২৩ শতাংশ ক্যানসার নির্ণয় শেষ মুহূর্তে
ব্রিটেনে ক্যানসার-আক্রান্ত রোগীদের প্রায় এক-চতুর্থাংশের রোগনির্ণয় শেষ সময়ে শনাক্ত হচ্ছে। জরুরি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে না যাওয়া পর্যন্ত তাঁদের রোগ সম্পর্কে জানা যায় না। দেশটির জাতীয় পর্যায়ের একটি জরিপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ন্যাশনাল ক্যানসার ইনটেলিজেন্স নেটওয়ার্ক নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই জরিপ পরিচালনা করেছে। তাতে দেখা গেছে, অবস্থা গুরুতর না হওয়া পর্যন্ত ২৩ শতাংশের ক্যানসার শনাক্ত হচ্ছে না। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও দরিদ্র লোকজনের ক্ষেত্রেই এ ঘটনা বেশি ঘটছে।
জরিপে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের টিউমার ও ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা বেশি ঘটছে। এই দুটি ক্যানসারে আক্রান্ত অর্ধেকের বেশি রোগী একেবারে শেষ মুহূর্তে জানছেন, তাঁদের এই মরণব্যাধি হয়েছে।
ক্যানসার-সংক্রান্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলো জরিপের এ ফলাফলকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। সাধারণ লোকজনের মধ্যে ক্যানসারের লক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতার অভাব এবং প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ শনাক্ত করতে চিকিৎসকদের ব্যর্থতাই এর জন্য দায়ী। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে তারা যত দ্রুত সম্ভব, দেশব্যাপী নতুন করে স্ক্রিনিং কর্মসূচি চালু ও জনসচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
জরিপ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, ক্যানসার মারাত্মক আকার ধারণ করলে কেবল তখনই চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হন রোগীরা। অথচ এই সময়ের মধ্যে ক্যানসার এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, তখন আর চিকিৎসা করানোরও সুযোগ থাকে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগনির্ণয়-ব্যবস্থায় দুর্বলতার কারণেই ইউরোপের অন্য দেশের তুলনায় ব্রিটেনে ক্যানসার-আক্রান্ত লোকের মৃত্যুহার বেশি। অথচ সময়মতো ক্যানসার ধরা পড়লে বছরে শত শত লোকের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব।
ব্রিটেনের অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকস সম্প্রতি একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ফ্রান্স, ইতালি ও পর্তুগালের মতো দেশগুলোর চেয়ে যুক্তরাজ্যে ক্যানসার-আক্রান্ত নারীদের মৃত্যুহার বেশি। এই তথ্য প্রকাশের পরই ন্যাশনাল ক্যানসার ইনটেলিজেন্স নেটওয়ার্ক ক্যানসার রোগ নির্ণয়ের ওপর জরিপ করে।
গর্ভাশয়, অন্ত্র ও স্তন—এই তিন ধরনের ক্যানসার নির্ণয়ের জন্য ব্রিটেনে জাতীয় পর্যায়ে স্ক্রিনিং কর্মসূচি চালু থাকলেও অন্যান্য ক্যানসার শনাক্ত করতে তা নেই।
ন্যাশনাল ক্যানসার ইনটেলিজেন্স নেটওয়ার্ক নামের একটি প্রতিষ্ঠান এই জরিপ পরিচালনা করেছে। তাতে দেখা গেছে, অবস্থা গুরুতর না হওয়া পর্যন্ত ২৩ শতাংশের ক্যানসার শনাক্ত হচ্ছে না। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও দরিদ্র লোকজনের ক্ষেত্রেই এ ঘটনা বেশি ঘটছে।
জরিপে দেখা গেছে, মস্তিষ্কের টিউমার ও ব্লাড ক্যানসারে আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা বেশি ঘটছে। এই দুটি ক্যানসারে আক্রান্ত অর্ধেকের বেশি রোগী একেবারে শেষ মুহূর্তে জানছেন, তাঁদের এই মরণব্যাধি হয়েছে।
ক্যানসার-সংক্রান্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলো জরিপের এ ফলাফলকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। সাধারণ লোকজনের মধ্যে ক্যানসারের লক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতার অভাব এবং প্রাথমিক অবস্থায় এ রোগ শনাক্ত করতে চিকিৎসকদের ব্যর্থতাই এর জন্য দায়ী। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে তারা যত দ্রুত সম্ভব, দেশব্যাপী নতুন করে স্ক্রিনিং কর্মসূচি চালু ও জনসচেতনতা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে।
জরিপ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, ক্যানসার মারাত্মক আকার ধারণ করলে কেবল তখনই চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হন রোগীরা। অথচ এই সময়ের মধ্যে ক্যানসার এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, তখন আর চিকিৎসা করানোরও সুযোগ থাকে না।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রোগনির্ণয়-ব্যবস্থায় দুর্বলতার কারণেই ইউরোপের অন্য দেশের তুলনায় ব্রিটেনে ক্যানসার-আক্রান্ত লোকের মৃত্যুহার বেশি। অথচ সময়মতো ক্যানসার ধরা পড়লে বছরে শত শত লোকের প্রাণ রক্ষা করা সম্ভব।
ব্রিটেনের অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিসটিকস সম্প্রতি একটি তথ্য প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ফ্রান্স, ইতালি ও পর্তুগালের মতো দেশগুলোর চেয়ে যুক্তরাজ্যে ক্যানসার-আক্রান্ত নারীদের মৃত্যুহার বেশি। এই তথ্য প্রকাশের পরই ন্যাশনাল ক্যানসার ইনটেলিজেন্স নেটওয়ার্ক ক্যানসার রোগ নির্ণয়ের ওপর জরিপ করে।
গর্ভাশয়, অন্ত্র ও স্তন—এই তিন ধরনের ক্যানসার নির্ণয়ের জন্য ব্রিটেনে জাতীয় পর্যায়ে স্ক্রিনিং কর্মসূচি চালু থাকলেও অন্যান্য ক্যানসার শনাক্ত করতে তা নেই।
No comments