তোর চিকিৎসা হবে না, মামলা করতে পারিস by সোহেল রানা
হাসপাতালে তোর কোন চিকিৎসা হবে না, একবার মেয়ে নিয়ে চিকিৎসা দিতে এসে আমাদের লোকদের নামে মামলা করেছিস। এখন আবার তুই চিকিৎসা নিতে ভর্তি হয়েছিস, আবার আমাদের নামে মামলা করতে পারিস। তাই তোকে আর চিকিৎসা দেয়া হবে না। এসব কথা বলে একজন ভর্তিকৃত রোগী শাহিদা খাতুন (৫২) নাম কেটে তাড়িয়ে দিয়েছে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার বলে অভিযোগ করেন।
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। সোমবার রাতে বালিয়াকান্দি হাসপাতালে ভর্তি হন বালিয়াকান্দি ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের ওয়াজেদ শেখের স্ত্রী শাহিদা খাতুন (৫২)।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় বেডে বসে আছে শাহিদা খাতুন (৫২)। জিজ্ঞাসা করতেই তিনি জানান, কন্যার ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য আদালতে মামলা দায়ের করে আমার স্বামী। সোমবার রাত ৮টার দিকে মামলার আসামীসহ লুৎফর, জয়নুদ্দিন, জাহাঙ্গীর, সামেলা, নাসিম, চুন্নু, মুন্নু বাড়ীতে এসে তার স্বামী মামলার বাদী ওয়াজেদ শেখকে খুজতে থাকে। তাকে না পেয়ে আগামী ৩দিনের মধ্যে দুটি মামলা তুলে আনতে ও ভিটে-বাড়ী থেকে পালিয়ে যেতে হুমকি প্রদান করে। প্রতিবাদ করায় তাকে মারপিট শুরু করে। শোর-চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। তাকে রাতেই বালিয়াকান্দি হাসপাতালে ভর্তি করে। মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডিউটিতে আসলে বিভিন্ন রকম কথা বলে নাম কেটে দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করতে বলে।
শাহিদার স্বামী ওয়াজেদ শেখ জানান, ডাক্তার ও নার্সরা পরিকল্পিত ভাবে আমার কন্যার সন্তান হত্যা করে। বিষয়টি আদালতে মামলা দায়ের করলে ডাক্তার ক্ষিপ্ত হয়ে চিকিৎসা না দিয়ে হাসপাতাল থেকে নাম কেটে দিয়ে চলে যেতে বলে।
হাসপাতালের আরএমও ডাঃ জিয়াউল ইসলাম জানান, হাসপাতাল ছেড়ে চলে যেতে চাওয়ার কারণে শাহিদার নাম কেটে দেওয়া হয়েছে। তবে বিভিন্ন কটু কথার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার সকালে রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। সোমবার রাতে বালিয়াকান্দি হাসপাতালে ভর্তি হন বালিয়াকান্দি ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের ওয়াজেদ শেখের স্ত্রী শাহিদা খাতুন (৫২)।
হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায় বেডে বসে আছে শাহিদা খাতুন (৫২)। জিজ্ঞাসা করতেই তিনি জানান, কন্যার ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য আদালতে মামলা দায়ের করে আমার স্বামী। সোমবার রাত ৮টার দিকে মামলার আসামীসহ লুৎফর, জয়নুদ্দিন, জাহাঙ্গীর, সামেলা, নাসিম, চুন্নু, মুন্নু বাড়ীতে এসে তার স্বামী মামলার বাদী ওয়াজেদ শেখকে খুজতে থাকে। তাকে না পেয়ে আগামী ৩দিনের মধ্যে দুটি মামলা তুলে আনতে ও ভিটে-বাড়ী থেকে পালিয়ে যেতে হুমকি প্রদান করে। প্রতিবাদ করায় তাকে মারপিট শুরু করে। শোর-চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। তাকে রাতেই বালিয়াকান্দি হাসপাতালে ভর্তি করে। মঙ্গলবার সকালে হাসপাতালে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডিউটিতে আসলে বিভিন্ন রকম কথা বলে নাম কেটে দিয়ে হাসপাতাল ত্যাগ করতে বলে।
শাহিদার স্বামী ওয়াজেদ শেখ জানান, ডাক্তার ও নার্সরা পরিকল্পিত ভাবে আমার কন্যার সন্তান হত্যা করে। বিষয়টি আদালতে মামলা দায়ের করলে ডাক্তার ক্ষিপ্ত হয়ে চিকিৎসা না দিয়ে হাসপাতাল থেকে নাম কেটে দিয়ে চলে যেতে বলে।
হাসপাতালের আরএমও ডাঃ জিয়াউল ইসলাম জানান, হাসপাতাল ছেড়ে চলে যেতে চাওয়ার কারণে শাহিদার নাম কেটে দেওয়া হয়েছে। তবে বিভিন্ন কটু কথার বিষয়টি অস্বীকার করেন।
No comments