চ্যাম্পিয়নস লিগ বার্সাকে বিদায় দিয়ে ফাইনালে বায়ার্নের সামনে ইন্টার
এ এক অদ্ভুত বৈপরীত্য। জয়ী দলের মুখে হাসি নেই। হেরে যাওয়া দল আনন্দ করল। আসলে চ্যাম্পিয়নস লিগের পদ্ধতিটাই এমন যে, অঙ্কের মারপ্যাঁচ এক দলকে হাসায়, আরেক দলকে কাঁদায়।
কাল ন্যু ক্যাম্পে যেমন হেরেও হাসল ইন্টার মিলান। ৩৮ বছর পর চ্যাম্পিনস লিগের ফাইনালে যাওয়ার মুহূর্তটা তো তাদের কাছে আনন্দেরই হবে। ওদিকে ঘরের মাঠে বার্সেলোনার স্বপ্নভঙ্গ। পারল না তারা টানা দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপাটা জিততে। সেমিফাইনালেই এবার থামতে হলো মেসিদের।
ইন্টারের মাঠে ৩-১ গোলে হেরে আসায় সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে সরল সমীকরণে বার্সার প্রয়োজন ছিল ২-০ জয়। কিন্তু তারা জিতল ১-০ গোলে। সেই গোল এল ৮২ মিনিটে। করলেন গোরার্ড পিক। দ্বিতীয় গোলটার জন্য মরণপণ চেষ্টা করে যাওয়া বার্সা ইন্টারের জালে বলও ঢুকিয়েছিল। কিন্তু আগেই হ্যান্ডবলের কারণে ওই গোল দেওয়া হয়নি।
শুরু থেকেই গোলের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া বার্সা ইন্টারকে কোণঠাসা করে রাখল গোটা ম্যাচেই। তাদের সুবিধা হয়ে গেল ২৭ মিনিটে ইন্টার ১০ জনের দলে পরিণত হওয়ায়। লঘু পাপে গুরুদণ্ড পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় ইন্টারের থিয়াগো মোতাকে। ১০ জনের সেই ইন্টার যে একটির বেশি গোল করতে দিল না বার্সার মতো দলকে, সেটি তাদের বড় কৃতিত্বই।
মেসি চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পারলেন না। ২২ মের ফাইনালে দেখা যাবে না মেসিকে, মেসিভক্তদের জন্য এটিই সবচেয়ে হতাশার।
কাল ন্যু ক্যাম্পে যেমন হেরেও হাসল ইন্টার মিলান। ৩৮ বছর পর চ্যাম্পিনস লিগের ফাইনালে যাওয়ার মুহূর্তটা তো তাদের কাছে আনন্দেরই হবে। ওদিকে ঘরের মাঠে বার্সেলোনার স্বপ্নভঙ্গ। পারল না তারা টানা দ্বিতীয় চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপাটা জিততে। সেমিফাইনালেই এবার থামতে হলো মেসিদের।
ইন্টারের মাঠে ৩-১ গোলে হেরে আসায় সেমিফাইনালের ফিরতি লেগে সরল সমীকরণে বার্সার প্রয়োজন ছিল ২-০ জয়। কিন্তু তারা জিতল ১-০ গোলে। সেই গোল এল ৮২ মিনিটে। করলেন গোরার্ড পিক। দ্বিতীয় গোলটার জন্য মরণপণ চেষ্টা করে যাওয়া বার্সা ইন্টারের জালে বলও ঢুকিয়েছিল। কিন্তু আগেই হ্যান্ডবলের কারণে ওই গোল দেওয়া হয়নি।
শুরু থেকেই গোলের জন্য ঝাঁপিয়ে পড়া বার্সা ইন্টারকে কোণঠাসা করে রাখল গোটা ম্যাচেই। তাদের সুবিধা হয়ে গেল ২৭ মিনিটে ইন্টার ১০ জনের দলে পরিণত হওয়ায়। লঘু পাপে গুরুদণ্ড পেয়ে মাঠ ছাড়তে হয় ইন্টারের থিয়াগো মোতাকে। ১০ জনের সেই ইন্টার যে একটির বেশি গোল করতে দিল না বার্সার মতো দলকে, সেটি তাদের বড় কৃতিত্বই।
মেসি চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পারলেন না। ২২ মের ফাইনালে দেখা যাবে না মেসিকে, মেসিভক্তদের জন্য এটিই সবচেয়ে হতাশার।
No comments