যা বলেছিলেন এইচটি ইমাম
ছাত্রলীগের আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম নির্বাচন ও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রসঙ্গে যে বক্তব্য দিয়েছিলেন তা খণ্ডিতভাবে প্রকাশ হয়েছে বলে দাবি করেছেন তিনি। গত বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অনুষ্ঠানে তিনি এ প্রসঙ্গে যে কথা বলেছিলেন তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন গতকাল। তবে মানবজমিনের কাছে থাকা অডিও রেকর্ডে শোনা যায় ওইদিনের অনুষ্ঠানে তিনি ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যখনই কারও বায়োডাটা নিয়ে যাই তখন তিনি জিজ্ঞেস করেন, এরা কি ছাত্রলীগ করে? কোথায় ছিল? কোন পদ ছিল? তোমরা অনেকে বলেছিলে ছাত্রলীগের চাকরির কথা। তোমরা কি মনে কর, আমার ও আমার নেত্রীর চেয়ে অন্য কারও দরদ বেশি আছে? আমরা তো জান পরান দিয়ে চেষ্টা করি। নেত্রী যেভাবে বলছেন, যেভাবে হোক তাদের ব্যবস্থা করতে হবে। তোমাদের মধ্যে শৃঙ্খলা দেখে আমি গর্ববোধ করি। তোমাদের মধ্যে যারা সিনিয়র হয়ে গেছে বা যারা বের হয়ে গেছে তাদের ব্যবসা-বাণিজ্য যেভাবেই হোক প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। তোমাদের মধ্যে যারা পরীক্ষা দিতে চাও। আমি বারবার বলবো। তোমরা রাজি থাকলে, আমি কোচিং ক্লাস নিতে রাজি আছি। কিন্তু তোমরা পড়াশোনা কর। পরীক্ষায় এক-দুই নম্বর বেশি পাও। লিখিত পরীক্ষাটা ভালো কর। তারপর আমরা ভাইভাটা দেখবো। এসময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হাততালি দিয়ে এইচটি ইমামের বক্তব্যে উল্লাস প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অনেক কিছুতেই ব্যস্ত থাকতে হয়। এজন্য লিখিত পরীক্ষায় একটু ভাল করলেই ছাত্রলীগের ছেলেদের চাকরি পাওয়ার ব্যাপারে বিবেচনা করা হবে। তিনি বলেন, যেহেতু তোমাদের পড়ার সময় কম তাই রাত জেগে হলেও একটু পড়াশোনা কর। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে তোমাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের উচিত। তোমাদের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকবো।
নির্বাচন ও প্রশাসন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে বাংলাদেশ পুলিশের, বাংলাদেশ প্রশাসনের যে ভূমিকা, এই নির্বাচনের সময় আমি তো প্রত্যকটা উপজেলায় কথা বলেছি। কল করে সব বলেছি। সব জায়গায় আমাদের যারা রিক্রুটেড। তাদের সঙ্গে কথা বলে, তাদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে আমরা নির্বাচন করেছি। তারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বুক পেতে দিয়েছে। আমাদের যে পুলিশ ভাইরা, ১৯ জন প্রাণ দিয়েছে এই জামায়াত-শিবিরের আক্রমণে। কি নির্মমভাবে তাদের হত্যা করা হয়েছিলো। তোমাদের মনে আছে? এরা কারা? সব আমাদের নিজস্ব মানুষ। বিড়িআর হত্যার কথা বলে। যারা হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিলেন সেই ৫৩ জনের মধ্যে ৩৩ জনই ছিল আওয়ামী লীগের সমর্থক বা আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য।
তিনি বলেন, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের অনেক কিছুতেই ব্যস্ত থাকতে হয়। এজন্য লিখিত পরীক্ষায় একটু ভাল করলেই ছাত্রলীগের ছেলেদের চাকরি পাওয়ার ব্যাপারে বিবেচনা করা হবে। তিনি বলেন, যেহেতু তোমাদের পড়ার সময় কম তাই রাত জেগে হলেও একটু পড়াশোনা কর। আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন হিসেবে তোমাদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের উচিত। তোমাদের পাশে ছিলাম, আছি এবং থাকবো।
নির্বাচন ও প্রশাসন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আজকে বাংলাদেশ পুলিশের, বাংলাদেশ প্রশাসনের যে ভূমিকা, এই নির্বাচনের সময় আমি তো প্রত্যকটা উপজেলায় কথা বলেছি। কল করে সব বলেছি। সব জায়গায় আমাদের যারা রিক্রুটেড। তাদের সঙ্গে কথা বলে, তাদের দিয়ে মোবাইল কোর্ট করিয়ে আমরা নির্বাচন করেছি। তারা আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। বুক পেতে দিয়েছে। আমাদের যে পুলিশ ভাইরা, ১৯ জন প্রাণ দিয়েছে এই জামায়াত-শিবিরের আক্রমণে। কি নির্মমভাবে তাদের হত্যা করা হয়েছিলো। তোমাদের মনে আছে? এরা কারা? সব আমাদের নিজস্ব মানুষ। বিড়িআর হত্যার কথা বলে। যারা হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিলেন সেই ৫৩ জনের মধ্যে ৩৩ জনই ছিল আওয়ামী লীগের সমর্থক বা আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য।
No comments