মাদকবিরোধী অভিযানে জ্যামাইকায় ৬০ জনের বেশি নিহত
ক্যারিবীয় অঞ্চলের দ্বীপদেশ জ্যামাইকায় গত মঙ্গলবার রাতে মাদকবিরোধী অভিযানে ৬০ জনের বেশি নিহত হয়েছেন। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শীর্ষস্থানীয় এক মাদক ব্যবসায়ীকে ধরতে রাজধানী কিংস্টনে ওই মাদক ব্যবসায়ীর আস্তানায় নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। আগামীকাল শুক্রবার পর্যন্ত কিংস্টনের কিছু অংশে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।
ক্রিস্টোফার ‘দুদুস’ কোক নামের স্থানীয় ওই মাদক ব্যবসায়ীর কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে জ্যামাইকার পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ কোককে খুঁজছে। সংঘর্ষের পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী ব্রুস গোল্ডিং বলেন, কিংস্টনের আইনশৃঙ্খলা ঠিকঠাক আছে। প্রাণহানির ঘটনায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। তবে পুলিশ অবৈধ অস্ত্রধারী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান চালিয়ে যাবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডিং।
স্থানীয় হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সামরিক বাহিনীর তিনটি ট্রাকে ৬০টির বেশি মৃতদেহ আনা হয়েছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃতের সংখ্যা ২৭। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযানের সময় ২১১ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে কোককে ধরা সম্ভব হয়নি।
কোকের অবস্থান সম্পর্কে কোনো ধারণা পাচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। কারণ এই মাদক ব্যবসায়ীর কয়েক হাজার অনুসারী রয়েছে, যারা প্রাণ দিয়ে তাঁকে রক্ষা করবে। অভিযানে হেলিকপ্টার ও সাঁজোয়া যান ব্যবহার করা হয়।
গত সপ্তাহে কোককে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর প্রস্তাবটি অনুমোদন করেন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডিং। তিনি বলেন, জরুরি ক্ষমতাবলে এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে এই অভিযানে অযাচিত প্রতিরোধ মোকাবিলা করা হয়েছে।
ক্রিস্টোফার ‘দুদুস’ কোক নামের স্থানীয় ওই মাদক ব্যবসায়ীর কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে জ্যামাইকার পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষ হয়। যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ কোককে খুঁজছে। সংঘর্ষের পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী ব্রুস গোল্ডিং বলেন, কিংস্টনের আইনশৃঙ্খলা ঠিকঠাক আছে। প্রাণহানির ঘটনায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন। তবে পুলিশ অবৈধ অস্ত্রধারী ও সন্ত্রাসীদের ধরতে অভিযান চালিয়ে যাবে বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডিং।
স্থানীয় হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সামরিক বাহিনীর তিনটি ট্রাকে ৬০টির বেশি মৃতদেহ আনা হয়েছে। তবে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃতের সংখ্যা ২৭। পুলিশ আরও জানিয়েছে, অভিযানের সময় ২১১ জনকে আটক করা হয়েছে। তবে কোককে ধরা সম্ভব হয়নি।
কোকের অবস্থান সম্পর্কে কোনো ধারণা পাচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। কারণ এই মাদক ব্যবসায়ীর কয়েক হাজার অনুসারী রয়েছে, যারা প্রাণ দিয়ে তাঁকে রক্ষা করবে। অভিযানে হেলিকপ্টার ও সাঁজোয়া যান ব্যবহার করা হয়।
গত সপ্তাহে কোককে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তর প্রস্তাবটি অনুমোদন করেন প্রধানমন্ত্রী গোল্ডিং। তিনি বলেন, জরুরি ক্ষমতাবলে এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। তবে এই অভিযানে অযাচিত প্রতিরোধ মোকাবিলা করা হয়েছে।
No comments