রুবচিচের প্রথম দল
মাত্র ১২ দিন অনুশীলনে দেখেছেন ফুটবলারদের। এই সময়ের মধ্যে সব ফুটবলারকে ভালোভাবে দেখা কঠিন। কিন্তু রবার্ট রুবচিচের উপায় ছিল না। আগামী নভেম্বরে চীনের গুয়াংজুতে অনুষ্ঠেয় এশিয়ান গেমসের জন্য বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল চূড়ান্ত করে ফেলতে হলো এই ক্রোট কোচকে।
দলটা ২০ জনের, সঙ্গে অতিরিক্ত ৫ জন। কোনো চমক নেই। মোটামুটি যাঁদের থাকার কথা, সবাই আছেন। গত এসএ গেমসের দলটাই রাখা হয়েছে। একটি মাত্র পরিবর্তন—ইউসুফের জায়গায় শাহেদ। অনূর্ধ্ব-২৩ দলে ডাক পাওয়া চার সিনিয়র খেলোয়াড়ের মধ্যে ডিফেন্ডার সুজনকে রাখা হয়েছে অপেক্ষমাণ তালিকায়। ডাক পাওয়া বাকি তিন সিনিয়র—গোলরক্ষক আমিনুল, ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সাল ও স্ট্রাইকার এনামুল।
গত পরশু দল নির্বাচন নিয়ে রুবচিচের সঙ্গে আলোচনায় বসেন জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা জানান, রুবচিচ বলেছেন, দলে মেধাবী খেলোয়াড় আছে। তবে তাঁর কাছে মনে হয়েছে, ৯০ মিনিট খেলার সামর্থ্যের অভাব বাংলাদেশের ফুটবলারদের। তা ছাড়া তাঁর নজরে পড়ার জন্য খেলোয়াড়েরা এখন যতটা সক্রিয়, ভিডিওতে বাংলাদেশের কিছু ম্যাচ দেখে বুঝেছেন, এই খেলোয়াড়েরাই মাঠে নিজেদের উজাড় করে দেন না!
ভবিষ্যতে তাঁর এই পর্যবেক্ষণ পাল্টাবে কি না কে জানে, তবে নিজের প্রথম দলটাও পুরো তৃপ্তি নিয়ে করতে পারেননি রুবচিচ। পর্যাপ্ত সময়ই যে পেলেন না। তাই সহকারী কোচদের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন দল নির্বাচনের ব্যাপারে। কাল টেলিফোনে রুবচিচ বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের সময়টা কম হয়ে গেছে। আরেকটু সময় পেলে ভালো হতো। এত তাড়াতাড়ি দল দিতে হবে, আমি বুঝতেই পারিনি।’
এশিয়াড ফুটবলের গ্রুপিং হবে আগামী ৭ অক্টোবর। গেমস ফুটবল পাঁচ দিন এগিয়ে শুরু হচ্ছে ৭ নভেম্বর। তাই রুবচিচের হাতে সময় আরও কমে গেল। একসঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ সম্ভবত আর পাওয়া যাচ্ছে না। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয়ে মৌসুম-সূচক টুর্নামেন্ট ফেডারেশন কাপ চলবে মাসের শেষ পর্যন্ত।
একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথাবার্তা চলছে। আগামী মাসেরই শেষ দিকে এশিয়াডগামী মালদ্বীপ অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ঢাকায় আনার চেষ্টা চলছে। বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান বাদল রায় বললেন, ‘প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য চেষ্টা চলছে। তবে গেমসের ৪০ দিন আগে দল দিতে চাইনি আমরা। বিওএ আরও এক মাস আগেই দল দেওয়ার জন্য আমাদের ব্যতিব্যস্ত করে ফেলেছিল!’
