নিরাপত্তা পরিষদে চীন ও রাশিয়ার ভেটো
সিরিয়ায় বেসামরিক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের নিন্দা জানাতে ব্যর্থ হয়েছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। গত মঙ্গলবার নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ার বিরুদ্ধে পশ্চিমা দেশগুলোর আনা নিন্দা প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে রাশিয়া ও চীন।
এই ভেটোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ পশ্চিমা দেশগুলো ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সিরিয়ায় সরকারবিরোধীদের ওপর প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত বাহিনীর চলমান হত্যাযজ্ঞের নিন্দা জানিয়ে যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও পর্তুগালের সহায়তায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ওই প্রস্তাব তোলে ফ্রান্স। মঙ্গলবার এ প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়।
সিরিয়ার বিরুদ্ধে আনা এই নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে নয়টি ভোট পড়ে। ব্রাজিল, ভারত, লেবানন ও দক্ষিণ আফ্রিকা ভোট দানে বিরত থাকে। এ ছাড়া নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাশিয়া ও চীন এই প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। এতে নিন্দা প্রস্তাবটি নাকচ হয়ে যায়।
প্রস্তাবটিতে সিরিয়ায় বেসামরিক লোকদের বিরুদ্ধে পরিচালিত সরকারি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের নিন্দার পাশাপাশি দেশটিকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল, এই হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকলে তাদের ওপর অবরোধ আরোপ করা হতে পারে।
রাশিয়া ও চীনের ভেটোতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ার বিরুদ্ধে আনা নিন্দা প্রস্তাব নাকচ হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনায় জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুজান রাইস ওয়াকআউট করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, একটি জরুরি নৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদ চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। এ ঘটনা সিরিয়ার কর্তৃপক্ষকে আরও অপ্রতিরোধ্য করে তুলবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র সতর্ক করে বলেছে, কারও ‘না’ ভোট তাদের থামাতে পারবে না।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গুইডো ভেস্টারভেলে গতকাল বুধবার এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্বে শান্তি রক্ষা ও নিরাপত্তা বিধানে নিরাপত্তা পরিষদের যে দায়িত্ব, এর সঙ্গে সংগতি রক্ষা করতে পারেনি পরিষদ। তিনি বলেন, সিরিয়ার ব্যাপারে একটি পরিষ্কার অবস্থানের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মাধ্যমে চাপ দিয়ে যাবে জার্মানি। একই সঙ্গে চাপ দেবে সিরিয়ার প্রশাসনের ওপরও।
কয়েক মাস ধরে সিরিয়ায় সরকারবিরোধী আন্দোলন চলছে। জাতিসংঘের হিসাবমতে, বাশার আল আসাদের অনুগত নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেশটিতে এ পর্যন্ত সরকারবিরোধী দুই হাজার ৭০০ লোক নিহত হয়েছে। পশ্চিমারা নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে সিরিয়ার প্রতি নিন্দা জানাতে চাপ দিয়ে আসছে।
এই ভেটোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানিসহ পশ্চিমা দেশগুলো ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। সিরিয়ায় সরকারবিরোধীদের ওপর প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদের অনুগত বাহিনীর চলমান হত্যাযজ্ঞের নিন্দা জানিয়ে যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও পর্তুগালের সহায়তায় জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ওই প্রস্তাব তোলে ফ্রান্স। মঙ্গলবার এ প্রস্তাবের ওপর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়।
সিরিয়ার বিরুদ্ধে আনা এই নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে নয়টি ভোট পড়ে। ব্রাজিল, ভারত, লেবানন ও দক্ষিণ আফ্রিকা ভোট দানে বিরত থাকে। এ ছাড়া নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য রাশিয়া ও চীন এই প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয়। এতে নিন্দা প্রস্তাবটি নাকচ হয়ে যায়।
প্রস্তাবটিতে সিরিয়ায় বেসামরিক লোকদের বিরুদ্ধে পরিচালিত সরকারি বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের নিন্দার পাশাপাশি দেশটিকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল, এই হত্যাযজ্ঞ চলতে থাকলে তাদের ওপর অবরোধ আরোপ করা হতে পারে।
রাশিয়া ও চীনের ভেটোতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে সিরিয়ার বিরুদ্ধে আনা নিন্দা প্রস্তাব নাকচ হয়ে যাওয়ায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এ ঘটনায় জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুজান রাইস ওয়াকআউট করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, একটি জরুরি নৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদ চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছে। এ ঘটনা সিরিয়ার কর্তৃপক্ষকে আরও অপ্রতিরোধ্য করে তুলবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র সতর্ক করে বলেছে, কারও ‘না’ ভোট তাদের থামাতে পারবে না।
জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী গুইডো ভেস্টারভেলে গতকাল বুধবার এক বিবৃতিতে বলেন, বিশ্বে শান্তি রক্ষা ও নিরাপত্তা বিধানে নিরাপত্তা পরিষদের যে দায়িত্ব, এর সঙ্গে সংগতি রক্ষা করতে পারেনি পরিষদ। তিনি বলেন, সিরিয়ার ব্যাপারে একটি পরিষ্কার অবস্থানের জন্য আন্তর্জাতিকভাবে ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মাধ্যমে চাপ দিয়ে যাবে জার্মানি। একই সঙ্গে চাপ দেবে সিরিয়ার প্রশাসনের ওপরও।
কয়েক মাস ধরে সিরিয়ায় সরকারবিরোধী আন্দোলন চলছে। জাতিসংঘের হিসাবমতে, বাশার আল আসাদের অনুগত নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে দেশটিতে এ পর্যন্ত সরকারবিরোধী দুই হাজার ৭০০ লোক নিহত হয়েছে। পশ্চিমারা নিরাপত্তা পরিষদের মাধ্যমে সিরিয়ার প্রতি নিন্দা জানাতে চাপ দিয়ে আসছে।
No comments