অস্থিরতার মধ্যেও ইপিজেডে বিনিয়োগ বেড়েছে
রাজনৈতিক
অস্থিরতায় প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে দেশের সামগ্রিক বিনিয়োগ পরিস্থিতি।
বিশেষ করে গত কয়েক মাসের হরতাল-অবরোধ ও রাজনৈতিক সহিংসতায় নতুন বিনিয়োগ এক
রকম বন্ধ। এ অবস্থার মধ্যেও সরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত রফতানি
প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় (ইপিজেড) চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে
(জুলাই-নভেম্বর) নতুন বিনিয়োগ বেড়েছে ৩০ শতাংশ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সারাদেশের তুলনায় ইপিজেডগুলোর বিনিয়োগ পরিবেশ অনেক নিরাপদ। হরতাল-অবরোধে উৎপাদন খুব একটা ব্যাহত হয় না। ফলে রাজনৈতিক সংকটেও ইপিজেডের বিনিয়োগে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) সূত্রে জানা গেছে, আলোচ্য সময়ে দেশের ইপিজেডগুলোতে ১৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে। আগের অর্থবছরে একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১০ কোটি ৯০ লাখ ডলার। এছাড়া বেপজা নতুন বিনিয়োগের জন্য পাঁচটি বিদেশি এবং চারটি দেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এ সময়। এসব প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত ৯ কোটি ডলারের বিনিয়োগ করার কথা।
সূত্রমতে, জুলাই-নভেম্বর সময়ে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে ঢাকা ইপিজেডে, প্রায় ৬ কোটি ডলারের। এর পর আদমজী ইপিজেডে ৪ কোটি ডলার, চট্টগ্রাম ইপিজেডে ৩ কোটি ২১ লাখ ডলার, কর্ণফুলী ইপিজেডে ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার, উত্তরা ইপিজেডে ৬২ লাখ ডলার, কুমিল্লা ইপিজেডে ৪০ লাখ ডলার এবং মংলা ইপিজেডে একই পরিমাণ নতুন বিনিয়োগ হয়েছে। এই নিয়ে ইপিজেডগুলোতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯৪ কোটি ডলার।
এদিকে বিনিয়োগ বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে দেশে নতুন বিনিয়োগ নিবন্ধন কমেছে ৪০ শতাংশ। এ রকম পরিস্থিতিতে ইপিজেডে বিনিয়োগ বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বেপজার মহাব্যবস্থাপক নাজমা বিনতে আলমগীর সমকালকে বলেন, সারাদেশের তুলনায় বেপজার পরিবেশ অনেক সংরক্ষিত এবং নিরাপদ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সারাদেশের তুলনায় ইপিজেডগুলোর বিনিয়োগ পরিবেশ অনেক নিরাপদ। হরতাল-অবরোধে উৎপাদন খুব একটা ব্যাহত হয় না। ফলে রাজনৈতিক সংকটেও ইপিজেডের বিনিয়োগে তেমন কোনো প্রভাব পড়েনি। বাংলাদেশ রফতানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) সূত্রে জানা গেছে, আলোচ্য সময়ে দেশের ইপিজেডগুলোতে ১৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের বিনিয়োগ হয়েছে। আগের অর্থবছরে একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১০ কোটি ৯০ লাখ ডলার। এছাড়া বেপজা নতুন বিনিয়োগের জন্য পাঁচটি বিদেশি এবং চারটি দেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এ সময়। এসব প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত ৯ কোটি ডলারের বিনিয়োগ করার কথা।
সূত্রমতে, জুলাই-নভেম্বর সময়ে সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ হয়েছে ঢাকা ইপিজেডে, প্রায় ৬ কোটি ডলারের। এর পর আদমজী ইপিজেডে ৪ কোটি ডলার, চট্টগ্রাম ইপিজেডে ৩ কোটি ২১ লাখ ডলার, কর্ণফুলী ইপিজেডে ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার, উত্তরা ইপিজেডে ৬২ লাখ ডলার, কুমিল্লা ইপিজেডে ৪০ লাখ ডলার এবং মংলা ইপিজেডে একই পরিমাণ নতুন বিনিয়োগ হয়েছে। এই নিয়ে ইপিজেডগুলোতে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯৪ কোটি ডলার।
এদিকে বিনিয়োগ বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জানুয়ারি থেকে নভেম্বর পর্যন্ত সময়ে দেশে নতুন বিনিয়োগ নিবন্ধন কমেছে ৪০ শতাংশ। এ রকম পরিস্থিতিতে ইপিজেডে বিনিয়োগ বাড়ার কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে বেপজার মহাব্যবস্থাপক নাজমা বিনতে আলমগীর সমকালকে বলেন, সারাদেশের তুলনায় বেপজার পরিবেশ অনেক সংরক্ষিত এবং নিরাপদ।
No comments