পাতানো ছিল আইপিএল ফাইনাল!
আইপিএলের গত রোববারের ফাইনালটি তাহলে পাতানো হয়েছিল! অন্তত একটা সন্দেহ জাগছেই। আর এই প্রশ্ন তুলে ধরেছে ভারতের টাইমস অব ইন্ডিয়া। পত্রিকাটি জানিয়েছে, একটা বিশালসংখ্যক জুয়াড়ি অভিযোগ করেছে, বাজিকরেরা নাকি ‘চেন্নাই সুপার কিংস জিতবে’ এর পক্ষে বাজি ধরাই বন্ধ করে দিয়েছিল।
সেদিন ম্যাচে চেন্নাইয়ের শুরুটা হয়েছিল একদমই বাজে। ১০ ওভার শেষে তাদের স্কোর ছিল ৫৮/২। ওভারপ্রতি রান তোলার হার ছিল মাত্র ৫.৮। ওই অবস্থাতেও চেন্নাইয়ের পক্ষে বাজি ধরতে চেয়েও পারেননি। এর থেকেই ধারণা করা হচ্ছে, বাজিকরেরা আসলে আগে থেকেই জানত, ম্যাচটা চেন্নাইই জিততে চলেছে।
সূত্রগুলো টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছে, আইপিএলের ৬০টি ম্যাচে ১১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাজির ব্যবসা হয়েছে! বাংলাদেশি মুদ্রায় যে অঙ্কটা প্রায় ৭৫ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকার! গড়ে প্রতিটি ম্যাচে বাজি ধরা হয়েছে সাড়ে আট শ কোটি রুপির! এখানে মনে করিয়ে দেওয়া যেতে পারে, খোদ আইপিএলের মূল্যমান ধরা হচ্ছে ৪০০ কোটি ডলার। অর্থাত্ আইপিএলের মোট মূল্যের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি টাকা লগ্নি হচ্ছে বাজিতেই!
বৈধ এবং অবৈধ বাজিকরেরা আইপিএল থেকে এবার কয়েক হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছে বলে জানা গেছে। বিশেষ করে ফাইনাল ম্যাচটি বিত্তের পরিমাণ তাদের রাতারাতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ ফাইনালে ফেবারিট ছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। ফাইনালের আগে ১৫টি ম্যাচের ১১টিই জিতেছিল যারা।
একজন শীর্ষস্থানীয় জুয়াড়ি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, ‘কয়েক হাজার কোটি রুপি মুম্বাইয়ের জয়ের ওপরই বাজি ধরা হয়েছিল। কারণ ম্যাচের শুরুতেও ওরাই ছিল ফেবারিট। সবাই ধরেই নিয়েছিল, মুম্বাইয়ের জয় নিশ্চিত। কিন্তু চেন্নাই যখন ম্যাচে ফিরে আসতে শুরু করল, বাজিকরদের বসেরা তাদের নির্দেশ দিয়েছিল, চেন্নাইয়ের পক্ষে বাজি ধরা বন্ধ করে দিতে। এ ধরনের অপেশাদার আচরণের প্রতিবাদ করার কেউ সাহস পায়নি। কারণ এই বাজিকরদের সঙ্গে আন্ডার ওয়ার্ল্ডের ভালো সখ্য আছে। এর ফলেই বাজিকরেরা অভাবনীয় লাভ করেছে।’
সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে কুখ্যাত ‘গডফাদার’ দাউদ ইব্রাহিমের গ্যাংটাই। দাউদের ‘ডি কোম্পানি’র হয়ে করাচির নুমান মিয়া নামের এক ব্যক্তি পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র। আর ভারতে রাজেশ জয়পুর নিয়ন্ত্রণ করেছেন ভারতের বাজির ব্যবসা।
সেদিন ম্যাচে চেন্নাইয়ের শুরুটা হয়েছিল একদমই বাজে। ১০ ওভার শেষে তাদের স্কোর ছিল ৫৮/২। ওভারপ্রতি রান তোলার হার ছিল মাত্র ৫.৮। ওই অবস্থাতেও চেন্নাইয়ের পক্ষে বাজি ধরতে চেয়েও পারেননি। এর থেকেই ধারণা করা হচ্ছে, বাজিকরেরা আসলে আগে থেকেই জানত, ম্যাচটা চেন্নাইই জিততে চলেছে।
সূত্রগুলো টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছে, আইপিএলের ৬০টি ম্যাচে ১১০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাজির ব্যবসা হয়েছে! বাংলাদেশি মুদ্রায় যে অঙ্কটা প্রায় ৭৫ হাজার ৯৮৩ কোটি টাকার! গড়ে প্রতিটি ম্যাচে বাজি ধরা হয়েছে সাড়ে আট শ কোটি রুপির! এখানে মনে করিয়ে দেওয়া যেতে পারে, খোদ আইপিএলের মূল্যমান ধরা হচ্ছে ৪০০ কোটি ডলার। অর্থাত্ আইপিএলের মোট মূল্যের চেয়ে প্রায় তিন গুণ বেশি টাকা লগ্নি হচ্ছে বাজিতেই!
বৈধ এবং অবৈধ বাজিকরেরা আইপিএল থেকে এবার কয়েক হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছে বলে জানা গেছে। বিশেষ করে ফাইনাল ম্যাচটি বিত্তের পরিমাণ তাদের রাতারাতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। কারণ ফাইনালে ফেবারিট ছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। ফাইনালের আগে ১৫টি ম্যাচের ১১টিই জিতেছিল যারা।
একজন শীর্ষস্থানীয় জুয়াড়ি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জানিয়েছেন, ‘কয়েক হাজার কোটি রুপি মুম্বাইয়ের জয়ের ওপরই বাজি ধরা হয়েছিল। কারণ ম্যাচের শুরুতেও ওরাই ছিল ফেবারিট। সবাই ধরেই নিয়েছিল, মুম্বাইয়ের জয় নিশ্চিত। কিন্তু চেন্নাই যখন ম্যাচে ফিরে আসতে শুরু করল, বাজিকরদের বসেরা তাদের নির্দেশ দিয়েছিল, চেন্নাইয়ের পক্ষে বাজি ধরা বন্ধ করে দিতে। এ ধরনের অপেশাদার আচরণের প্রতিবাদ করার কেউ সাহস পায়নি। কারণ এই বাজিকরদের সঙ্গে আন্ডার ওয়ার্ল্ডের ভালো সখ্য আছে। এর ফলেই বাজিকরেরা অভাবনীয় লাভ করেছে।’
সবচেয়ে বেশি লাভ করেছে কুখ্যাত ‘গডফাদার’ দাউদ ইব্রাহিমের গ্যাংটাই। দাউদের ‘ডি কোম্পানি’র হয়ে করাচির নুমান মিয়া নামের এক ব্যক্তি পুরো বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশের একটি সূত্র। আর ভারতে রাজেশ জয়পুর নিয়ন্ত্রণ করেছেন ভারতের বাজির ব্যবসা।
No comments