সময়চিত্র- এরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি (!) by আসিফ নজরুল
২৯ ডিসেম্বর রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে এসেছি। দেখি ব্যাডমিন্টন কোর্টের পাশে ম্লানমুখে বসে আছেন ঢাবি শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষক আলমগীর হোসেন।
আমাকে দেখে তাঁদের ওপর কয়েক ঘণ্টা আগে ঘটে যাওয়া হামলার কথা বলেন। টি-শার্ট উঁচু করে পিঠের আঘাত দেখাতে চান—‘স্যার, একটু দেখবেন, কীভাবে মেরেছে আমাদের!’ ফিজিকসের অধ্যাপক আমিনুল তাঁর পাশে বসা। তিনি বলেন, ‘শাহবাগের ওসিকে বললাম, আমরা তো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, খালি হাতে এখানে বসে আছি। আর এরা লাঠি হাতে মারছে আমাদের, আপনি কিছু করবেন না? তিনি আমাদের বলেন, ওপরের নির্দেশ আছে, আমরা কিছু করতে পারব না, আপনারা চলে যান এখান থেকে!’ আমিনুল মৃদু কণ্ঠে বলেন, ‘মার আমরা আরও অনেকেই খেয়েছি, লজ্জায় বলি না কাউকে!’
আমিনুলের কথা ঠিক। পরদিন প্রথম আলোতে দেখি, মার খেয়েছেন অধ্যাপক মোস্তফা মামুনও। মামুন আমাদের ব্যাডমিন্টনে ১৯ বছর ধরে চ্যাম্পিয়ন। খেলতে খেলতে আমরা কখনো সামান্য উত্তেজিত হই, একটু-আধটু মনোমালিন্যও হয় কখনো কখনো। মামুনের সঙ্গে কারও কখনো মনোমালিন্য হয় না, কখনো একটু গলা উঁচু করে কথাও বলেন না তিনি। পত্রিকায় দেখি, মার খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছেন মামুন এবং আরও কয়েকজন শিক্ষক।
কারা মেরেছে আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের? মেরেছে আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম লীগ। কেন মেরেছে? প্রজন্ম লীগের সাধারণ সম্পাদক জানিয়েছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি’ হিসেবে তাঁরা মাঠে ছিলেন। তাঁর বক্তব্য: ‘শিক্ষকদের ওই সমাবেশ থেকে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে আমরা তাঁদের প্রতিহত করি।’
মুক্তিযুদ্ধের এই ‘সপক্ষ শক্তি’ যেসব শিক্ষককে পিটিয়েছে, তাঁদের অনেকেই পঞ্চাশোর্ধ্ব, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মামুন আহমেদসহ অনেকে শিক্ষকদের নির্বাচিত প্রতিনিধি, যাঁদের নাম উল্লেখ করলাম, তাঁদের প্রত্যেকে বিদেশ থেকে উচ্চশিক্ষা নিয়ে সুনামের সঙ্গে শিক্ষকতা করছেন। যাঁরা মার খেয়েছেন, তাঁদের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারেরও আছেন কেউ কেউ। তাঁরা হাতে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে খালেদা জিয়ার ঘোষিত সমাবেশে যোগ দিতে গিয়েছিলেন (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীল দলের শিক্ষকেরাও শেখ হাসিনা বিরোধী দলের নেত্রী থাকার সময় তাঁর সমাবেশে যোগ দিয়েছেন)। পুলিশ বাধা দিলে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বসে পড়ে শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ করছিলেন। তবু তাঁদের ওপর লাঠিসোঁটা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে যারা, তারা নাকি ‘মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি’!
২৯ ডিসেম্বর সুপ্রিম কোর্টে বিরোধী দলের সমর্থক আইনজীবীদের ওপরও সুপ্রিম কোর্ট অঙ্গনে ঢুকে ঝাঁপিয়ে পড়েছে সরকারের পেটোয়া বাহিনী। একজন নারী আইনজীবী তাদের লাথি, ঘুষি আর ধাক্কা খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছেন। তাঁর পিঠে তার পরও লাথি মেরেছে তারা। প্রথম আলোর ছবিতে দেখি, মাটিতে ধরাশায়ী এই যন্ত্রণাকাতর নারীর পেছনে উদ্যত হায়েনার মতো কয়েক যুবক, একজনের হাতের লাঠিতে আবার জাতীয় পতাকা বাঁধা! এরাও নাকি ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি’!
হেফাজতের মিছিলে বর্বরভাবে একজন নারী সাংবাদিকের ওপর হামলার পর আমরা সবাই ধর্মীয় উগ্রবাদীদের পাশবিকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলাম, পুলিশ গ্রেপ্তারও করেছিল কয়েকজনকে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, নারী আইনজীবীকে একই বর্বরতায় আক্রমণকারী এই যুবকদের বিরুদ্ধে অনেকেই সোচ্চার হবে না, পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করবে না। কারণ, তারা ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি’!
প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সমাবেশ ছিল। প্রেসক্লাব চত্বরে সাংবাদিকদের সভা করার রীতি দীর্ঘদিনের। সেখানেও হামলা করেছে ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি’। বিশ্ববিদ্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট আর প্রেসক্লাবে প্রতিটি আক্রমণের সময় পুলিশ আক্রমণকারীদের আশপাশে ছিল। তারা আক্রমণকারীদের কাউকে গ্রেপ্তার করেনি, এমনকি নিবৃত্ত করারও উল্লেখযোগ্য চেষ্টা করেনি। পুলিশ বরং বিভিন্ন জায়গা থেকে উল্টো গ্রেপ্তার করেছে আক্রান্ত পক্ষের লোকজনকে।
পুলিশ আমাদের জানিয়েছিল, বিরোধী দলের অবরোধ কর্মসূচিতে ‘জনগণের’ জানমাল রক্ষা করার জন্য তারা মাঠে থাকবে। জনগণ বলতে তারা সম্ভবত বিরোধী দলের নেতা-কর্মী বা তাদের সমর্থকদের বোঝায়নি। বিরোধী দলের কর্মসূচিতে বাংলাদেশের আইনজীবী, সাংবাদিক, শিক্ষক প্রমুখ পেশাজীবীর অংশগ্রহণ করার দীর্ঘ ঐতিহ্য রয়েছে। বিরোধী দলের সমর্থক পেশাজীবীরা এবার তা-ই করেছেন। পুলিশ তাঁদের কোনো আক্রমণ থেকে রক্ষা করেনি। করেনি, তার কারণ হয়তো এই যে ২৯ ডিসেম্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পুলিশের দৃষ্টিতে জনগণের পর্যায়ভুক্ত নন! পুলিশ হয়তো এভাবেই নির্দেশিত যে জনগণ বলতে বোঝাবে কেবল সরকার-সমর্থকদের। কারণ, শুধু সরকার-সমর্থকেরাই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি, তাদের সব অনাচার মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রদীপ্ত করার জন্য! কাজেই তারা সব আইনের ঊর্ধ্বে!
এ দেশে এখন সরকারের অন্যায়ের অংশীদার হলে বা তা মেনে নিলেই কেবল হওয়া যাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি। আর কোনো ভিন্নমত থাকলেই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি। ৫ জানুয়ারির প্রহসনের নির্বাচনের বিরুদ্ধে কথা বললে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি। সরকারি দলের মন্ত্রী-সাংসদদের দুর্নীতি, সরকারের সন্ত্রাস-গুম-গণগ্রেপ্তার কিংবা সরকারের একমাত্র আন্তর্জাতিক মিত্র ভারতের খবরদারির বিরুদ্ধে কথা বললেও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি। এই বিপক্ষ শক্তিকে সর্বতোভাবে দমন করাই হচ্ছে রাষ্ট্রের এবং সরকারের কাজ। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে এভাবেই অপব্যাখ্যা করে একটি ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বর্তমান সরকার।
অথচ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ভিন্নমত পোষণের অধিকার, সভা-সমাবেশ আর কথা বলার স্বাধীনতা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু—সবার স্বার্থরক্ষা, বৈষম্যহীন সমাজ তৈরি করা আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
এই সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার মহান দায়িত্ব পালন করছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অনিবার্য শর্ত। এই বিচার করার দায়িত্বটি পালন করে সরকার মুুক্তিযুদ্ধের চেতনার এই একটি দিককে বাস্তবায়ন করছে। কিন্তু এর পাশাপাশি এই সরকারই এবারের নির্বাচনে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে, (আগের বিএনপি সরকারের ধারাবাহিকতায়) দুর্নীতি ও সন্ত্রাসকে লালনের মাধ্যমে সমাজে বৈষম্য আর অনাচারের প্রসার ঘটিয়ে, সভা-সমাবেশ-রাজনীতির স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ করে, এমনকি মুক্তিযোদ্ধাদের নানাভাবে হয়রানি করে (যেমন, মিরপুরের সাংসদ কর্তৃক মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রের জমি দখল এবং সেখানকার মুক্তিযোদ্ধাদের মারধর করে পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেওয়া) মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নানাভাবে পদদলিত করছে।
এর পরও সরকারের সুবিধাভোগী ও অন্ধ সমর্থকেরা কেবল মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি আর ভিন্নমত পোষণকারী দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি—এই বিভ্রান্তিকর বিভাজন ছড়ানো হচ্ছে দেশে। আমরা যদি এই বিভ্রান্তিকে প্রতিরোধ না করি, তাহলে মার খেতে হবে আরও অনেক মানুষকে, আরও ভয়ংকর অন্ধকার গ্রাস করবে বাংলাদেশকে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ভালো কাজটি করছে বলে এই সরকারের হাজারো অন্যায় কাজকে যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র আর মানবাধিকার বলেও কিছু থাকবে না। আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া।
আসিফ নজরুল: অধ্যাপক, আইন বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
প্রথম আলো পাঠকের ৩০৭ মন্তব্য সহ...
- Nahmed২০১৩-১২-৩১ ০০:২০ via computer৩১৯৪৭ওরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি তাই ওদের জন্য সব জায়েজ!
- মুমতাসির হক বসুনিয়া২০১৩-১২-৩১ ০১:২৩ via computer২৫১৪০আওয়ামী লীগের আচরণ ৭১ 'র পাক বাহিনীর কথায় স্মরণ করে দিচ্ছে।যে দল ৭১ এর নায়ক ছিল ।বর্তমানে সেই দলেই হানাদারদের ভূমিকায় ।আজব দুনিয়া !!!
- Md. Mizanur Rahman২০১৩-১২-৩১ ০১:৩১ via computer২১৫৩৫"লী এবং গ" বাংলা বর্ণমালার অসাধারণ দুইটা অক্ষর পাশাপাশি থাকলেই সবাই মুক্তিযোদ্ধার পক্ষের, আর বাকিরা রাজাকার।
- Mumtaaz Uddin Ahmed২০১৩-১২-৩১ ০২:৫৭ via phone১৭৮২৯সচেতন ও সাহসী লেখার জন্য আসিফ নজরুল সাহেবকে ধন্যবাদ ।
- Sharwat Shafin২০১৩-১২-৩১ ০৩:১২ via computer১৬৩২৪যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ভালো কাজটি করছে বলে এই সরকারের হাজারো অন্যায় কাজকে যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র আর মানবাধিকার বলেও কিছু থাকবে না। আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া।
- Jahed Ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৩:০৯ via computer৬৩২৫৩আসিফ নজরুল সাহেব, ডিভাইড এন্ড রুল আর কত? অতি দুঃখজনক ও ন্যাক্কারজনক এই ইন্সিডেন্টটা কেন এবং কিসের পটভূমিতে কি জন্য ঘটেছে আপনি তা ভালভাবেই জানেন।
- imdad২০১৩-১২-৩১ ০৩:৩৩ via computer১১৩১৫এরা বিএনপি কে দেখাল যে কি ভাবে আন্দোলন করতে হয় ।
- Nazmul chowdhury২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪৯ via computer৭৩১২They are Awami Leauge, only Identity.
- J.I. Sohel২০১৩-১২-৩১ ০৫:১০ via computer৫২১৪৬আপনারা শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে কি রাজনীতি করার জন্য যোগ দিয়েছেন নাকি গবেষনা এবং শিক্ষআ প্রদানই আপনাদের মূখ্য কাজ ??
- আলমগীর হোসেন২০১৩-১২-৩১ ০৫:০৮ via computer৫১১১১বিএনপি ও জামাতপন্থী শিক্ষকরাই মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি।
- mahamud২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩০ via tablet১৩৯২২মুক্তিযুদ্দ পর্যন্ত আওয়ামিলীগের ভুমিকা অত্যন্ত গওরবজনক , মুক্তিযুদ্দের পর আওয়ামিলীগের ভুমিকা হতাশাজনক আর বর্তমানে আওয়ামিলীগের ভুমিকা আত্যন্ত ন্যাক্কারজনক।
- চন্দ্রশেখর২০১৩-১২-৩১ ০৬:১৭ via computer৫০১৫৩এখানে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির সাথে মিলিয়ে দেখার প্রয়োজন কোথায়? অন্যায় করেছে তার প্রতিবাদ করুন। আমিও করি। এই প্রজন্ম কখনো গুন্ডাবাহিনীকে মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি মনে করে না। তেমনি আপনাদের মধ্যে যারা কলম তুলে ইনিয়েবিনিয়ে বা রাস্তায় নেমে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে কথা বলছেন, তারাও দেশের শত্রু। দেশকে যদি ভালোবাসেন, তাহলে বর্তমান অন্যায়ের প্রতিবাদের সাথে সাথে জামাতের সাথে থেকে বিএনপি কে সরে আসতে বলুন। বোঝা যাবে আপনার দেশপ্রেম কতটুকু আর পাকি প্রেম কতটুকু।
- mizanur rahman২০১৩-১২-৩১ ০৬:৪৫ via computer১৪১৩৮আসিফ নজরুল স্বীকার করে নিলেন যে সরকার যুদ্ধাপরাধীর বিচার করে ভাল কাজ করেছে !!কিন্তু আসিফ সার বিচার টা কেমন হয়েছে আপনি খুব ভাল করেই যানেন ।
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৭:৪৮ via computer৩৫১৮ভাই আপনে দেখি সবজান্তা! সব খবরের গোড়ার খবর আপনের কাছে আছে! ব্যাপারটাকি বুজবার পারতাছি না। সব খুইল্যা (!) বলবেন নাকি।
- shaheed২০১৩-১২-৩১ ০৮:০৪ via computer৩৪৩৩what is a teacher Job? I am glad that someone attack them . Next time I hope BNP with do the same to AL supporter so call teacher. Teacher job is to teach not openly support party? note to Asif , I hope this is the last one .
- Porag Rahman২০১৩-১২-৩১ ০৯:২১ via computer৬৭২০ওরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি হলে বিএনপি স্বাধীনতাযুদ্ধের পক্ষ শক্তি। মুক্তিযুদ্ধ কথাটার চেয়ে স্বাধীনতা যুদ্ধ কথাটা অনেক বেশী শক্তিশালী।
- abdul moyeen২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৩ via phone৪৫১১৪@লিকু আপনার লেখাটি দারুন হয়েছে. এখানের অনেক মন্তব্যকারী আসিফ নজরুলকে একজন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি বলে জানেন, কিন্তু তার আসল পরিচয় সুধুমাত্র Dhaka বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা পড়েছেন এবং যারা ওখানে পরান তারাই জানেন. অভির সহযোগী হিসেবে খোদ বি এন পি ছাত্রদলের রাজনীতি থেকে এখন পর্যন্ত জমায়েত-বি এন পি সমর্থিত সাদা দলের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত আসিফ নজরুল 'মুক্তিযুদ্দের পক্ষের" শক্তি বলে যেভাবে স্বাধীনতাকামী মানুষকে কটাক্ষ করেছে তা নিন্দনীয়. এর সমস্ত লেখা জমায়েত-বি এন পি র পক্ষে ও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে.
- Md. Tofael Hussein২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৯ via computer৬৯১৩বিরোধী দলীয় নেত্রীকে অবরুদ্ধ করে রাখাসহ সরকারের উগ্রবাদী ও দমন নীতিতে প্রমাণ হয়েছে সরকারের ক্ষমতার পাটাতন নড়বড়ে হয়ে যাওয়ায় তারা বেসামাল হয়ে পড়েছে। তাদের হাতে আর সময় নেই।
- biplob২০১৩-১২-৩১ ০৯:৫৪ via computer৩১৪৫আপনার লেখায় আর কমেন্ট করতে ভাল লাগেনা !!!
- S.M. Nurol Musabbir Moni২০১৩-১২-৩১ ১১:০১ via computer১৫২৭বিভ্রান্তির মহানায়ক- আসিফ নজরুল, সুন্দর কথা বললে লাইক পাওয়া যায়। দেশ পাল্টে দিতে আরও কিছু লাগে..। আ’লীগ বিএনপির সে গুন নাই।
- A Rahman২০১৩-১২-৩১ ১১:০২ via phone১৯৪০এক মত @ Liku. জনাব আসিফ নজরুলের খুরধার লেখনী সাড়া দেয় না, যখন পিতার অসহায় চোখের সামনে কিশোর সন্তান দাউ দাউ আগুনে পুড়ে মরে অবরোধের আগুনে । খেটে খাওয়া সাধারন মানুষ - শিশু, কিশোর, নারী, পুরুষ যখন বিএনপিজামাতের অবরোধের আগুনে পুড়ে মারা যায় তখন থাকে না তার সুশীল বাণী, লেখনীর খুরধারা। অবশ্যই শিখখকের গায়ে হাত তোলা নিষিদধ । মহা পাপ । সে শিখখক যে দলই করুক না কেন! আর সে ছাতর যেই হোক না কেন ! কিন্তু আসিফ নজরুল সাহেব যে চতুরতার সাথে মুক্তিযুদধকে এর সাথে জড়িয়ে সন্তুষটির ঢেকুর তুলেছেন, তাতে তার নারছিছিসটিক ব্যাক্তিত্বকেই শুধু ফুটে উঠে নি তার ভিতরের মানসিকতা ফুটে উঠেছে ।
- Elias Khalil (ইলিয়াস খলিল)২০১৩-১২-৩১ ১১:০৩ via computer৪১১তাইত মনে হচ্চে ।
- Ahmed Moin২০১৩-১২-৩১ ১১:১৫ via computer২৯৭@ Jahed Ahmed: সত্যি কথা বললেই গা জ্বলে তাই না?
- Rawnok২০১৩-১২-৩১ ১১:১৯ via phone২৭১০আসিফ নজরুল স্যার অন্যায়ের বিপক্ষে বলেছেন। কিন্তূ এই অন্যায়কারীরা পার পেয়ে যাচ্ছে, কেন তারা অন্যায় করে পার পেয়ে যাচ্ছে সেটা উনি শুধু মুখফুটে বলেছেন ।
- Hasanujjaman২০১৩-১২-৩১ ১২:০৭ via computer২২৯আমরা জানি সত্য কথা বললে অনেকেরই গত্রদাহ হবে। যেমন এখানটায় হয়েছে। কিন্তু আমাদেরও গাত্রদাহের কারণ ঘটেছে বর্তমান আওয়ামীলীগের অবর্ণনীয় কর্মকান্ডে।
- Prodip২০১৩-১২-৩১ ১২:২৭ via computer১১৩৫একটি অতীতচারী হোন ..এটা দেখেই এতো ইমোশনালী ভায়োলেন্ট হয়ে গেলেন..শিক্ষকরা কী করে এতো দলবাজিতে জড়িয়ে গেলেন.. সে দলেরই হোক,,তাদের ঠাই বিদ্যায়তনে..পথে নয়.. নীরিহ মানুষের এতা প্রান হানি..এনাদের হৃদয় ছোয় না..
