ইমরুলের ব্যাটে বাংলাদেশের জয়
ফর্মহীনতার কারণে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে বাদ পড়েছিলেন। এর মধ্যে আর কোথাও নিজেকে এমন কিছু প্রমাণও করতে পারেননি। তার পরও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে আশা কথা শুনিয়ে গিয়েছিলেন, ‘সুযোগ পেলে যে পজিশনেই বলা হোক না কেন, ভালো রান করার চেষ্টা করব। ওপেনিং করতেও আপত্তি নেই।’
তামিম ইকবালের ইনজুরির কারণে ওপেনিংয়েই সুযোগ পাওয়া মোহাম্মদ আশরাফুল কথা রেখেছেন। গত পরশু কেনসিংটন ওভালে প্রস্তুতি ম্যাচে বারবাডোজকে ৩৬ রানে হারানোর পথে আশরাফুল করেছেন ৩৫ রান। তবে বাংলাদেশের ব্যাটিং-নায়ক আশরাফুল নন, ইমরুল কায়েস।
টি-টোয়েন্টির শুরুটা যেমন হওয়া চাই, ঠিক তেমনই করেছিলেন ইমরুল। ৩৫ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৭ রান। সেই সঙ্গে আফতাব আহমেদের ২১ বলে ২৬ রান নিয়ে ৫ উইকেটে ১৬৬ রান তুলেছিল বাংলাদেশ।
সদ্যসমাপ্ত আইপিএল অভিজ্ঞতা বলে ১৬৬ রান টি-টোয়েন্টিতে এমন কিছু নিরাপদ স্কোর না। কিন্তু প্রতিপক্ষ বারবাডোজ বলেই কি না, একেবারে শুরু থেকে চড়ে বসেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। শুরুটা করেছিলেন আরেক ‘কামব্যাক হিরো’ মাশরাফি বিন মুর্তজা। ইনিংসের চতুর্থ বলেই আশরাফুলের ক্যাচ বানিয়েছেন তিনি ওপেনার রশিদি বাউচারকে। তাতে অবশ্য বাংলাদেশের ভয় কমেনি। এর পর ৪৯ বলে ৫০ রান করে বেশ শক্ত একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান টেস্ট-ওয়ানডে ক্রিকেটার রায়ান হাইন্ডস। তবে বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিচ্ছিলেন ২৯ বলে ৪৫ রান করা কার্টার। দুজনই অপরাজিত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত রান-বলের সমীকরণের সঙ্গে পেরে ওঠেননি হাইন্ডস-কার্টার।
নাঈম ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, আশরাফুলদের আঁটোসাটো বোলিংয়ে ৩ উইকেটে ১৩০ রানে থেমে গেছে বারবাডোজের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে বাকি দুটি উইকেট নিয়েছেন রাজ্জাক ও রুবেল হোসেন।
ম্যাচটা অবশ্য ঠিক প্রথাসিদ্ধ হয়নি। অনুশীলনের স্বার্থে দুদলই উল্টেপাল্টে ১৪ জন করে খেলোয়াড় খেলিয়েছে। ক্রিকইনফো।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ১৬৬/৫ (ইমরুল ৫৭, আশরাফুল ৩৫, আফতাব ২৬, সাকিব ১১, নাঈম ৯*, মাহমুদউল্লাহ ১৪, মুশফিকুর ৪*; মার্টিন নার্স ৩/২১, অ্যাশলি নার্স ১/২৯, ব্র্যাথওয়েট ১/৩৪)। বারবাডোজ: ১৩০/৩ (মার্টিন নার্স ১৮, বাউচার ০, হাইন্ডস ৫০*, এডওয়ার্ডস ৮, কার্টার ৪৫*; মাশরাফি ১/২৭, রাসেল ০/৩৩, নাঈম ০/১৩, সাকিব ০/২৭, রাজ্জাক ১/৭, আশরাফুল ০/৪, রুবেল ১/১৮)। ফল: বাংলাদেশ ৩৬ রানে জয়ী
তামিম ইকবালের ইনজুরির কারণে ওপেনিংয়েই সুযোগ পাওয়া মোহাম্মদ আশরাফুল কথা রেখেছেন। গত পরশু কেনসিংটন ওভালে প্রস্তুতি ম্যাচে বারবাডোজকে ৩৬ রানে হারানোর পথে আশরাফুল করেছেন ৩৫ রান। তবে বাংলাদেশের ব্যাটিং-নায়ক আশরাফুল নন, ইমরুল কায়েস।
টি-টোয়েন্টির শুরুটা যেমন হওয়া চাই, ঠিক তেমনই করেছিলেন ইমরুল। ৩৫ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছয়ে ৫৭ রান। সেই সঙ্গে আফতাব আহমেদের ২১ বলে ২৬ রান নিয়ে ৫ উইকেটে ১৬৬ রান তুলেছিল বাংলাদেশ।
সদ্যসমাপ্ত আইপিএল অভিজ্ঞতা বলে ১৬৬ রান টি-টোয়েন্টিতে এমন কিছু নিরাপদ স্কোর না। কিন্তু প্রতিপক্ষ বারবাডোজ বলেই কি না, একেবারে শুরু থেকে চড়ে বসেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। শুরুটা করেছিলেন আরেক ‘কামব্যাক হিরো’ মাশরাফি বিন মুর্তজা। ইনিংসের চতুর্থ বলেই আশরাফুলের ক্যাচ বানিয়েছেন তিনি ওপেনার রশিদি বাউচারকে। তাতে অবশ্য বাংলাদেশের ভয় কমেনি। এর পর ৪৯ বলে ৫০ রান করে বেশ শক্ত একটা প্রতিদ্বন্দ্বিতার গন্ধ ছড়িয়ে দিচ্ছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান টেস্ট-ওয়ানডে ক্রিকেটার রায়ান হাইন্ডস। তবে বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিচ্ছিলেন ২৯ বলে ৪৫ রান করা কার্টার। দুজনই অপরাজিত ছিলেন। শেষ পর্যন্ত রান-বলের সমীকরণের সঙ্গে পেরে ওঠেননি হাইন্ডস-কার্টার।
নাঈম ইসলাম, আবদুর রাজ্জাক, আশরাফুলদের আঁটোসাটো বোলিংয়ে ৩ উইকেটে ১৩০ রানে থেমে গেছে বারবাডোজের ইনিংস। বাংলাদেশের হয়ে বাকি দুটি উইকেট নিয়েছেন রাজ্জাক ও রুবেল হোসেন।
ম্যাচটা অবশ্য ঠিক প্রথাসিদ্ধ হয়নি। অনুশীলনের স্বার্থে দুদলই উল্টেপাল্টে ১৪ জন করে খেলোয়াড় খেলিয়েছে। ক্রিকইনফো।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ১৬৬/৫ (ইমরুল ৫৭, আশরাফুল ৩৫, আফতাব ২৬, সাকিব ১১, নাঈম ৯*, মাহমুদউল্লাহ ১৪, মুশফিকুর ৪*; মার্টিন নার্স ৩/২১, অ্যাশলি নার্স ১/২৯, ব্র্যাথওয়েট ১/৩৪)। বারবাডোজ: ১৩০/৩ (মার্টিন নার্স ১৮, বাউচার ০, হাইন্ডস ৫০*, এডওয়ার্ডস ৮, কার্টার ৪৫*; মাশরাফি ১/২৭, রাসেল ০/৩৩, নাঈম ০/১৩, সাকিব ০/২৭, রাজ্জাক ১/৭, আশরাফুল ০/৪, রুবেল ১/১৮)। ফল: বাংলাদেশ ৩৬ রানে জয়ী
No comments