বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড টেস্ট লড়াই
০- একটিও জয় নেই বাংলাদেশের।
১- ম্যাচে ১০ উইকেট পাওয়া একমাত্র বোলার গ্রায়েম সোয়ান।
৩- সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি মার্কাস ট্রেসকোথিকের।
সবচেয়ে বেশিবার শূন্য রানে আউট
হয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।
৪- সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন মাইকেল ভন।
৫- ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন ৪ বোলার (হার্মিসন ও সোয়ান দুবার)।
৬- ছয় টেস্টের সবকটিতেই জিতেছে ইংল্যান্ড।
৮- সর্বোচ্চ ক্যাচ নিয়েছেন ট্রেসকোথিক।
সবচেয়ে বেশি ছক্কা, পল কলিংউডের।
১০- দু দেশের টেস্ট সিরিজে সেঞ্চুরির সংখ্যা।
১২- বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট মাশরাফি বিন মুর্তজার।
২৩- সবচেয়ে বেশি উইকেট, ম্যাথু হগার্ডের।
১০৪- সর্বনিম্ন স্কোর, বাংলাদেশের (চেস্টার-লি-স্ট্রিট, ২০০৫)।
১০৬- বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংস, জুনায়েদ সিদ্দিকের (চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৬৭- বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ জুটি (জুনায়েদ-মুশফিকুর, চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৬৮.৭৫- সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের ১৬ বলে ২৭ রানের ইনিংস (কমপক্ষে ২৫ রান) রিকি ক্লার্কের।
১৯৪- সর্বোচ্চ স্কোর, মার্কাস ট্রেসকোথিকের (লর্ডস, ২০০৫)।
২৩৭-বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি
রান, তামিম ইকবালের।
২৫৫- সবচেয়ে বড় জুটি, ট্রেসকোথিক ও মাইকেল ভনের ( লর্ডস, ২০০৫)।
৩২৯- রানের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয়, ইংল্যান্ডের (চট্টগ্রাম টেস্ট, ২০০৩)।
৪১৯-বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর
(ঢাকা, ২০১০)।
৫৫১-সবচেয়ে বেশি রান, মার্কাস ট্রেসকোথিকের।
৫৯৯- সর্বোচ্চ রান, ইংল্যান্ডের
(চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৪৩৫- এক টেস্টে সর্বোচ্চ রান
চট্টগ্রাম, ২০১০।
১- ম্যাচে ১০ উইকেট পাওয়া একমাত্র বোলার গ্রায়েম সোয়ান।
৩- সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি মার্কাস ট্রেসকোথিকের।
সবচেয়ে বেশিবার শূন্য রানে আউট
হয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা।
৪- সবচেয়ে বেশি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন মাইকেল ভন।
৫- ইনিংসে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন ৪ বোলার (হার্মিসন ও সোয়ান দুবার)।
৬- ছয় টেস্টের সবকটিতেই জিতেছে ইংল্যান্ড।
৮- সর্বোচ্চ ক্যাচ নিয়েছেন ট্রেসকোথিক।
সবচেয়ে বেশি ছক্কা, পল কলিংউডের।
১০- দু দেশের টেস্ট সিরিজে সেঞ্চুরির সংখ্যা।
১২- বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি উইকেট মাশরাফি বিন মুর্তজার।
২৩- সবচেয়ে বেশি উইকেট, ম্যাথু হগার্ডের।
১০৪- সর্বনিম্ন স্কোর, বাংলাদেশের (চেস্টার-লি-স্ট্রিট, ২০০৫)।
১০৬- বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ইনিংস, জুনায়েদ সিদ্দিকের (চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৬৭- বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ জুটি (জুনায়েদ-মুশফিকুর, চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৬৮.৭৫- সর্বোচ্চ স্ট্রাইকরেটের ১৬ বলে ২৭ রানের ইনিংস (কমপক্ষে ২৫ রান) রিকি ক্লার্কের।
১৯৪- সর্বোচ্চ স্কোর, মার্কাস ট্রেসকোথিকের (লর্ডস, ২০০৫)।
২৩৭-বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে বেশি
রান, তামিম ইকবালের।
২৫৫- সবচেয়ে বড় জুটি, ট্রেসকোথিক ও মাইকেল ভনের ( লর্ডস, ২০০৫)।
৩২৯- রানের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয়, ইংল্যান্ডের (চট্টগ্রাম টেস্ট, ২০০৩)।
৪১৯-বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর
(ঢাকা, ২০১০)।
৫৫১-সবচেয়ে বেশি রান, মার্কাস ট্রেসকোথিকের।
৫৯৯- সর্বোচ্চ রান, ইংল্যান্ডের
(চট্টগ্রাম, ২০১০)।
১৪৩৫- এক টেস্টে সর্বোচ্চ রান
চট্টগ্রাম, ২০১০।
No comments