পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না
আফগান প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই বলেছেন, পাকিস্তান আফগানিস্তানের যমজ ভাই, আর ভারত অন্তরঙ্গ বন্ধু। ভারতের সঙ্গে চুক্তি সই পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্কে কোনো নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না।
ভারতের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি স্বাক্ষরের এক দিন পর পাকিস্তানের উদ্বেগ কমাতে গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে হামিদ কারজাই এসব কথা বলেন।
এমনিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে, তার ওপর প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয়ে আফগানিস্তানের চুক্তির পর পাকিস্তান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই বলেন, এ কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়। আফগানিস্তানের জন্য সহায়তা পেতেই এ চুক্তি।
কারজাই আরও বলেন, ‘পাকিস্তান আমাদের যমজ ভাই, আর ভারত অন্তরঙ্গ বন্ধু। আমরা আমাদের বন্ধুর সঙ্গে যে চুক্তি সই করেছি, তা আমাদের ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না।’
নয়াদিল্লিতে দুই দিনের সফরকালে কারজাই এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইসহ বিভিন্ন বিষয়ে দুই দেশের বন্ধন দৃঢ় করতে গত মঙ্গলবার ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তির আওতায় ভারত আফগানিস্তানের পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশিক্ষণে সহায়তা বাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও চুক্তি স্বাক্ষরের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের সময় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এ ব্যাপারে খোলাসা করে কিছুই বলেননি।
আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের সময় ঘনিয়ে আসায় দেশটিতে বৃহত্তর নিরাপত্তা গড়ে তোলার অংশ হিসেবে কাবুল সরকার যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেয়। এরই অংশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে এ চুক্তি করা হয়েছে। ২০১৪ সালে সম্পূর্ণরূপে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের পর ভারতে আফগানিস্তানকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চুক্তি স্বাক্ষরের পর ভারত যে ক্রমবর্ধমানভাবে আফগানিস্তানে নিজেদের অবস্থান তৈরির চেষ্টা করছে, সে বিষয়ে পাকিস্তানের উদ্বেগ আরও বাড়তে পারে।
ভারতের সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি স্বাক্ষরের এক দিন পর পাকিস্তানের উদ্বেগ কমাতে গতকাল বুধবার নয়াদিল্লিতে হামিদ কারজাই এসব কথা বলেন।
এমনিতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে, তার ওপর প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গে নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা বাড়ানোসহ বিভিন্ন বিষয়ে আফগানিস্তানের চুক্তির পর পাকিস্তান আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে পারে।
প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই বলেন, এ কৌশলগত অংশীদারি চুক্তি কোনো দেশের বিরুদ্ধে নয়। আফগানিস্তানের জন্য সহায়তা পেতেই এ চুক্তি।
কারজাই আরও বলেন, ‘পাকিস্তান আমাদের যমজ ভাই, আর ভারত অন্তরঙ্গ বন্ধু। আমরা আমাদের বন্ধুর সঙ্গে যে চুক্তি সই করেছি, তা আমাদের ভাইয়ের সঙ্গে সম্পর্কের ওপর কোনো প্রভাব ফেলবে না।’
নয়াদিল্লিতে দুই দিনের সফরকালে কারজাই এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইসহ বিভিন্ন বিষয়ে দুই দেশের বন্ধন দৃঢ় করতে গত মঙ্গলবার ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তির আওতায় ভারত আফগানিস্তানের পুলিশসহ নিরাপত্তা বাহিনীর প্রশিক্ষণে সহায়তা বাড়াবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও চুক্তি স্বাক্ষরের পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনের সময় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এ ব্যাপারে খোলাসা করে কিছুই বলেননি।
আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের সময় ঘনিয়ে আসায় দেশটিতে বৃহত্তর নিরাপত্তা গড়ে তোলার অংশ হিসেবে কাবুল সরকার যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্যোগ নেয়। এরই অংশ হিসেবে ভারতের সঙ্গে এ চুক্তি করা হয়েছে। ২০১৪ সালে সম্পূর্ণরূপে বিদেশি সেনা প্রত্যাহারের পর ভারতে আফগানিস্তানকে সহায়তা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
তবে আনুষ্ঠানিকভাবে ওই চুক্তি স্বাক্ষরের পর ভারত যে ক্রমবর্ধমানভাবে আফগানিস্তানে নিজেদের অবস্থান তৈরির চেষ্টা করছে, সে বিষয়ে পাকিস্তানের উদ্বেগ আরও বাড়তে পারে।
No comments