বছরের প্রথম দিনে ইতিবাচক ধারা
লেনদেনে ঊর্ধ্বমুখী ধারার মধ্যে দেশের
শেয়ারবাজারে নতুন বছরের যাত্রা শুরু হয়েছে। গতকাল ইংরেজি নববর্ষের প্রথম
দিনে ডিএসইতে ৫৬ শতাংশ এবং সিএসইতে ৫০ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। এতে
বাজার মূল্যসূচকের পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কিছুটা বেড়েছে। সদ্য বিদায়ী
২০১৩ সালের শেষ লেনদেন সোমবার বেড়েছিল সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর।
শেয়ারবাজারের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সম্পর্কে বাজার সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংঘাতের মধ্যেও স্থিতিশীল শেয়ারবাজারের জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশাই শেয়ারবাজারকে ঊর্ধ্বমুখী রাখতে সহায়তা করেছে। এদিকে শেয়ারবাজার সূত্র জানিয়েছে, এই দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক ও বিনিয়োগ সংস্থা এবং তাদের সহযোগী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য।
দিনের লেনদেন শেষে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে এদিন ২৯১টি কোম্পানির শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড এবং করপোরেট বন্ড কেনাবেচা হয়। এর মধ্যে ১৬৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দর। এতে ডিএসই-এক্স সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪২৮৬ পয়েন্টে উঠেছে। যদিও লেনদেনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারদর দর বেড়ে লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন হয়েছে প্রায় ৪১২ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড। যা মঙ্গলবারের তুলনায় ৩০ কোটি টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২১২ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১০৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৬টির দর। এতে নির্বাচিত খাত মূল্য সূচক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে প্রায় ৮৪২৩ পয়েন্টে উঠেছে। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৪২
লাখ টাকার।
ডিএসইর খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতগুলোর বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। ব্যাংক খাতে ছিল মিশ্রাবস্থা। ওষুধ ও রসায়ন, সিমেন্ট, চামড়া, টেলিযোগাযোগ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
শেয়ারবাজারের এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সম্পর্কে বাজার সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংঘাতের মধ্যেও স্থিতিশীল শেয়ারবাজারের জন্য বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশাই শেয়ারবাজারকে ঊর্ধ্বমুখী রাখতে সহায়তা করেছে। এদিকে শেয়ারবাজার সূত্র জানিয়েছে, এই দরবৃদ্ধির ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক ও বিনিয়োগ সংস্থা এবং তাদের সহযোগী মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য।
দিনের লেনদেন শেষে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, প্রধান শেয়ারবাজার ডিএসইতে এদিন ২৯১টি কোম্পানির শেয়ার, মিউচুয়াল ফান্ড এবং করপোরেট বন্ড কেনাবেচা হয়। এর মধ্যে ১৬৫টির দর বেড়েছে, কমেছে ৯৭টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দর। এতে ডিএসই-এক্স সূচক ১৯ পয়েন্ট বেড়ে ৪২৮৬ পয়েন্টে উঠেছে। যদিও লেনদেনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত প্রায় সব কোম্পানির শেয়ারদর দর বেড়ে লেনদেন হয়েছিল। লেনদেন হয়েছে প্রায় ৪১২ কোটি টাকা মূল্যের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড। যা মঙ্গলবারের তুলনায় ৩০ কোটি টাকা বেশি।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২১২ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে ১০৬টির দর বেড়েছে, কমেছে ৮০টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ২৬টির দর। এতে নির্বাচিত খাত মূল্য সূচক ৪৫ পয়েন্ট বেড়ে প্রায় ৮৪২৩ পয়েন্টে উঠেছে। লেনদেন হয়েছে ৪৩ কোটি ৪২
লাখ টাকার।
ডিএসইর খাতওয়ারি লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাতগুলোর বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে। ব্যাংক খাতে ছিল মিশ্রাবস্থা। ওষুধ ও রসায়ন, সিমেন্ট, চামড়া, টেলিযোগাযোগ, তথ্য ও প্রযুক্তি খাতের সিংহভাগ কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে।
No comments