৩
বাসুদেব রায়কে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়েছে। তার বদলে বিচারকের দায়িত্ব দেয়া
হয়েছে আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব (মতামত) আবু আহমেদ জমাদারকে। গতকাল আইন
ও বিচার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত বদলির আদেশ জারি করা হয়েছে। আইন
মন্ত্রণালয়ের এক সিনিয়র কর্মকর্তা জানান, সুপ্রিম কোর্টের সুপারিশ অনুযায়ী
বাসুদেব রায়কে পটুয়াখালীর বিশেষ জজ আদালতে বদলি করা হয়েছে। আবু আহমেদ
জমাদার একজন মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা। দীর্ঘ দিন থেকে তিনি আইন মন্ত্রণালয়ে
কর্মরত আছেন।
এর আগে গত ১৯শে মার্চ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ দু’টি মামলার বিচার শুরু হয়। রাজধানীর বকশীবাজারে আলিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজের অস্থায়ী আদালতে মামলা দু’টি বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। এর আগে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্টে অনিয়মের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ৩রা জুলাই রমনা থানায় মামলা করে। এতিমদের সহায়তার জন্য একটি বিদেশী ব্যাংক থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয় এ মামলায়। দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ ২০১০ সালের ৫ই আগস্ট বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান। এছাড়া, ২০১১ সালের ৮ই আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ চার জনের বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ। তেজগাঁও থানার এ মামলায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে। ২০১২ সালের ১৬ই জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এ মামলার অপর আসামিরা হলেন- খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
এর আগে গত ১৯শে মার্চ খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ দু’টি মামলার বিচার শুরু হয়। রাজধানীর বকশীবাজারে আলিয়া মাদরাসা প্রাঙ্গণে স্থাপিত তৃতীয় বিশেষ জজের অস্থায়ী আদালতে মামলা দু’টি বর্তমানে সাক্ষ্যগ্রহণ পর্যায়ে রয়েছে। এর আগে জিয়া এতিমখানা ট্রাস্টে অনিয়মের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ৩রা জুলাই রমনা থানায় মামলা করে। এতিমদের সহায়তার জন্য একটি বিদেশী ব্যাংক থেকে আসা ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৭১ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয় এ মামলায়। দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ ২০১০ সালের ৫ই আগস্ট বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে এ মামলায় অভিযোগপত্র দেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মাগুরার সাবেক এমপি কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী এবং প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমান। এছাড়া, ২০১১ সালের ৮ই আগস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াসহ চার জনের বিরুদ্ধে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক হারুনুর রশিদ। তেজগাঁও থানার এ মামলায় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয় আসামিদের বিরুদ্ধে। ২০১২ সালের ১৬ই জানুয়ারি খালেদা জিয়াসহ চারজনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এ মামলার অপর আসামিরা হলেন- খালেদা জিয়ার সাবেক রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, হারিছ চৌধুরীর তখনকার সহকারী একান্ত সচিব ও বিআইডব্লিউটিএ’র নৌ নিরাপত্তা ও ট্রাফিক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার সহকারী একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান।
No comments