কোরিয়ার ব্যবসায়ীদের বিনিয়োগের আহ্বান
বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ করার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার ব্যবসায়ীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিনিয়োগের জন্য খুবই উপযুক্ত স্থান। কোরিয়া এ দেশে বিনিয়োগ করলে তা উভয় দেশের জন্যই ভালো হবে।
ফারুক খান বলেন, শিল্পোন্নয়নে কোরিয়ার অভিজ্ঞতা ও কারিগরি দক্ষতা বাংলাদেশের কাজে লাগবে। অন্যদিকে এ দেশে খুব ভালো ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে লাভবান হতে পারে কোরিয়া।
গতকাল বুধবার রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কোরিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যবিষয়ক এক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত তাইইয়ং চো। বক্তব্য দেন ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, এফবিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (কেবিসিসিআই) সভাপতি এস এম কামালউদ্দিন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মনোজ কুমার রায় প্রমুখ।
সেমিনারে কোরিয়া আমদানিকারক সমিতির (কইমা) ১৩ সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল এবং বাংলাদেশের রসায়ন, ইলেকট্রনিকস, হালকা প্রকৌশল, ইয়ার্ন, সিনথেটিক ফাইবার খাতের ব্যবসায়ী এবং সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই ও কইমার মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। এতে সই করেন এফবিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন ও কইমার চেয়ারম্যান জু তায়ে লি।
উল্লেখ্য, কোরিয়া ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য কোরিয়ার অনুকূলে রয়েছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৪ কোটি ডলারের পণ্য কোরিয়ায় রপ্তানি করেছে। আর সে দেশ থেকে আমদানি করেছে ৮৩ কেটি ৭০ লাখ ডলারের পণ্য।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশ বর্তমানে বিনিয়োগের জন্য খুবই উপযুক্ত স্থান। কোরিয়া এ দেশে বিনিয়োগ করলে তা উভয় দেশের জন্যই ভালো হবে।
ফারুক খান বলেন, শিল্পোন্নয়নে কোরিয়ার অভিজ্ঞতা ও কারিগরি দক্ষতা বাংলাদেশের কাজে লাগবে। অন্যদিকে এ দেশে খুব ভালো ও দক্ষ জনশক্তি রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে লাভবান হতে পারে কোরিয়া।
গতকাল বুধবার রাজধানীর স্থানীয় একটি হোটেলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত কোরিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্যবিষয়ক এক সেমিনারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাণিজ্যমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত তাইইয়ং চো। বক্তব্য দেন ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ, এফবিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, কোরিয়া-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের (কেবিসিসিআই) সভাপতি এস এম কামালউদ্দিন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মনোজ কুমার রায় প্রমুখ।
সেমিনারে কোরিয়া আমদানিকারক সমিতির (কইমা) ১৩ সদস্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল এবং বাংলাদেশের রসায়ন, ইলেকট্রনিকস, হালকা প্রকৌশল, ইয়ার্ন, সিনথেটিক ফাইবার খাতের ব্যবসায়ী এবং সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তারা অংশ নেন।
অনুষ্ঠানে এফবিসিসিআই ও কইমার মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। এতে সই করেন এফবিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন ও কইমার চেয়ারম্যান জু তায়ে লি।
উল্লেখ্য, কোরিয়া ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য কোরিয়ার অনুকূলে রয়েছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরে বাংলাদেশ ১৪ কোটি ডলারের পণ্য কোরিয়ায় রপ্তানি করেছে। আর সে দেশ থেকে আমদানি করেছে ৮৩ কেটি ৭০ লাখ ডলারের পণ্য।
No comments