- এছলাম সরকার২০১৩-১২-৩১ ১২:৪৫ via computer৩২১২ঠিক বলেছেন। আসিফ নজরুল খুব বিবেকের কথা শোনান। তবে তিনি জানেন না যে ওইসব বিবেক-ফিবেকের ধার আওয়ামী লীগ ধারেনা।
- FOHAD২০১৩-১২-৩১ ১২:৫৭ via computer১৭৪৩@ আসিফ নজরুল - আপনি সবসময় কলম তুলে ইনিয়েবিনিয়ে বা রাস্তায় নেমে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে কথা বলছেন। দেশকে যদি ভালোবাসেন, তাহলে বর্তমান অন্যায়ের প্রতিবাদের সাথে সাথে জামাতের সাথে থেকে বিএনপি কে সরে আসতে বলুন। বোঝা যাবে আপনার দেশপ্রেম কতটুকু আর পাকি প্রেম কতটুকু।
- azad a matubber২০১৩-১২-৩১ ১৩:৫০ via computer৯১৮বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক গন কেন কোন রাজনিতিক ( লীগ, বি এন পি, জামাত, ..........) দলের অপ্রীতিকর হামলার শিকার হবেন ? তাঁরা কেন বিবেকহীন ন্যাক্কারজনক রাজনিতির অনুসারি হবেন ? তাঁদের উচ্চশিক্ষা চেতনাকে কাজে লাগিএ তাঁরা কি পারেন না প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ভিন্নমত পোষণের অধিকার, সভা-সমাবেশ আর কথা বলার স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু—সবার স্বার্থরক্ষা, বৈষম্যহীন সমাজ তৈরি আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে ।
- Rajib Mirdha২০১৩-১২-৩১ ১৩:৫৭ via computer৩২৫০জনাব আসিফ নজরুল- ঐ সময়গুলাতে আপনার প্রতিক্রিয়া কি ছিল ? বাকি অজস্র ঘটনাগুলো বাদ দিলাম। • ২০ জানুয়ারি ২০০১ | পল্টন সমাবেশে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাসীদের বোমা-হামলা • ১৪ এপ্রিল ২০০১ | রমনা বটমূলে বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে হুজির বোমা-হামলা, নিহত ১১, আহত দেড়-শতাধিক • ৩ জুন ২০০১ | গোপালগঞ্জের বানিয়ারচরের গির্জায় বোমা-হামলা; নিহত ১০, আহত শতাধিক • ১৫ জুন ২০০১ | নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ অফিসে বোমা হামলা, নিহত ২২, আহত ১০০ • ২৬ সেপ্টেম্বর ২০০১ | বাগেরহাটে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় বোমা-হামলা, নিহত ৮, আহত ২0 • ১৬ নভেম্বর ২০০১ | চট্টগ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ গোপালকৃষ্ণ মুহুরীকে হত্যা করে বিএনপি জামায়াত জোটের সন্ত্রাসীরা • ২১ এপ্রিল ২০০২ | এই দিনে রাউজানে বৌদ্ধভিক্ষু জ্ঞানজ্যোতি মহাথেরোকে গভীর রাতে জবাই করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা • ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০০২ | সিরাজগঞ্জে আওয়ামী লীগের জনসভায় বোমা হামলা, নিহত ৪, আহত অর্ধশতাধিক • ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০০২ | সাতক্ষীরার গুড়পুকুরে মেলা-সিনেমা হল-সার্কাস প্রাঙ্গণে বোমা হামলা, নিহত ৩ • ৬ ডিসেম্বর ২০০২ | ময়মনসিংহের ৩টি সিনেমা হলে বোমা হামলা, নিহত ২৭, আহত দুই শতাধিক • ১৭ জানুয়ারি, ২০০৩ | টাঙ্গাইলের সখীপুরে মাজারে-মেলায় বোমা হামলা, নিহত ৭, আহত ২০ • ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ | দিনাজপুর শহরে জামায়াতের জঙ্গিদের আকস্মিক বোমা-হামলা • ১ মার্চ ২০০৩ | খুলনায় বাণিজ্য মেলায় বিএনপি-জামায়াতের জঙ্গিদের বোমা-হামলা, নিহত ১, আহত ১০ জন • ২৬ আগষ্ট ২০০৩ | মহালছড়িতে চাকমা ও মারমাদের ৩০০ বাড়ী পুড়িয়ে ২ জন হত্যা ১০ জন নারীকে ধর্ষণ করে জামায়াত শিবির পন্থী ক্যাডাররা • ১৮ নভেম্বর ২০০৩ | রাতের আঁধারে হত্যা করা হয় বাঁশখালীর সাধনপুর গ্রামের শীলপাড়ায় তেজেন্দ্র লাল শীলের বাড়ির একই পরিবারের ১১ জন • ১২ জানুয়ারি ২০০৪ | হজরত শাহজালালের মাজারে আর্জেস গ্রেনেড হামলা, নিহত ৭,আহত ৫০ • ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ | খুলনায় পরিকল্পিত বোমা-হামলা, সাংবাদিক মানিক সাহা নিহত • ১ এপ্রিল ২০০৪ | চাঞ্চল্যকর ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান ধৃত, জড়িত তারেক জিয়া-বাবর-নিজামী গং • ৭ মে ২০০৪ | গাজীপুরে প্রকাশ্যে গুলি করে আওয়ামী লীগ নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যা • ২১ মে ২০০৪ | ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলা, নিহত ৩ • ২৭ জুন ২০০৪ | সাংবাদিক হত্যার লক্ষ্যে জঙ্গি বোমা-হামলা, নিহত সাংবাদিক হুমায়ূন কবীর বালু • ৭ আগস্ট ২০০৪ | সিলেটে আওয়ামী লীগের সভায় হুজির গ্রেনেড হামলা, আওয়ামী লীগ নেতা ইব্রাহিম নিহত, আহত ২০ • ২১ আগস্ট ২০০৪ | জননেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা, নিহত আইভি রহমানসহ ২৪ নেতা-কর্মী, আহত কয়েকশো নেতা-কর্মী • ১২ জানুয়ারি ২০০৫ | শেরপুর ও জামালপুরে জামায়াত-বিএনপির সন্ত্রাসীদের বোমা-হামলা, আহত ৩৫ • ১৫ জানুয়ারি ২০০৫ | বগুড়া ও নাটোরে যাত্রা-পালা অনুষ্ঠানে জামায়াতের মদদপুষ্ট সন্ত্রাসীদের বোমা-হামলা, নিহত ৩, আগত কয়েকশো • ২৭ জানুয়ারি ২০০৫ | হবিগঞ্জে বিএনপি-জামায়াত সন্ত্রাসীদের গ্রেনেড হামলা, অর্থমন্ত্রী কিবরিয়াসহ নিহত ৩, আহত পঞ্চাশ জন • ১৭ আগস্ট ২০০৫ | দেশের ৬৩ জেলায় একযোগে পাঁচশো বোমা-হামলা, নিহত ৩, আহত শতাধিক • ৩ অক্টোবর ২০০৫ | লক্ষীপুর-চাঁদপুর-চট্টগ্রাম কোর্টে জেএমবির বোমা হামলা, নিহত ৩ • ১৪ নভেম্বর ২০০৫ | ঝালকাঠি জেলা আদালতে বোমা-হামলা, নিহত ২ বিচারক • ২৯ নভেম্বর ২০০৫ | চট্টগ্রামে হাইকোর্টে বোমা-হামলা, নিহত ৩, আহত অর্ধশতাধিক • ২৯ নভেম্বর ২০০৫ | গাজীপুরে আইনজীবী ভবনে বোমা হামলা, নিহত ১০, আহত ২২০ • ১ ডিসেম্বর ২০০৫ | গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে বোমা হামলা, নিহত ১, আহত পঞ্চাশ • ৮ ডিসেম্বর ২০০৫ | নেত্রকোনায় উদীচী কার্যালয়ে বোমা-হামলা, নিহত ৮, আহত শতাধিক • ২৯ ডিসেম্বর ২০০৫ | চট্টগ্রামে পুলিশ বক্সে বোমা হামলা, নিহত ৩, আহত, ২৫
- mahfuza bulbul২০১৩-১২-৩১ ১৪:০৪ via computer৪৬১২''মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি'' এখন একটি আতঙ্কের নাম।
- rafiqul islam২০১৩-১২-৩১ ১৪:১৭ via computer২২৮@Jahed Ahmed,ভাই কথাটা হাসিনা আপাকে একটু বুঝান না কেন ?
- rafiqul islam২০১৩-১২-৩১ ১৪:২২ via computer২১৮@ J.I Shohel, কেন , ওনাদের রাজনিতি করা কি নিষিদ্দ?
- Prodip২০১৩-১২-৩১ ১৪:৫০ via computer৯২৪বিবেক - ইতিহাসের রায়কে বদলানোর সুযোগ নেই ।মুক্তি যুদ্ধটাকে কারা কক্ষচূ্ত করতে চায় .. ? একদল বলে এটা শুধু দেশের সৈনিকরা করেছে , অারেক গ্রুপ দেশের সাড়া সাত কোটি জনগনকে নেতা বানিয়ে ,এটাকে নেতৃত্ব শূন্য করতে চায় .. ৪২ বছরে অনেক চেষ্টা করা হয়েছে । সত্যটা অাপনিই সমুজ্জল । কথা অাছে না .." হাতি ঘোড়া গেল. তল ........".. but history itself written with tears and blood of its own continuity ...
- ROB২০১৩-১২-৩১ ১৫:০৭ via phone৪২How? Top awamileague leaders are not not genuine freedom fighters, they fled to India what they did again after assassination of Bangabandhu! Most genuine freedom fighters joined BNP!
- তািরক ইমাম২০১৩-১২-৩১ ১৬:০৭ via computer৪৯ইনি জলে তেলে দুটোতেই থাকেন, তাই আসিফ নজরুল ভাইরাস থেকে সাবধান।
- mamun২০১৩-১২-৩১ ১৬:৪৮ via computer২৭১চলমান -১ @ Rajib Mirdha ,জনাব আসিফ নজরুল- আর কোন কোন সময় চুপ ছিল, তার ঐ সময়গুলাতে তার প্রতিক্রিয়া কি ছিল , বাকি অজস্র ঘটনাগুলো বাদ দিলাম। ছাত্রলীগের পাঁচ বছরের হিসাব না দিয়ে শুধু ২০১২ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত কিছু সংক্ষিপ্ত চিত্র বছরের শুরুতেই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগের ছাত্র জুবায়ের আহমেদকে কুপিয়ে খুন করে ছাত্রলীগ। ৮ জানুয়ারি সংগঠনটির অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে নিজ সংগঠনের সাবেককর্মী জুবায়েরকে (ইংরেজি বিভাগ) নিমর্মভাবে কুপিয়ে আহত করলে ৯ জানুয়ারি হাসপাতালে চিকিত্সাধীন অবস্থায় মারা যান জুবায়ের।তবে ওই হত্যাকাণ্ডের দুই বছর পার হতে চললেও কোনো বিচার হয়নি। ২ জানুয়ারি একই দিনে চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব চালায় ছাত্রলীগ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ওই সংঘর্ষে অন্তত ৬০ জন আহত হয়। পরিস্থিতি সামলে খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। ৩ জানুয়ারি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষের ৫ হাজার উন্নয়ন ফি নেয়ার প্রতিবাদে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের নেতাকর্মীরা ব্যাংক অবরোধ করতে গেলে ছাত্রলীগ তাতে হামলা করে। এতে তাদের ১৫ নেতাকর্মী আহত ও ৫ ছাত্রী লাঞ্ছিত হয়। ১১ জানুয়ারি সিলেট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় সংগঠনের ৩৫ নেতাকর্মী আহত হয়। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা দুটি হলের ৩৫টি কক্ষ ভাংচুর করে। ১৬ জানুয়ারি বগুড়ায় আযিযুল হক কলেজে ছাত্রদলের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। এতে ছাত্রদলের ৫ জন আহত হয়। একইদিনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ২ জন আহত হয়। ২১ জানুয়ারি ঈশ্বরদীতে অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে কলেজে যাওয়ার পথে ছাত্রলীগকর্মী মোস্তফা কামাল শান্তকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ছাত্রলীগ। একইদিন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের এক মৌন মিছিলে হামলা, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলায় ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ এবং রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের হাতে প্রক্টর লাঞ্ছিত হন। চাঁদাবাজির ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২৪ জানয়ারি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষে আহত হয় ২০ নেতাকর্মী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮ ফেব্রুয়ারি ছাত্রলীগ-শিবির সংঘর্ষে ২ শিবির নেতা মুজাহিদুল ইসলাম ও মাসুদ বিন হাবিব নিহত হয়। আহত হয় অর্ধশত। এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় এক সপ্তাহ বন্ধ থাকে। ১২ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (সমেক) ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে কলেজটি বন্ধ হয়ে যায়। একইদিন ঢাকা ডেন্টাল কলেজেও ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে ৮ জন আহত হয়। এছাড়া ১ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ইউনিয়নের ওপর ছাত্রলীগের হামলায় ৫ জন আহত হয়। ২ ফেব্রুয়ারি নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৮ জন আহত হয়। ২৯ জুন রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়। ৯ মার্চ রাজবাড়ীতে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৫ জন আহত হয়। রাজধানীর নীলক্ষেত এলাকায় ১৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের মধ্যে রাতভর সংঘর্ষে, উভয় প্রতিষ্ঠানের আন্তত ৫০ ছাত্রলীগ নেতাকর্মী আহত হয়। একইদিন খুলনা বিএল কলেজে অনার্সে ভর্তি নিয়ে প্রশাসনের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে কলেজে তাণ্ডব চালায় ছাত্রলীগ। ১৮ মার্চ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আওয়ামী লীগ-যুবলীগ সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে প্রতিপক্ষ গ্রুপ হত্যা করে নিজ দলের কর্মী আবদুল আজিজ খান সজিবকে। ১২ ফেব্রুয়ারি আজিজকে ছাত্রলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ফয়সাল, মুন্না ও পলাশের সমর্থকরা রড ও লাঠিসোটা দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। চিকিত্সাধীন অবস্থায় ১৫ মার্চ মারা যায় আজিজ। ওই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় ১৩ দিন বন্ধ ছিল। ২১ মার্চ রাজধানীর পুরান ঢাকায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ-ব্যবসায়ী-পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষে সুনীল কুমার গোস্বামী নামের এক জনতা ব্যাংক কর্মচারী নিহত হয়। ব্যাপক এই সংঘর্ষের ঘটনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ৪ এপ্রিল নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাংচুর তাণ্ডব চালায় ছাত্রলীগ। মে’র চিত্র : ৬ মে পুলিশ ঢাকা কলেজের আবাসিক হলে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কক্ষ থেকে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। ৭ মে সাভারে আশুলিয়া এবং নোয়াখালীর সেনবাগে ছাত্রলীগের দু’পক্ষে সংঘর্ষ হয়। ১৩ মে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়। ১৪ মে সিলেট সদর উপজেলায় ছাত্রলীগ ভূমি দখল করতে গুলি, অগ্নিকাণ্ড ও ভাংচুর চালায়। এতে অর্ধশত আহত হয়। একইদিনে যশোর পলিটেকনিক কলেজে তাণ্ডব চালালে কর্তৃপক্ষ কলেজটি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে দেয়। ১৫ মে বরিশাল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ৫ জন আহত হয়। ১৯ মে ফেনীর পরশুরামে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন এবং ২৬ মে ঝিনাইদহের কালিগঞ্জে ৫ জন আহত হয়। ২৭ মে ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ইনউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা আশরাফুল ইসলাম ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করে। ২৯ মে চরফ্যাশনে ফাতেমা-মতিন কলেজে হামলা-ভাংচুর করলে কলেজ অধ্যক্ষসহ কয়েক শিক্ষক আহত হন। ৪ জুন কুষ্টিয়া ডিগ্রি কলেজের ৬ ছাত্রীর শ্লীলতাহানি ও শিক্ষক লাঞ্ছনার ঘটনায় কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মিলকে বহিষ্কার করা হয়। ৫ জুন রাজশাহীর চারঘাটে ছাত্রলীগ স্থানীয় এক প্রকৌশলীকে মারধর করে। ১৯ জুন খুলনা মেডিকেল কলেজে ছাত্রলীগ-শিবির এবং বিয়ানিবাজারে ছাত্রদল-ছাত্রলীগ পৃথক সংঘর্ষে ২৫ জন আহত হয়। ২৮ জুন আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের সংবাদ ছাপায় নোয়াখালীতে যুগান্তর প্রতিনিধির ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। জুলাই; ছাত্রলীগ নেতা খুন, এমসি কলেজ ছাত্রবাসে আগুন, কলেজ বন্ধ : ৯ জুলাই সিলেটের ১২০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী এমসি কলেজ ছাত্রাবাস আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়
- mamun২০১৩-১২-৩১ ১৬:৫০ via computer১৭১চলমান -২ এ বছরের অন্যতম একটি আলোচিত ঘটনা এটি। ছাত্রলীগ-শিবিরের মধ্যে এ সংঘর্ষের একপর্যায়ে ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে ছাত্রাবাসে আগুন দিয়ে উল্লাস করে। ওই ঘটনায় কর্তৃপক্ষ কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে। পদ্মা সেতু প্রকল্পের চাঁদার টাকা ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রপের ব্যাপক সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে এক ছাত্রলীগ নেতা নিহত হন। ১৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের ওই রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ফজলুল হক হলের যুগ্ম আহ্বায়ক আল হাসান সোহেল গুলিবিদ্ধ হন। চিকিত্সাধীন অবস্থায় ১৬ জুলাই সোহেল মারা যান। আগস্ট : ৩ আগস্ট শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগ, ৬ আগস্ট আখাউড়ায় ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষ হয়। ৭ আগস্ট কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ৪০ আহত হয়। ৯ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের এক কর্মীকে কুপিয়ে আহত করে নিজ দলের প্রতিপক্ষ। ১২ আগস্ট লক্ষ্মীপুরে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। ২৩ আগস্ট নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সংঘর্ষে ৩৫ জন আহত হয়। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভিসি ও প্রো-ভিসি পদত্যাগ আন্দোলনে চড়াও হয় ছাত্রলীগ। ২ সেপ্টেম্বর আন্দোলনের কর্মসূচি চলাকালে শিক্ষার্থীদের হামলা করে ছাত্রলীগ। কর্মসূচি থেকে মাইক কেড়ে নেয়া হয়, প্রশাসনিক ভবনের প্রবেশ পথে বাধা দেয়া হয়। এছাড়াও আন্দোলন থেকে সরে আসতে একাধিকবার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের হুমকি-ধমকি দেয় ছাত্রলীগ। আওয়ামীপন্থী এক প্রকৌশলীকে প্রধান প্রকৌশলী নিয়োগে বাধ্য করতে ৫ সেপ্টেম্বর শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে তালা দেয় ছাত্রলীগ। তারা ভিসিকে তিন ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে। টেন্ডার কাজ ভাগিয়ে নিতেই তারা ওই কাণ্ট ঘটায়। ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির সঙ্গে সাক্ষাত্ ছিল ছাত্রদলের নতুন কমিটির। নেতারা ক্যাম্পাসে প্রবেশের আগেই ছাত্রদলের অগ্রবর্তি টিমের ওপর প্রক্টরের উপস্থিতিতেই অতর্কিত হামলা করে ছাত্রলীগ। এতে অন্তত ৫ জন আহত হন। ১১ সেপ্টেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রলীগের অতর্কিত হামলায় ছাত্রদলের আহ্বায়কসহ ১০ আহত হন। ১৩ সেপ্টেম্বর নিয়োগ-বাণিজ্যকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে তাণ্ডব চালায় ছাত্রলীগ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি-প্রক্টর-টিএসসি অফিস, পরিবহন ও মেডিকেল সেন্টারে ভাংচুর এবং পেট্রল দিয়ে গাড়ি ও অ্যাম্বুলেন্সে অগ্নিসংযোগ করা হয়। ২৮ সেপ্টেম্বর ফ্রি সিগারেট খাওয়া নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান ও সূর্যসেন হলের ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। ২৯ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়। অক্টোবর; চুয়েট ও দিনাজপুর কলেজ বন্ধ : আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ২ অক্টোবর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের শোডাউনে ফিল্মী স্টাইলে গুলিবর্ষণ করে ছাত্রলীগ। উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে ৫ শিবির নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধসহ ৩০ জন আহত হয়। একই দিন ছাত্রলীগ দিনাজপুর সরকারি কলেজ ছাত্রাবাসে গভীর রাতে শিবিরের ওপর হামলা চালালে ২৫ জন আহত হয়। এতে ওই কলেজটি বন্ধ ঘোষণা করা হয়। ওইদিনই কমিটি গঠন কোন্দলে ঢাকা কলেজ ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। কলেজ ছাত্রাবাসে ব্যাপক ভাংচুর চালায় তারা। ওইদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নিজ সংগঠনের দুই নেতাকে বহিষ্কারের দাবিতে ক্যাম্পাস অবরোধ করে রাখে ছাত্রলীগ। এছাড়া আধিপত্য বিস্তার নিয়ে চট্টগ্রাম নগরীতেও ওইদিন ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হয়। ৯ অক্টোবর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রফ্রন্টের অবরোধ কর্মসূচিতে প্রশাসনের উসকানিতে ছাত্রলীগের হামলায় ৩০ জন আহত হয়। ১০ অক্টোবর খুলনা বিএল কলেজে শিবিরের মিছিলে সশস্ত্র হামলা করে ছাত্রলীগ। একই দিন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ-শিক্ষার্থী সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়টি বন্ধ ঘোষণা করা হয়। এক মাস বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকে। ১৩ অক্টোবর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিচ্ছুদের অভিনন্দন জানাতে ছাত্রদল মিছিল বের করলে সশস্ত্র হামলা করে ছাত্রলীগ। সিলেটে বছরের অধিকাংশ সময়ই বেপরোয়া ছিল ছাত্রলীগ। একের পর এক ছাত্রাবাস, পেট্রলপাম্প, রেস্টুরেন্টে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাটের পর ১৬ অক্টোবর রেলস্টেশনে ভাংচুর করে ছাত্রলীগ। নভেম্বর; ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ২ কর্মী খুন, ইবিতে ৩০ শিক্ষক লাঞ্ছিত : ১ নভেম্বর চট্টগ্রামে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে, সিরাজগঞ্জে ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে অধশতাধিক আহত হয়। ৫ নভেম্বর রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রকৌশলীর অপসারণ দাবিতে ভাংচুর চালায় ছাত্রলীগ। একই দিন মৌলভীবাজারের বড়লেখায় ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষে ১৫ জন আহত হয়। ৮ নভেম্বর খুলনা ও জয়পুরহাটে জামায়াত কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুর করে ছাত্রলীগ। একই দিন চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর সশস্ত্র হামলা করে ছাত্রলীগ। ৯ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ফেরার সময় ছাত্রদলের এক কর্মীর ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। ১৩ নভেম্বর নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক লীগ-ছাত্রলীগ সংঘর্ষে ৭ জন আহত হয়। ১৪ নভেম্বর কক্সবাজারের চকরিয়ায় ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ১৫ নভেম্বর কোমরে পিস্তল নিয়ে পরীক্ষা দেয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ওপর প্রকাশ্যে গুলি চালানো ছাত্রলীগ ক্যাডার যুবায়ের ইনবে তানিম। একই দিনে নওগাঁর রানীনগরে বিএনপি নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করে ছাত্রলীগ। ১৮ নভেম্বর আধিপত্য বিস্তার নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের সংঘর্ষে ২৫ জন আহত হয়। একই দিন সিলেটের এমসি কলেজে ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত হয়। ১৯ নভেম্বরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকশ’ শিক্ষকের আন্দোলন কর্মসূচিতে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা অতর্কিত বর্বর হামলা চালায়।ওই হামলায় শিক্ষক সমিতির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্তত ৩০
- mamun২০১৩-১২-৩১ ১৬:৫৫ via computer১৬১চলমান -৩ শিক্ষক আহত হন। এটা ছিল ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। ২১ নভেম্বর দুর্বৃত্তরা রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রধারী ছাত্রলীগ নেতা আখেরুজ্জামানের রগ কেটে দেয়ার জেরে ছাত্রলীগ নগরে শিবির পরিচালিত রেটিনা কোচিং সেন্টারে আগুন দেয়। একই দিন কবি নজরুল কলেজে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা যে তাণ্ডব চালায় তাতে ইন্ধন দেয় ছাত্রলীগ। ২৭ নভেম্বর আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বরিশালের গৌরনদীতে ছাত্রলীগের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে নিজ দলের কর্মী রুমান ফকির নিহত হয়। ২৮ নভেম্বর ১৮ দলের মহাসমাবেশে লোকজন রাজধানীতে আসা ঠেকাতে বিভিন্ন স্থানে বাধা দেয় ছাত্রলীগ। ২৯ নভেম্বর লক্ষ্মীপুরে মুক্তিপণের টাকা না পেয়ে যুবলীগ কর্মী ওয়াজেদ চৌধুরীকে পিটিয়ে হত্যা করে ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা। একই দিনে সারাদেশে ডাক্তারদের সংগঠনের নির্বাচনে আওয়ামী প্যালেন স্বাচিবকে ভোট দিতে বাধ্য করতে বিভিন্ন ভোট কেন্দ্রে ভাংচুর ও হামলা করে ছাত্রলীগ। ৩০ নভেম্বর বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির সন্দেহে ৩ ছাত্রকে রাতভর নির্যাতন করে ছাত্রলীগ। ডিসেম্বর; বিশ্বজিত্ খুন, বরিশাল পলিটেকনিক বন্ধ : এ বছরে দেশ-বিদেশে সবচেয়ে আলোচিত হত্যাকাণ্ড নিরীহ ও গরিব দর্জি বিশ্বজিত্ দাসের খুন। গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ চলাকালে পুরান ঢাকার ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে দর্জি বিশ্বজিেক ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে ও কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। ১১ ডিসেম্বর পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল ভর্তিচ্ছুদের স্বাগত জানাতে মিছিল বের করলে হামলা করে ছাত্রলীগ। ২ ডিসেম্বর যশোরের এমএম কলেজে এক ছাত্রের শরীর ইট-রড দিয়ে থেতলে দিয়েছে ছাত্রলীগ। ৩ ডিসেম্বর নোয়াখালীর চাটখিলে দাখিল মাদরাসার ২ ছাত্রকে মারধর করে ছাত্রলীগ। ৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে এবং লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে ছাত্রলীগ-শ্রমিক লীগ সংঘর্ষে ১১ জন আহত হয়। একই দিন বরিশালে টেন্ডারবাজি নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষ হয়। ৬ ডিসেম্বর ছাত্রলীগের হামলার শিকার হন রাজশাহী পুলিশের সহকারী কমিশনারসহ ২ পুলিশ কর্মকর্তা। ৭ ডিসেম্বর পটুয়াখালী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউশনে ছাত্রলীগ-পুলিশ সংঘর্ষ হয়। এতে ওই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। ১৫ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় টেন্ডারবাজি নিয়ে ছাত্রলীগ ক্যাডারদের হামলায় স্থানীয় ১২ লোক আহত হয়। একই দিনে খুলনায় হাজী মুহাম্মদ মুহসীন কলেজে ছাত্রলীগ ভাংচুর তাণ্ডব চালায়। এতে কলেজ অধ্যক্ষসহ ৫ শিক্ষক আহত হন। ১৭ ডিসেম্বর বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ছাত্রদের বিজয় দিবস শোভাযাত্রায় হামলা করে ছাত্রলীগ। ২০ ডিসেম্বর খুলনা মেডিকেল কলেজে ছাত্রদল-ছাত্রলীগ সংঘর্ষে ৬ জন আহত হয়।
- Rayhan Khan Jumon২০১৩-১২-৩১ ২০:৫৬ via computer৪২মহান মুক্তিযোদ্ধ,, স্বাধীনতার চেতনা এবং বঙ্গ বন্ধু কোন দলের সম্পদ নয় । আওয়ামীলীগ এই মৌলিক বিষয় গুলোকে দলীয় ডাল হিসাবে ব্যবহার করছে ।.
