ভুভুজেলার প্রত্যাবর্তন
গত ফুটবল বিশ্বকাপে অহরহ ধিক্কার শুনতে হয়েছে। তার পরও সগৌরবে আওয়াজ তুলে গেছে ভুভুজেলা। কান ঝালাপালা করে দেওয়া এই বাদ্যযন্ত্রকে আপন করে নিচ্ছে কমনওয়েলথ গেমস। ৩ থেকে ১৪ অক্টোবর দিল্লিতে অনুষ্ঠেয় গেমসটি চাক্ষুষ করার মনোবাসনা থেকে থাকলে কানে দেওয়ার জন্য তুলো নিতে ভুলবেন না!
হু হু করে বিকোচ্ছে প্লাস্টিকের তৈরি এই বাদ্যযন্ত্র। এরই মধ্যে হাজার দশেক ভুভুজেলা বিক্রি হয়েছে দিল্লিতে। মওকা বুঝে দোকানিরা দামও হাঁকছে বেশ। ভালো মানের একেকটি ভুভুজেলা বিক্রি হচ্ছে ২৫০ রুপিতে।
শুধু ভারতীয়রাই নয়, বিদেশি পর্যটকদেরও মন কেড়েছে এই লম্বা বাঁশি। এই তথ্য জানিয়ে জিতেন্দ্র ডাং নামের এক বিক্রেতা বলেছেন, ‘মনে হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার পর এবার ভুভুজেলার প্রেমে পড়েছে ভারতও।’
এমন সমাদর সব জায়গায় মেলেনি এই বাদ্যযন্ত্রের। ইউরোপীয় ফুটবলের অভিভাবক উয়েফা তাদের সব ধরনের প্রতিযোগিতায় নিষিদ্ধ করেছে ভুভুজেলা। নিষিদ্ধ করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের বেশ কিছু ক্লাবও। তবে উৎসবের আমেজ বাড়াতে আপন করে নিয়েছে কমনওয়েলথ গেমসের ১৯তম আসর। গেমসের অফিসিয়াল বিপণন প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার ব্র্যান্ডস-এর প্রধান সুরেশ কুমার জানিয়েছেন, সব মিলে ৫০ হাজার ভুভুজেলা আমদানি করা হয়েছে চীন থেকে। ‘ভারতীয়রা শোরগোল করেই উৎসব করতে ভালোবাসে। দীপাবলির মতো উৎসব তো হয় ধুমধাম শব্দেই’—বলেছেন কুমার। এএফপি।
আয়োজকেরাও নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছে, ভুভুজেলার শব্দে যেন আড়াল হয়ে যায় সব সমালোচনা আর নিন্দার কোরাস!
হু হু করে বিকোচ্ছে প্লাস্টিকের তৈরি এই বাদ্যযন্ত্র। এরই মধ্যে হাজার দশেক ভুভুজেলা বিক্রি হয়েছে দিল্লিতে। মওকা বুঝে দোকানিরা দামও হাঁকছে বেশ। ভালো মানের একেকটি ভুভুজেলা বিক্রি হচ্ছে ২৫০ রুপিতে।
শুধু ভারতীয়রাই নয়, বিদেশি পর্যটকদেরও মন কেড়েছে এই লম্বা বাঁশি। এই তথ্য জানিয়ে জিতেন্দ্র ডাং নামের এক বিক্রেতা বলেছেন, ‘মনে হচ্ছে দক্ষিণ আফ্রিকার পর এবার ভুভুজেলার প্রেমে পড়েছে ভারতও।’
এমন সমাদর সব জায়গায় মেলেনি এই বাদ্যযন্ত্রের। ইউরোপীয় ফুটবলের অভিভাবক উয়েফা তাদের সব ধরনের প্রতিযোগিতায় নিষিদ্ধ করেছে ভুভুজেলা। নিষিদ্ধ করেছে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের বেশ কিছু ক্লাবও। তবে উৎসবের আমেজ বাড়াতে আপন করে নিয়েছে কমনওয়েলথ গেমসের ১৯তম আসর। গেমসের অফিসিয়াল বিপণন প্রতিষ্ঠান প্রিমিয়ার ব্র্যান্ডস-এর প্রধান সুরেশ কুমার জানিয়েছেন, সব মিলে ৫০ হাজার ভুভুজেলা আমদানি করা হয়েছে চীন থেকে। ‘ভারতীয়রা শোরগোল করেই উৎসব করতে ভালোবাসে। দীপাবলির মতো উৎসব তো হয় ধুমধাম শব্দেই’—বলেছেন কুমার। এএফপি।
আয়োজকেরাও নিশ্চয়ই প্রার্থনা করছে, ভুভুজেলার শব্দে যেন আড়াল হয়ে যায় সব সমালোচনা আর নিন্দার কোরাস!
No comments