অল্পের জন্য রক্ষা পেলো চোখ
অল্পের জন্য রক্ষা পেলো চোখ। এয়ার গানের গুলিটা এসে বিঁধলো বাম চোখের একটু ওপরে। শনিবার ইংল্যান্ডের দুরহামে ফুটবল মাঠে এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানায় ডেইলি মেইল। এ ঘটনায় ১৪ বছর বয়সি তিন কিশোরকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
অনূর্ধ্ব ১৪ দলের একটি খেলায় বিকল্প খেলোয়াড় হিসাবে সাইড লাইনে দাঁড়িয়েছিলো ১১ বছর বয়সি স্কুলছাত্র কোনোর মিন্টু। এ সময় হঠাৎ তার কপালে এসে গুলি লাগে। এতে সারা শরীর রক্তে ভিজে যায়। প্রথমদিকে পাথরের ঢিল লেগেছে বলে ধারণা করেছিলো কোনোর। এতে সারা শরীর রক্তে ভিজে যায়।
পরে রক্তমাখা শরীর নিয়েই সে ছুটে যায় বাবার কাছে। তার কপালে এয়ার গানের গুলি (পেলেট) লেগেছে নিশ্চিত হয়ে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা। সেখানে গুলিটি তুলে কপাল সেলাই করে দেয়া হয়।
তার মা কেরি মিন্টু বলেন, কোনোর ভেবেছিলো সে বুঝি মারা যাচ্ছে। কিন্তু ওর বাবা দেখেন কপালে এয়ারগানের পেলেট লেগেছে। ঠিক বাম চোখটার একটু ওপরেই। শরীরে রক্ত দেখে আতঙ্কিত ছেলে চিৎকার করতে করতে আমাদের কাছে আসে। এর আগে বন্ধুর কাছে জিজ্ঞেস করেছিলো কি হয়েছে। বন্ধু জানালো মাথায় গুলি লেগেছে। তাই চিৎকার করতে করতে আমাদেরকে জানালো সে মারা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, কোনোর এখন শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেও মানসিকভাবে আতঙ্কিত। ভয়ে সারাক্ষণ আমাদের আশপাশেই থাকে। ও নিশ্চিত, তাকে টার্গেট করেই গুলিটি চালানো হয়েছিলো। ও জানে ছেলেদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবুও কোনারের ভয় কমছে না। ভাবছে আবারো আক্রমণ হতে পারে।
পুলিশের ডিটেকটিভ কনস্টেবল এন্ডি ফ্রগেট বলেন, কোনো ঠিক জালের পাশটায় দাঁড়িয়ে খেলছিলো। পাশেই অন্য একটি যায়গায় হচ্ছিলো রাগবি খেলা। পাশ থেকেই তার কপালে এসে গুলিটি লাগে।
তিনি বলেন, এটি মারাত্মক ঘটনা। এমন কিছু যেন আবারো না ঘটে, সে কারণে আমরা জনগণকে সতর্ক করছি এয়ার গানের মতো বিপজ্জনক কিছু নিয়ে যেন পাবলিক প্লেসে যাওয়া না হয়।
অনূর্ধ্ব ১৪ দলের একটি খেলায় বিকল্প খেলোয়াড় হিসাবে সাইড লাইনে দাঁড়িয়েছিলো ১১ বছর বয়সি স্কুলছাত্র কোনোর মিন্টু। এ সময় হঠাৎ তার কপালে এসে গুলি লাগে। এতে সারা শরীর রক্তে ভিজে যায়। প্রথমদিকে পাথরের ঢিল লেগেছে বলে ধারণা করেছিলো কোনোর। এতে সারা শরীর রক্তে ভিজে যায়।
পরে রক্তমাখা শরীর নিয়েই সে ছুটে যায় বাবার কাছে। তার কপালে এয়ার গানের গুলি (পেলেট) লেগেছে নিশ্চিত হয়ে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা। সেখানে গুলিটি তুলে কপাল সেলাই করে দেয়া হয়।
তার মা কেরি মিন্টু বলেন, কোনোর ভেবেছিলো সে বুঝি মারা যাচ্ছে। কিন্তু ওর বাবা দেখেন কপালে এয়ারগানের পেলেট লেগেছে। ঠিক বাম চোখটার একটু ওপরেই। শরীরে রক্ত দেখে আতঙ্কিত ছেলে চিৎকার করতে করতে আমাদের কাছে আসে। এর আগে বন্ধুর কাছে জিজ্ঞেস করেছিলো কি হয়েছে। বন্ধু জানালো মাথায় গুলি লেগেছে। তাই চিৎকার করতে করতে আমাদেরকে জানালো সে মারা যাচ্ছে।
তিনি বলেন, কোনোর এখন শারীরিকভাবে সুস্থ হয়ে উঠলেও মানসিকভাবে আতঙ্কিত। ভয়ে সারাক্ষণ আমাদের আশপাশেই থাকে। ও নিশ্চিত, তাকে টার্গেট করেই গুলিটি চালানো হয়েছিলো। ও জানে ছেলেদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তবুও কোনারের ভয় কমছে না। ভাবছে আবারো আক্রমণ হতে পারে।
পুলিশের ডিটেকটিভ কনস্টেবল এন্ডি ফ্রগেট বলেন, কোনো ঠিক জালের পাশটায় দাঁড়িয়ে খেলছিলো। পাশেই অন্য একটি যায়গায় হচ্ছিলো রাগবি খেলা। পাশ থেকেই তার কপালে এসে গুলিটি লাগে।
তিনি বলেন, এটি মারাত্মক ঘটনা। এমন কিছু যেন আবারো না ঘটে, সে কারণে আমরা জনগণকে সতর্ক করছি এয়ার গানের মতো বিপজ্জনক কিছু নিয়ে যেন পাবলিক প্লেসে যাওয়া না হয়।
No comments