রুনি আমাদের দলের মুকুট
তা রা র ক থা রিও ফার্ডিনান্ড ইংল্যান্ড পুরো ক্যারিয়ারজুড়েই সঙ্গী নানা বিতর্ক। তবে মূল কাজ যেটি, সেই রক্ষণভাগ সামলানোয় তিনি দুর্দান্ত। ১৯ বছর বয়সে অভিষেক হয়েছিল সর্বকনিষ্ঠ ইংলিশ ডিফেন্ডার হিসেবে, ধীরে ধীরে হয়ে উঠেছেন রক্ষণদুর্গের অন্যতম ভরসা। এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের অধিনায়কের আর্মব্যান্ডও থাকবে তাঁর হাতে। রিও ফার্ডিনান্ড জানাচ্ছেন তাঁর বিশ্বকাপ ভাবনা—
বিশ্বকাপের ড্র নিয়ে আমি আনন্দে ভেসে যাচ্ছি না। এর আগেও এমন গ্রুপে খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে, লোকে যেটিকে বলেছে সহজ কিন্তু পরে দেখা গেছে কঠিন। এ ধরনের টুর্নামেন্টে সব গ্রুপই সব সময় কঠিন। বড় ব্যবধানের ফলাফল এখন আর দেখা যায় না। র্যাঙ্কিংয়ের একশতে থাকা দলের সঙ্গে খেললেও দেখা যায় ব্যবধান বড়জোর দুই গোলের। এবারও কাজটা কঠিন হবে।
এ মৌসুমে এতসব গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলারের ইনজুরিতে পড়াটা ইংল্যান্ডের পক্ষে কাজ করতে পারে। ২০০২ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের কাছে আমাদের হারটার কথা মনে করুন, ওই মৌসুমে রোনালদিনহো ৩৭টি ম্যাচ খেলেছিল, আর আমাদের বেশির ভাগই খেলেছিল ৫০টি করে। তরতাজা হয়ে বিশ্বকাপে যাওয়াটা উষ্ণ আবহাওয়ায় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শোনা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় আবহাওয়াটা উষ্ণ থাকবে না। জমে যাওয়ার মতো ঠান্ডা? ভালো, তাহলে আমাদের সুযোগ আছে!
জয়ের মূল চাবিকাঠি? প্রস্তুতি, নিজেকে পুরোপুরি ঢেলে দেওয়া এবং সামান্য একটু ভাগ্য। প্রস্তুতি মানে শুধু কৌশল নির্ধারণ নয়, সময়মতো খাওয়া-দাওয়া, ঘুম এবং পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। প্রস্তুতির দিক দিয়ে ইতালিয়ান মানসিকতাটা (ফাবিও ক্যাপেলোর অধীনে) অসাধারণ। প্রতিটি ছোটখাটো বিষয়েও তাঁর খেয়াল আছে।
আমাদের প্রজন্মের জন্য এই বিশ্বকাপটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের অনেক ভালো ফুটবলার আছে, কিন্তু সবার ক্যারিয়ারে এটা একটা বিশাল শূন্যতা যে দল হিসেবে আমরা এখনো কিছু করতে পারিনি। বলার মতো কিছু না করেই শেষ টানাটা হবে আমাদের জন্য হতাশাজনক।
রুনি আমাদের দলের মুকুট। সে এই মুহূর্তে ভালো খেলছে, প্রচুর গোল করেছে এবং ইংল্যান্ডের জন্য সে দুর্দান্ত। বিশ্বকাপে ভালো করতে ওর মানের একজন ফুটবলার আমাদের ভীষণ দরকার।’
বিশ্বকাপের ড্র নিয়ে আমি আনন্দে ভেসে যাচ্ছি না। এর আগেও এমন গ্রুপে খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে, লোকে যেটিকে বলেছে সহজ কিন্তু পরে দেখা গেছে কঠিন। এ ধরনের টুর্নামেন্টে সব গ্রুপই সব সময় কঠিন। বড় ব্যবধানের ফলাফল এখন আর দেখা যায় না। র্যাঙ্কিংয়ের একশতে থাকা দলের সঙ্গে খেললেও দেখা যায় ব্যবধান বড়জোর দুই গোলের। এবারও কাজটা কঠিন হবে।
এ মৌসুমে এতসব গুরুত্বপূর্ণ ফুটবলারের ইনজুরিতে পড়াটা ইংল্যান্ডের পক্ষে কাজ করতে পারে। ২০০২ বিশ্বকাপে ব্রাজিলের কাছে আমাদের হারটার কথা মনে করুন, ওই মৌসুমে রোনালদিনহো ৩৭টি ম্যাচ খেলেছিল, আর আমাদের বেশির ভাগই খেলেছিল ৫০টি করে। তরতাজা হয়ে বিশ্বকাপে যাওয়াটা উষ্ণ আবহাওয়ায় খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। শোনা যাচ্ছে, দক্ষিণ আফ্রিকায় আবহাওয়াটা উষ্ণ থাকবে না। জমে যাওয়ার মতো ঠান্ডা? ভালো, তাহলে আমাদের সুযোগ আছে!
জয়ের মূল চাবিকাঠি? প্রস্তুতি, নিজেকে পুরোপুরি ঢেলে দেওয়া এবং সামান্য একটু ভাগ্য। প্রস্তুতি মানে শুধু কৌশল নির্ধারণ নয়, সময়মতো খাওয়া-দাওয়া, ঘুম এবং পরিবেশের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নেওয়া। প্রস্তুতির দিক দিয়ে ইতালিয়ান মানসিকতাটা (ফাবিও ক্যাপেলোর অধীনে) অসাধারণ। প্রতিটি ছোটখাটো বিষয়েও তাঁর খেয়াল আছে।
আমাদের প্রজন্মের জন্য এই বিশ্বকাপটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের অনেক ভালো ফুটবলার আছে, কিন্তু সবার ক্যারিয়ারে এটা একটা বিশাল শূন্যতা যে দল হিসেবে আমরা এখনো কিছু করতে পারিনি। বলার মতো কিছু না করেই শেষ টানাটা হবে আমাদের জন্য হতাশাজনক।
রুনি আমাদের দলের মুকুট। সে এই মুহূর্তে ভালো খেলছে, প্রচুর গোল করেছে এবং ইংল্যান্ডের জন্য সে দুর্দান্ত। বিশ্বকাপে ভালো করতে ওর মানের একজন ফুটবলার আমাদের ভীষণ দরকার।’
No comments