কাসিগকে হত্যা শয়তানের কাজ : ওবামা
যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্যকর্মী আবদুল রহমান কাসিগের হত্যাকে নিছক শয়তানের কাজ বলে এর নিন্দা জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
সম্প্রতি ইসলামিক স্টেট (আইএস) প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, মুখোশ পরা এক ব্যক্তির পায়ের কাছে একটি কাটা মাথা পড়ে আছে। পরে ওই মাথাটি কাসিগের বলে নিশ্চিত করে হোয়াইট হাউস।
তার বাবা-মা বলেছেন, সিরীয় জনগণের প্রতি ভালোবাসার জন্য তাকে প্রাণ দিতে হল। সোমবার কাসিগের প্রশংসা করে ওবামা বলেন, তিনি মানবাধিকারের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন। অমানবিক একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তাকে আমাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে, এটি নিছক শয়তানের কাজ।
তিনি বলেন, আজ আমরা সবাই শোকাভিভূত, তা সত্ত্বেও যে অদম্য মনোবল ও শুভশক্তি আবদুল রহমান কাসিগকে উজ্জীবিত করেছে আমরা তা স্মরণ করছি। অস্ট্রেলিয়ায় জি২০ সম্মেলন শেষে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পর ওবামা এ প্রতিক্রিয়া জানান। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা কাসিগের বাবা এড ও মা পলা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ছেলের মৃত্যুতে তাদের মন ভেঙে গেছে। তারা বলেন, আমাদের ছেলে মানবিকতার জন্য তার সারা জীবন উৎসর্গ করেছে। এজন্য আমরা গর্বিত। সিরিয়ায় সাহায্যকর্মীদের একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করার সময় ২০১৩ সালের অক্টোবরে ২৬ বছর বয়সী কাসিগকে অপহরণ করে আইএস জঙ্গিরা। তিনি যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর রেঞ্জার হিসেবে ২০০৭ সালে ইরাকে কর্মরত ছিলেন। কাসিগকে নিয়ে এ পর্যন্ত পাঁচ পশ্চিমা নাগরিককে হত্যা করল আইএস। এর আগে ব্রিটিশ নাগরিক অ্যালান হেনিং ও ডেভিড হেইন্স এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জেমস ফোলি ও স্টিভেন সটলফের শিরশ্ছেদ করে হত্যা করেছিল গোষ্ঠীটি।
সম্প্রতি ইসলামিক স্টেট (আইএস) প্রকাশিত একটি ভিডিওতে দেখা যায়, মুখোশ পরা এক ব্যক্তির পায়ের কাছে একটি কাটা মাথা পড়ে আছে। পরে ওই মাথাটি কাসিগের বলে নিশ্চিত করে হোয়াইট হাউস।
তার বাবা-মা বলেছেন, সিরীয় জনগণের প্রতি ভালোবাসার জন্য তাকে প্রাণ দিতে হল। সোমবার কাসিগের প্রশংসা করে ওবামা বলেন, তিনি মানবাধিকারের জন্য নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন। অমানবিক একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী তাকে আমাদের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে, এটি নিছক শয়তানের কাজ।
তিনি বলেন, আজ আমরা সবাই শোকাভিভূত, তা সত্ত্বেও যে অদম্য মনোবল ও শুভশক্তি আবদুল রহমান কাসিগকে উজ্জীবিত করেছে আমরা তা স্মরণ করছি। অস্ট্রেলিয়ায় জি২০ সম্মেলন শেষে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পর ওবামা এ প্রতিক্রিয়া জানান। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা রাজ্যের বাসিন্দা কাসিগের বাবা এড ও মা পলা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ছেলের মৃত্যুতে তাদের মন ভেঙে গেছে। তারা বলেন, আমাদের ছেলে মানবিকতার জন্য তার সারা জীবন উৎসর্গ করেছে। এজন্য আমরা গর্বিত। সিরিয়ায় সাহায্যকর্মীদের একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করার সময় ২০১৩ সালের অক্টোবরে ২৬ বছর বয়সী কাসিগকে অপহরণ করে আইএস জঙ্গিরা। তিনি যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর রেঞ্জার হিসেবে ২০০৭ সালে ইরাকে কর্মরত ছিলেন। কাসিগকে নিয়ে এ পর্যন্ত পাঁচ পশ্চিমা নাগরিককে হত্যা করল আইএস। এর আগে ব্রিটিশ নাগরিক অ্যালান হেনিং ও ডেভিড হেইন্স এবং যুক্তরাষ্ট্রের সাংবাদিক জেমস ফোলি ও স্টিভেন সটলফের শিরশ্ছেদ করে হত্যা করেছিল গোষ্ঠীটি।
No comments