‘রূপসী’ হিনার সাজ নিয়ে কটাক্ষ
বয়সে অনেক ছোট বিলাওয়াল ভুট্টোর সঙ্গে হিনা রব্বানি খারের ‘রোমান্স’, ‘প্রেম’ নিয়ে পাকিস্তান ও উপমহাদেশের আমজনতার কৌতূহল, চর্চা এখনও থামেনি। বিবাহ-বহির্ভূত ‘রঙিন’ সম্পর্ক আছে ওদের, বাংলাদেশি ট্যাবলয়েড ব্লিৎজ এ খবর ছেপে হইচই ফেলে দিয়েছে।
মিডিয়া, সমাজে জল্পনা চলছে, সত্যিই কি এমন কিছু আছে ওদের মধ্যে বা থাকলেও তলে তলে কি সেই সম্পর্ক আরও গভীর হচ্ছে বা চড়াই উতরাই পেরিয়ে তা কোনোদিকে গড়াচ্ছে। এর মধ্যেই ফের হিনা রব্বানি খারকে তীব্র কটাক্ষ করলেন প্রাক্তন পাক বিদেশসচিব সামসাদ আহমেদ। ‘রূপসী’ পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বাহারি পোশাক আসাক, চড়া মেকআপ, সাজগোজ কতটা যুক্তিসঙ্গত ও শোভন, সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।
সামসাদকে উদ্ধৃত করে বলা হয়েছে, আপনি মন্ত্রী হলে প্রকাশ্যে কী পরছেন, আপনাকে কেমন দেখতে লাগছে, সে ব্যাপারে আরো যত্নবান হওয়া উচিত।পোশাকে, মেকআপে গাম্ভীর্য এনে নিজের এবং আপনি যে উঁচু পদে আছেন, তার প্রতি সুবিচার করুন।হিনার গত বছরের ভারত সফরের প্রসঙ্গ টেনেছেন সামসাদ।। বলেছেন, এই গত বছরই তো আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার প্রথম ভারত সফরে একেবারে চড়া রঙের ঝলমলে পোশাক পরে গিয়েছিলেন। তার মুক্তোর গয়না, ফ্যাশন সামগ্রী ভারতে এমন বলিউডি উন্মাদনা ছড়াল যে, তিনি যে একজন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সেটাই আড়ালে চলে গেল।তিনি যেসব ইস্যু নিয়ে কথা বলতে গেলেন, সেগুলি থেকে সবার নজর ঘুরে গেল তার মুখের দিকে।
এদিকে বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্ক গড়ার দায়ে কট্টরপন্থীরা হিনা ও বিলাওয়ালকে চাবুক মারা বা পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলার ফতোয়া দিয়েছেন বলে সাম্প্রতিক রিপোর্টের পাশাপাশি হিনার ব্যক্তিগত জীবনের নানা তথ্যও ফাঁস হয়েছে ট্যাবলয়েডে। যেমন, তার ধনকুবের শিল্পপতি-স্বামী ফিরোজ গুলজারেরও নাকি নিজের সংস্থার এক মহিলা কর্মীর সঙ্গে বিবাহ-বর্হিভূত সম্পর্ক আছে।সেটা হিনা জেনে ফেলেন।এ নিয়ে ফিরোজের সঙ্গে বিরোধের জেরে হিনা মানসিকভাবে এতটাই বিধ্বস্ত হয়ে পড়েন যে, ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সূত্র: ওয়েবসাইট।
এদিকে বিবাহ বর্হিভূত সম্পর্ক গড়ার দায়ে কট্টরপন্থীরা হিনা ও বিলাওয়ালকে চাবুক মারা বা পাথর ছুঁড়ে মেরে ফেলার ফতোয়া দিয়েছেন বলে সাম্প্রতিক রিপোর্টের পাশাপাশি হিনার ব্যক্তিগত জীবনের নানা তথ্যও ফাঁস হয়েছে ট্যাবলয়েডে। যেমন, তার ধনকুবের শিল্পপতি-স্বামী ফিরোজ গুলজারেরও নাকি নিজের সংস্থার এক মহিলা কর্মীর সঙ্গে বিবাহ-বর্হিভূত সম্পর্ক আছে।সেটা হিনা জেনে ফেলেন।এ নিয়ে ফিরোজের সঙ্গে বিরোধের জেরে হিনা মানসিকভাবে এতটাই বিধ্বস্ত হয়ে পড়েন যে, ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। সূত্র: ওয়েবসাইট।
No comments