- আনিসুর রহমান২০১৩-১২-৩১ ০০:২১ via computer২৩৭৩৮এরা মুক্তিযুদ্ধের বেপারী !
- Faruque Khan২০১৩-১২-৩১ ০০:৫০ via computer৮৭১৯ভালো বলেছেন ভাই আনিসুর রহমান ......
- Ahabab Melu২০১৩-১২-৩১ ০৫:৫৬ via tablet৫৩১২10000%right.
- GM Saqline২০১৩-১২-৩১ ০৮:১৬ via computer৫৮৮বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের আসলে কোন শক্তি নেই ? সব আসলে রাজনীতি !
- neser২০১৩-১২-৩১ ১০:৩১ via computer৩৮৭সোজা কথা ওরা চেতনা ব্যাবসায়ী ।
- Prodip২০১৩-১২-৩১ ১৪:৫৭ via computer৬৪পাষানের বুকে মাথা কুটলেও, ইতিহাস বদলানো যাবে না এসব শিক্ষকরা,সুশীলরা অনেক ভাবে নিজেদের পরিচয় প্রকাশিত করেছে বারে বারে সংকটে ,অপমানে মানবতার চরম লাঞ্চনায় এরা নিশ্চুপ থাকে , অার্ত নরনারীর র্দীঘ শ্বাস এদের ছোয় না এই সব সুশীলরা. দলীয় বা যে কোন কোটারী র কারনেই শুধু এরা নিজেদের প্রকাশিত করে । অামরা যতই অন্ধ হই না কেন অন্ধ হলে কী প্রলয় বন্ধ থাকে ?
- Aminul Islam Jony২০১৩-১২-৩১ ০০:২৮ via computer১০৫২৭৫ইডেন কলেজের হোস্টেলে ঢুকে ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা যে মেয়েদের নিলর্জ্জ লান্চনা করেছিলো তখন বিবেক কোথায় ছিলো আসিফ সাহেব?সাতক্ষীরায় গিয়েছিলেন?আওয়ামী সমর্থক বাবা কে না পেয়ে তার ১১ বছরের সন্ত্রান কে বিএনপি'র জোটবন্ধু ৭১ এর রাজনৈতিক যুদ্ধাপরাধী জামতা-শিবির হত্যা করেছে? মার খেয়ে কলম হাতে নিলেন, মারলেন যে তা নিয়ে কলম ধরেন না কেন? বুকে হাত দিয়ে বলুন তো আসিফ সাহেব..........আন্দোলনের সহিংসতা কি নিদর্লীয় নির্বাচনের জন্য নাকি যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতাদের রক্ষা করার জন্য।আদালতে না পেরে যারা রাস্তায় মানুষ পোড়াচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে মাঠে নেমেছেন কি?
- Abdus Salam২০১৩-১২-৩১ ০০:৫১ via computer১৬৯৩৯শেরাটনের সামনে বি আর টি সি তে আগুন দিয়ে কারা মানুষ পুরিয়ে মেরেছিল ? জাহাঙ্গির নগর ইউনিভারসিটিতে ছাত্রীদের লাঞ্ছনাকারি কারা ছিল ?লগি বইঠার সেই উম্মত্ততার কথা কি মানুষ ভুলে গেছে ?
- আবদুল্লlহ্-আল-নোমান২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৫ via computer১৪৭৩৭আমিনুল ইসলাম , শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করেন ? ছাত্রলীগ/ আওয়ামী লীগের যাবতীয় সন্ত্রাসী কর্ম কান্ডের কথা বলা হলেই ১০ বছর আগের কোন ঘটনা বা বিরোধী দলের কোন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করে নিজেদের অপকর্ম জায়েজ করার চেষ্টা করেন আপনি তখন কই ছিলেন যখন মাত্র কয়দিন আগে লক্ষ্মীপুরে বাড়িতে ঢুকে গুলি করে মানুষ মারা হল ? আপনার বিবক তখন কোথায় ছিল যখন আমাদের মিরপুরে বাসায় ঢুকে মেয়েদের তুলে নিয়ে যাওয়া হল ? সাতক্ষীরাতে দুই পক্ষই মার খেয়েছে । বিরোধী দলের কর্মকাণ্ডই আপনার শুধু চোখে পড়ল । সরকারী মদদে সন্ত্রাসের সব চিহ্নই আপনার দৃষ্টি এড়িয়ে গেল
- smahmood২০১৩-১২-৩১ ০১:০৬ via computer১১৪২২ঠিক জনি সাহেব, ৭২ এর পর ছাত্রলীগ যা করেছিল, তার সামান্য মাত্র শিখেছে।
- samir ahmed২০১৩-১২-৩১ ০১:০৭ via phone৯৩২১Aminul Islam Jony উনি একজন তথাকতিথ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি এবং আওয়ামীলীগ বা যুবলীগের বা ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী।
- Harun Rashid২০১৩-১২-৩১ ০১:১৩ via computer৪৯১১Eye for an eye, it is utterly a wrong justification. This is one of the root causes for the crisis that we are in today.
- Monjur Alam২০১৩-১২-৩১ ০১:২৫ via computer৭০১২নাগরিক আর সামাজিক জীবনের যাবতীয় সমস্যা কে যুদথাপরাধ এর বিচার এর সাথে জরানোর মানসিক দীনতা থেকে আমরা কবে মুক্ত হব?
- kabir২০১৩-১২-৩১ ০১:৩২ via computer৯২১৯ইডেন কলেজ নিয়া কথা বইলেন না, আমলীগের থলের বিড়াল বের হয়ে যাবে, আমরা সবাই জানি সেখানে আমলীগ এখন কি কি করছে....।
- শিশির বাবু২০১৩-১২-৩১ ০১:৩৯ via computer৭৭১৫আর জনি সাহেব, আসেন হিসাব করে ফেলি গত পাচ বছরে জামাত-শিবির-বিএনপি কত লোক আওয়ামী লীগের হাতে খুন হয়েছে আর আওয়ামী লীগের কতজন জামাত-শিবির বিএনপির হাতে। এ হিসাব কিন্তু খুব কঠিন!
- Shimul২০১৩-১২-৩১ ০১:৪৬ via computer৮২১২ভাই অন্যায়কে অন্যায় বলতে শিখেন নির্লজ্জের মত কেউ খারাপ করেছে বলে অন্য খারাপ কাজকে সমর্থন দিয়ে নিজেকে আর ছোট কইরেন না।
- MD shafiq২০১৩-১২-৩১ ০১:৪৯ via computer১৯৮৩@Aminul Islam Jony Thanks Boss
- Topu Ahsan২০১৩-১২-৩১ ০১:৫৪ via computer৪৭১২৭আসিফ স্যারের বিরুধ্যে কিছু বইলেন না। উনি প্রচন্ড রকমের জ্ঞানী লোক ( কাজে নয় কথায় )
- RI Razu২০১৩-১২-৩১ ০১:৫১ via computer৯৬১৩তো এই কারণে বাকশাল জায়েজ?? জামায়াত মারে, আওয়ামীলিগ ও মারে, তো পার্থক্যটা কোথায়? ওরা মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি আর লীগ?....বাকশাল শক্তি
- Razu২০১৩-১২-৩১ ০২:০৬ via phone৯৮১১আপনি হয়ত এটাও ভুলবেন না যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্ষন শতক মারা সেই ছাত্রলীগের কথা। ও সরি !! আপনার তো মনে রাখার কথা নয় কারন আপনি এবং সেই লোক দুজনই তো আবার মুক্তিযোদ্ধার চেতনায় উজ্জিবিত।
- Zakir Sarker২০১৩-১২-৩১ ০২:১২ via computer৮৫২০জনি সাহেব, যদি আসিফ স্যার ওই সমস্ত ঘটনার (আপনার দেয়া তথ্য অনুসারে) কোন প্রতিবাদ না করে থাকেন তাহলে অবশ্যই ভুল করেছেন। কিন্তু আপনার সমর্থিত দল যারা কথায় কথায় ৭১ টেনে আনে আর নিজেদের স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তি দাবী করে, তাদের এই জঘন্য কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আপনি কোন কথা বলেছেন?? একজন শ্রদ্ধাশীল ব্যাক্তির বিরুদ্ধে কিছু বলার আগে দয়া করে আয়নায় নিজের চেহারাটা দেখে নিবেন।
- Rajib Mirdha২০১৩-১২-৩১ ০২:২৫ via phone২৭১০৯জনি ভাই, আমার মনের কথাগুলা খুলে বলেছেন।
- Tanim Rahman২০১৩-১২-৩১ ০২:৩৫ via computer৮৭২০অন্ধ আ.লীগ, ৯৬ সালে জামাতের সথে ছিলেন কেন?
- orin aayat২০১৩-১২-৩১ ০২:৩৮ via computer৬৩১৫আপনারা কতোটা বিবেকহীন তার জুড়ি মেলা ভার । আরে কোথাকার কোন কাদের মোল্লার বা অন্যদের ফাসি হলো কি হলো না তার জন্যে সারা দেশ আন্দোলন করছে? তাহলে তো দেশের ৯০% ই আপনাদের কাছে স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি । মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আর ব্যবসা কইরেন না । এবার থামেন । এবার থামেন ।
- ABU SALEH ABDULLAH AL-MAMUN২০১৩-১২-৩১ ০২:৪৫ via computer৪২১০ভাই, আপনার তো সেইরাম চেতনা!!!!
- আলমগীর হোসেন২০১৩-১২-৩১ ০৫:১১ via computer২৯৮৪আসিফ নজরুলকে এসব প্রশ্ন করে লাভ কি? উনি সব জানেন, জেনেশুনেই মিথ্যাচার করেন।
- চন্দ্র গুপ্ত২০১৩-১২-৩১ ০৬:৩৬ via computer২০৫৮আসীফ স্যার সেইরাম , নিরপেক্ষ যদি হতে হয় সেই ভাবে হই নতুবা দল করি ।
- Azim২০১৩-১২-৩১ ০৮:০৫ via computer৫২২১@Topu Ahsan আসিফ নজরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। উনি মাছি মেরে দেশের সবচেয়ে বড় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হয়ে যাননি।
- kazi s ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৫ via computer৩৬১০আওয়ামী চেতনাধারীদের সকল কাজই জায়েজ।
- Md. Omar Faruq২০১৩-১২-৩১ ১০:৪১ via computer৬১১আপনি এক চোখো মানুষ।
- Quamrul Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ১১:৩৯ via computer৩১০100% right .
- Ahmed Moin২০১৩-১২-৩১ ১১:৫৮ via computer১৮৫বিগত পাঁচ বছরের ব্যর্থতায় আপনাদের এমন লেজে গোবরে অবস্থা হয়েছে যে যুদ্ধাপরাধীর বিচার আর নির্দলীয় সরকারের আন্দোলনকে এক করে ফেলেছেন। কিন্তু আমরা সবই বুঝি। জনগণ যুদ্ধপরাধীর বিচার চায় কি চায় না অথবা নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন চায় কি চায় না সে ব্যাপারে কি কোনো গণভোটের আয়োজন এই পাঁচ বছরে আপনারা করতে পেরেছেন? গণভোট না নিয়ে কেন আমাদের মুখে চপেটাঘাত করলেন?
- সাইফ২০১৩-১২-৩১ ১৩:৩০ via computer১০৮গোল্ডেন দলকানা !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
- Prodip২০১৩-১২-৩১ ১৫:১২ via computer২৬দেশের এই সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের ,বরেন্য শিক্ষককে জেলে পুরিয়ে সন্ত্রাসীর সাথে যখন একই কামড়ায় বন্ধী করে রেখেছিল তখন অাপনার বিবেক কোথায় ছিলো জনাব অাসিফ নজরুল । অামাদের সামনে সেই ন্যায় ,সত্য অার মানবিকতার সেই রোল মডেল কী অাছে এদেশে ..যার সততার কৃপানে নিমিষেই খন্ডিত হয় অাসুরিক ক্ষমতা ..সবাই ক্ষুদ্র দলীয় বিবেচনার কাছে,জাগতিক প্রাপ্তির কাছে অাত্মসমর্পিত । তাই নয় ?? কোন অমৃতে নিজেকে নমস্য করা যায় , কার এমন নির্মোহ অাত্মদানের শক্তি ? শুধু কিছু দলীয় স্তাবক ছাড়া ??অামাদের প্রজ্ঞা অাজ সেই সব স্থাবকদের নিমিত্তেই বিসর্জিত । "জ্ঞানের প্রকোষ্ঠে দেখো ঝোলে অাজ বিষন্ন বাদুড় "
- ahmed২০১৩-১২-৩১ ০০:২৪ via computer৩৪৮৭ঢাবি দলবাজ শিক্ষক'রা কি চিজ , তা অন্তত আমি ভালো ভাবে জানি ......
- সরকার মারুফ২০১৩-১২-৩১ ১৪:১৩ via computer২৭১১আসিফ নজরুল আমার শিক্ষক। আমি জানি, তিনি দলবাজির ঊর্ধ্বে উঠে সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার সৎ সাহস রাখেন। তার জন্য স্যালুট। আসিফ নজরুলের মতো মানুষ বাংলাদেশে আছে বলেই গণতন্ত্রের স্বপ্ন দেখি।
- Rakib Uddin২০১৩-১২-৩১ ০০:৩১ via computer৭২১৩আওয়ামি লিগের কাছে এটা কোন ব্যাপার না। দেখবেন কাল কোন নেতা এ আচরনের ব্যাপারে একটা ্যুক্তি দাড় করাবে।
- Quamrul Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৬ via computer৪১৭At lest , AL will give some reasoning, not grenade attack like BNP. Where was Mr. Asif Nazrul , when Pak parliament took a resolution in our internal affair. His pen was silent.
- kamrul islam২০১৩-১২-৩১ ০০:২৯ via computer২৬৫৪কোন সহিংসতাই কাম্য নয়। কিন্তু এক পক্ষের সমালোচনা কোন ভাবে কাম্য নয়। নিরেপক্ষ তার ভান না ধরে, একদলের পক্ষ নিন। তাতে ভন্ডামি কমবে । ব্যক্তি হিসাবে আপনার অবস্থান পরিস্খার হবে।
- Munna২০১৩-১২-৩১ ০০:৩৭ via computer৩৭৭৮আপনারা ওখানে কেন গিয়েছিলেন? কাদের মোল্লাদের বাচাতে? যেহেতু বিএনপি সরাসরি রাজাকারদের পক্ষ নিয়েছে। তাই তাদের পক্ষের সকলেই রাজাকারদের পক্ষে। যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা আজ রাজাকারদের পক্ষে কাজ করছেন। খুবই দুঃর্ভাগ্য আমাদের। সরকার যে সব ভাল কাজ করছে সেটা আমি বলছি না। কিন্ত রাজাকারদের বিচার শেষ করতে হলে...এগুলো দরকার।
- kazi s ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৯ via computer৪৩১০শিক্ষক মেরে আপনাদের চেতনা আরও জাগ্রত হবে। সেই সাথে আপনাদের সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাটানোর আগে চেতনার নামে শিক্ষক পেটানো শিখিয়ে দিবেন।
- Robi Mia২০১৩-১২-৩১ ০০:৩২ via computer৬২১৪মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তি নন্দলাল বাবুরা , বেচে থাক চিরকাল ।
- Quamrul Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৮ via computer৬৯What's the role of teachers ? Teaching or naked politics?
- ফয়সাল বিন ইসলাম২০১৩-১২-৩১ ০০:৩৪ via phone২৬৭৫নিন্দা ও ধিক্কার জানাই সব সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের; কিন্তু শ্রদ্ধেয় আসিফ নজরুলের লেখাগুলো স্পষ্ট একপেশে; বিএনপি-জামাত-শিবির যা ঘটায় তা গণতন্ত্র আর লীগের সবকিছুই সন্ত্রাসী কান্ড তাই না?
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৪:৫০ via computer২৩৬৫আরে ভাই উনি তো তথাকথিত জ্ঞানী। বড্ড একপেশে না লিখলে কিভাবে হবে। দেশে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে আসার আর নিজেকে সহজে জ্ঞানী প্রমাণ করার উপায় হচ্ছে মুক্তিযিুদ্ধ নিয়ে কথা বলা, আ লীগকে নিন্দা করা। যুদ্ধ-অপরাধীর বিচারকে বিতর্কিত করা ইত্যাদি। নিজে কি করছেন। মিঃ আ নজরুল সাহেবকে বলতে চায় আপনি নিজে দেশকে কোন আন্ডা দিয়েছেন আর সেই আন্ডা দিয়ে ওমলেট বানিয়েছে হিসেব করুন।
- Mahbub Noor২০১৩-১২-৩১ ০৭:১৮ via computer৩৮৫সরাসরি ব্যক্তিকে মন্তব্য করার আগে দীর্ঘ সময় ধরে তার লেখা পড়া উচিত- একটা লিঙ্ক থাকলো আপনার জন্য, আরো খোঁজ করবেন, অবশ্যই যখন বিএনপি- জামাত জোট ক্ষমতায় ছিল তখনকার http://archive.prothom-alo.com/detail/date/2013-02-17/news/329715
- jakir hussain২০১৩-১২-৩১ ০০:৩৭ via computer৫২৮সবই চেতনার লিলা খেলা !
- mohammad hossain২০১৩-১২-৩১ ০০:৪২ via computer৩৫৪this is absolutely shame..................
- Mohammad Younus২০১৩-১২-৩১ ০০:৩৯ via computer১৬৪০I do not support that brutality, however, why did you university teachers go there? To deliver lecture or to conduct research? As far as I know, teachers have only two jobs: teaching and research. about there professional life and learn something from them. Thanks.
- Shahela Parvin২০১৩-১২-৩১ ১৪:৫০ via computer৭৩Yes Mr. Younus, only Chetona businessmen will do politics. We need no intellectual politicians...then chetona businessmen can proceed flulessly with th support of VCs like JU & DU.
- MD. Saykat Hassan২০১৩-১২-৩১ ০০:৪১ via computer৩১২আর কতদিন এভাবে চলবে.........?
- Maruf২০১৩-১২-৩১ ০০:৪২ via computer৫১৭আ.লীগ হল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারী আর বাকি সবাই রাজাকার !!!!!!!
- Quamrul Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ১১:৫২ via computer৫৬Why don't start work for Muktijuddo by leaving the Jamathis, please? Than AL will not be able to. claim this credit.
