ওজন কমানোর জন্য ঘুষ
চাকরিবাকরি কিংবা অন্য কোনো সুবিধা আদায়ের জন্য ঘুষ দেওয়ার রেওয়াজ বেশ পুরোনো। কিন্তু ধূমপান বন্ধ বা ওজন কমানোর জন্য ঘুষ দেওয়ার কথা নিশ্চয়ই শোনা যায়নি। অথচ সে রকমটিই করার চিন্তাভাবনা করছে যুক্তরাজ্য সরকার।
ব্রিটেনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল এক্সেলেন্স সে দেশের নাগরিকদের ওজন কমানো ও ধূমপান বন্ধে অভিনব এ ব্যবস্থা চালুর পরিকল্পনা করছে। এমনকি ভালো খাবার খেতে উৎসাহী করতেও ঘুষ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
নাগরিকদের শারীরিক স্থূলতা, ধূমপান ও নিম্নমানের খাবার খাওয়ার অভ্যাসে যুক্তরাজ্য সরকার উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এসব বন্ধে তাই এখন ঘুষ দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। অন্তঃসত্ত্বা নারীরা ধূমপান বন্ধ করলে পুরস্কারস্বরূপ সুপার মার্কেটের ভাউচার বা রসিদ দেওয়া হবে। বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেলে শিশুদের দেওয়া হবে খেলনা।
তবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের অধ্যাপক জুলিয়ান লি গ্র্যান্ড বলেছেন, ঘুষ দিয়ে স্বল্প মেয়াদে মানুষের অভ্যাসের পরিবর্তন ঘটানো যায় ঠিকই, যেমন ওষুধ গ্রহণ কিংবা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কাজে লাগতে পারে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এ পদ্ধতি খুব একটা লাভজনক হবে বলে মনে হয় না। অবশ্য এ পদ্ধতিতে একদম যে কাজ হবে না, তা নয়।
ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে পাঠানোর আগে এখন এর ওপর জনমত গ্রহণ করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ বিষয়টি কীভাবে দেখছে, এ জরিপের মাধ্যমে সেটাই বের করে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ট্যাক্সপেয়ারস অ্যালায়েন্সের শীর্ষ কর্মকর্তা ফিয়োনা ম্যাকিভয় বলেন, ‘আমি মনে করি, পুরো অর্থটাই জলে যাবে। কেননা, করের বিপরীতে লোকজন ওষুধ চায়, উন্নতমানের সেবা চায়। তাদের অর্থ এভাবে নষ্ট করা ঠিক নয়।’
ব্রিটেনের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর হেলথ অ্যান্ড ক্লিনিক্যাল এক্সেলেন্স সে দেশের নাগরিকদের ওজন কমানো ও ধূমপান বন্ধে অভিনব এ ব্যবস্থা চালুর পরিকল্পনা করছে। এমনকি ভালো খাবার খেতে উৎসাহী করতেও ঘুষ দেওয়ার চিন্তাভাবনা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
নাগরিকদের শারীরিক স্থূলতা, ধূমপান ও নিম্নমানের খাবার খাওয়ার অভ্যাসে যুক্তরাজ্য সরকার উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এসব বন্ধে তাই এখন ঘুষ দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। অন্তঃসত্ত্বা নারীরা ধূমপান বন্ধ করলে পুরস্কারস্বরূপ সুপার মার্কেটের ভাউচার বা রসিদ দেওয়া হবে। বেশি করে ফলমূল ও শাকসবজি খেলে শিশুদের দেওয়া হবে খেলনা।
তবে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের অধ্যাপক জুলিয়ান লি গ্র্যান্ড বলেছেন, ঘুষ দিয়ে স্বল্প মেয়াদে মানুষের অভ্যাসের পরিবর্তন ঘটানো যায় ঠিকই, যেমন ওষুধ গ্রহণ কিংবা টিকা নেওয়ার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কাজে লাগতে পারে। তবে দীর্ঘ মেয়াদে এ পদ্ধতি খুব একটা লাভজনক হবে বলে মনে হয় না। অবশ্য এ পদ্ধতিতে একদম যে কাজ হবে না, তা নয়।
ঘুষ দেওয়ার প্রস্তাবটি আনুষ্ঠানিকভাবে ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিসে পাঠানোর আগে এখন এর ওপর জনমত গ্রহণ করা হচ্ছে। সাধারণ মানুষ বিষয়টি কীভাবে দেখছে, এ জরিপের মাধ্যমে সেটাই বের করে আনার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে ট্যাক্সপেয়ারস অ্যালায়েন্সের শীর্ষ কর্মকর্তা ফিয়োনা ম্যাকিভয় বলেন, ‘আমি মনে করি, পুরো অর্থটাই জলে যাবে। কেননা, করের বিপরীতে লোকজন ওষুধ চায়, উন্নতমানের সেবা চায়। তাদের অর্থ এভাবে নষ্ট করা ঠিক নয়।’
No comments