সার্কের বুলেটপ্রুফ গাড়ি কূটনীতি
সার্ক শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠান নিয়ে এমনটা আগে কখনও ঘটেনি। এবার তা-ই ঘটলো। আগামী ২৬-২৭শে নভেম্বর কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠেয় সার্ক শীর্ষ সম্মেলন ঘিরে এবারে একটি চমকপ্রদ বুলেটপ্রুফ গাড়ি কূটনীতি হয়ে গেল। কারণ পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফই কেবল না বললেন। নেপালের অনুরোধে ভারত কাঠমান্ডুতে সার্ক শীর্ষ নেতাদের জন্য সাতটি বুলেটপ্রুফ গাড়ি পাঠাতে রাজি ছিল। কিন্তু ইসলামাবাদ-দিল্লির টানাপড়েনের কারণে নওয়াজ শরীফকে না করে দিতে হলো। নওয়াজ নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন। কিন্তু তাতে সৌজন্য রক্ষা পেলেও বরফ গলেনি। পাকিস্তান মনে করে মোদি সরকার কংগ্রেসের চেয়ে আরও কঠোর লাইন অনুসরণ করছে। ভারত মনে করে তার জন্য উদ্বেগজনক কাশ্মীরসহ কোন ইস্যুতেই পাকিস্তান পিছু হটেনি। সে কারণে উভয় দেশের মধ্যে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠক বন্ধ রয়েছে। আর সেটাই উত্তেজনাকে জিইয়ে রাখছে। গত ৬ই অক্টোবরে পাক-ভারত সীমান্তে গোলাগুলি শুরু হয়। গতকাল এএফপি বলেছে, পাকিস্তান এক কাশ্মিরী নেতার সঙ্গে আলোচনা করেছিল। ভারত এই যুক্তিতে প্রথমবারের মতো পাক-ভারত শান্তি আলোচনা থেকে সরে আসে।
গতকাল হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, বুলেটপ্রুফ গাড়ি নেপালের চারটি আছে। দু’টি আছে মেরামতে। একটি প্রেসিডেন্ট রামবরণ যাদব এবং অন্যটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা। তাই জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে নিউ ইয়র্কে মোদি-কৈরালা যখন বৈঠক হলো তখনই বুলেটপ্রুফ গাড়ির চাহিদা প্রকাশ করেছিল নেপাল। মোদি তাতে সম্মত হন।
এরপর যখন বাংলাদেশসহ সব দেশের নেতার কাছে বার্তা গেল তখন কেবল পাকিস্তান না করলো। হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, গাড়িগুলো এখন নেপালি আর্মির হেফাজতে আছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকশে, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি, বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন ভারতীয় গাড়ি ব্যবহার করবেন। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি আলাদা বুলেট প্রুফ গাড়ি ব্যবহার করবেন।
গতকাল নেপালি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খগনাথ অধিকারী এ বিষয়ে সতর্ক মন্তব্য করেন। তিনি বিষয়টিকে হালকা করার চেষ্টা করেন। তিনি গতকাল নেপালি দৈনিক কান্তিপুরকে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যখন বিদেশ সফরে যান, সেখানে তিনি তার নিজের বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করেন। সেভাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন নেপালে তিনি তার নিজস্ব বুলেট প্রুফ গাড়ি নিয়ে আসবেন। এটা তাই বলে ভারতকে কোনভাবেই খাটো করার চেষ্টা নয়।
গতকাল হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, বুলেটপ্রুফ গাড়ি নেপালের চারটি আছে। দু’টি আছে মেরামতে। একটি প্রেসিডেন্ট রামবরণ যাদব এবং অন্যটি ব্যবহার করেন প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা। তাই জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে নিউ ইয়র্কে মোদি-কৈরালা যখন বৈঠক হলো তখনই বুলেটপ্রুফ গাড়ির চাহিদা প্রকাশ করেছিল নেপাল। মোদি তাতে সম্মত হন।
এরপর যখন বাংলাদেশসহ সব দেশের নেতার কাছে বার্তা গেল তখন কেবল পাকিস্তান না করলো। হিন্দুস্তান টাইমস লিখেছে, গাড়িগুলো এখন নেপালি আর্মির হেফাজতে আছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাহিন্দা রাজাপাকশে, ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে, আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি, বাংলাদেশ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন ভারতীয় গাড়ি ব্যবহার করবেন। আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদি আলাদা বুলেট প্রুফ গাড়ি ব্যবহার করবেন।
গতকাল নেপালি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র খগনাথ অধিকারী এ বিষয়ে সতর্ক মন্তব্য করেন। তিনি বিষয়টিকে হালকা করার চেষ্টা করেন। তিনি গতকাল নেপালি দৈনিক কান্তিপুরকে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা যখন বিদেশ সফরে যান, সেখানে তিনি তার নিজের বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করেন। সেভাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন নেপালে তিনি তার নিজস্ব বুলেট প্রুফ গাড়ি নিয়ে আসবেন। এটা তাই বলে ভারতকে কোনভাবেই খাটো করার চেষ্টা নয়।
No comments