- NILOY CHOWDHURY২০১৩-১২-৩১ ০০:৪৭ via computer৫৯১৯স্যার, আপনাকে স্যালুট । বিবেকটা এখনও বেচে দেননি। যতদিন বিবেকবান মানুষ সত্য বলতে দ্বিধা করবেনা, ততদিন -- " পথ হারাবে না বাংলাদেশ"
- Mitul২০১৩-১২-৩১ ০০:৪৮ via computer৪৭১৩যখন আসমান সম সম্মানের অধিকারী শিক্ষকদেরকে লাঞ্চিত হতে দেখি তখন সতিই কি যে কষ্ট লাগে তা বলে বোঝানো যাবে না। তবে আমাদের বুঝতে বাকি নেই যে বর্তমানে যারা স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে নিজেদেরকে জাহির করে সকল অন্যায়কে হালাল করতে চায় তারাই মূলত স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি।
- Md. Jamal Hossen২০১৩-১২-৩১ ০০:৪৫ via phone২৮৫Shame for people republic of Bangladesh
- maruf২০১৩-১২-৩১ ০০:৫০ via computer৫০৬ধিক্কার জানায় আপনাদের যারা উপরের নির্দেশ মানছেন। শুধু উপরের নির্দেশের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে চাকুরী ছেড়ে বিদেশ চলে এসেছি। আল্লাহের মেহেরবানীতে আপনাদের চাতে কোনো অংশে খারাপ নেই, বলতে পারেন ভালো আছি। অন্তত উপরের নির্দেশে অন্যায়কে প্রস্রয়তো দেই না। ধিক আপনাদের।
- Arif২০১৩-১২-৩১ ০০:৫০ via computer৪৫৭এরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ফেরিয়ালা !
- Polin Bhuiyan২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৩ via computer২৬৬৭আসিফ নজরুল কে আমরা সবাই জানি, তার লেখা না পড়া ভালো । কারন, তার উদ্দেশ্য ভালো না।
- Ahabab Melu২০১৩-১২-৩১ ০৬:০৩ via tablet৮২৮On good thinking.
- Md. Omar Faruq২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৬ via computer১৭৬কারণ, সত্য সর্বদাই কটু।
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১২:০৯ via computer৮২অাপনার উদ্দেশ্য চমতকার !!
- MD abu sayem২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৪ via computer৫৮১৬ধন্যবাদ স্যার, সাহসী লেখার জন জন্য। কিন্তু লেখার নিরপেক্ষতা একজন নিরপেক্ষ মানুষ ই বুজতে পারবে। কোন দলের দালাল রা বুজবে না।
- MD.SHAHINUZZAMAN (Scandinavia)২০১৩-১২-৩১ ০০:৫০ via computer৩৪৬Freedom fight name become corrupted by Awami peopel.shame on Hasian and Awami
- tazul islam২০১৩-১২-৩১ ০০:৫০ via computer৪৬১৩শুধু কলাম লিখে এই সরকারের কিছু করা যাবে না ,তারা এই সব কেয়ার করে না।এখন আমরা আপনাদের উদ্যোগ চাই তা না হলে দেশটা সোমালিয়া হতে বেশী সময় লাগবে না।শুধু এদের ক্ষমতাচ্যুত করলে হবে না এদের বিচারেরও মুখোমুখি করতে হবে।
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৫:৪২ via computer১৫৪২ভাই কি জামাতের সমর্থক! তাইলে ঠিক আছে। কারণ মানুষ না পুড়িয়ে মারলে তো আবার আপনাদের ভাল লাগে না। ঐতিহাসিক চেতনা কি না!
- MD.SHAHINUZZAMAN (Scandinavia)২০১৩-১২-৩১ ০৯:১৭ via computer১৬৫Yes,You are right.There is no option
- S Rahman২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৫ via phone২৭৩চেতনার বাহক।
- মোজাম্মেল হোসেন (রুবেল)২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৬ via computer৪০৯আপনি যদি আ'লীগ করেন বা সমর্থন তাহলে আপনি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি আর যদি অন্য কনো দল করেন বা সমর্থন তাহলে করেন আপনি মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি। আর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তির জন্য সব জায়েজ হক সেটা একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে বা একজন নারীকে লাঞ্ছিত করা বা পেটানো ।
- Narayan Sarkar২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৪ via computer২৮৪৪হায় সেল্যুকাস! নিজের গতরে লাঠির দু'ঘা পড়তেই ন্যায়- অন্যায়ের প্রসঙ্গ চলে এসেছে! তাদের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা যে সারা দেশে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, মানুষকে জবাই করে মারছে, মানুষের বাড়ি-ঘর, আশ্রয়- সম্পদ পুড়িয়ে দিচ্ছে, হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলছে সেটাতে তাদের কিছু আসে যায় না। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে সম্মানিত ব্যক্তি এবং তাদের উপর এই ধরণের ন্যাক্কারজনক হামলা হয়ে থাকলে তা অবশ্যই নিন্দনীয়। কিন্তু তারা দেশের দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক ও জাতির বিবেক হিসাবে নিজেদের দলের লেলিয়ে দেওয়া সন্ত্রাসীদের কাজের কি নিন্দা করেছেন?
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১২:১৩ via computer৮৯ভাই পুড়িয়ে মানুষ মারা যে অন্যায়, এবং এ প্রতিবাদ ও উনি সেই সময় করেছেন। কিন্তু এই লেখার প্রসঙ্গ এবং মেসেজ যৌক্তিক ভাবেই পুড়িয়ে মারার বিষয়টা অাসে না।
- Masud২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৫ via computer২৬৫১জনাব বহু বিবাহের নায়ক । প্রথমে নিজেকে ঠিক করুন তারপর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ বিপক্ষ এবং দেশকে উদ্ধার করতে আসুন। যে নিজেই শুদ্ধ না সে অন্যকে নীতিকথা দিয়ে কি শুদ্ধ করবে। আপনাকে এখন আর শ্রদ্ধা করতে পারছি না বলে দুঃখিত।
- Nirvik Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ০৫:৪৮ via computer৪১১৬মাসুদ, আপনি অভদ্র। কার ব্যক্তিগত ব্যাপারে কথা বলা অভদ্রতা। ঠিক হাসিনার মত।
- MD.SHAHINUZZAMAN (Scandinavia)২০১৩-১২-৩১ ০৯:২২ via computer৮২২Well said man!
- Sumon২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৪ via computer১৩৬He has married lawfully. Not like you people do what without married!
- Tanvir Mohammad২০১৩-১২-৩১ ১৫:৫৮ via computer৪৩আওয়ামীলীগ নেতাদের আর তাদের দলকানা সমর্থকদের মুখের ভাষা জঘন্য থেকেও জঘন্য।
- Muhammad Ali২০১৩-১২-৩১ ০০:৫৫ via computer৩৮৫Shame to see how Muktijudda Projonmo League assaulted those women .. UNREAL!!! Is this the spirit of 1971???
- smahmood২০১৩-১২-৩১ ০১:০৪ via computer৩৩৭মুক্তিযুদ্ধকে এসব সন্ত্রাসীদের কাছে একটা অস্ত্র ছাড়া আর কিছু না।
- luke ryan২০১৩-১২-৩১ ০১:০৯ via tablet১৮২৯Why teachers are involve in politics? Isn't it better if they spend more time in class room? I don't get it!
- Azim২০১৩-১২-৩১ ০৮:২১ via computer২২৮let me explain to you... teacher's job is to develop a generation for a bright future of a country. but when the country is in risk of getting destroyed by the people who has powers, teacher's has every right to come in front and protest as every democrat people of the country. and teachers must do it because if they don't, the generation they are preparing wont get a chance to make the country's future bright.
- মিজান২০১৩-১২-৩১ ০১:১৩ via phone৪০৭মুক্তিযুদ্ধ আমাদের ১৬ কোটি মানুষের সম্পদ। অথচ আজ আ.লীগ সব নিজেদের বলে মনে করছে। আচরণে তাই মনে হয়! হায়! স্বাধীনতা!!!!!!
- SK Das২০১৩-১২-৩১ ০১:১৮ via computer২৮৫মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের দাবীদার কিন্তু মুক্তবুদ্ধির সপক্ষের দাবীদার তো নয়।
- Litu jaigirdar২০১৩-১২-৩১ ০১:২২ via phone১৯৪৩শিক্ষক কেন রাজনীতিতে জড়াবেন৷ রাজনীতিই যদি করবেন তাহলে শিক্ষকতা করার কি দরকার৷ আর শিক্ষকরা কি কোনোকালে এভাবে মার খায়নি ??
- Mohammad Sajjad Hossain২০১৩-১২-৩১ ১১:৫৩ via computer৯৪আপনি কি আমাজন বন থেকে এসেছেন ভাই, লিটু? রাজনৈতিক পরিচয় ছাড়া গত ৫ বছরে কতজন শিক্ষক নিয়োগ পেয়েছেন, তা বলতে পারেন?
- আতিকুর রহমান২০১৩-১২-৩১ ০১:২৩ via computer১৪৩১নাউ মেক সেন্স। আসিফ সাহেবের টিভি টক শো এবং প্রথম আলোর লেখা অনেক স্ববিরোধী মনে হত আগে আমার কাছে। যা কিছু বলতে চান খোলাখুলি বললেই ভাল, তাতে অনেকেই সহজে বুঝতে পারেন। বাই দা ওয়ে আমি আপনার ভিন্ন মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
- smahmood২০১৩-১২-৩১ ১১:৩৩ via phone৮৩আপনি ফাইন সেন্স এর অধিকারী।
- kabir২০১৩-১২-৩১ ০১:২৯ via computer৪৫১১আ.লীগ হইল চেতনা ব্যাবসায়ী .....।
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৬:২৮ via computer১৫২৮আর অন্যরা হইল ভন্ড-মুখোশধারী। নিজের স্বার্থে এরা সব কিছু অন্যের হাতে তুলে দিতে পারে। নিজের পরনের কাপড় থেকে শুরু করে মা--বোন-বউ এর টা পর্যন্ত যেমনটা একাত্তরে করে ছিল। লজ্জা লাগে না(!!)
- joydeb paul২০১৩-১২-৩১ ০১:২৫ via computer২৬৩৯আসিফ সাহেব দয়া করে কি সাতখিরা অথবা সাতকানিয়া নিয়ে লিখবেন?
- Mortuza২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩৩ via computer১০৩The real "mukti juddher chetona" is resistin the oppressors at any cost.
- Abdur Razzaque২০১৩-১২-৩১ ০৭:২৩ via computer১৭১২Why Satkhira or Satkania? We are seeing AL brutality throughout the country.
- Shimul২০১৩-১২-৩১ ০১:৩১ via computer৪৪৭এদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি বলে মুক্তিযোদ্ধাদের লজ্জা দিয়েন না
- Ashraful islam২০১৩-১২-৩১ ০১:৪৪ via computer৪০৮এরা মুক্তিযুদ্ধের বেপারী !
- Syed S. Rahman২০১৩-১২-৩১ ০১:৪৪ via computer২৪৭মুক্তিযুধ্দের সপক্ষের কথা বললে সব মাপ ।
- Arif২০১৩-১২-৩১ ০১:৫৭ via phone৪০১০হুম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে কথা । হেফাজত মহিলা মারলে দোষ এরা মারলে দোষ নাই ।
- Razu২০১৩-১২-৩১ ০২:০০ via phone৪৩৯স্যার খুব সুন্দর লিখেছেন। তবে আমি শংকিত আপনি না আবার গ্রেপ্তার হয়ে যান।
- jamal২০১৩-১২-৩১ ০২:১৮ via computer২৮৫Many Thanks for your nice article.
- Md Niaj Morshed Khan২০১৩-১২-৩১ ০২:২১ via computer৩৭১১আমার মনে হচ্ছে আমাদের এখনকার প্রধান সমস্যা হল মুক্তি যুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ ধারনাটা। যতদিন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি থাকবে ততদিন এই ধরনের মারা-মারি চলতেই থাকবে। এক পক্ষ বলবে তারা মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের বিরধীরা মুক্তি যুদ্ধের বিরধী শক্তি। আজ ৪৩ বছর পরেও আমরা এভাবে মারা-মারি করব আর দেশের বারটা বাজাবে। আমার জন্মের ও ১০ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। তখন যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কেউ মুক্তি যুদ্ধের বিরধীদের বিচার করেনি দেশের শান্তির কথা চিন্তা করে। আর আমার জন্মের ৩৩ বছর পরে আমরা সেই বিচারের ধুলা তুলে দেশে অশান্তি করব এটা কেমন কথা? এখন সময় এসেছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ শক্তি ভুলে সবাই মিলে দেশের জন্য কাজ করা। এখন যে দল ভাল কাজ করবে তাদের ভোট দেয়া। ৪৩ বছর আগে দেশ স্বাধীন করেছিল বলে অন্ধভাবে তাদের ভোট দেব সেটা বর্জন করা উচিত।তা না হলে দেশের মানুশের মধ্যে বিভেদ আরও বারবে। আমরা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হব……..(নাইজেরিয়া থেকে এক বাংলাদেশী)
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৬:৪৪ via computer১৩৩৪ভাই আপনে ক্যামনে বুঝবেন স্বজন হারানোর জ্বালা। আপনার জন্ম স্বাধীনতারও ১০ বছর পর। যে লোক আমার স্বজনদের হত্যা করেছিল, মা- বোন- প্রিয়তমার সম্ভ্রম নষ্ট করেছিল তাকে আপনি দেশে এনে মন্ত্রীর আসন দিয়ে পা চাটতে পারেন, আমি নয়। সে একজন অপরাধী আর অপরাধের বিচার হওয়ায় বাঞ্ছনীয়। আর আপনার মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষের ধারণা স্পষ্ট নয়। কারন আপনি চোখ খুলতে শিখেন নাই। দেখেনা যখন পাকি সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে কথা হয় তখন কারা মাথা নিচু করে মুখ বুজে থাকে। চিনে নিন। প্রধান সমস্যা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ- বিপক্ষ নয়, দেশ প্রেমের অভাব আর তথাকথিত মুখোশধারী জ্ঞানপাপীদের ভন্ডামী। যারা নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করতে ভয় পায়। আপনি যা কিছুই করেননা কেন তাদের কাছে তা সমালোচনার যোগ্য।
- Nehar Uddin Khan২০১৩-১২-৩১ ০৮:২৬ via computer৬১৯good. but still Jamat ....... that is the problem.
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ০৮:৪৭ via phone২৫৩ঠিকি বলছেন ভাই। এই ভাবে যদি চলতে থাকে দেশ তো শেষ হয়ে যাবে।সাউথ আফ্রিকার দিকে দেখেন, নেলসেন ম্যান্ডেলা কিভাবে দেশকে রক্ষা করেছেন।আর আমরা নতুন করে হানাহানি করছি।এই দেশে এখন ৭১ এর বিচার চলছে কিন্তু ১৩ সালের খুনিরা মাফ পাচ্ছে।
- kazi s ahmed২০১৩-১২-৩১ ০২:১৯ via phone২৮৪Very well written
- Shahidul Islam২০১৩-১২-৩১ ০২:৪২ via computer৩৫৪এঁদের হাত ধরেই দেশ এগিয়ে যাবে সন্ত্রাসের শিখরে।
- Faruque Khan২০১৩-১২-৩১ ০৩:০১ via computer৯৫দুই দলের সবার শরিরেই কালির দাগ। আমরা কি পেতে পাড়ি অননো কিছু ?
- Hasan Ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৩:১৩ via computer১৬৩হায়রে বাংলাদেশ !!!
- Nobin Boron 3২০১৩-১২-৩১ ০৩:০৯ via phone৩২৪চেতনা নিবেন, চেতনা? সুলভ মূল্যে চেতনা পাওয়া যাচ্ছে। জলদি আসুন, ফুরিয়ে যাবার আগেই।
- repon২০১৩-১২-৩১ ০৩:২৪ via computer১৬৩৬শিক্ষক রাজনীতির নামে আপনাদের এই নষ্টামি বড়ই পীড়াদায়ক। পড়ানোর চাইতে আপনারা সারা বছর এই কাঁদা ছোড়াছুড়িতেই ব্যস্ত থাকেন বেশি। দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপিঠের শিক্ষক হিসেবে আপনারা উভয় পক্ষই আপনাদের নিজেদের গ্রহনযোগ্যতা দুই দলে সীমাবদ্ধ করেছেন। সুতরাং অপমানিত, লাঞ্ছিত তো হবেনই!!!
- Mohammad Sajjad Hossain২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৭ via computer৯২নষ্ট দেশের মানুষের কাছ থেকে এর চেয়ে বেশি কি আশা করা যায় বলুন? নিজেকে আগে জিজ্ঞেস করুন আপনি কি ভাল? এদেশে মানুষ নিজের চেহারায় না তাকিয়ে শুধু আশে পাশে দেখে। অন্যকে নিয়ে চর্চা না করে নিজেকে নিয়ে করুন। অন্তত নিজের উন্নয়ন হবে।
- joe২০১৩-১২-৩১ ০৩:৩৭ via phone২৬৪যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ভালো কাজটি করছে বলে এই সরকারের হাজারো অন্যায় কাজকে যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র আর মানবাধিকার বলেও কিছু থাকবে না। আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া।
- mizan২০১৩-১২-৩১ ০৩:৪৪ via computer২৫১০একটা লোক আঃ লিগ না বি এন পি কি করে বুঝবেন,কিছুক্ষণ কথা বলার পর দেখবেন জামতের নিন্দা,রাজাকারের বিচার,মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় চেতা,অতঃপর নিজের এবং নিজেরদের প্রশংসাই করে চলছে আপনার কথাই শুনছে না।আপনি ১০০% নিশ্চিত লগী বৈঠার লোক।
- Md. Rahul Hasan২০১৩-১২-৩১ ১৮:৫২ via computer১৪শিবিরের ট্রেনিং থেকে এই শিক্ষা নিছেন নাকি ভাই? লগি-বৈঠার লোক হলেই তারপর জঙ্গিরূপে হামলে পড় এই তো?
- Choyan ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৪:০৯ via computer৩১৮আজ আমরা বাংলাদেশের সাধারন মানুষেরা সরকারের যে আচরন দেখছি ,মুক্তিযুদ্দের মুলা দেখিয়ে।তার গভিরতা অনেক গভিরে । শেখ হাসিনা তার পরিবারের হত্যার বদলা নিছছেন পুরা জাতির উপর ।সাথে আস্থা রাখেন গলায় সোনার ছেইন দেওয়া পাগলা কুকুর শামিম উসমান গংদের উপর , শুজগ দেন শেয়ার বাজার লুটতরাজের, কুইক রেন্টাল দিয়ে কুইক লুট্বের আর প্রসাশন কে অবাধ দুরনীতির লাইচেঞ্ছ | যাতে বাকি জীবন ঝামেলা বিহিন ভাবে রাজ়ত্য করা যায় , এই সব শুবিধা ভুগিদের নিয়ে তাই প্রথমে সংবিধান কে রেপ করল , তার ফশল এই নিরবাচন প্রসব করবে , এই জারজ নিরবাচনের জারজ সরকার খমতাকে কব্জা করে রাখবে, তাদের চামচা ছাড়া সবাই কে রাজাকার বানাবে। জেল দিবে, হত্তা করবে , গুম করবে | হাসিনা পাবে আত্ত ত্রিপ্তি , খালেদের ছেয়ে বেশি বার প্রধান মন্ত্রি গিরির | আমাদের আর কথা বলার সুজুগ থাকবেনা, জা বলার সুধু আওয়ামি লিগার রা বলবে , বাকিরা জি হুজুর করে যাবে।
- Talukder Kaikobad২০১৩-১২-৩১ ০৬:৩০ via tablet৯৩Well said...
- Abdur Razzaque২০১৩-১২-৩১ ০৭:২০ via computer৯৩100% right....
- ঠোলে আযম২০১৩-১২-৩১ ০৪:২৭ via computer৪০৭বিএনপি দুঃশাসন করেছে বলেই জনগণ আওয়ামী লীগকে বেছে নিয়েছিল, মহা দুঃশাসন হজম করার জন্য নয়। তাই আওয়ামী রাজাকাররা, দয়া করে কথায় কথায় অতীত টেনে আনবেন না। আত্মসমালোচনা করুন, বিকৃত রুচি পরিহার করুন।
- Sultan Ahmed Khandokar২০১৩-১২-৩১ ০৭:২২ via computer১৪৪১০০% একমত।
- K arim Howleder২০১৩-১২-৩১ ০৮:১৫ via computer৫১১অতিতকে ত আযমরাই ভয় পায়, তাই কথায় কথায় অতীত না টানার কথা বলে।
- ঠোলে আযম২০১৩-১২-৩১ ০৪:৩৭ via computer২৮৭বেচারা আসিফ স্যার!! নিরপেক্ষ হলে এই এক সমস্যা, ৫ বছর পর পর সরকারী দলপন্থীদের আক্রোশের শিকার হতে হয়।
- abdul moyeen২০১৩-১২-৩১ ০৯:৪৬ via phone১২১৭how he is neutral? he was involved in chatradal, worked as proctor in bnp regime at DU, and now belongs to white group in DU.
- BABU২০১৩-১২-৩১ ০৪:৩৮ via computer১০২১অন্যায়ের প্রতিরোধ করতে গিয়ে অন্যায়কারীর টাইটেল দেখলে চলবে না সে যেই হোক।আইন শৃংখলাবাহিনীর নির্দেশ অমান্য করা কি অন্যায় ছিল না, জনাব আসিফ?
- aronno২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪২ via phone১৪১I think some people pawn broke their humanity to support crime by the example of another crime..This is shameful behavior by johny or Rajib Mridha..Please crime can't be supported whoever make it done..
- Khalid Karim২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪৩ via phone২০২৮আসিফ সাহেবের একটা চোখ মনে হয় পুরাই গ্যাসে। বলতেসিনা ছাত্রলীগ যা করতেসে তা ভালো। কিন্তু এতলোক পুড়ে মরল, সাতক্ষীরা অবরুদ্ধ থাকল, কই তখন তো কিছু লিখলেন না। এই পাঁচ বছরে এই সরকার এর কি একটা ভালো কাজও নাই, কখনও তো আপনাকে সেই ব্যাপারে কিছু লিখতে দেখলাম না। সুশীল সমাজের আড়ালে থেকে জামাতের প্রোপাগান্ডা আর কত চালাবেন??
- Golam Azam২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪৪ via computer২২১৮মি: নজরুল, খুব তো বাক সাধীনতা ফাটাচছেন, তো লিখুন না জাহাংগীর নগর সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উপাচার্যগণের হাল অবসথার কথা? করুন না এক্টু মত পোষণ? আগুনে পোড়া শিশু আর দিন মজুরদের ব্যপারে মুক্তিযুদ্দহের চেতনা অস্ত্রটিকে একটু বাজিয়ে তোলার স্বাধীনতাটুকু একটু ব্যবহার করুন না? নাকি সেটি সরকারের পক্ষে চলে যাবে বলে উপরের 'নির্দেশ' রয়েছে?
