শিক্ষকদের সম্মান দেখানোর কেউ নেইঃ এমাজউদ্দিন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর এমাজউদ্দিন আহমদ বলেছেন, “সরকারের নীতি নির্ধারকদের মধ্যে শিক্ষকদের সম্মান দেখানোর মতো কেউ নেই। যে জাতি শিক্ষকদের প্রতি সম্মান দেখাতে জানে না, সেই জাতির উন্নতি করতে পারে না।”
শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ আদর্শ শিক্ষক পরিষদ ফেডারেশন। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি প্রসেফর এম কোরবান আলী।
এমপিওভুক্তির দাবিতে নন এমপিও শিক্ষকরা দীর্ঘ দিন ধরে আন্দোলন করে আসছে। গত সোমবার থেকে তারা জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। সবশেষ বৃহস্পাতবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে আন্দোলনকারীরা সচিবায়ল ঘেরাও কর্মসূচি পালন করতে গেলে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে। এতে বেশ কয়েকজন শিক্ষক আহত হন। পরে প্রধানমন্ত্রীর আশাসের প্রেক্ষিতে তারা আন্দোলন কর্মসূচি স্থগিত করেন। আগামী সোমবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শিক্ষকনেতাদের সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
ড. এমাজউদ্দিন বলেন, “জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ আরো বাড়াতে হবে। শিক্ষকদের আর্থিক অসচ্ছলতা দূর করতে না পারলে শিক্ষার মান উন্নয়ন সম্ভব না।”
মানব জীবনে প্রায়োগিক শিক্ষার সঙ্গে আদর্শিক শিক্ষার সমন্নয় করে শিক্ষার স্রোতধারা এক করতে না পারলে প্রকৃত শিক্ষা সম্ভব নয় বলেও মনে করেন তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, শিক্ষকদের অধিকার ও মর্যাদা সংরক্ষণ করতে সারা বিশ্ব বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে। অথচ আমাদের শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে। শিক্ষকরা আজ সব দিক থেকে নানা বৈষম্য ও বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের শিকার।
শিক্ষাক্ষেত্রে দলীয়করণের কারণে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন বক্তারা।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ, স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রদান ও পেশাগত মানোন্নয়নে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রপেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, প্রফেসর ড. কামরুল আহসান চৌধুরী, প্রফেসর ড. ইলিয়াস মোল্লা, প্রফেসর ড. আবদুল হাই, ড. এবিএম মাহবুবুল ইসলাম, এটিএম ফজলুল হক, ড. মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়া, ড. শাহ আবদুর রহীম, ড. সামিউল হক ফারুকী ও অধ্যক্ষ মু. আশাফুল হক।
ড. এমাজউদ্দিন বলেন, “জাতীয় বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ আরো বাড়াতে হবে। শিক্ষকদের আর্থিক অসচ্ছলতা দূর করতে না পারলে শিক্ষার মান উন্নয়ন সম্ভব না।”
মানব জীবনে প্রায়োগিক শিক্ষার সঙ্গে আদর্শিক শিক্ষার সমন্নয় করে শিক্ষার স্রোতধারা এক করতে না পারলে প্রকৃত শিক্ষা সম্ভব নয় বলেও মনে করেন তিনি।
গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা বলেন, শিক্ষকদের অধিকার ও মর্যাদা সংরক্ষণ করতে সারা বিশ্ব বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছে। অথচ আমাদের শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে। শিক্ষকরা আজ সব দিক থেকে নানা বৈষম্য ও বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের শিকার।
শিক্ষাক্ষেত্রে দলীয়করণের কারণে শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন বক্তারা।
আন্দোলনরত শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ, স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রদান ও পেশাগত মানোন্নয়নে সরকারকে কার্যকর উদ্যোগ নেয়ার দাবি জানান অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী শিক্ষকরা।
অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রপেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান, প্রফেসর ড. কামরুল আহসান চৌধুরী, প্রফেসর ড. ইলিয়াস মোল্লা, প্রফেসর ড. আবদুল হাই, ড. এবিএম মাহবুবুল ইসলাম, এটিএম ফজলুল হক, ড. মোশাররফ হোসেন ভুঁইয়া, ড. শাহ আবদুর রহীম, ড. সামিউল হক ফারুকী ও অধ্যক্ষ মু. আশাফুল হক।
No comments