আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করে বাকশাল কায়েম করেছে : শফিউল আলম প্রধান
জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান বলেছেন, আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের গণতান্ত্রিক চেতনাকে হত্যা করে বাকশাল কায়েম করেছে। গদির লোভে ওরা বারবার নিজেদের আত্মাকে বিদেশের কাছে বন্ধক রেখেছে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর ওফাত দিবসে সোমবার সন্তোষ দরবার হলে জাগপা আয়োজিত সমাবেশে ২০ দলীয় জোটের অন্যতম শরিক জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান একথা বলেন।
প্রধান আরো বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস প্রতারণার, বিশ্বাসঘাতকতা, দেশবিক্রী ও গুম-খুনের ইতিহাস। ওরা প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা ভাসানীকে দল ছাড়তে বাধ্য করেছে। গৃহবন্দী করেছে, জুলুম চালিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মেধাবী জননেতা শামসুল হককে পাগল বানিয়েছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান সংগঠক, যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদকে স্বাধীন দেশের মন্ত্রী সভায় থাকতে দেয় নাই। এমনকি বাঁচতেও দেয় নাই।
প্রধান বলেন, সত্য কথা বললেই রাজাকার আর ফাঁসি ফাঁসি আওয়াজ উঠে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার মহান ঘোষক ও রণাঙ্গণের সাহসী যোদ্ধা শহীদ জিয়াকে আজ প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। অথচ বাকশালের পথ ছিড়ে আওয়ামী লীগের পুনঃজন্ম না দিলে গদিতে বসাতো পরের কথা বর্তমান সরকারের মতার স্বপ্নও দেখতে হতো না। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেশ এক ভয়ংকর সংকটে গণতন্ত্র নিহত, স্বাধীনতা বিপন্ন। এই দুঃসময়ে নির্লোভ অসমসাহসী, স্বাধীনচেতা, সিপাহসালার মওলানা ভাসানীর প্রয়োজন ছিল সবচেয়ে বেশী। তিনি মওলানা ভাসানীর শিক্ষা ও জীবনদর্শনকে ধারণ করে আজাদী ও গণতন্ত্র রায় আরেকটি জনযুদ্ধের প্রস্তুতি নেবার আহ্বান জানান।
মওলানা ভাসানীর ওফাত দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক জাগপার কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি খন্দকার আবিদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, সহ সভাপতি মাস্টার এমএ মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্সিপাল হুমায়ুন কবির, নগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক সানাউলাহ সানু, সহ সভাপতি আরিফ হোসেন ফিরোজ, যুব জাগপার সাইদুল ইসলাম সাগর, আরিফুল হক তুহিন, জাগপা ছাত্রলীগের সাব্বির আলম চৌধুরী রাজিব, নাহিদ হাসান প্রমুখ।
প্রধান আরো বলেন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস প্রতারণার, বিশ্বাসঘাতকতা, দেশবিক্রী ও গুম-খুনের ইতিহাস। ওরা প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা ভাসানীকে দল ছাড়তে বাধ্য করেছে। গৃহবন্দী করেছে, জুলুম চালিয়েছে। প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক মেধাবী জননেতা শামসুল হককে পাগল বানিয়েছে। স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রধান সংগঠক, যুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদকে স্বাধীন দেশের মন্ত্রী সভায় থাকতে দেয় নাই। এমনকি বাঁচতেও দেয় নাই।
প্রধান বলেন, সত্য কথা বললেই রাজাকার আর ফাঁসি ফাঁসি আওয়াজ উঠে। তিনি বলেন, স্বাধীনতার মহান ঘোষক ও রণাঙ্গণের সাহসী যোদ্ধা শহীদ জিয়াকে আজ প্রশ্নবিদ্ধ করা হচ্ছে। অথচ বাকশালের পথ ছিড়ে আওয়ামী লীগের পুনঃজন্ম না দিলে গদিতে বসাতো পরের কথা বর্তমান সরকারের মতার স্বপ্নও দেখতে হতো না। তিনি বলেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর দেশ এক ভয়ংকর সংকটে গণতন্ত্র নিহত, স্বাধীনতা বিপন্ন। এই দুঃসময়ে নির্লোভ অসমসাহসী, স্বাধীনচেতা, সিপাহসালার মওলানা ভাসানীর প্রয়োজন ছিল সবচেয়ে বেশী। তিনি মওলানা ভাসানীর শিক্ষা ও জীবনদর্শনকে ধারণ করে আজাদী ও গণতন্ত্র রায় আরেকটি জনযুদ্ধের প্রস্তুতি নেবার আহ্বান জানান।
মওলানা ভাসানীর ওফাত দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক জাগপার কেন্দ্রীয় সহ সভাপতি খন্দকার আবিদুর রহমানের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, সহ সভাপতি মাস্টার এমএ মান্নান, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ শফিকুল ইসলাম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক প্রিন্সিপাল হুমায়ুন কবির, নগর জাগপার সাধারণ সম্পাদক সানাউলাহ সানু, সহ সভাপতি আরিফ হোসেন ফিরোজ, যুব জাগপার সাইদুল ইসলাম সাগর, আরিফুল হক তুহিন, জাগপা ছাত্রলীগের সাব্বির আলম চৌধুরী রাজিব, নাহিদ হাসান প্রমুখ।
No comments