- Mohammad Sajjad Hossain২০১৩-১২-৩১ ১১:৪২ via computer৮২এর জন্য আপনাদের বস্তাপচা রাজনীতিই দায়ী ভাই গোলাম আজম। আপনারা ভুলে যান উপাচার্য ওখানে কিন্তু আপনার প্রধানমন্ত্রীই নানা মেকানিজম করে নিয়োগ দিয়েছেন। আবার আগের উপাচার্যকে এনে নিয়োগ দিয়েছেন পিএসসিতে। সে জন্যই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীরা ঝাকে ঝাকে বিসিএস ক্যাডার হয়েছেন। আপনাদের বোধদয় কবে হবে ভাই? ঘুম থেকে উঠে একদিন দেখবেন এ দেশ আর দেশ নেই।
- Prodip২০১৩-১২-৩১ ১৮:৪৪ via computer২২নিজকে ঠিক করেই, কলামে বড় বড় কথা লিখলে শোভা পায় ।
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪৩ via computer২২১৪মিঃ আ নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে আপনাদের প্রধান কাজ হওয়া উচিৎ জ্ঞান বিতরন করা এবং জ্ঞানার্জনে ছাত্র- ছাত্রীদের সহায়তা করা। কিন্তু আপনারা তো সে সব ভূলে গেছেন মনে হয়। এখন আপনাদের প্রধান কাজ রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন এবং রাজনৈতিক দলের এজেন্ড হিসেবে কাজ করা। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি কুৎসিত থেকে নোংরা পর্যায়ে নিয়ে যাওয়াতে আপনাদের অবদানই সব থেকে বেশি। কি পান এসব করে। যেদল যখন ক্ষমতায় তাকে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি/ পোষ্টডক্টরেট, দেশে ভাল প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্টতা, ইচ্ছামত যাকে খুশি তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসাবে নিয়োগের অধিকার, রাজনৈতিক উপদেষ্টা... ইত্যাদি সুযোগ- সুবিধা। দেশকে আপনার মত মেধা সত্যিকারে কি দিচ্ছে বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আপনার কাছে আমাদের অবশ্যই জানার অধিকার আছে। একজন বিশিষ্ট জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবানগবেষক, হিসেবে বাংলাদেশকে আপনারা গত ৪০ বছরে কি নতুন তত্ত্ব উপহার দিয়েছেন জ্ঞান-বিজ্ঞানের যেকোন ধারায়। কোন কিছুই নয়। অথচ দেশের সব বড় বড় গবেষণাগার আপনাদের দখলে, ভাল সুযোগ আপনারা ভোগ করেন। সুতরাং বাংলাদেশের নাগরিকদের কাছে আপনাদের জবাবদিহিতা আগে নিশ্চিত করুন। পরের ছিদ্র খোজার আগে নিজেরটা খুজুন। আর এইযে দোষারোপের রাজনীতি তা আপনার মত শিক্ষকের উর্বর মস্তিষ্কের ফসল। কি ঘটনা ঘটল সাথে সাথে আপনি তুলে ধরলেন বিএনপি’র শাসনামলে দেশকে কোন স্বর্গে ছিল সেই কাহিনি। আমরাও বাংলাদেশে বাস করি আমরা অল্প হলেও জানি কে কত বড় সাধু আর কত বড় চোর। আপনার কাজ কি শুধু মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করা? কোথাকার কি ঘটনার সাথে মুক্তিযুদ্ধ টেনে আনলেন। আপনাদের এ মানসিকতার পরিবর্তন কবে করবেন। জানাবেন কি???
- Mahbub Noor২০১৩-১২-৩১ ০৯:২০ via computer১৩৭"জ্ঞান বিতরন করা এবং জ্ঞানার্জনে ছাত্র- ছাত্রীদের সহায়তা করা"" বলতে আপনি কি বুঝিয়েছেন বলবেন কি?? আপনার মতে জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তি কি সে যে অনৈতিকতা দেখেও তার জ্ঞান ও প্রজ্ঞা নিয়ে চুপচাপ বসে থাকবে তার গবেষনাগারে, তবেই তিনি হবেন ভদ্র!! তত্ত্ব উপহারের কথা বলছেন - কতটুকু সম্মান দিতে পেরেছেন একমাত্র বংলাদেশী নোবেল বিজয়ীকে। কোথায় যেন দেখে ছিলাম- সমাজ নষ্ট হয় সমাজের জ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিদের 'তথাকথিত' চুপ থাকার কারনে।
- Riaz Mahmud২০১৩-১২-৩১ ০৯:৫৭ via computer১০৫ভাই আল সামস, শিক্ষকদেরকে রাজপথ থেকে ক্লাস রুমে ফিরিয়ে আনতে হবে কি ছাত্রলীগ যুবলীগ দিয়ে পিটিয়ে ?
- রাশেদুল-ই-সামস২০১৩-১২-৩১ ১০:৫০ via computer৮৫ভাই রিয়াজ মাহমুদ আপনার মত আমিও যেকোন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের বিরোধী। দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষাপীঠের একজন শিক্ষক যদি কোন রাজনৈতিক দলের কর্মসূচী পালন করতে যায় তবে তার আর ঐ দলের ক্যাডারের মধ্যে পার্থক্য কি থাকল। যখন আপনি নিজে নিজের অবস্থান ধরে রাখতে পারবেন না তখন তো বিরুপ পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হবেই, এটা সহজে অনুমেয়। আমার অবস্থান হচ্ছে এর সাথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কি সম্পর্ক। মিঃ আঃ নজরুল একজন প্রজ্ঞাবান লোক, তার কাছ থেকে এত সস্তা মন্তব্য আশা করিনি। তার বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে অনেক ছোট করা হয়েছে বলে আমি মনে করি।
- DARBESH২০১৩-১২-৩১ ১১:০৮ via computer৫২সুপার লাইক।
- azad a matubber২০১৩-১২-৩১ ১৪:৩২ via computer৪০ভাই রি্যাজ মাহমুদ শিক্ষকগন রাজ পথে কেন যায় ? বিবেকহীন ন্যাক্কারজনক রাজনৈতিক ( লীগ, বি এন পি, জামাত, ..........) কর্মসূচি পালন এবং রাজনৈতিক দলের এজেন্ড হিসেবে কাজ করতে ? জাতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে এর ( প্রতিহিংসার রাজনিতি ) সমাধান প্রত্যাসা করে ।
- Hasan Pervej২০১৩-১২-৩১ ০৪:৪৮ via computer১৪২Dear Asif Nazrul Sir: I like your writing so much. Can you please figure out those who burned people in live throughing petrol bomb and provide us a write up about who (what power) they are belong to? Why they are doing these kind of balatant crime against general public instead of protesting government? And what is their ultimate motive? Please take the issue seriously...............if you are a truthful.
- MD shafiq২০১৩-১২-৩১ ০৫:০৬ via computer১৬২সুপ্রিম কোর্টের বিধিমালা অনুসারে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মিছিল-সমাবেশ করাই নিষেধ।
- Mojibur Rahman২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩৫ via computer১৫৫হয়ে তাকিয়ে ছিলেন এবং একটু পরে সবাই পিছনে চলে গেলেন। এই ঘটনার পর থেকে আওয়ামীলীগের কেউ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললে ভন্ডামীর মাত্রা দেখে একই সাথে হাসি কান্না দুইটাই পায়, কারন ঈদানীং চেতনার অর্থটাই বদলে গেছে, যারা রোদ বৃষ্টি ক্ষুধা,যন্ত্রনা মাথায় নিয়ে রনাংগনে যুদ্ধ করেছেন তাদের চাইতে যারা কলকাতায় হোটেলে বসে আরাম করে কলম আর কবিতা দিয়ে যুদ্ধ করেছেন তাদের চেতনার মাত্রা বেশি দেখা যায়, বংগবীর যখন রাজাকার তখন বুঝলাম এই চেতনাতে ঘাপলা আছে, এই চেতনা আসল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা না, এই চেতনা চিরকাল ক্ষমতায় থেকে যুগে যুগে জয়নাল হাজারি,হাজি সেলিম,সালমান এফ রহমান, হলমার্ক তানভি্র,রানা, হেনরী,আবুল এইসব চেতনা, এই যুগে জয়নাল আসবে আরেক যুগে রানা আসবে... ২০ একর থেকে ৮১০ একরের চেতনা... আমার মনে হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্যাতিত শিক্ষকবৃন্দের চেতনা শেখার জন্য এইসব প্রজন্মলীগের স্কুলে ভর্তি হওয়া উচিত।
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ০৮:৫৫ via phone১০৪১০০% সহমত পোষণ করছি।
- kabir২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩১ via computer২৯১১উচিত কথা বলায় এখন আসিফ সাহেবকে পারসনালী এটাক করা শুরু করেছে আমলীগের কিছু দলকানা ক্যডার !! আমলীগের সবগুলি লোক ফ্যসিজমে ডুবে আাছে|
- Mojibur Rahman২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩৬ via computer২২৪মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা শুনে একটা কথা মনে পড়ে গেল, ২০১২ সালে সিলেটে প্রধানমন্ত্রির একটা জনসভা হয়েছিল, সেখানে স্টেজের সামনে ডানপাশ্বে বাশ দিয়ে ব্যারিকেড দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের একটা বসার যায়গা করে দেয়া হয়েছিল,মুক্তিযোদ্ধারা সবাই সবগুলা চেয়ার দখল করে বসেছেনও, কিন্তু একটু পরেই কিছু যুবলীগ,ছাত্রলীগ, হ্যানলীগ, ত্যানলীগের নেতাকর্মিরা এসে হম্বি তম্বি করে তাদের উঠে যেতে বললেন, মুক্তিযোদ্ধারা প্রতিবাদ করে কোনো কাজ না হওয়ায় প্রধানমন্ত্রির এপিস-২ সাইফুজ্জামান শিখরের নিকট নালিশ করলেন, শিখর সাহেব দুইপক্ষের সাথে কিছুক্ষন কথা বলার পরে মুক্তিযোদ্ধাদের বললেন ঠিক আছে চাচা আপনারা একটু পিছনে গিয়াই বসেন, এই কথা শুনে মুক্তিযোদ্ধারা হতবম্ভ হয়ে তাকিয়ে ছিলেন এবং একটু পরে সবাই পিছনে চলে গেলেন। এই ঘটনার পর থেকে আওয়ামীলীগের কেউ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বললে ভন্ডামীর মাত্রা দেখে একই সাথে হাসি কান্না দুইটাই পায়।
- Omi Jamil২০১৩-১২-৩১ ০৫:৩৭ via computer৮৪I was going through the comments where everyone is saying what AL have done wrong and what BNP have done wrong. It almost sound like you people want to Justify your parties crime but pointing out crime of another party. Pathetic. If AL kill people does it mean its OK for BNP to do it? People like Asif Nazrul is earning large amount by talking about these issues never saw him coming out and taking a stand like a man. Truth AL & BNP they are both same. Just go through the comment and use your moral. Both of these parties has been killing us for years and do the same thing towards us when they are in power. We need another 1/11. Cant stand these 2 woman anymore. I'm tired and fedup of seeing death of people of my country
- Bibek Chowdhuri২০১৩-১২-৩১ ০৫:৪৭ via phone১৩৮আপনার বিষয়বস্তু যে ঘটনার আলোকে তাকে আমি ঘৃনা করি এবং সরবোন্তকরনে প্রতিবাদ করি | কিন্তু বিষয়বস্তুর শিরোনামকে আমি পিয়াস করিমের ভাষায় "নির্লজ্জ ভাবে " দুরভিসন্ধিমুলক বলে প্রতীয়মান করি | কেননা একটি আদর্শকে বর্ম হিসাবে খারাপ মানুষ ব্যবহার করতে পারে সেজন্য সেই আদর্শকে প্রশ্নের বা বিশ্ময়ের সমমুখে দাড় করাতে পারেন না | যেমনটি ইসলামের সাথে প্রযোজ্য । ইসলামকে অনেক খারাপ পীর , ফকির , রাজনৈতিক দল নিজেদের খারাপ উদ্দেশ্য ব্যবহার করে সেকারনে কি ইসলামকে প্রশ্নবিদ্ধ বা বিষ্ময়বোধ করা কি শ্রেয় ?? আপনি কি মনে করেন জামাতে ইসলামী ইসলামের নামে যা করছে ???
- John Pulok২০১৩-১২-৩১ ০৯:৪২ via computer৬৩nicely you could point out, but when major portion of the party goes astray then we can consider the spirit of that party was bogus, they coined some beautiful terms to hypnotize the people.
- Mahbub Noor২০১৩-১২-৩১ ১০:১০ via computer৯৬৪২ বছর পর মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে যে দুরভিসন্ধিমুলক ডিভাইটেশন আওয়ামী লিগ তৈরি করেছে সেটাকে কিভাবে দেখছেন?? জামাতে ইসলামী নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে কিন্তু নিষিদ্ধ করা নিয়ে আওয়ামী লিগের কোন কার্যকর ভুমিকা কি দেখতে পাচ্ছেন, বিএনপি-জামাতের এই আন্দোলনে কত জন জামাত নেতা- কর্মীকে আটক হতে দেখছেন??
- Shahid Alam২০১৩-১২-৩১ ০৫:৪৪ via computer১২৯Thank you Dr. Nazrul for your article. I am a non resident Bangladeshi and also a freedom Fighter. I am out of the country since 1974. I try to follow Bangladeshi politics. I don't compare Bangladeshi politics with other countries, because according to us we are the best. It looks like only prime minister and her family real patriot and owner of Bangladesh. Shame on her.
- রাকিব২০১৩-১২-৩১ ০৬:০২ via computer২২১৫"আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া"- হ্যা, এবং সেটা শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধের আজীবন (এখনও!) বিরুদ্ধে থাকা জামাতশিবির বর্জন করে, যা আপনাদের মত দালালরা কখনও করেন নি। আওয়ামী লীগ হাজারো দোষগুনে ভরা। কেউই ধোয়া তুলসী পাতা না। আমি আওয়ামী লীগের দোষের প্রতিবাদ করি। কিন্তু তার দোষ থাকা মানে এই না আমি জামাতশিবিরকে কোলে তুলে নিবো, তাদের আদর সোহাগ করব। আপনি বিকল্প কিছু করছেন না কেন? আপনি তো আওয়ামী লীগের দোষ দিয়ে দিয়ে আবার জামাতের পক্ষে বলেন ফাকে ফাকে। এটা তো ভন্ডামির চূড়ান্ত নমুনা।
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ০৯:০০ via phone১৪৮জামাতকে আওয়ামীলীগ মনে হয় নেয়নি। আওয়ামী লীগ করলে লীলা খেলা আর বিএনপি করলে পাপ।
- রাকিব২০১৩-১২-৩১ ০৯:৩২ via computer১১১০ইফতেখারুল, জামাতকে নিয়ে আওয়ামী লীগ কত সালে কবে কোথায় ভোটের জন্য জোট গড়েছিল, তথ্য দিয়ে যান প্লিজ। কবে সেই কোথায় তত্ত্বাবধায়ক আন্দোলনের সময় ইস্যু একই ছিল বলে একই অনুষ্ঠানে বসলে কোন জোট হয়ে যায়? ধরুন, আওয়ামী লীগ ফিলিস্তিনের উপর ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদ করল। জামাতও করল। এ নিয়ে একটি অনুষ্ঠানে তারা একই মত দিল। এখন কি এদের জোট হয়েছে বলে ধরে নিতে হবে? চিন্তাভাবনার পরিধি আরেকটু বাড়িয়ে কমেন্ট দিন।
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ১০:৪২ via phone১১১মতামত দেয়া আর কাধে কাধ মিলিয়ে আন্দোলন করা এক নয়।৯৫-৯৬ সালের পত্রিকা পড়েন অনেক তথ্য পাবেন।আর দয়া করে scotopic vision বাদ দিয়ে প্রকৃত সত্যটা বোঝার চেষ্টা করেন।দিন শেষে দেশ টা আমার আপনার সবারি তাই না।কি লাভ হানাহানি করে?
- রাকিব২০১৩-১২-৩১ ১৫:৩৫ via computer২৩এক ধাপ পিছিয়ে গেলেন যে? এখন বিএনপি যে জামাতশিবিরের পাপেট দলে পরিনত হয়েছে, ৯৫/৯৬ এর আন্দোলনে কি আওয়ামী লীগ তেমন হয়েছিল? বিএনপির নেতাকর্মীরা যে জামাতশিবিরের কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে তৎপর, আওয়ামী লীগ কী সেরকম কিছু করেছিল? একই ইস্যুতে দুই দল আন্দোলনে নামা আর ভোটের জন্য/হীনস্বার্থের জন্য জোট বদ্ধ হওয়া যদি এক জিনিস মনে করেন, তাইলে আপনার রাজনীতির পাঠ এখনও কেজিতে। আরেকটা কথা, আওয়ামী লীগ জামাতকে কোলে তুলে নেয় নি। তারপরও যদি কখনও নেয়ও, সেই যুক্তিতে বিএনপি জামাতকে কোলে তুলে নিতে পারে না। কারণ সেটা হয় এমন, তুমি চুরি কর, তাই আমিও করি। আবারও বলি, চিন্তাভাবনার পরিধি বড় করেন। মৌলবাদ আর লোকদেখানো ধার্মিক যেভাবে দিনদিন বাড়ছে, দেশ যে কোন সময় আফগানিস্তানের দিকে টার্ন নিতে পারে।
- Mohammad Sulaiman২০১৩-১২-৩১ ২০:২১ via computer০০eftekhairul, জামাতের সাথে ১৯৯৬-তে আওয়ামী লীগ 'পাপ' করেছিল যদি ধরেও নেই, ফলটা কিন্তু দারুন হয়েছিল। মাত্র ৩ আসন। ১৯৯১-তে জামাত বিএনপির সাথে 'লীলা খেলা' করে পেয়েছিল ১৮ আসন। তাইতো ২০০১-এ আর আওয়ামী লীগের সাথে জামাত 'পাপ' করতে সাহস করেনি। পুরানো এবং বিশ্বস্ত পার্টনার বিএনপির কাছেই ফিরে গিয়েছে।
- Jamal Ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৬:৫৯ via phone২৬১০মুক্তিযুদ্ধের নাম ব্যবহার করে,যারা দেশে বাকশাল কায়েম করছে, মানবতা ভুলন্ঠিত করছে,বাকস্বাধীনতা,ভোটাধিকার হরণ করেছে, ৷ভারতের পদলেহন করছে ৷ দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র, ভোটাধিকার রক্ষা কল্পে ৭১'র মত সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ওদেরকে রুখতে হবে ৷
- Quamrul Chowdhury২০১৩-১২-৩১ ১৫:২০ via computer০০Read the history. BNP was in power for long time, never raised the water sharing issue with India or UN, instead opened our markets to them without access of our goods to Indian market in 1991. Almost gave gas to Tata when in power last time. So just think who serves India?
- Bokhtiar২০১৩-১২-৩১ ০৭:৫২ via computer৮৫"অথচ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে প্রতিনিধিত্বশীল গণতন্ত্র, জনগণের ভোটাধিকার, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ, ভিন্নমত পোষণের অধিকার, সভা-সমাবেশ আর কথা বলার স্বাধীনতা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা মানে সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু—সবার স্বার্থরক্ষা, বৈষম্যহীন সমাজ তৈরি করা আর ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।" বর্তমানে যারা ছাএ লীগ করে, তাদের কেউই এ কথা টুকু বিশ্বাস করে না। তারা জানে জামাত শিবিরের বিরোধিতার নাম মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। আর এটুকু পারলেই সব অপকর্ম জায়েজ।
- K arim Howleder২০১৩-১২-৩১ ০৮:১১ via computer১০৮যেসব শিক্ষকেরা কোনো দলের লেজুরভিততি করে, তা যে দলেরই হউক তাদের এই রকম অপমান পেলে আমি অখুশি হব না। শিক্ষকেরা হবে রোল মডেল আর তারা কিনা ..........ছিঃ ছিঃ .......
- Md Kumrul Hasan২০১৩-১২-৩১ ০৮:১১ via computer১৪৯আপনি যখন রাজনৈতিক মাঠে, তখন আপনি সৈনিক। যে নৃশংসতা সারা দেশে বিএনপি জামাত চালাচ্ছে, তা সব রাজধানীতে এনে কার্যত মহানৃশংসতা ও অরাজকতার মাধ্যমে সরকার পতনের উচ্ছাকাঙ্খা বিরোধী জোটের ছিল। কিন্তু তা করতে না পেরে বুদ্ধি বেচা লোকদের ঘুম হারাম। আসিফ সাহেবের শোকর করা উচিৎ মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের বলেই শুধু হাতে লাঠি দেখা গেছে, বিপক্ষের হলে প্রাণ ও যেতে পারত বোমাবাজদের বোমার আঘাতে।
- Likhon Parvez২০১৩-১২-৩১ ১০:১৪ via computer৬৬A perfect comment. Thank you.
- Akhlakur Rahman২০১৩-১২-৩১ ০৮:১৬ via computer৪১you guys don't divide & destroy the country. Clever politician have been depending on the shoulder like you, me, he or she. Just hate the brutality who had did, do or will do. We are steel debating with JUNK passage. We all know the history & nobody could remove the pages. Just think & hate the corrupted & backdated politics & politician.
- Nehar Uddin Khan২০১৩-১২-৩১ ০৮:১৮ via computer৫৬Mr. Asif, truly speaking that day the teachers were not really teachers(from rational and moral sense), they were hot political activists In hot political movement.Normally teachers are always respected because of their profession. But when blind supporters of sick politics then it is natural. I think the teachers those who are responsible for degrading them self. Dear sir. you know the real fact but intentionally avoided the real fact. first deserve to be respected then desire.
- Rajib chowdhury২০১৩-১২-৩১ ০৮:২৭ via computer১৬৬আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ফেরিয়ালা !
