তেভেজকে দলে চান ম্যারাডোনা
কার্লোস তেভেজ তাঁর সবচেয়ে প্রিয় শিষ্য। সেই প্রিয় শিষ্যের দুর্দিনে পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন ডিয়েগো ম্যারাডোনা। এত দিন নানা মন্তব্য করে তেভেজের পক্ষে কথা বলে গেছেন। এবার শুধু কথায় নয়, তেভেজকে নিজের ক্লাব আল ওয়াসলে নিয়ে আসার জন্যও উদ্যোগী হয়েছেন আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি।
আল ওয়াসলের মালিকপক্ষকে ম্যারাডোনা বোঝাচ্ছেন, বড় অঙ্কের টাকা খরচ করে হলেও যেন তেভেজকে নিয়ে আসা হয়। জানুয়ারির দলবদলের বাজারেই ২৭ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকারকে মুক্ত করে নিয়ে আসতে চান দুবাইয়ের ক্লাবটির কোচ।
কোচের পদ থেকে ম্যারাডোনা সরে দাঁড়ানোর পর আর্জেন্টিনা ফুটবল সংস্থার সঙ্গে যখন তাঁর বিবাদ শুরু হয়, তখন তেভেজ প্রকাশ্যে ম্যারাডোনার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন। হুলিও গ্রন্দোনার মতো প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার কারণে জাতীয় দলে তেভেজের জায়গাও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিন্তু সেসবের তোয়াক্কা করেননি ‘কার্লিতোস’।
ম্যারাডোনা ঠিকই মনে রেখেছেন তাঁর প্রতি তেভেজের এই ভালোবাসার কথা। আর তাই শুধু আল ওয়াসলের কর্তৃপক্ষ নয়, কথা বলার উদ্যোগ নিয়েছেন তেভেজের সঙ্গেও। তেভেজকে তিনি বোঝাতে চান, আরব আমিরাতের ফুটবল কম নয়। ইউরোপের চাকচিক্য হয়তো তাতে নেই, কিন্তু দিব্যি সুখে-শান্তিতে থাকা যাবে। আর তা ছাড়া তেভেজ এলে আরব আমিরাত লিগে শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারবে আল ওয়াসল। কিন্তু সপ্তাহে আড়াই লাখ পাউন্ডের যে আকাশছোঁয়া বেতন তেভেজের, সেটা কি দিতে রাজি হবে দুবাইয়ের ক্লাবটি? তেভেজ তো তাদের জন্য শ্বেতহস্তী হয়ে দাঁড়াবে!
তা ছাড়া শুধু ম্যারাডোনা চাইলেই তো হবে না, ম্যানচেস্টার সিটিকেও রাজি হতে হবে। কারণ তেভেজকে দলে টানার ব্যাপারে এরই মধ্যে নড়েচড়ে বসেছে ইউরোপেরই বেশ কিছু ক্লাব। সর্বশেষ তাতে যোগ দিয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই। এই মৌসুমে বেশ ভালো অঙ্কের টাকা খরচ করেছে পিএসজি। চেলসিসহ আরও বড় কিছু ক্লাবের নাকের ডগা দিয়ে কিনে নিয়েছে আর্জেন্টিনার আরেক প্রতিভা হাভিয়ের পাস্তোরেকে। ডেভিড বেকহামকেও কেনার প্রস্তাব দিয়েছে পিএসজি। এবার তারা চায় তেভেজকেও।
আল ওয়াসলের টাকা নেই, তা কিন্তু নয়। আরব শেখদের হাতে বরং টাকার বস্তা। ম্যারাডোনাকে বছরে ৩০ লাখ পাউন্ড বেতন তো দেয়ই, একটা ব্যক্তিগত জেট বিমানও দেওয়া হয়েছে। ম্যারাডোনা চাইলে সেই জেট বিমানে চেপে উড়ে যেতে পারেন আর্জেন্টিনায়। সেখানেই এখন আছেন তেভেজ। সোমবার সিটির পক্ষ থেকে তাঁর বক্তব্য নেওয়ার পর তেভেজের ছুটি মঞ্জুর। ওই দিনই দেশে ফেরেন এই স্ট্রাইকার।
