লন্ডনসহ ইউরোপজুড়ে সন্ত্রাসী হামলার ‘পরিকল্পনা’ নস্যাৎ
ব্রিটেনের লন্ডনসহ ইউরোপের কয়েকটি শহরে একযোগে সন্ত্রাসী হামলার কথিত পরিকল্পনা নস্যাৎ করেছে ইউরোপের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। আল-কায়েদাসংশ্লিষ্ট জঙ্গিরা মুম্বাই হামলার আদলে এই হামলার পরিকল্পনা করেছিল।
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে গতকাল বুধবার স্কাই নিউজ টেলিভিশন জানায়, লন্ডনসহ ফ্রান্স, জার্মান ও ব্রিটেনের বড় বড় শহরে একযোগে হামলার পরিকল্পনা করছিল পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা। হামলার পরিকল্পনায় তারা বেশ অগ্রসরও হয়েছিল, তবে তা আসন্ন ছিল না।
অন্যদিকে মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজ জানায়, জঙ্গিরা যুক্তরাষ্ট্রেও হামলার পরিকল্পনা করছিল এবং এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামাকে জানানো হয়।
স্কাই টেলিভিশন ও এবিসি নিউজ জানিয়েছে, এই হামলা-ষড়যন্ত্রের পেছনে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে গোয়েন্দারা।
ষড়যন্ত্রের মূল হোতারা আল-কায়েদা জঙ্গি এবং তালেবানের সঙ্গেও সম্ভবত তাদের যোগাযোগ থাকতে পারে বলে জানান স্কাই নিউজের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক টিম মার্শাল।
লন্ডন, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে এ হামলার পরিকল্পনা উদ্ঘাটিত হয়। একই সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র ভালোভাবেই নস্যাৎ করা সম্ভব হয়েছে।
২০০৮ সালের মুম্বাইয়ের কয়েকটি স্থানে একযোগে কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়ে লোকজনকে জিম্মি করে ফেলে ১০ বন্দুকধারী জঙ্গি। তিন দিনের ওই জিম্মি নাটকের অবসান হয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের মাধ্যমে। এতে নিহত হয়েছিল ১৬৬ জন।
ইউরোপীয় ও মার্কিন গোয়েন্দাদের বরাত দিয়ে এবিসি নিউজ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন এক মার্কিন নাগরিককে ইউরোপে আসার পথে আটক করার পর ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রথম জানা যায়। ওই জার্মান নাগরিক বর্তমানে আফগানিস্তানে আটক আছেন।
ফ্রান্সের প্যারিসে দুই সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বোমাতঙ্কে আইফেল টাওয়ার থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার পরপরই ইউরোপজুড়ে এই জঙ্গি হামলার ষড়যন্ত্রের খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে নতুন এই ষড়যন্ত্রের বিষয়টি উদ্ঘাটিত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্তান এলাকায় চালকবিহীন বিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা জোরদার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে সেখানে।
স্কাই নিউজের টিম মার্শাল বলেন, ‘হামলা-ষড়যন্ত্রকারীদের হত্যা করতেই মার্কিন বিমান হামলা চালানো হচ্ছে বলে আমার মনে হচ্ছে।’
গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে গতকাল বুধবার স্কাই নিউজ টেলিভিশন জানায়, লন্ডনসহ ফ্রান্স, জার্মান ও ব্রিটেনের বড় বড় শহরে একযোগে হামলার পরিকল্পনা করছিল পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গিরা। হামলার পরিকল্পনায় তারা বেশ অগ্রসরও হয়েছিল, তবে তা আসন্ন ছিল না।
অন্যদিকে মার্কিন কর্মকর্তাদের উদ্ধৃতি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের এবিসি নিউজ জানায়, জঙ্গিরা যুক্তরাষ্ট্রেও হামলার পরিকল্পনা করছিল এবং এ বিষয়ে প্রেসিডেন্ট ওবামাকে জানানো হয়।
স্কাই টেলিভিশন ও এবিসি নিউজ জানিয়েছে, এই হামলা-ষড়যন্ত্রের পেছনে জড়িত ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে গোয়েন্দারা।
ষড়যন্ত্রের মূল হোতারা আল-কায়েদা জঙ্গি এবং তালেবানের সঙ্গেও সম্ভবত তাদের যোগাযোগ থাকতে পারে বলে জানান স্কাই নিউজের আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক টিম মার্শাল।
লন্ডন, ফ্রান্স, জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য বিনিময়ের মাধ্যমে এ হামলার পরিকল্পনা উদ্ঘাটিত হয়। একই সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র ভালোভাবেই নস্যাৎ করা সম্ভব হয়েছে।
২০০৮ সালের মুম্বাইয়ের কয়েকটি স্থানে একযোগে কমান্ডো স্টাইলে হামলা চালিয়ে লোকজনকে জিম্মি করে ফেলে ১০ বন্দুকধারী জঙ্গি। তিন দিনের ওই জিম্মি নাটকের অবসান হয়েছিল নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানের মাধ্যমে। এতে নিহত হয়েছিল ১৬৬ জন।
ইউরোপীয় ও মার্কিন গোয়েন্দাদের বরাত দিয়ে এবিসি নিউজ জানিয়েছে, সন্দেহভাজন এক মার্কিন নাগরিককে ইউরোপে আসার পথে আটক করার পর ষড়যন্ত্রের বিষয়টি প্রথম জানা যায়। ওই জার্মান নাগরিক বর্তমানে আফগানিস্তানে আটক আছেন।
ফ্রান্সের প্যারিসে দুই সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বোমাতঙ্কে আইফেল টাওয়ার থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়ার পরপরই ইউরোপজুড়ে এই জঙ্গি হামলার ষড়যন্ত্রের খবর পাওয়া গেছে।
এদিকে নতুন এই ষড়যন্ত্রের বিষয়টি উদ্ঘাটিত হওয়ার পর থেকে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্তান এলাকায় চালকবিহীন বিমান থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা জোরদার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত এক মাসে রেকর্ডসংখ্যক ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়েছে সেখানে।
স্কাই নিউজের টিম মার্শাল বলেন, ‘হামলা-ষড়যন্ত্রকারীদের হত্যা করতেই মার্কিন বিমান হামলা চালানো হচ্ছে বলে আমার মনে হচ্ছে।’
No comments