- Rajib chowdhury২০১৩-১২-৩১ ০৮:২৮ via computer১৩৬২৯ ডিসেম্বর পুলিশ জনগণের’ জানমাল রক্ষা করার জন্য মাঠে ছিলেন না। তারা (পুলিশ লীগ) মাঠে ছিলেন সরকারের পেটোয়া বাহিনীকে সহায়তা এবং তাদের রক্ষার করার জন্য।
- fyzul huque২০১৩-১২-৩১ ০৯:০১ via computer৭১৫আপনি কোন পক্ষের স্যার?
- Zakir Khan২০১৩-১২-৩১ ০৯:১২ via computer১৬৪দেশে এখন ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা রমরমা...
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ০৯:০৯ via phone১৪৬দেশে এখন মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ব্যবসা চলছে। সব অপকর্ম মাফ, যদি আপনি এই চেতনা ধারী হন।আর তাদের বিরুদ্ধাচারন করলে হবেন রাজাকার।
- Md. Habibur Rahman২০১৩-১২-৩১ ০৯:১৯ via computer১৮১২আসিফ নজরুল সাহেব, আপনি আপনার জীবনের সেরা একটা লেখা লিখছেন। আপনাকে এক কোটি ধন্যবাদ।
- satyajit২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৩ via computer১১১৬অাপনার মত চরিত্রবান লোকের মুখে এসব কথা মানায় না ..
- Syed Masrur Ahmmad২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৭ via computer১৪৮কোন সুস্থ ও সচেতন মানুষই "মুক্তিযুদ্ধের চেতনা"-র নামে এসকল ঘৃন্য ও ন্যাক্কারজনক কাজকে সমর্থন করতে পারেন না। অতিত নয়, বর্তমান কর্মকান্ডই প্রকৃত পরিচয়, অবস্থান ও গ্রহনযোগ্যতা প্রকাশ করে।
- Galib sherif২০১৩-১২-৩১ ০৯:৩০ via computer১৩১২Mr asif Nazrul, dont call yourself anything but a one eyed BNP-jamat activist. Atleast be open about your idiology.
- Mohammad Shah Alam২০১৩-১২-৩১ ০৯:২৮ via computer১৪৭বরবারের মত অসাধারন লেখা ,স্যার । চোখে জল অাসে যখন লাঠি,বাশ হাতে হায়েনার চোখ ! এরাই নাকি মুক্তিযোদ্ধের পক্ষ ! একটি মুক্তিযুদ্ধকে কীভাবে অপমান করে যাচ্ছে দিনের পর দিন ! হায়রে পবিত্র ইতিহাস ..তোমাকে সযত্নে লালন করতে পারলাম না ... ক্ষমা কর মুক্তিযুদ্ধ... ক্ষমা কর মুক্তিযোদ্ধা !
- John Pulok২০১৩-১২-৩১ ০৯:৩৭ via computer১২৫I purchase democracy not for letting Bangladesh become a province of India
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:২৩ via computer২০মেজর জলিল বলেছিল 'অরক্ষিত স্বাধীনতা পরাধীনতার নামান্তর"।
- Afif Reza২০১৩-১২-৩১ ০৯:৩৩ via computer১২৫"Muktijudda" is our pride. Freedom fighters are our nations crown. Teachers of Dhaka University is also our nations crown. Who the hell is awamilig terrorist to touch our honorable teachers?
- Dr. Sabur২০১৩-১২-৩১ ০৯:৩৫ via computer১৩৮একসময় খুব ইচ্ছে ছিলো ঢাবি- তে পড়ার । কিন্ত এখানকার শিক্ষকদের নিয়মিত ক্লাস না নেওয়া, বছরের পর বছর ছুটি কাটিয়ে বিদেশে থাকা, পরীক্ষার ফলাফল ঠিকসময়ে না দেওয়া, রাজনৈতিক দলগুলোর লেজুড়বৃত্তি করা, এ সব কিছুই এই প্রাচ্যের অক্সফোর্ডকে শত বৎসর পিছিয়ে দিয়েছে । বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের রাজনীতিতে জড়ানোর কী দরকার? তাদের ধামাধরার চরিত্র থেকে বের হয়ে গবেষণাকারীর চরিত্র নেওয়া উচিত ।
- Shubhro Ahmed২০১৩-১২-৩১ ০৯:৪৪ via computer৩৪এপিঠ আর ওপিঠ।
- Riaz Mahmud২০১৩-১২-৩১ ১০:০১ via computer১১৫এত ডিসলাইক, এত প্রতিবাদ, বিবেকহীনদের কাছে এসবের কি কোনও মূল্য আছে? উলু বনে মুক্তা ছড়িয়ে কি লাভ ?
- Md. Rahul Hasan২০১৩-১২-৩১ ১৮:৩৬ via computer২৪ভাই বুঝতে কষ্ট হচ্ছে কেন? উনিতো এই নিবন্ধটা লিখেছেন বিএনপি-জামাত সমর্থিত পাঠকদের ইমান ঠিক রাখার জন্য। সেখানে দু’চারটা অন্যরাও পড়ে যদি লাইনে আসে দলের লাভ। কারণ; দু'দিন আগেই তো কাশেম বোমা খেয়ে মরল। যদি কারো দিল নরম হয়ে আবার ফসকে যায়! আর উলু বুনো! সেতো যোগ্য অভিনেতার যোগ্য ভক্তরাই।
- Md.Akbar Hossain২০১৩-১২-৩১ ১০:০৩ via computer২২No comments.........
- Md. Golam Faruk২০১৩-১২-৩১ ১০:০৪ via computer১১৬মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে আম্লীগ আর কতকাল তামাশা করতে চায়? তারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূলুণ্ঠিত করছে। তাদের মুখে ”মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি”, ”গণতন্ত্র” আর মানায় না।
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৩১ via computer১০মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কি ? - এমন একটি রাষ্ট্রব্যবস্থা যেখানে এদেশের সকলের জন্য সমান সুযোগ তৈরী হবে যাতে তারা নিজদের যোগ্যতা ও পছন্দ অনুযায়ী ভবিষ্যত গড়ে নিতে পারে । এই দরনের রাষ্ট্র ব্যবস্থার অন্যতম শর্ত গনতন্ত্র। গনতন্ত্র হত্যা করে যারা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়িত করতে চায় তারা প্রকৃতপক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি ।
- mehedi২০১৩-১২-৩১ ১০:২০ via computer১৩৫আমাদের সমাজে অনেক পন্ডিত বেক্তি আছেন যারা কিনা বলেন জামাত ধর্মকে পুজি করে রাজনীতি করে এবং তারা একটি সাম্প্রদায়িক দল. তাহলে আওয়ামিলিগ যে মুক্তিযুদ্ধকে পুজি করে রাজনীতি করছে এবং ভোটের রাজনীতিতে ফায়দা হাসিল করছে তারা কি একটি সাম্প্রদায়িক দল নয়? আর যারা মাঠে যুদ্ধ করছে তারা বেশির ভাগই বি এন পি সমর্থক। মাঠের যোদ্ধা থেকে যারা যুদ্ধ দেখার দর্শক তাদের কথার দাপটে দেশের প্রতি তাদের ভালবাসা দেখে সত্যি খুব কষ্ট হয়, এই যুদ্ধ দেখার দর্শক না থাকলে মনে হয় দেশটা স্বাধীন হতনা. সত্যি সেলুকাস আশ্চর্য এই বাংলাদেশ.
- Aslam Bhai২০১৩-১২-৩১ ১০:১৯ via computer১২৩আপনাদের এই নীলদল-সাদাদল প্রথাই দেশটাকে খেলো। জাতিকে যারা ঐক্যবদ্ধ করার পথ দেখানোর কথা তারা নিজেরাই বিভক্ত আজ।
- Mohammad Nazim Uddin২০১৩-১২-৩১ ১০:২৩ via computer৮৬Thank you Prothom Alo and thank you Asif Sir. This write up shows, Bangladesh didn't lost everything as a country. We know when to revolt against injustice. In Sha Allah Bangladesh shall come out of these dark road and one day the culprits shall compel to say ''Sorry''.
- Sagar২০১৩-১২-৩১ ১০:২৫ via computer১৬৩যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ভালো কাজটি করছে বলে এই সরকারের হাজারো অন্যায় কাজকে যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র আর মানবাধিকার বলেও কিছু থাকবে না। আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া।
- Bishal- CTG২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৮ via computer২৪if you do 10 jobs, may be 1/2 make mistake; if you don do then there is no mistake. this govt did many good jobs
- Md. Abdur Rahim২০১৩-১২-৩১ ১০:২৬ via computer১৬২প্রথম আলোকে আবারো ধন্যবাদ জানাচ্ছি ‘পাঠকের মন্তব্য’ প্রকাশ করার সুযোগ দেয়ার জন্য। কিন্তু সুযোগের ব্যবহারের উন্নতি না ঘটলে লেখার উন্নতি ঘটবেনা। পক্ষে হলে ধন্যবাদ নইলে অপবাদ। এ কোন মতবাদ। কবে আমরা আবেগ তাড়িত না হয়ে যুক্তি তাড়িত হব! মহান মুক্তিযুদ্ধের কারনে আজ আমি এ কলামে লিখতে পারছি। বড় বড় কথা বলতে পারছি। গনতন্ত্রের অমসৃন পাথর মাত্র পাহাড় থেকে পড়তে শুরু করেছে, একে আটকে না দিয়ে চলতে দিন। দেখবেন চলতে চলতে একসময় মসৃন হয়ে যাবে পাথরের মত। এত ধৈর্যহারা হলে চলে। দখিনের হাওয়া আর উত্তরের হাওয়া কি একই পরশ দেয়! কিন্তু সইতে হয়। আমাদের সবার সহনীয় মনোভাব জাগ্রহ হউক আর সত্যের জয় হউক।
- rasel২০১৩-১২-৩১ ১০:৩০ via computer৭৫ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যার সাহসী লেখার জন্য।
- Sadman Saad২০১৩-১২-৩১ ১০:৩২ via computer৪২দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের স্বায়ত্বশাসন আইন দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের মুক্তবুদ্ধি ও বাক স্বাধীনতার চর্চার জন্য একটি অনন্য সাধারন আইন। এ রকম আইন পৃথিবীর অন্য কোথাও আছে কিনা জানি না। আমাদের পার্শ্ববর্তীদেশ ভারতে ও সম্ভবত এ আইন নেই। স্বাধীনতা ও দায়িত্বশীলতা একে অন্যের পরিপূরক। কিন্তু আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকরা এই স্বাধীনতার অপব্যবহার করেছেন বেশী । এটার সবচেয়ে এগিয়ে আছেন আওয়ামী পন্থী শিক্ষকরা। একজন শিক্ষকের কাছ থেকে কখনোই রাজনৈতিক দল ও তাদের নেতাদের সম্পর্কে প্রকাশ্যে বিরুপ সমালোচনা বা কটুক্তি আশা করা যায় না। কারন এতে শত মতে বিভক্ত ছাত্রদের কাছে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক শ্রদ্ধা হারাতে পারেন। এবার এটাও মত্য যে শিক্ষকদেরকে সঠিক পথে (?) আনার দায়িত্ব ছাত্রলীগ বা যুবলীগের মতো বখাদের না। অতএব এ অপ কাজটাকে সবারই নিন্দা জানানো উচিত।
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৩৯ via computer১২একটি ভুল হল ভাই। শিক্ষকরা হল অাইডল (অন্তত তাই হওয়া উচিত )। তো অামার শিক্ষকবৃন্দ যদি সাদাকে সাদা, অার কালোকে কালো না বলেন তো তাদের কাছ থেকে শুধু পুথিগত বিদ্যা নিয়ে জাতি কতদূর যেতে পারবে ? কারন দূর্জন বিদ্যান হইলেও পরিত্যাজ্য। এজন ভাল মানুষের অন্যতম গুন হবে ন্যায় প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা, না পারলে অন্তত ন্যায়ের পক্ষে বলা।
- তন্ময় আহমেদ২০১৩-১২-৩১ ১০:৩৭ via computer৯২শিক্ষকের গায়ে হাত তোলার ঘটনা চরম নিন্দ্যনীয় । কিন্তু যখন দাবি করা হয় দলীয় ভিসি নিয়োগ দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে আবার সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের রাজনীতি করাকে জায়েজ করা হচ্ছে তখন সেটা হিপোক্রেসি ছাড়া আর কিছুই হয় না
- Bishal- CTG২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৬ via computer৭৬Teacher like Asif Nazrul is also partisan.......have you heard that "Gopal Krishna Muhuri" Principal of Nazir Hat College, Chittagong who was brutally killed on head during BNP regime !!! Did you write then? You are representing a section of people.........
- S.M. Nurol Musabbir Moni২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৬ via computer১০৬‘...বিভ্রান্তিকর বিভাজন ছড়ানো হচ্ছে দেশে’। বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য আপনার লেখার শিরোনাম- {‘এরা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি (!)} কোন অংশেই কম কার্যকর নয়। কথা বলার জন্য যেসব বুদ্ধিজীবী অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এড়িয়ে অপেক্ষাকৃত কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বেছে নেয় তারাই মূলত বিভ্রান্তির মহানায়ক। শিক্ষক পিটানো, আইনজীবীদের দলীয় বেহায়াপনা ইত্যাদি বাংলাদেশের রাজনীতির চিরায়ত অংশ। মানে নোংরা রাজনীতির প্রবাহমান ঘটনা যা সবাই ঘটায় কী আ’লীগ কী বিএনপি। সদা সজাগ থাকুন। তবেই এসব কথা আর বিভ্রান্তিমূলক হবেনা। জাতি গঠনে কার্যকরী কথা হয়ে উঠবে।
- Farid২০১৩-১২-৩১ ১০:৪৯ via computer৭৭বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের রাজনীতিতে জড়ানোর কী দরকার?
- Md Sharif Hossain২০১৩-১২-৩১ ১০:৫৫ via computer৭২একাত্তরের মত আবার জেগে উঠতে হবে, । গর্জে উঠোক বাঞলাডেশ।
- Morshed Alam২০১৩-১২-৩১ ১০:৫২ via computer৬৬এ ধরনের আচরণকে তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। কিন্তু প্রশ্ন হলো সুপ্রিম কোর্টে বিচারক যখন কুখ্যাত রাজাকার কাদের মোল্লার ফাসি স্থগাতাদেশের শুনানির দিন ১ দিন পিছিয়ে দিলেন তখন ঠিক এই আইনজীবিগুলোই বিজয়সূচক চিহ্ন দেখিয়ে উল্লাস করেছিল। তাহলে এরা কোন আদর্শের ?
- Mahin২০১৩-১২-৩১ ১০:৫৪ via computer১১৪পুলিশ! পুলিশ কাকে বলছেন? এরা পুলিশ নয়। এরা হচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশলীগ।
- Shahid Akbar২০১৩-১২-৩১ ১১:০১ via phone৪৩I cannot agree with Asif shaheb. I think teachers did not do the right thing. Does not matter AL/BNP supporter, does not matter supporting our freedom fight or not, university teachers should not follow the main stream politics and lower their value. Did we see any AL/BNL supporter collage/school teachers’ group/procession? We did not. Because, they do not have enough time to think about our politics after teaching and maintaining families. Our university teachers have too much idle time. And they make these problems. Look at JU, DU ….. these universities have more outage due to teachers politics than due to main stream politics. So, whoever is in power, they do the right thing by punishing these unruly university teachers.
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৪৯ via computer০০There are lawful means to punish the particular teacher when and if s/he does anything wrong. if you cannot respect your teacher u cannot learn anything from him/her, and eventually it will be reflected in your opinion/writing and steps.
- ATAUR RAHMAN২০১৩-১২-৩১ ১০:৫৮ via computer৪৬আপনারা কখনই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারলেন না। কখনো অমুক পক্ষের শক্তি আবার কখনো তমুক পক্ষের শক্তি। আফসোস।
- Sultana২০১৩-১২-৩১ ১১:০৩ via computer১১৩যারা মেরেছে তাদের বিরুদধে প্রতিবাদ এবং বিচার দাবি করতে পারি। কিন্ত মুক্তিযুদধের পক্ষের শক্তি - এভাবে বলে ঝাল মেটানোর দরকার নেই। কেবল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক দেখেই রাজনীতিতে এমন হামলার শিকার হবেনা তা তো নয়।আইনজীবী থেকে শুরু করে সবাই মার খেয়েছে। আবার রাজনিতিক পট পরিবর্তন হলে উল্টোটা দেখব। উনারা ছাত্রদের সাথে চাকরের মত ব্যবহার করেন; ঠিক মত ক্লাশ নেননা; ভাল মার্কস দিতে উনাদের আত্নায় কুলয়না যেন বাপ দাদার সম্পত্তি, আঁকড়ে রাখা চাই। অধিকাংশ পুরুষ শিক্ষকরা ছাত্রীদের নির্যাতন করেন। আর এই সুযোগে কিছু পেছনের সারির মেয়েরা প্রথম সারিতে চলে আসে। এই হল ঢাঃ বিঃ র অবস্থা।সেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থা যে কি সেটা অনুমেয়। উনাদের প্রতি একরাশ ঘৃণা নিয়ে ঢাঃ বিঃ থেকে বের হয়েছি। উনাদের সাথে ভবিষ্যতে কোথাও দেখা হলে অবশ্যই কোন কথা বলবনা। নিজেদের ভগবান মনে করতে পারেন সেটা আমাদের মত শক্তিহীনদের কাছে। যাদের হাতে লাঠি আছে, শক্তি আছে তারা তো তাদের অতি সাধারন রাজনীতিবিদ ছাড়া কিছুই ভাবেনা।
- Md. Shahabuddin Ahmed২০১৩-১২-৩১ ১১:০৬ via computer৬৩চাপা এবং চাপাতি ছাড়া তা দের আর িকছু নেই ।
- eftekhairul২০১৩-১২-৩১ ১৪:৪৭ via phone৪০Excellent comment.
- Morshed Alam২০১৩-১২-৩১ ১১:০৮ via computer৯৭শিশির বাবু, ২০০১ -২০০৬ সাল পর্যন্ত আলীগের প্রায় ২১ হাজার নেতা কর্মীকে হত্যা করা হয়েছিল । এটা প্রথম আলোতে অনেকবার লেখা হয়েছে। এব্যাপারে আপনি কি বলবেন ?
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৪৪ via computer১২"এটা প্রথম আলোতে অনেকবার লেখা হয়েছ"" -- কোন সংখ্যায় লেখা হয়েছিল ? শুধুপ্রথম অালো কেন অন্যকোন জাতীয় পত্রিকাতেও দেখিনি।
- Md. Hashanur Rahman২০১৩-১২-৩১ ১১:২৯ via computer৫৪সুপ্রিম কোর্টের বিধিমালা অনুসারে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মিছিল-সমাবেশ করাই নিষেধ। ২০১২ সালে সর্বশেষ সংশোধিত সুপ্রিম কোর্ট (হাইকোর্ট বিভাগ) বিধিমালা, ১৯৭৩-এর বিবিধ অধ্যায়ে বলা হয়েছে, আইনজীবী, আদালতের কর্মকর্তা-কর্মচারী অথবা যেকোনো ব্যক্তি আদালত প্রাঙ্গণে বা আদালত ভবনের কোনো অংশে মিছিলের আয়োজন বা অংশ নিতে বা স্লোগান দিতে পারবেন না, অথবা বিক্ষোভ প্রদর্শন বা সভা করতে পারবেন না। প্রায়ই এই বিধি ভঙ্গ করে আদালত চত্বরে সভা-সমাবেশ বা মিছিল করেন আইনজীবীরা, এমনকি আদালত ভবনের ভেতরেও উচ্চ স্বরে স্লোগান দিয়ে মিছিল করেন।
- Suman Ali২০১৩-১২-৩১ ১১:২৮ via computer৭২সচেতন ও সাহসী লেখার জন্য আসিফ নজরুল স্যারেক স্যালুট ।
- Md. Atiqur Rahman২০১৩-১২-৩১ ১১:৩৫ via computer৬৯চাপাবাজি করতে করতে এখন মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলতেও মুখে আটকায়না। এসব লেখার আগে নিজেকে জিজ্ঞাস করেন একজন সরকারী পেশাজীবি হিসেবে রাজনৈতিক দলের মিছিলে আপনার বা কোন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকের যাবার বৈধতা আছে কিনা ?
