নেপালে সংকট নিরসনে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন প্রেসিডেন্ট
নেপালের প্রেসিডেন্ট রাম যাদব দেশে বিদ্যমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান তিন দলের নেতাদের জরুরি বৈঠকে ডেকেছেন। সংবিধান প্রণয়নে গঠিত পার্লামেন্টের মেয়াদ বাড়ানোর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা না হওয়ায় পরিস্থিতি ক্রমে বিশৃঙ্খলার দিকে যাচ্ছে। একটি কার্যকর সরকারের অভাবে বিরাজ করছে অচলাবস্থা। আজ শুক্রবার এই পার্লামেন্টের মেয়াদ শেষ হবে।
সমস্যা সমাধানে প্রেসিডেন্ট যাদব কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে আসছেন। কিন্তু তা সফল হয়নি। প্রেসিডেন্ট যাদবের মুখপাত্র রাজেন্দ্র দহল বলেন, সময়মতো এই পার্লামেন্টের মেয়াদ বাড়ানো না হলে দেশে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে। ওই পরিস্থিতির কথা ভেবে প্রেসিডেন্ট উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, দেশকে রাজনৈতিক সংকট থেকে বাঁচাতে প্রেসিডেন্ট রাজনৈতিক দলের নেতাদের ঐকমত্যে পৌঁছার আহবান জানিয়েছেন।
নেপালের জোট সরকার এরই মধ্যে বর্তমান পার্লামেন্টের মেয়াদ বাড়াতে একটি বিল উত্থাপন করেছে। ২০০৮ সালে এই পার্লামেন্ট গঠিত হয়। এর দায়িত্ব ছিল দুই বছরের মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়ন, যা চলতি বছর একটি নতুন নির্বাচনের পথ করে দেবে। কিন্তু সংবিধানের বিষয়বস্তু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা হয়নি। বর্তমান পার্লামেন্টে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া বিরোধী দল মাওবাদী পার্টি বলছে, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এই বিলে ভোট দেবে না।
২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করার আগে মাওবাদীরা দীর্ঘ এক দশক গৃহযুদ্ধ চালিয়ে যায়। গত বছর তারা বিরোধী দলে অবস্থান নেয়। মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দহল ওরফে প্রচণ্ড চাইছেন ক্ষমতা ভাগাভাগি করে নেওয়া নতুন সরকার। এ জন্য তিনি ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল ও নেপালি কংগ্রেসের সঙ্গে আলোচনা করেন। কিন্তু অন্য দলগুলো এতে সাড়া না দেওয়ায় আলোচনায় অগ্রগতি না হয়ে অচলাবস্থা দেখা দেয়।
সমস্যা সমাধানে প্রেসিডেন্ট যাদব কিছুদিন ধরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে আসছেন। কিন্তু তা সফল হয়নি। প্রেসিডেন্ট যাদবের মুখপাত্র রাজেন্দ্র দহল বলেন, সময়মতো এই পার্লামেন্টের মেয়াদ বাড়ানো না হলে দেশে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে। ওই পরিস্থিতির কথা ভেবে প্রেসিডেন্ট উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, দেশকে রাজনৈতিক সংকট থেকে বাঁচাতে প্রেসিডেন্ট রাজনৈতিক দলের নেতাদের ঐকমত্যে পৌঁছার আহবান জানিয়েছেন।
নেপালের জোট সরকার এরই মধ্যে বর্তমান পার্লামেন্টের মেয়াদ বাড়াতে একটি বিল উত্থাপন করেছে। ২০০৮ সালে এই পার্লামেন্ট গঠিত হয়। এর দায়িত্ব ছিল দুই বছরের মধ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়ন, যা চলতি বছর একটি নতুন নির্বাচনের পথ করে দেবে। কিন্তু সংবিধানের বিষয়বস্তু নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা হয়নি। বর্তমান পার্লামেন্টে সবচেয়ে বেশি আসন পাওয়া বিরোধী দল মাওবাদী পার্টি বলছে, প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ না করা পর্যন্ত এই বিলে ভোট দেবে না।
২০০৮ সালে নির্বাচনে জয়লাভ করার আগে মাওবাদীরা দীর্ঘ এক দশক গৃহযুদ্ধ চালিয়ে যায়। গত বছর তারা বিরোধী দলে অবস্থান নেয়। মাওবাদী নেতা পুষ্পকমল দহল ওরফে প্রচণ্ড চাইছেন ক্ষমতা ভাগাভাগি করে নেওয়া নতুন সরকার। এ জন্য তিনি ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি অব নেপাল ও নেপালি কংগ্রেসের সঙ্গে আলোচনা করেন। কিন্তু অন্য দলগুলো এতে সাড়া না দেওয়ায় আলোচনায় অগ্রগতি না হয়ে অচলাবস্থা দেখা দেয়।
No comments