এখন ম্যারাডোনার ইচ্ছা পূরণ হবে কি? অপেক্ষা করুন।
আল ওয়াসলের মালিকপক্ষকে ম্যারাডোনা বোঝাচ্ছেন, বড় অঙ্কের টাকা খরচ করে হলেও যেন তেভেজকে নিয়ে আসা হয়। জানুয়ারির দলবদলের বাজারেই ২৭ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকারকে মুক্ত করে নিয়ে আসতে চান দুবাইয়ের ক্লাবটির কোচ।
কোচের পদ থেকে ম্যারাডোনা সরে দাঁড়ানোর পর আর্জেন্টিনা ফুটবল সংস্থার সঙ্গে যখন তাঁর বিবাদ শুরু হয়, তখন তেভেজ প্রকাশ্যে ম্যারাডোনার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলেন। হুলিও গ্রন্দোনার মতো প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার কারণে জাতীয় দলে তেভেজের জায়গাও অনিশ্চিত হয়ে পড়ে। কিন্তু সেসবের তোয়াক্কা করেননি ‘কার্লিতোস’।
ম্যারাডোনা ঠিকই মনে রেখেছেন তাঁর প্রতি তেভেজের এই ভালোবাসার কথা। আর তাই শুধু আল ওয়াসলের কর্তৃপক্ষ নয়, কথা বলার উদ্যোগ নিয়েছেন তেভেজের সঙ্গেও। তেভেজকে তিনি বোঝাতে চান, আরব আমিরাতের ফুটবল কম নয়। ইউরোপের চাকচিক্য হয়তো তাতে নেই, কিন্তু দিব্যি সুখে-শান্তিতে থাকা যাবে। আর তা ছাড়া তেভেজ এলে আরব আমিরাত লিগে শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারবে আল ওয়াসল। কিন্তু সপ্তাহে আড়াই লাখ পাউন্ডের যে আকাশছোঁয়া বেতন তেভেজের, সেটা কি দিতে রাজি হবে দুবাইয়ের ক্লাবটি? তেভেজ তো তাদের জন্য শ্বেতহস্তী হয়ে দাঁড়াবে!
তা ছাড়া শুধু ম্যারাডোনা চাইলেই তো হবে না, ম্যানচেস্টার সিটিকেও রাজি হতে হবে। কারণ তেভেজকে দলে টানার ব্যাপারে এরই মধ্যে নড়েচড়ে বসেছে ইউরোপেরই বেশ কিছু ক্লাব। সর্বশেষ তাতে যোগ দিয়েছে প্যারিস সেন্ট জার্মেই। এই মৌসুমে বেশ ভালো অঙ্কের টাকা খরচ করেছে পিএসজি। চেলসিসহ আরও বড় কিছু ক্লাবের নাকের ডগা দিয়ে কিনে নিয়েছে আর্জেন্টিনার আরেক প্রতিভা হাভিয়ের পাস্তোরেকে। ডেভিড বেকহামকেও কেনার প্রস্তাব দিয়েছে পিএসজি। এবার তারা চায় তেভেজকেও।
আল ওয়াসলের টাকা নেই, তা কিন্তু নয়। আরব শেখদের হাতে বরং টাকার বস্তা। ম্যারাডোনাকে বছরে ৩০ লাখ পাউন্ড বেতন তো দেয়ই, একটা ব্যক্তিগত জেট বিমানও দেওয়া হয়েছে। ম্যারাডোনা চাইলে সেই জেট বিমানে চেপে উড়ে যেতে পারেন আর্জেন্টিনায়। সেখানেই এখন আছেন তেভেজ। সোমবার সিটির পক্ষ থেকে তাঁর বক্তব্য নেওয়ার পর তেভেজের ছুটি মঞ্জুর। ওই দিনই দেশে ফেরেন এই স্ট্রাইকার।
এখন ম্যারাডোনার ইচ্ছা পূরণ হবে কি? অপেক্ষা করুন।
No comments