পরমাণু জ্বালানি চুক্তি মেনে নিন
ব্রাজিল ও তুরস্কের সঙ্গে ইরানের পরমাণু জ্বালানি বিনিময় চুক্তি মেনে নেওয়ার জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ। গতকাল বুধবার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর কেরমানে একটি সমাবেশ থেকে তিনি এ আহ্বান জানান।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ওবামা এই চুক্তি মেনে না নিলে তেহরানের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানোর একটি ঐতিহাসিক সুযোগ হারাবে ওয়াশিংটন। তিনি রাশিয়ার উদ্দেশে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ইরানের ওপর জাতিসংঘের চতুর্থ দফা অবরোধ আরোপের প্রস্তাবে মস্কোর সমর্থন দুই দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘সহযোগিতার কথা বলার সময় তারা (যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা) সত্যনিষ্ঠ থাকলে তাদের এই প্রস্তাব মেনে নেওয়া উচিত। তবে অজুহাত খুঁজলে, তাদের জানা উচিত, ভবিষ্যতে আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘ওবামা অবশ্যই জানেন, এটি একটি ঐতিহাসিক সুযোগ। সুযোগটি হারালে ইরানের জনগণ ভবিষ্যতে তাদের আবার সুযোগ দেবে কি না, সন্দেহ রয়েছে।’
তবে যুক্তরাষ্ট্র এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। ওবামা প্রশাসনের বক্তব্য, জাতিসংঘের অবরোধ এড়াতে তেহরানের নতুন কৌশল এটি।
ওই সমাবেশে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভকে উদ্দেশ্য করে আহমাদিনেজাদ বলেন, তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপের প্রস্তাব সমর্থনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের চাপের কাছে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সময়ে প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভের আচরণ বিশ্লেষণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ইরানের জনগণ বুঝতে পারছে না, তারা (রাশিয়া) আসলে কি বন্ধু, তারা কি ইরানের পাশে আছে, না অন্য কিছুর পেছনে ছুটছে।’
ইরান বরাবর দাবি করে আসছে, তাদের পরমাণু শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও তাদের মিত্রদের আশঙ্কা, তেহরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ওবামা এই চুক্তি মেনে না নিলে তেহরানের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ানোর একটি ঐতিহাসিক সুযোগ হারাবে ওয়াশিংটন। তিনি রাশিয়ার উদ্দেশে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে ইরানের ওপর জাতিসংঘের চতুর্থ দফা অবরোধ আরোপের প্রস্তাবে মস্কোর সমর্থন দুই দেশের বিদ্যমান বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের সঙ্গে সংঘাতপূর্ণ।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘সহযোগিতার কথা বলার সময় তারা (যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্ররা) সত্যনিষ্ঠ থাকলে তাদের এই প্রস্তাব মেনে নেওয়া উচিত। তবে অজুহাত খুঁজলে, তাদের জানা উচিত, ভবিষ্যতে আলোচনার পথ বন্ধ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘ওবামা অবশ্যই জানেন, এটি একটি ঐতিহাসিক সুযোগ। সুযোগটি হারালে ইরানের জনগণ ভবিষ্যতে তাদের আবার সুযোগ দেবে কি না, সন্দেহ রয়েছে।’
তবে যুক্তরাষ্ট্র এই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে। ওবামা প্রশাসনের বক্তব্য, জাতিসংঘের অবরোধ এড়াতে তেহরানের নতুন কৌশল এটি।
ওই সমাবেশে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভকে উদ্দেশ্য করে আহমাদিনেজাদ বলেন, তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপের প্রস্তাব সমর্থনের ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের চাপের কাছে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘বর্তমান সময়ে প্রেসিডেন্ট মেদভেদেভের আচরণ বিশ্লেষণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। ইরানের জনগণ বুঝতে পারছে না, তারা (রাশিয়া) আসলে কি বন্ধু, তারা কি ইরানের পাশে আছে, না অন্য কিছুর পেছনে ছুটছে।’
ইরান বরাবর দাবি করে আসছে, তাদের পরমাণু শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে পরিচালিত। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও তাদের মিত্রদের আশঙ্কা, তেহরান পরমাণু অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে।
No comments