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৫৪ via computer৪০উনার বৈধতা অাছে। ১৯৭৩ অ্যাক্ট এর নাম-গন্ধ কিছু জানা অাছে ? ঐ অ্যাক্ট মোতাবেক, ঢাকা, রাজশাী, চট্টগ্রাম ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ সক্রিয় রাজনীতি করতে পারে।
- smahmood২০১৩-১২-৩১ ১১:৩৮ via phone৬৩অই লীগ আইলো, পালা।
- Abu Yusuf২০১৩-১২-৩১ ১১:৪০ via computer৭৩যারা শিক্ষকদের মেরেছে তারা ণরপশু। মুক্তিযুধ্বের চেতনা ব্যবসায়ীদের অনেকেই গত পাচ বছরে ৩০০০গুন বেশী সম্পদের মালিক হয়ছেন। তাই এই ব্যবসা চালিতে যেতেই হবে যে এর বিরুধ্বে বল্বে সে অবশ্যই রাজাকার।
- Mohammad Sajjad Hossain২০১৩-১২-৩১ ১১:৩৬ via computer৬৪আগে জানতাম এদেশের মানুষ ধর্মান্ধ। এখন দেখছি এরা দলান্ধ (দল+অন্ধ)। এ দলান্ধত্ব জাতির সবচেয়ে বড় শত্রু। আমি আওয়ামীলীগ করি বলে এ দলের সব কাজে সমর্থন দিতে হবে। এ প্রবণতা আমাদেরকে ধ্বংশের শেষ সীমানায় নিয়ে গেছে। কয়েকটি মন্তব্যে অনেকেই শিক্ষকের কাজ কি সেটি শিক্ষক সমাজকে শিখাতে চেয়েছেন। কি হাস্যকর ব্যাপার! কয়েকজন দলান্ধের কাজ থেকে শিক্ষকদের শিখতে হবে তাদের কাজ সম্পর্কে। সঠিক কাজটি করা সবার আগে শিক্ষকের দায়িত্ব। আজ দেশে গণতন্ত্র বিপন্ন শিক্ষকরাই সেটি সবার আগে উপলব্ধি করার করা। গণতন্ত্র রক্ষার ডাকে শিক্ষক যাবেন না তো কে যাবেন? ব্যক্তিগত একটি অভিজ্ঞতা দিয়ে শেষ করছি। সেদিন আমি তোপখানা রোড দিয়ে প্রেস ক্লাবের দিকে যাচ্ছিলাম হঠাৎ করে দেখলাম প্রেসক্লাবের দিক থেকে লোকজন ছুটে আসছে। আবিস্কার করলাম আমাদের পেটুয়া বাহিনী তেড়ে আসছে আমাদের দিকে। উল্টা দিকে হাটতে শুরু করলাম। পুলিশ তেড়ে আসছে দেখে অনেকেই দৌড়াচ্ছেন আমরা ২/৩ জন স্বাভাবিকভাবে হাটছি। আমার কাছে এসে যত জোরে সম্ভব হয়েছে একজন পুলিশ সদস্য লাঠি দিয়ে আঘাত করলেন আমার ডান হাতে। ৪৮ ঘন্টা হয়ে গেল এখনও হাতে ব্যথা পাচ্ছি। আমার কি অপরাধ ছিল আমি তো কোন অপরাধ করিনি। আমার কাছে শুধু মনে হয়েছে আওয়ামী শক্তির কাছে আমরা আজও পরাধীন রয়ে গেলাম।
- Md Kumrul Hasan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৪৫ via computer১৪অতীব চমৎকার বললেন জনাব। ঘনতন্ত্রের ডাকে আপনি সাড়া না দিবেন কেন? এই ঘনতন্ত্রওয়ালারা সারাদেশে বোমা নিক্ষেপ, অগ্নিসংযোগ, জবাই করে হত্যা, রগকাটা, রাস্তা কাটা, ডাকাতি সহ অপরাধ বিজ্ঞানের প্রায় সবধরনের অপরাধে ব্যস্ত তখন আপনার শিক্ষক মন কি রোমান্টিক সময় অতিবাহিত করতে ব্যস্ত ছিল? হায় শিক্ষক, হায় গণতন্ত্র।১৯৭১ এরপর আওয়ামী শক্তি গোলাম আযমের নাগরিকত্ব প্রদান করেনি বা বাতিল করে তখন তার জন্য এদেশটি ছিল পরাধীন। পছন্দ করার অধিকার সবারই আছে, শোনা যাচ্ছে ড্রোন হামলার সহযোগীতায় পাকিস্তানে উন্নত ধরনের ঘনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। জনাব কী চেষ্টা করে দেখবেন একবার।
- azad a matubber২০১৩-১২-৩১ ১৬:৫৯ via computer২২জনাব মোহামমদ সাজ্জাদ হোসেন, শিক্ষকদের এভাবে মিটিং মিছিল করাও আপনার কাছে ঠিক নৈতিক বলে মনে হয় ? শিক্ষকদের রাজনৈতিক দর্শন থাক্তেই পারে । তবে যখন তা লেজুড়বৃত্তিতে পরিনত হয় তখন সম্মানিত শিক্ষকরা নিজেদের সম্মান নিজেরা খোয়ান । নোংরা রাজনীতির এক্টা পক্ষ নিয়েই তো আপনারা রাস্তা নেমেছিলেন , তখন এর পরিনতি নিয়েও ভাবা উচিৎ ছিল , এক মাননীয়া শিক্ষক ( সরকার দলীয় ) র ইটাইটির ছবি কাল পেপারে পাওয়া গেছে । আমাদের পুরো সমাজের নৈতিক অধ:পতনের দায় কিছুতেই শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না । আমি তাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েই একথা বলছি ।গণতন্ত্র রক্ষার ডাকে শিক্ষক যাবেন তবে তা নোংরা রাজনীতির দর্শন থেকে নয়। নিজেদের উপলব্ধি থেকে।
- Md. Hashanur Rahman২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৪ via computer৫২সকল প্রতিষ্ঠানকে দুই দল দলীয় কার্যালয় হিসাবে ব্যবহার করে। প্রতিষ্ঠান এর নেতারা রাজনৈতিক ভাবে লাভবান হন কিন্তু প্রতিষ্ঠান ক্ষতিগ্রস্ত হন।
- Kamal২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৪ via computer৫৬শিক্ষকদের এভাবে মিটিং মিছিল করাও আমার কাছে ঠিক নৈতিক বলে মনে হয় না । শিক্ষকদের রাজনৈতিক দর্শন থাক্তেই পারে । তবে যখন তা লেজুড়বৃত্তিতে পরিনত হয় তখন সম্মানিত শিক্ষকরা নিজেদের সম্মান নিজেরা খোয়ান । নোংরা রাজনীতির এক্টা পক্ষ নিয়েই তো আপনারা রাস্তা নেমেছিলেন , তখন এর পরিনতি নিয়েও ভাবা উচিৎ ছিল , এক মাননীয়া শিক্ষক ( সরকার দলীয় ) র ইটাইটির ছবি কাল পেপারে পাওয়া গেছে । আমাদের পুরো সমাজের নৈতিক অধ:পতনের দায় কিছুতেই শিক্ষকরা এড়াতে পারেন না । আমি তাদের সর্বোচ্চ সম্মান দিয়েই একথা বলছি ।
- mizanur rahman khan২০১৩-১২-৩১ ১৫:৫৮ via computer২০অামি অাপনার সাথে একমত। শিক্ষকবৃন্দ রাজনীতি সচেতন হবেন, রাজনীতি করবেনও। কিন্তু লেজুড়বৃত্তি নয়। কোদালকে কোদাল বলবেন এবং ছাত্রদের সত্যের পক্ষে সাহসী হতে অনুপ্রানিত করবেন -- এটাই হওয়া উচিত।
- Mahadi২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৬ via computer৭৩এই প্রজন্ম লীগ ইউটিউব ভিডিও দেখে অথবা বিটিভির মুক্তিযুদ্ধের ক্লীপ থেকে নিজেদের মুক্তিযোদ্ধা ভাবে। ক্ষমতা হাত থেকে চলে গেলে, যখন ডান্ডার বাড়ি খাবে তখন থেকে এই ক্লীপ দেখা মুক্তিযোদ্ধা সাজা বন্ধ করে দেবে।
- MD shafiq২০১৩-১২-৩১ ১১:৪৬ via computer৪২সুপ্রিম কোর্টের বিধিমালা অনুসারে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মিছিল-সমাবেশ করাই নিষেধ
- Saiful Masud২০১৩-১২-৩১ ১১:৫১ via computer৭৩আমি বাজার থেকে শিং মাছ কিনে এনে জিইয়ে রাখি অনেক দিন ধরে খাওয়ার জন্য, আমার কাছে আওয়ামী লীগের কার্যকলাপও শিং মাছ জিইয়ে রাখার মতই মনে হচ্ছে । এরা মুক্তিযোদ্ধা মুক্তিযোদ্ধা বলে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ জিইয়ে রাখছে আর সাধারন মানুষ কে ধোঁকা দিচ্ছে । মুক্তিজদ্ধার ভাবমূর্তি কে এরাই সত্যিকার অর্থে নষ্ট করছে।
- নাসের আহমেদ২০১৩-১২-৩১ ১১:৫৯ via computer৬২আমাদের দেশে কি যোগ্য লোক নেই? সব যোগ্য লোকরা কেন দুভাগ হয়ে, একদল একজন ' wrong headed' মহিলা আর অন্যদল একজন বেসামাল মহিলার পেছনে লাইন দিচ্ছে? মেরুদন্ড খাড়া করে কেন লোকেরা এই অচল বৃত্ত থেকে বের হয়ে আসতে পারছে না? আর কত দেরি করলে আমাদের হুশ ফিরবে? সব শেষ হয়ে গেলে?
- Akash২০১৩-১২-৩১ ১২:০২ via computer৫৩যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা ভালো কাজ, তবে এ নিয়ে রাজনীতি করা ভালো কাজ না। যা সরকার করছে!
- Keya২০১৩-১২-৩১ ১১:৫৯ via computer৬০আমরা জনগন ই খারাপ । দুই মহিলার অনধ ভক্ত। আমি জে দল করব তার পখে ই কথা বলব। তারা জত ই খারাপ কাজ করুক বা না করুক ।
- Mayeen Uddin২০১৩-১২-৩১ ১২:০২ via computer৭৩আজ সারা দেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা বলে যা চলছে তাতে আমি একজন যুদ্ধ করতে গিয়ে গুরুতর আহত এক যুদ্ধাহত মুক্তিযুদ্ধার সন্তান হয়ে কিছুতেই মেনে নিতে পারিনা। যে দলকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের এক পবিত্র দায়িত্ব পালনের জন্য আমরা ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসিয়েছি তাদের এই ন্যাক্কারজনক আচরণ কিছুতেই মেনে নেয়া যায়না। এরা কিছুতেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বা চেতনার অংশ হতে পারেনা।
- shipu২০১৩-১২-৩১ ১২:০৮ via computer৪৪আমি বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি, অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখা হয়েছে। আসলে এতদিন আমিও তাই ভাবতাম যে "জনগণ মানেই সরকার পক্ষের লোক" আমরা যারা সাধারান মানুষ তাদের মধ্যে আর পশুর মধ্যে আর কোনো পার্থক্য নেই...আমরা যেন আসলেই মানুষ না.
- এফ রহমান২০১৩-১২-৩১ ১২:০৯ via computer৭১আমি বুঝিনা এখানে যারা মন্তব্য করেছেন তারা সবাই শিক্ষিত। সবারই কিছু না কিছু বিবেক আছে। তবে অন্যায়কে ধামা চাপা দেয়ার ব্যার্থ চেষ্টা কেন। আসুন আমরা সব অন্যায়কেই ধিক্কার জানাই সেটা আওয়ামী লীগ, বিএনপি অথবা জামাত যারই হোক।
- আজাদ রহমান (নিরপেক্ষ !!)২০১৩-১২-৩১ ১২:১৪ via phone৪৮আসিফ নজরুলের লেখা দিনদিন এতো বেশি একপেশে হয়ে যাচ্ছে যে এখন প্রধানত জামাত আর বিএনপির অন্ধ সমর্থকেরাই এ লেখা পড়ছে। অনেকটা আবদুল গাফফার চৌধুরীর লেখার মতো। দেখুন আসিফ নজরুলের পক্ষে বা জামাত আর বিএনপির পক্ষে কমেন্ট করলে লাইকে ভরে যাবে, আর আওয়ামী লীগ নিয়ে কমেন্ট করলেই পাবেন ডিসলাইক। আল্লাহ আওয়ামী, বিএনপি আর জামাতের এসব বুদ্বিজীবিদের হাত থেকে আমাদের বাচাও।
- Shaheen_Raozan_Chittagong২০১৩-১২-৩১ ১২:১৩ via computer৬৮আসিফ সাহেব দেখি গোলা পানিতে মাছ শিকার করতেচেন! আপনারা যদি নিজের মান মরীয়াদ রক্ষা করতে না পারেন তাহলে সেইটা আপনাদের সমস্যা. কেন এইসব আজে বাজে লেখে দেশের মানুষ কে ভিব্রান্তি করছেন. আপনারা হইলেন মানুষ বানানোর কারিগর আর আপনারা যদি সেই কাজ বাদ দিয়ে অন্য কাজ করেন তাহলে তো এমনি হবে. একই সাতে যারা এই হামলা করেছেন তাদের কে মৃধু পানিশমেন্ট দেয়া হোক.
- Md. Khalakuzzaman২০১৩-১২-৩১ ১২:১৭ via computer৭৪Thanks sir for a good article. Shame to AL for divide the nation in the name of muktijoddho. Except some collaborator all the citizen of Bangladesh are o behalf of muktijoddho & with the spirit of Liberation war.Now it is become weapon of AL to say anti muktijoddho who oppose AL, this is not acceptable at all.
- ariful Islam২০১৩-১২-৩১ ১২:১৮ via computer৬৬@ Abdul Moyeen আপনার লেখার উত্তর দেওয়ার জন্য অনেক দিন পর লগ ইন করলাম। আপনি কখনোই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন না মিঃ আবুল। অবশ্য আপনারা তো আবার BUET কমার্সের ছাত্র বলেও পরিচয় দেন মাঝে মাঝে !! আমার বিশ্বাস আপনি ও ঢাবির ঐ রকম ছাত্রই ছিলেন।
- R.M.Farhad২০১৩-১২-৩১ ১২:২৮ via computer৬২I don`t support the terrorist activities of the present government but at the same time I can`t support those who are supporting and helping the war criminal directly and indirectly.As a Bangle nationalist and a Muslim I can`t help those killer who`s are killing innocent people in the name of Islam.This is the time to take decision what we should do or not!!! Friends think one more!!!!
- Nurul২০১৩-১২-৩১ ১২:৩৪ via computer৮৭আওয়ামী লীগের আচরণ ৭১ 'র পাক বাহিনীর কথায় স্মরণ করে দিচ্ছে।যে দল ৭১ এর নায়ক ছিল ।বর্তমানে সেই দলেই হানাদারদের ভূমিকায় ।আজব দুনিয়া !!!
- Prodip২০১৪-০১-০১ ১১:৪২ via computer০০ভাই এটা জামাতের বক্তব্য । সেদিক থেকে ঠিকই বলেছেন ।
- Tushar Zaman২০১৩-১২-৩১ ১২:৩৯ via computer৭৫আগামী সংসদে আওয়ামীলীগকে অনুরোধ করবো সংবিধানে একটা সংশোধনী এনে মুক্তিযুদ্ধের কথিত স্বপক্ষের শক্তিদের সকল প্রকার কর্মকান্ড ফোজদারি অপরাধের আওতা মুক্ত থাকবে মর্মে একটি ধারা সন্নিবেশিত করুন।
- Hasan Ahmed Sharif২০১৩-১২-৩১ ১২:৫০ via computer১০৭অন্যায়ের তুলনা আরেকটি অন্যায় দিয়ে করে লাভ নাই। অন্যায় বা অপরাধের পরিচয় একটাই। তবে আসিফ নজরুল সাহেব যতটা সোচ্চার আওয়ামী লীগের অন্যায় বা অপরাধ িএর বিরুদ্ধে জামাতের অপরাধের বিষয়গুলিতে ঠিক ততটা সোচ্চার না। জামাতের আক্রমনে ইতোমধ্যেই ৯০জন আওয়ামী লীগের, ১০০ এর উপর নিরীহ সাধারণ জনগন, ৫ জনের অধিক পুলিশ এর প্রানহানি, বহু ঘরবাড়ি, দোকান পাট, রাস্তাঘাট, গাছ নিধনসহ দেশে ত্রাসের রাজত্ত্ব কায়েম করে রেখেছে গত প্রায় এক বছর। যারা তার শুভাকাঙ্খি দয়া করে তার সমালোচনার ধারাবাহিকতা একটু নিবিড়ভাবে খেয়াল করেন। কি সুক্ষভাবে তিনি একটি দলকে টানেন। আর সব দলের তৃনমূল রাজনীতিতে বর্তমানে এইধরনের বিবেকহীন লোকজনই বেশী নেতৃত্ত্ব দিচ্ছে। তিনি অনেক নৈতিক জ্ঞান দেন তো বিএনপির আইনজিবীরা যখন জনসভায় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে কথা বলে আবার অন্যদিকে কোর্ট এ যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে উকালতি করে, বিডিআর বিদ্রোহরে বিষয়ে যখন বাইরে সোচ্চার তখন আবার কোর্ট এ আসামীদের পক্ষে উকালতি তখন উনি সেখানে কি কোন বড় ধরনের নৈতিক বিচ্যুতি পান না্।উনি জামাতের বিপক্ষে হলেতো বিএনপি ক্ষমতায় আসার পরদিন থেকেই সমালোচনা করতে হবে কারণ বিএনপিতো নির্বাচনে অযোগ্য জামাত সহকারে সরকার গঠন বা নির্বাচন করবে যেহেতু তারা নির্বাচনকালীন সরকার গঠন প্রশ্নে নির্বাচনে অযোগ্য জামাতকে নিয়ে আন্দোলন করছে।
- Shaheen_Raozan_Chittagong২০১৪-০১-০১ ১০:৩১ via computer০০i agreed with you...
- FOHAD২০১৩-১২-৩১ ১২:৫৯ via computer১১১০@ আসিফ নজরুল - আপনি সবসময় কলম তুলে ইনিয়েবিনিয়ে বা রাস্তায় নেমে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে কথা বলছেন। দেশকে যদি ভালোবাসেন, তাহলে বর্তমান অন্যায়ের প্রতিবাদের সাথে সাথে জামাতের সাথে থেকে বিএনপি কে সরে আসতে বলুন। বোঝা যাবে আপনার দেশপ্রেম কতটুকু।
- REZA KABIR২০১৩-১২-৩১ ১২:৫৫ via computer১০৩‘মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষ শক্তি’! নাকি এরা সন্তরাসিদের স্বপখখের সক্তি ........?
- Abu Nayeem Md. Mustakim২০১৩-১২-৩১ ১৩:০১ via computer৭৬আমাদের একটা বদ অভ্যাস হল আমরা এক ঘটনাকে অন্যটা দিয়ে জাস্টিফাই করার ট্রাই করি যেটা খুব ই দুঃখজনক। আমি এখানে দেখতে পাচ্ছি আমাদের দেশের তথাকথিত মুক্তিযুদ্ধ এর পক্ষের শক্তিরাএটাই করবার হীন অপ্প্রয়াস চালাচ্ছে অথচ এই আসিফ নজরুল ই বিএনপির ও একচেটিয়া সমালোচক এবং আমি নিজে সেই লেখা গুলো পরসি বাট দুর্ভাগ্যজনক ভাবে কেউ কেউ তার বিপক্ষে অবস্থান নেয় কিন্তু এদের সং্খ্যা নেহাতি অনলি ২০% আর বাকি ৮০% লোক যারা আমাদের মত আমআমজনতার কাতারে পরে এবং দলকানা নয়তারাই এই লেখার মর্ম বুঝবে। আসিফ নজরুল স্যারকে, ধন্যবাদ জানাই তার চমতকার এই লেখার জন্য। স্যার, আসলে কি জানেন এই দেশটা কে আজ আমাদের বিবেকহীন রাজনীতিবিদ রা দুভাগে ভাগ করেছে।এক ভাগে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রয়কারী অন্য পক্ষে ধর্মব্যাবসায়ী। সো একারনে কমন ইস্যু গুলোতে আমরা এক না যেটা কিনা অন্য দেশগুলোতে বিরাজমান। আপনি আজকে আপনার সহকর্মী দের লাঞ্চিত করেছে বলে প্রতিবাদ করছেন খুব সাভাবিক ব্যাপার। আর রাজনীতির অধিকার তো বিশবিদ্যালই আপনাদের দিয়েঁে ১৯৭৩ সালের এক্ট অনুযায়ী শিক্ষকদের রাজনীতি করার অধিকার আছে ইভেন দুই জন শিক্ষক শিখকতা অঅবস্থায় আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলির সদস্য ছিল। যারা বলছেন শিক্ষকদের রাজনীতির অধিকার নাই তারা এইসব বিষয় আরেক্টু গবেশনা করেন।
- Ratan২০১৩-১২-৩১ ১৩:০৩ via computer৮৭বাংলাদেশেও মস্ক অ্যান্ড মিলিটারির রাজনৈতিক কালচার অনুসরণ করতে গিয়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হয়েও বিএনপির আজ এই দশা। প্রথমে বিএনপি রাজনীতি করেছে এবং ক্ষমতায় বসেছে সেনাবাহিনীতে তার সমর্থনের জোরে। তারপর ধীরে ধীরে তার রাজনৈতিক এলাই হিসেবে কাছে টেনে এনেছে সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকে, বিশেষ করে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতকে। বিএনপির খোলসে এখন জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক বিশাল সন্ত্রাসী শক্তি হিসেবে আবির্ভূত। বিএনপি তাই দেশে আন্দোলনের ডাক দেয়; কিন্তু কার্যত তা দাঁড়ায় জামায়াতি সন্ত্রাসে। খালেদা জিয়ার সভা, সমিতি, মিছিল এখন জামায়াত-শিবিরের ক্যাডার ও সমর্থক ছাড়া করা যায় না। ছাত্রদলকে পিটিয়ে ছাত্রশিবির মঞ্চ দখল করে।
- ashaduzzaman komol২০১৩-১২-৩১ ১৩:০৮ via phone৭০বাংলাদেশের মানুষ রাজনীতি শিখে দেখে দেখে এবং শুনে শুনে। প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীনি দীক্ষা কতজনের আছে তা আমার জানা নেই। তবে এতটুকু আচ করতে পারছি সেটা এক পারসেন্টও হবেনা। কিন্তু সবচেয়ে মুল্যবান কথা হলো আমরা একশো পারসেন্ট লোক রাজনীতি করি। আর সবচেয়ে মজার বিষয় হলো ঐ এক পারসেন্ট লোক যা বলে তা নিয়েই ৯৯ পারসেন্ট লোক গবেষনা করে। আমরা কখনও বুঝতে পারিনা কতটা সুকৌশলে ঐ এক পারসেন্ট লোক আমাদের মগজ ধোলাই করছে।
- মো: হাফিজুর রহমান২০১৩-১২-৩১ ১৩:৩০ via computer১৫১১পাঠক এবং মন্তব্যকারী ভাই সকল, আমার একটা কথার নিরপেক্ষ উত্তর দিবেন প্লিজ। আসিফ সাহেবের যে কয়টা কলাম প্রচারিত হয়েছে তার মধ্যে একটা কলামও কি 'নিরোপেক্ষ' ছিল? আজকের কলামটাও পক্ষঘেষা। আমি এখানে অনেকের মত দলকানা নই। আওয়ামীলীগ বা এর অংগের সাথে যুক্ত যত লীগ আছে কিংবা বিম্পি তথা এর অংগে যত দল আছে ক্ষমতায় গেলে এদের কুকর্মের বাড়াবাড়ি'র কথা ভালই জানি কিন্তু তা কখনই বর্তমান পরিস্থিতির মত এতটা সহিংস হয় নাই। জাস্ট খেয়াল করুন তো, বর্তমানে মূল বিরোধীদল বিম্পি'র মূল দাবী তত্বাবধায়ক (এইটা অবশ্যই গণদাবী) ইস্যুতে বিম্পি কিংবা এর অংগের যত দল আছে তারা কি সহিংসতা করছে? তাদের কি মাঠে দেখা যাচ্ছে? যতটা না বিম্পি রাজপথে তার থেকেও হাজারগুন বেশি সক্রিয় এবং হিংস্র কিন্তু জামাত-শিবিরের ভূমিকা! জামায়াতের কেন এই হিংস্রতা? তত্বাবধায়কের জন্য? জনগণের সাথে একাত্বতায়, কাধে কাধ মিলিয়ে তত্বাবধায়কের দাবী আদায়ের জন্য? না। এই হিংস্রতা কিন্তু জামাতের ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যও না! কারন নিবন্ধন বাতিল হওয়াতে এইবার অন্তত জামাত নির্বাচন করতে পারবে না। জামাতের এই হিংস্রতা স্রেফ তাদের দলের আমিরদের (চিহ্নিত, কুখ্যাত রাজাকারদের) রক্ষা করার জন্য। গত ৩ মাসের (মূলত রাজাকারদের রায় প্রদান এর পর থেকেই) সহিংসতাকে লক্ষ্য করুন, শুধুমাত্র জামাত অধ্যুসিত এলাকাগুলোতেই চরম আকারে সহিংসতা হচ্ছে, সারা দেশে না।দেশের বাকি অঞ্চলগুলোতে আলকায়েদা স্টাইলে চোরাগুপ্তা হামলা হচ্ছে। এই যে সাধারণ মানুষগুলো মরছে, পুলিশ মরছে, বিজিবি মরছে, গরু মরছে, গাছ মরছে, নির্বিচারে ককটেল ফুটছে, পেট্রোল বোমা ফুটছে এর কোন কিছুই কি আসিফ নজরুলের চোখে পড়ছে না? কেউ কি আমাকে একটা কলামের সন্ধান দিতে পারবেন, যেখানে আসিফ নজরুল নিরপেক্ষ কিছু লিখেছেন? সুশিল নামের দায়িত্ব পালনে সরকারকে এবং বিরোধিদলকে একসাথে বসার কথা বলেছেন কিংবা সেই লক্ষ্যে সামান্য উদ্যোগ নিয়েছেন? এই হচ্ছে আমাদের সুশিল সমাজ। কেই এই পক্ষে লিখে তো কেউ ঐ পক্ষে লিখে। কিন্তু কখনই সঠিক দিকনির্দেশনামূলক লেখা পাই না। সমস্যাকেই বড় করে বা আড়াল করে নানান উদাহরণ দেন কিন্তু সমস্যা সমাধানের পথ দেখান না। আশার বাণী কে শোনাবে আমাদের???
