নতুন ঠিকানায় যাচ্ছে ভারতের পার্লামেন্ট ভবন
ভারতের ঐতিহ্যবাহী পার্লামেন্ট ভবনের পরিবর্তে নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ৮৫ বছরের পুরনো এ ভবনটির সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা আগেই জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় গণপূর্ত বিভাগ (সিপিডাব্লিইডি)। এবার নতুন ভবন নির্মাণে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি কমিটি গঠনের অনুমোদন দিয়েছেন স্পিকার মীরা কুমার।
এ ভবনেই লোকসভা ও রাজ্যসভার অধিবেশন বসে।
লোকসভার মহাসচিব টি কে বিশ্বনাথন জানান, নতুন পার্লামেন্ট ভবন নির্মাণের ব্যাপারে কমিটি গঠনে অনুমোদন দিয়েছেন মীরা কুমার। এ কমিটি নতুন ভবনটি কোথায়, কত বড় আকারের এবং কিভাবে নির্মাণ করা হবে, সে ব্যাপারটি খতিয়ে দেখবে। কমিটি আগামী কিছু দিনের মধ্যেই প্রতিবেদন জমা দেবে বলে তিনি জানান। বিশ্বনাথন বলেন, '৮৫ বছর ধরে বর্তমান ভবনটি ব্যবহার করা হচ্ছে। আর চাপ নিতে পারছে না এটি।'
পাশাপাশি, উভয় কক্ষেই ভবিষ্যতে নারী প্রতিনিধিদের সংখ্যা বাড়বে। দাপ্তরিক কাজেও বিভিন্ন বিভাগে লোকবল বাড়ানোর দরকার হবে, যা বর্তমান ভবনে সম্ভব নয়। এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপকের ক্ষেত্রেও এর মান যথাযথ নেই। বড় ধরনের ভূমিকম্পে এটির ভেঙে পড়ারও আশঙ্কা রয়েছে।
বিশ্বনাথন বলেন, 'ভবনে মানুষের পদচারণা ক্রমেই বাড়ছে...এটির গঠনে পুরনো যে রীতি ও ঐতিহ্য রয়েছে, অবশ্যই তা সংরক্ষণ করা হবে...। এ ব্যাপারে একটি ভবিষ্যত পরিকল্পনার দরকার আছে।'
সিপিডাব্লিইডি গত বৃহস্পতিবার জানায়, পার্লামেন্ট ভবনের সংস্কারের দরকার। ছাদে লাগানো ছোট আকারের টাইলসগুলো প্রায়ই খুলে পড়ছে।
বিশ্বনাথন জানান, বিদেশে কয়েকটি দেশ সফরে তিনি মীরা কুমারের সঙ্গে ছিলেন। অনেক দেশের পার্লামেন্ট ভবন চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই পুরনো ভবনের স্থলে নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নতুন কিছু নয়।
প্রসঙ্গত, বর্তমান ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৯২১ সালে। কাজ শেষ হতে সময় লেগেছিল ছয় বছর। নির্মাণ-ব্যয় হয়েছিল ৮৩ লাখ রুপি। ১৯২৭ সালের ভবনটির যাত্রা শুরু হয়। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে, পিটিআই, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
লোকসভার মহাসচিব টি কে বিশ্বনাথন জানান, নতুন পার্লামেন্ট ভবন নির্মাণের ব্যাপারে কমিটি গঠনে অনুমোদন দিয়েছেন মীরা কুমার। এ কমিটি নতুন ভবনটি কোথায়, কত বড় আকারের এবং কিভাবে নির্মাণ করা হবে, সে ব্যাপারটি খতিয়ে দেখবে। কমিটি আগামী কিছু দিনের মধ্যেই প্রতিবেদন জমা দেবে বলে তিনি জানান। বিশ্বনাথন বলেন, '৮৫ বছর ধরে বর্তমান ভবনটি ব্যবহার করা হচ্ছে। আর চাপ নিতে পারছে না এটি।'
পাশাপাশি, উভয় কক্ষেই ভবিষ্যতে নারী প্রতিনিধিদের সংখ্যা বাড়বে। দাপ্তরিক কাজেও বিভিন্ন বিভাগে লোকবল বাড়ানোর দরকার হবে, যা বর্তমান ভবনে সম্ভব নয়। এ ছাড়া অগ্নিনির্বাপকের ক্ষেত্রেও এর মান যথাযথ নেই। বড় ধরনের ভূমিকম্পে এটির ভেঙে পড়ারও আশঙ্কা রয়েছে।
বিশ্বনাথন বলেন, 'ভবনে মানুষের পদচারণা ক্রমেই বাড়ছে...এটির গঠনে পুরনো যে রীতি ও ঐতিহ্য রয়েছে, অবশ্যই তা সংরক্ষণ করা হবে...। এ ব্যাপারে একটি ভবিষ্যত পরিকল্পনার দরকার আছে।'
সিপিডাব্লিইডি গত বৃহস্পতিবার জানায়, পার্লামেন্ট ভবনের সংস্কারের দরকার। ছাদে লাগানো ছোট আকারের টাইলসগুলো প্রায়ই খুলে পড়ছে।
বিশ্বনাথন জানান, বিদেশে কয়েকটি দেশ সফরে তিনি মীরা কুমারের সঙ্গে ছিলেন। অনেক দেশের পার্লামেন্ট ভবন চাহিদার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে নতুনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। তাই পুরনো ভবনের স্থলে নতুন ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা নতুন কিছু নয়।
প্রসঙ্গত, বর্তমান ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৯২১ সালে। কাজ শেষ হতে সময় লেগেছিল ছয় বছর। নির্মাণ-ব্যয় হয়েছিল ৮৩ লাখ রুপি। ১৯২৭ সালের ভবনটির যাত্রা শুরু হয়। সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে, পিটিআই, টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments