শান্তি সম্মেলনে সিয়াওবোর মুক্তি দাবি
চীনের তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ১৯৮৯-এর বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারী এক সাবেক ছাত্রনেতা সে দেশের এ বছর শান্তিতে নোবেল বিজয়ী কারাবন্দী ভিন্নমতাবলম্বী মানবাধিকার কর্মী লিউ সিয়াওবোর মুক্তির দাবি করেছেন। জাপানের হিরোশিমা শহরে আয়োজিত শান্তিতে নোবেল বিজয়ী বিশ্বনেতাদের বার্ষিক সম্মেলনে সাবেক ছাত্রনেতা উয়ার কাইশি গতকাল শুক্রবার এ দাবি জানান। স্বেচ্ছানির্বাসিত এই নেতা বলেন, চীনের সরকারের উচিত সিয়াওবোকে শিগগির নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়া।
চীনের রাজনৈতিক সংস্কারের দাবিতে আরেকজন মানবাধিকার কর্মীর সঙ্গে ইশতেহার রচনার জন্য সিয়াওবোর বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক তৎপরতার অভিযোগ এনে গত ডিসেম্বরে তাঁকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সিয়াওবো গত মাসে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। উয়ার কাইশি তাঁর পক্ষে এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
বিশ্বকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করার দাবিতে হিরোশিমায় আয়োজিত তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামাসহ নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী সাবেক ছয় বিশ্বনেতা যোগ দিয়েছেন। জাপানের এই শহরে ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক বোমা হামলা চালায়। ওই হামলায় নারী ও শিশুসহ লাখো নিরপরাধ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র জাপানের কাছে ক্ষমা চায়নি।
চীনের রাজনৈতিক সংস্কারের দাবিতে আরেকজন মানবাধিকার কর্মীর সঙ্গে ইশতেহার রচনার জন্য সিয়াওবোর বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক তৎপরতার অভিযোগ এনে গত ডিসেম্বরে তাঁকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সিয়াওবো গত মাসে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। উয়ার কাইশি তাঁর পক্ষে এ সম্মেলনে যোগ দিয়েছেন।
বিশ্বকে পরমাণু অস্ত্রমুক্ত করার দাবিতে হিরোশিমায় আয়োজিত তিন দিনব্যাপী এ সম্মেলনে তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামাসহ নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী সাবেক ছয় বিশ্বনেতা যোগ দিয়েছেন। জাপানের এই শহরে ১৯৪৫ সালের ৬ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক বোমা হামলা চালায়। ওই হামলায় নারী ও শিশুসহ লাখো নিরপরাধ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র জাপানের কাছে ক্ষমা চায়নি।
No comments