- shujon২০১৩-১২-৩১ ১৩:২৭ via computer১১৩এক টা কবিতা মনে পড়লো " পড়িল ধন্য দেশের জন্য নন্দ খাটিয়া খুন , লেখে যত তার দিগুন ঘুমায় খায় তার দশ গুন ' চোর চুরি করলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে সংযোগ খোজার মানে কি ? চোরের শাসতি চাওয়া না মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিলোপ চাওয়া ?
- Md. Mostafijur Rahman২০১৩-১২-৩১ ১৩:৫০ via computer১২৩যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার ভালো কাজটি করছে বলে এই সরকারের হাজারো অন্যায় কাজকে যদি আমরা মেনে নিই, তাহলে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র আর মানবাধিকার বলেও কিছু থাকবে না। আমাদের সবারই মনে রাখা উচিত যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার আসল নির্যাস হচ্ছে কোনো অন্যায়কেই না মেনে নেওয়া।
- কাজী মোঃ তারেক আজিজ২০১৩-১২-৩১ ১৪:৩৬ via computer৪৮যারা ছাত্রদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা না করে নিজেদের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করে গত দেড় মাস যাবত রাজনৈতিক কর্মসূচির দোহাই দিয়ে ক্লাশ-পরীক্ষা বর্জন করছেন সেই শিক্ষকনামধারীদেরকে মারবে না তো কি সালাম করবে?
- Md Serajuddin২০১৩-১২-৩১ ১৫:০৪ via computer৮৩আওয়ামী লীগ এমন একটা যন্ত্রের নাম যে যন্ত্রের এক দিক দিয়ে রাজাকার ঢুকালে অপর দিক দিয়ে মুক্তিযোধ্যা বের হয়।
- sikdar dastagir২০১৩-১২-৩১ ১৫:০৪ via computer৪৬কিন্তু আসিফ সাহেব, এর জন্য ঐ ছেলেপেলেরা একটুও দায়ী নয়, দায়ী তাদের দলও নয়, তাদের নেতারাও কেউ নয় । দায়ী হলেন আপনারা । কেননা আপনারা দেখছেন সেই সাড়ে চার বছর ধরে এরা সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে যা খুশী তাই করে যাচ্ছে, আর আপনারা বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত হয়ে স্বার্থপরের মত একটা ভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভাগ হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছেন অথবা সাম্প্রতিক সুবিধাভোগ করছেন আর সেই সাথে সব ধরনের অন্যায়ের সমর্থন করে বুদ্ধির গান, রচনা , প্রবন্ধ, নাটক থিয়েটার, গণজাগরণ ইত্যাদি ইত্যাদি খাওয়াচ্ছেন জাতিকে । এর ফলতো গোটা জাতিকেই ভোগ করতে হবে, তাই নয় কি ?
- Towhidur২০১৩-১২-৩১ ১৫:২১ via computer৫৫না না নজরুল সাহেব,আপনি নিজেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মহাশক্তি। আচ্ছা,খালেদা জিয়ার আমলে আপনি এখনকার মত এত বকরবকর করেননি কেন,একটু জানতে পারি কি?
- Towhidur২০১৩-১২-৩১ ১৫:২৪ via computer৫৬এই আসিফ ভদ্রলোকের প্রকৃত মুখোশ আরেকবার উন্মোচিত হোল!
- moazzem hossain২০১৩-১২-৩১ ১৫:২৫ via computer৪৫মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বা স্বাধীনতার চেতনা বিশ্বাসী কেউ এসকল ঘৃন্য ও ন্যাক্কারজনক কাজকে সমর্থন করতে পারেন না। কিন্তু লেখক যে ভাবে ইনিয়ে- বিনিয়ে বলেছেন তাতে মনে হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি কেউ কখনো অন্যায় কাজ করতে পারে না। তাদের নিকট হতে ফেরেস্তার মত আচরণ তিনি বা তার মত ব্যক্তিরা প্রত্যাশা করেন কিনা জানিনা । মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিশ্বাসী দলের কাছে যেমন সবাই ভালো কিছু প্রত্যাশা করেন যা সমাজ তথা রাষ্ট্রে প্রভাব ফেলে; ঠিক একি ভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের নিকট হতে সেই আচরণই প্রত্যাশা করে যা একটি আদর্শ সমাজ গড়তে প্রভাব ফেলে । জনগণের ঘাম ঝড়ানো টাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন- ভাতা পরিশোধ করা হয় কোন শিক্ষক এর অনৈতিক ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য নোংরা দলীয় রাজনীতি করার জন্য নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৭৩ সালের অধ্যাদেশের শিক্ষকদের দলীয় রাজনীতি করার সুযোগ অবিলম্বে বন্ধ করার জন্য সংশোধন চাই। আর লেখক ড. আসিফ নজরুল ইতিমধ্যে একজন আদর্শ শিক্ষক, স্বামী, বাবা ও অভিভাবক হিসেবে যে পরিচিতি পেয়েছেন তা নিকট ভবিষ্যতে আমরা যারা তার ভক্ত তারা প্রভাবিত হবো।
- Tanvir Mohammad২০১৩-১২-৩১ ১৬:০৭ via computer৮২আওয়ামীলীগ এর পতন অনিবার্য।
- manam২০১৩-১২-৩১ ১৬:০৯ via computer৮১Good and realistic article. At least some people dare to say truth always
- ROB২০১৩-১২-৩১ ২০:৫১ via phone০০Excellent comment
- তািরক ইমাম২০১৩-১২-৩১ ১৬:১৭ via computer৪৬খুব দুঃখ হয় যখন দেখি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ইনিয়ে বিনিয়ে রাজাকারদের পক্ষ অবলম্বন করেন। সরাসরি করলে সে এক কথা; কিন্তু এমন দুমুখো সাপেদের দ্বারা ক্ষতি সবচেয়ে বেশি হয়।
- Md.Nabi২০১৩-১২-৩১ ১৬:১৪ via computer৯২হেফাজতের মিছিলে বর্বরভাবে একজন নারী সাংবাদিকের ওপর হামলার পর আমরা সবাই ধর্মীয় উগ্রবাদীদের পাশবিকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলাম, পুলিশ গ্রেপ্তারও করেছিল কয়েকজনকে। কিন্তু আমি নিশ্চিত, নারী আইনজীবীকে একই বর্বরতায় আক্রমণকারী এই যুবকদের বিরুদ্ধে অনেকেই সোচ্চার হবে না, পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করবে না। কারণ, তারা ‘মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি’!
- Shafiqul Alam২০১৩-১২-৩১ ১৬:২১ via computer৭১" পুলিশ তাঁদের কোনো আক্রমণ থেকে রক্ষা করেনি। করেনি, তার কারণ হয়তো এই যে ২৯ ডিসেম্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পুলিশের দৃষ্টিতে জনগণের পর্যায়ভুক্ত নন! পুলিশ হয়তো এভাবেই নির্দেশিত যে জনগণ বলতে বোঝাবে কেবল সরকার-সমর্থকদের। কারণ, শুধু সরকার-সমর্থকেরাই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি, তাদের সব অনাচার মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রদীপ্ত করার জন্য! কাজেই তারা সব আইনের ঊর্ধ্বে! "
- Omar faruque fahim২০১৩-১২-৩১ ১৬:৩৭ via computer১১২অনেক অন্ধ দলীয় সমর্থক এ লেখার প্রতিবাদ করেছেন। কিন্তু খেয়াল করলে দেখা যায় তাদের যুক্তি মূলত এ লেখার মেরিট নিয়ে না, তাদের যুক্তিগুলো হচ্ছে- ১/ শিক্ষকরা কেন রাজনীতি নিয়ে কথা বলবে কিংবা সমবেদনা জানিয়ে লেখা লিখবে ২/ আগের আমলে এরচেয়ে নৃশংস ঘটনা ঘটেছে ৩/ যা হচ্ছে তা একারণেই সমর্থনযোগ্য যে এটা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করতেই হচ্ছে। ৪/আসিফ স্যারের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে নানা প্রশ্ন প্রজন্ম, কিছু শিখুন। মেরিট নিয়ে প্রতিবাদ করুন। যা খুশি তাই বলে না।
- FOHAD২০১৩-১২-৩১ ১৬:৪৩ via computer৩১৪আসিফ নজরুল বিম্পির দালালিতে অবস্ত্য, আজ তিনি সরকারকে যে মন্তব্য করতেছেন ঠিক উল্টটি করেছিলেন ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত। এই জন্য লোকে এই ধরনের লোককে জ্ঞানপাপি বলে।
- Md. Asadur Rahman, Chittagong২০১৩-১২-৩১ ১৬:৪১ via computer৭২Cause of India are investing huge money for such activities in Bangladesh, but we have no sense where we are going and also Bangladesh! If we are not aware regarding Indian politics, we have much more sorrow in future.
- Bohemian২০১৩-১২-৩১ ১৬:৪৭ via computer৩১২আসিফ সাহেব, আপনি কোন গনতন্ত্রএর কথা বলছেন? যে গণতন্ত্র আপনাদের মত সুবিধাভোগীদের ব্যাক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার হাতিয়ার? একজন শিক্ষক কেন দলীয় রাজনীতি তে নাম লিখাবেন? কারণ দলীয় রাজনীতি না করলে স্বীয় মেধায় কর্মজীবনে সাফল্য অধরা থেকে যাবে। সমাজের ঘুন তখনি টের পাওয়া যায় যখন দেখি শিক্ষক রা ব্যক্তি আদর্শ, স্বীয় দায়িত্ব ভুলে স্বার্থসিদ্ধির জন্য চাটুকার হয়ে যান। খারাপ কে খারাপ আর ভালো কে ভালো বলার জন্য যে সাহসের প্রয়োজন তা আপনার নেই। তাই খারাপ কে মন্দের ভালো আর ভালো কে মন্দের ভালো বানানর জন্য আপনারা করেন আবেগ এর ব্যবসা। চেতনা ব্যবসা, ধর্ম ব্যবসার সাথে এখন যোগ হল আবেগের ব্যবসা। জাতি কে দ্বিধাবিভক্ত করতে আপনাদের মত আবেগ ব্যবসায়ীরা ও সমান ভাবে দায়ী। তাই আপনি এবং আপনাদের মত সুশীল দের প্রতি আমার বুক ভরা ঘৃণা। আম-জনতা, নিজেদের পাছা নিজেরা সামলান, কোনও ব্যবসায়ির কথায় পথভ্রষ্ট হবেন না। দেশ আমার, আপনার, সবার - তাই আসুন সকল চেতনা, ধর্ম, আবেগ এর ব্যবসায়িকে একঘরে করে কাধে কাধ মিলিয়ে দেশ গড়ি।
- R.M.Farhad২০১৩-১২-৩১ ১৬:৪৮ via computer৩৮Mr Asif Nazrul in your all articles you are trying to devalued our freedom fight and the fighter directly or indirectly! I don`t see any relation with those criminal and the value of our freedom fights who attacked on Supreme court.Mr Asif can you imagine if our country is not independent now we have to pull Riksha to survive in Pakistan including you! Pls don`t forget the past while you are writing anything!
- Md. Rahul Hasan২০১৩-১২-৩১ ১৭:৫৪ via computer৬১৪জনাব আসিফ নজরুল : রাজনৈতিক চামচাগিরি বা দালালি বাদ দিয়ে যারা অন্যায় করবে, তাদের বিরুদ্ধে বলুন। কিন্তু আপনার ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। পিঠে পড়লে হাউমাউ কান্নাকাটি করেন, কাপড়-চোপড় নষ্ট করেন। আর ঐদিকে কাশেমের মতো দেশপ্রেমিক দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বোমা খেয়ে মরে। যা নিয়ে আপনার মনে কোনো দুঃখ নেই, তার বিরুদ্ধে আপনার কোনো কথা নেই। আর সব জায়গায় মুক্তিযুদ্ধকে টেনে এনে মহান মুক্তিযুদ্ধকে খাটো করার প্রয়াস বন্ধ করুন। অন্যথা- আপনার উপর থুথু ছিটাতে দ্বিধা করবো না।
- FOHAD২০১৩-১২-৩১ ১৯:৩০ via computer৫১১সুপার বলছেন, এই সকল দাললদের জন্য দেশে জঙ্গীমুক্ত হচ্ছেনা।
- komol hasan২০১৩-১২-৩১ ১৮:৪২ via computer১৭কোন ধরনের বর্বরতাই সমর্থনযোগ্য নয়। আদালত প্রাঙ্গনে যা ঘটেছে তা পাল্টাপাল্টি- এক্ষেত্রে কেউই সু'ঘটনা আশা করেননি। তবে......., সাম্প্রতিক বছরগুলো থাক, শুধু মাসগুলোর কথাই বলা যাক। আমরা নিবিড়ভাবে অবলোকন করে আসছি যে, নাসকতাকারীরা যখন ধরমার-বিস্ফোরণ-জ্বালাও-পোড়াও, এ ধরনের বিষয়গুলো অবিরাম বাঁধাহীন ভাবে করতে থাকেন আর যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার কোন কঠোর ব্যবস্থা নেন না, কিন্তু সাধারণের জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠে, ততক্ষণ পর্যন্ত শুধুই আসিফ নজরুল নন, তাঁর সহমতের সবাইকে আলোচনা অনুষ্ঠান কিন্বা কলামে অপেক্ষাকৃত কম দেখা যায়। যেইমাত্রই, সরকার কঠোর হতে শুরু করেন, ঠিক অমনি এঁরা আবার জেগে উঠেন, মানবাধিকার আর শিষ্টাচার সেখান আমাদের! শুধু এইটুকুন বলি যে, আসিফ নজরুল যেমন অনুসৃত আদর্শ ঢাকবার জন্য ভারসাম্য করার চেষ্টায় সিদ্ধ তেমনি অনেকেই আছেন যাঁরা তাঁর সেই কৌশলটি বুঝতেও সিদ্ধ! মুক্তির যুদ্ধ বিজয় আমাদের অর্জন আর মানসিক শক্তি, সেইসব ত্যাগী অকুতভয় বীরেরা আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তান-'হিরো' সেই বিষয়ে কতাখ্য করে কথা বলাটাই সন্মান বর্ধক।
- komol hasan২০১৩-১২-৩১ ১৮:৪৫ via computer০৯পূর্বে পাঠানো মন্তব্যের ভুল সংশোধিত: কোন ধরনের বর্বরতাই সমর্থনযোগ্য নয়। আদালত প্রাঙ্গনে যা ঘটেছে তা পাল্টাপাল্টি- এক্ষেত্রে কেউই সু'ঘটনা আশা করেননি। তবে......., সাম্প্রতিক বছরগুলো থাক, শুধু মাসগুলোর কথাই বলা যাক। আমরা নিবিড়ভাবে অবলোকন করে আসছি যে, নাসকতাকারীরা যখন ধরমার-বিস্ফোরণ-জ্বালাও-পোড়াও, এ ধরনের বিষয়গুলো অবিরাম বাঁধাহীন ভাবে করতে থাকেন আর যতক্ষণ পর্যন্ত সরকার কোন কঠোর ব্যবস্থা নেন না, কিন্তু সাধারণের জীবন অতিষ্ট হয়ে উঠে, ততক্ষণ পর্যন্ত শুধুই আসিফ নজরুল নন, তাঁর সহমতের সবাইকে আলোচনা অনুষ্ঠান কিন্বা কলামে অপেক্ষাকৃত কম দেখা যায়। যেইমাত্রই, সরকার কঠোর হতে শুরু করেন, ঠিক অমনি এঁরা আবার জেগে উঠেন, মানবাধিকার আর শিষ্টাচার সেখান আমাদের! শুধু এইটুকুন বলি যে, আসিফ নজরুল যেমন অনুসৃত আদর্শ ঢাকবার জন্য ভারসাম্য করার চেষ্টায় সিদ্ধ তেমনি অনেকেই আছেন যাঁরা তাঁর সেই কৌশলটি বুঝতেও সিদ্ধ! মুক্তির যুদ্ধ বিজয় আমাদের অর্জন আর মানসিক শক্তি, সেইসব ত্যাগী অকুতভয় বীরেরা আমাদের শ্রেষ্ঠ সন্তান-'হিরো' সেই বিষয়ে কতাখ্য করে কথা না বলাটাই তাঁর জন্য সন্মান বর্ধক।
- syed shimul২০১৩-১২-৩১ ২০:১২ via computer২১অনেক ধন্যবাদ আসিফ নজরুল স্যারকে। অন্যায় সবসময় অন্যায় । যে সকল পাঠক আপনাকে ব্যক্তি হিসেবে আক্রমন করে লিখেছে , তদের লেখার like ও dislike এর সংখ্যা দেখেই অনুমান করা যায় , তারা যে হউক সাধারন জনগনের দলে না । যে চেতনা দেশের একতা বিনষ্ট করে সেটা , সেটা যে কোন রাজনৈতিক দলের ফায়দা লোটার হাতিয়ার ছাড়া কিছু নয় , সেটা বোঝারমতো মেধা যেদিন আমাদের সবার হবে, সেদিনই কেবল আমরা ওই আওয়ামী-জামাত-বিএনপি খাই খাই অ্যালায়েন্স থেকে বেরিয়ে একটা সত্যকার গনতন্ত্রের কথা ভাবতে পারব ।
- ROB২০১৩-১২-৩১ ২০:৫৭ via phone১১Another excellent as well as neutral article, probably the best article of our favorite sir!! Thanks for your braveness!! Take care!! Want to see you more at TV talks how !!! We are hoping to get back democracy due to brave writer like you!!
- Sojib২০১৩-১২-৩১ ২১:৪৭ via phone০০@Omar Faruaqe , thank you a lot . We want a logical & theauritical cmnt from everyone .
- MRahman২০১৩-১২-৩১ ২২:১৮ via computer১১ভোটার দের কথা চিন্তা করেন - সেই ভোটার যারেন ভোটে একবার আওয়ামিলীগ একবার বিএনপি পাস করে ক্ষমতায় আসে!!
- Saifullah Sami২০১৩-১২-৩১ ২২:৫১ via computer২১আমরা বাঙালীরা জাতীগত ভাবেই মধ্যপন্থা অবলম্বি, ধর্মের নামে যারা বাড়াবাড়ি করে তারা যেমনি এখানে বিশেষ সুবিধা করতে পারেনি তেমনিভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধের নামে যারা রাজনীতিক ফায়দা লুটতে চাই আমার বিশ্বাস তারাও এই বাংলায় বিশেষ সুবিধা করতে পারবেনা।
- Hasan Mahbub২০১৩-১২-৩১ ২২:৫৮ via computer৩১যুদ্ধাপরাধীদের বিচার একটা বিষয় আর নির্বাচন আর একটা বিষয় । দুই টা কে নিয়ে একসাথে রাজনিতি করতে গিয়ে আজ এই অবস্থা । যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হল জনগনের দাবি এটার সাথে compromise চলবে না। এটা নিয়ে নির্বাচনি রাজনিতি করার ফলে আজকে এই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি আর মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি ধারনার উদ্ভব হয়েছে । এখন পরিস্থিতি এমন হইছে যে কেউ এই এক তরফা নির্বাচন এর বিপক্ষে বললেই তাকে রাজাকার বলা হয়। গনতন্ত্র মানলে ভিন্নমত সহ্য করতে হবে , ভিন্নমত সহ্য করতে না পারলে তাকে গনতন্ত্র না বলে ফ্যাসিজম বলা যেতে পারে । এখন আমাদের চিন্তা করার সময় এসেছে আমরা এখন কোন দিকে ধাবিত হচ্ছি গনতন্ত্র না ফ্যাসিজম ?
- Nova২০১৩-১২-৩১ ২৩:০০ via computer২১মুক্তিযুদ্ধের পক্ষ শক্তি এই লোগো থাকলে সাত খুন মাপ