বাংলাদেশ দল
গোলরক্ষক: আমিনুল, হিমেল। রক্ষণ: মিন্টু শেখ, রেজাউল, আরিফুল, মামুন, নাসির, ওয়ালি, আতিকুর। মাঝমাঠ: মামুনুল, শাহেদ, ইমতিয়াজ, শাকিল, বাতেন, জাহিদ, জাহেদ। স্ট্রাইকার: এমিলি, এনামুল, তৌহিদুল, মিঠুন। অপেক্ষমাণ: নেহাল, সুজন, আনিসুর, মেজবাবুল, মোনায়েম।
দলটা ২০ জনের, সঙ্গে অতিরিক্ত ৫ জন। কোনো চমক নেই। মোটামুটি যাঁদের থাকার কথা, সবাই আছেন। গত এসএ গেমসের দলটাই রাখা হয়েছে। একটি মাত্র পরিবর্তন—ইউসুফের জায়গায় শাহেদ। অনূর্ধ্ব-২৩ দলে ডাক পাওয়া চার সিনিয়র খেলোয়াড়ের মধ্যে ডিফেন্ডার সুজনকে রাখা হয়েছে অপেক্ষমাণ তালিকায়। ডাক পাওয়া বাকি তিন সিনিয়র—গোলরক্ষক আমিনুল, ডিফেন্ডার ওয়ালি ফয়সাল ও স্ট্রাইকার এনামুল।
গত পরশু দল নির্বাচন নিয়ে রুবচিচের সঙ্গে আলোচনায় বসেন জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তারা। সেই সভায় উপস্থিত ছিলেন এমন একজন কর্মকর্তা জানান, রুবচিচ বলেছেন, দলে মেধাবী খেলোয়াড় আছে। তবে তাঁর কাছে মনে হয়েছে, ৯০ মিনিট খেলার সামর্থ্যের অভাব বাংলাদেশের ফুটবলারদের। তা ছাড়া তাঁর নজরে পড়ার জন্য খেলোয়াড়েরা এখন যতটা সক্রিয়, ভিডিওতে বাংলাদেশের কিছু ম্যাচ দেখে বুঝেছেন, এই খেলোয়াড়েরাই মাঠে নিজেদের উজাড় করে দেন না!
ভবিষ্যতে তাঁর এই পর্যবেক্ষণ পাল্টাবে কি না কে জানে, তবে নিজের প্রথম দলটাও পুরো তৃপ্তি নিয়ে করতে পারেননি রুবচিচ। পর্যাপ্ত সময়ই যে পেলেন না। তাই সহকারী কোচদের সঙ্গে পরামর্শ করেছেন দল নির্বাচনের ব্যাপারে। কাল টেলিফোনে রুবচিচ বলেছেন, ‘দল নির্বাচনের সময়টা কম হয়ে গেছে। আরেকটু সময় পেলে ভালো হতো। এত তাড়াতাড়ি দল দিতে হবে, আমি বুঝতেই পারিনি।’
এশিয়াড ফুটবলের গ্রুপিং হবে আগামী ৭ অক্টোবর। গেমস ফুটবল পাঁচ দিন এগিয়ে শুরু হচ্ছে ৭ নভেম্বর। তাই রুবচিচের হাতে সময় আরও কমে গেল। একসঙ্গে অনুশীলনের সুযোগ সম্ভবত আর পাওয়া যাচ্ছে না। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে শুরু হয়ে মৌসুম-সূচক টুর্নামেন্ট ফেডারেশন কাপ চলবে মাসের শেষ পর্যন্ত।
একটা প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথাবার্তা চলছে। আগামী মাসেরই শেষ দিকে এশিয়াডগামী মালদ্বীপ অনূর্ধ্ব-২৩ দলকে ঢাকায় আনার চেষ্টা চলছে। বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান বাদল রায় বললেন, ‘প্রস্তুতি ম্যাচের জন্য চেষ্টা চলছে। তবে গেমসের ৪০ দিন আগে দল দিতে চাইনি আমরা। বিওএ আরও এক মাস আগেই দল দেওয়ার জন্য আমাদের ব্যতিব্যস্ত করে ফেলেছিল!’
বাংলাদেশ দল
গোলরক্ষক: আমিনুল, হিমেল। রক্ষণ: মিন্টু শেখ, রেজাউল, আরিফুল, মামুন, নাসির, ওয়ালি, আতিকুর। মাঝমাঠ: মামুনুল, শাহেদ, ইমতিয়াজ, শাকিল, বাতেন, জাহিদ, জাহেদ। স্ট্রাইকার: এমিলি, এনামুল, তৌহিদুল, মিঠুন। অপেক্ষমাণ: নেহাল, সুজন, আনিসুর, মেজবাবুল, মোনায়েম।
No comments