পেরুর কারাগার থেকে ১৫ বছর পর মুক্তি পেলেন বেরেনসন
টানা ১৫ বছর বন্দী থাকার পর পেরুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মার্কিন নাগরিক লরি বেরেনসন। পেরুর প্রেসিডেন্ট অ্যালান গ্রেসিয়ার পরিকল্পিত ওয়াশিংটন সফরের কিছুদিন আগে তাঁকে এ মুক্তি দেওয়া হলো।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৯৫ সালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বেরেনসনকে প্রথমে যাবজ্জীন কারাদণ্ড দেওয়া হলেও পরে তা কমিয়ে ২০ বছর করা হয়। কিন্তু ভালো আচার ব্যবহারের জন্য কারাগার কর্তৃপক্ষ তাঁর শাস্তি আরও পাঁচ বছর কমিয়ে গতকাল বুধবার তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেয়। মুক্তি পেলেও সাজার মেয়াদ ২০ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বেরেনসন (৪০) পেরু ছাড়তে পারবেন না। পেরুর কারাগারে বন্দী একমাত্র মার্কিন নাগরিক ছিলেন তিনি।
বেরেনসন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের বাসিন্দা। তাঁর বাবা-মা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। পেরু সফরের সময় টুপ্যাক আমারু রেভল্যুশনারি মুভমেন্ট (এমআরটিএ) গেরিলাদের সঙ্গে তাঁর সখ্যতা গড়ে ওঠে। ভুয়া সাংবাদিক সেজে তিনি পেরুর কংগ্রেস ভবনে পর্যন্ত প্রবেশ করেন। বাম গেরিলাদের হয়ে সেখানে হামলার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জেলে থাকা অবস্থায় ২০০৩ সালে তিনি এমআরটিএর একজন সাবেক গেরিলা নেতাকে বিয়ে করেন এবং ২০০৭ সালে সন্তানের মা হন।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে ১৯৯৫ সালে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বেরেনসনকে প্রথমে যাবজ্জীন কারাদণ্ড দেওয়া হলেও পরে তা কমিয়ে ২০ বছর করা হয়। কিন্তু ভালো আচার ব্যবহারের জন্য কারাগার কর্তৃপক্ষ তাঁর শাস্তি আরও পাঁচ বছর কমিয়ে গতকাল বুধবার তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেয়। মুক্তি পেলেও সাজার মেয়াদ ২০ বছর পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বেরেনসন (৪০) পেরু ছাড়তে পারবেন না। পেরুর কারাগারে বন্দী একমাত্র মার্কিন নাগরিক ছিলেন তিনি।
বেরেনসন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের বাসিন্দা। তাঁর বাবা-মা দুজনই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। পেরু সফরের সময় টুপ্যাক আমারু রেভল্যুশনারি মুভমেন্ট (এমআরটিএ) গেরিলাদের সঙ্গে তাঁর সখ্যতা গড়ে ওঠে। ভুয়া সাংবাদিক সেজে তিনি পেরুর কংগ্রেস ভবনে পর্যন্ত প্রবেশ করেন। বাম গেরিলাদের হয়ে সেখানে হামলার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জেলে থাকা অবস্থায় ২০০৩ সালে তিনি এমআরটিএর একজন সাবেক গেরিলা নেতাকে বিয়ে করেন এবং ২০০৭ সালে সন্তানের মা হন।
No comments