এবার এক কুকুরনীতি!
চীনে ৩০ বছর ধরে এক সন্তাননীতি চলে আসছে। এবার দেশটির সাংহাই প্রদেশের বাসিন্দাদের এক কুকুরনীতি মেনে চলতে হবে। কুকুরের ঘেউ ঘেউ, পরিবেশ নোংরা হওয়া ও স্থানীয় বাসিন্দাদের ওপর কুকুরের আক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে কর্তৃপক্ষ এ সিদ্ধান্ত নেয়।
সাংহাই কর্তৃপক্ষ জানায়, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ রক্ষার জন্য একটি পরিবারকে একটি কুকুরের বেশি রাখার অনুমতি দেওয়া হবে না। এ জন্য কুকুরের মালিকদের তিন মাসের সময় দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে তাঁদের অতিরিক্ত কুকুরের জন্য বাড়ি খুঁজে বের করতে হবে। তিন মাস পর বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরিবারের সংখ্যার অতিরিক্ত কুকুর ধরে আনা হবে। কর্তৃপক্ষ জানায়, আয়তন অনুযায়ী সাংহাইয়ে দুই কোটি মানুষ ও আট লাখ কুকুর থাকার অনুমতি রয়েছে।
তবে কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন কুকুরপ্রেমীরা। ইন্টারনেট ব্লগে স্থানীয় একজন লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির ভেতরে আমার কুকুর থাকবে। তারা কি দেয়াল ভেঙে কুকুর নিয়ে যাবে? পারলে তেমন সাহস দেখাক।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আমাদের অধিকার রক্ষার জন্য ডগ পার্টি প্রতিষ্ঠায় সবাইকে এক হতে হবে। কারও বাড়ি থেকে কুকুর ধরে নিয়ে গেলে বিক্ষোভ করতে হবে।’
চীনে এর আগে রাজধানী বেইজিং, গুয়াংজুসহ বেশ কয়েকটি শহরে এক কুকুরনীতি কার্যকর করা হয়েছে।
সাংহাই কর্তৃপক্ষ জানায়, স্বাস্থ্যসম্মত পরিবেশ রক্ষার জন্য একটি পরিবারকে একটি কুকুরের বেশি রাখার অনুমতি দেওয়া হবে না। এ জন্য কুকুরের মালিকদের তিন মাসের সময় দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে তাঁদের অতিরিক্ত কুকুরের জন্য বাড়ি খুঁজে বের করতে হবে। তিন মাস পর বাড়ি বাড়ি গিয়ে পরিবারের সংখ্যার অতিরিক্ত কুকুর ধরে আনা হবে। কর্তৃপক্ষ জানায়, আয়তন অনুযায়ী সাংহাইয়ে দুই কোটি মানুষ ও আট লাখ কুকুর থাকার অনুমতি রয়েছে।
তবে কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করছেন কুকুরপ্রেমীরা। ইন্টারনেট ব্লগে স্থানীয় একজন লিখেছেন, ‘আমার বাড়ির ভেতরে আমার কুকুর থাকবে। তারা কি দেয়াল ভেঙে কুকুর নিয়ে যাবে? পারলে তেমন সাহস দেখাক।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘আমাদের অধিকার রক্ষার জন্য ডগ পার্টি প্রতিষ্ঠায় সবাইকে এক হতে হবে। কারও বাড়ি থেকে কুকুর ধরে নিয়ে গেলে বিক্ষোভ করতে হবে।’
চীনে এর আগে রাজধানী বেইজিং, গুয়াংজুসহ বেশ কয়েকটি শহরে এক কুকুরনীতি কার্যকর করা হয়েছে।
No comments