১২৬ করে কি জেতা যায়?
ওয়েস্ট ইন্ডিজে দ্বিতীয় অনুশীলন ম্যাচটায় বাংলাদেশের ব্যাটিং ছিল কচ্ছপ গতির মতো। এত ধীর ব্যাটিং টি-টোয়েন্টিতে বেমানান। ঠেলাগাড়ির মতো ঠেলে-ধাক্কিয়ে বাংলাদেশ দল ২০ ওভারে ৭ উইকেটে করতে পারল ১২৬। এই রান নিয়ে আর যাই হোক ইংল্যান্ডের মতো দলের সঙ্গে লড়াই করা কঠিন। শেষ পর্যন্ত সেটিই হলো। ইংল্যান্ড লক্ষ্যে পৌঁছাতে খেলেছে ১৭.১ ওভার পর্যন্ত। উইকেট হারিয়েছে ৩টি।
পরশু বারবাডোজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি অনুশীলন ম্যাচে বাংলাদেশ করেছিল ১৬৬। ৩৬ রানের জয় দিয়ে শুরু করা গেছে এই সফর। কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে দ্বিতীয় ম্যাচের ব্যাটিংটা মনমতো হলো না বাংলাদেশের। গোটা ইনিংসে ৯টি চার আর ছক্কা মাত্র ১টি। এটা টি-টোয়েন্টির ব্যাটিং বিজ্ঞাপন হতে পারে না।
প্রথম ম্যাচে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করা ইমরুল কায়েস এদিন ১৪ রান করে অ্যান্ডারসনের বলে ক্যাচ দিয়েছেন লুম্বকে। ১৩ বলে ১টি চার ও ১টি ছয়। আগের ম্যাচে ৩৫ করেছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল, এ ম্যাচে ২৩ বলে ৩টি চারে ২১ করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। বাংলাদেশ তখন ৭ ওভারে ৫০/২। পরের ১০ বলে রান এল মাত্র ৫। কিন্তু উইকেট পড়ল আরেকটি। আফতাব ১৩ বলে ৮। বাংলাদেশ ৫৫/৩। এভাবে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকল। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা উইকেটে গিয়েছেন আর ফিরে এসেছেন।
ব্যতিক্রম একজনই—মাহমুদউল্লাহ। ১৭.২ ওভারে ১০৪ রানে ৭ উইকেটে হারা বাংলাদেশ ১২৬ রান করতে পারল তারই কল্যাণে। তৃতীয় উইকেট পড়ার পর ক্রিজে এসে ৩০ বলে চারটি চারে অপরাজিত ছিলেন ৩৮ রানে।
বাংলাদেশ: ১২৬/৭ (ইমরুল ১৪, আশরাফুল ২১, আফতাব ৮, সাকিব ৭, মাহমুদউল্লাহ ৩৮*, নাঈম ৯, মুশফিকুর ২, জহিরুল ৪, মাশরাফি ১৩*। অতিরিক্ত ১৩ (লেবা ৫, ও ৬, নো ২)। ইয়ার্ডি ২০/৩, অ্যান্ডারসন ২৩/২, কলিংউড ১৩/১। উইকেট পতন: ১-৩৯, ২-৫০. ৩-৫৫, ৪-৬৬, ৫-৮৫, ৬-৮৯, ৭-১০৪।
ইংল্যান্ড: ১৭.১ ওভারে ১২৭/৩: (লুম্ব ৮, ক্রিয়েসউইটার ২২, রোপারা ৬২, কলিংউড ৩২*, মরগান ০*। অতিরিক্ত ৩। সাকিব ৪ ওভারে ২৩/১, রাসেল ২ ওভারে ২৩/১, মাশরাফি ২ ওভারে ১২/০, রাজ্জাক ৪ ওভারে ১৯/০।)
ফল: ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী।
পরশু বারবাডোজের বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি অনুশীলন ম্যাচে বাংলাদেশ করেছিল ১৬৬। ৩৬ রানের জয় দিয়ে শুরু করা গেছে এই সফর। কিন্তু টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরুর আগে দ্বিতীয় ম্যাচের ব্যাটিংটা মনমতো হলো না বাংলাদেশের। গোটা ইনিংসে ৯টি চার আর ছক্কা মাত্র ১টি। এটা টি-টোয়েন্টির ব্যাটিং বিজ্ঞাপন হতে পারে না।
প্রথম ম্যাচে সর্বোচ্চ ৫৭ রান করা ইমরুল কায়েস এদিন ১৪ রান করে অ্যান্ডারসনের বলে ক্যাচ দিয়েছেন লুম্বকে। ১৩ বলে ১টি চার ও ১টি ছয়। আগের ম্যাচে ৩৫ করেছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল, এ ম্যাচে ২৩ বলে ৩টি চারে ২১ করে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন। বাংলাদেশ তখন ৭ ওভারে ৫০/২। পরের ১০ বলে রান এল মাত্র ৫। কিন্তু উইকেট পড়ল আরেকটি। আফতাব ১৩ বলে ৮। বাংলাদেশ ৫৫/৩। এভাবে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকল। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা উইকেটে গিয়েছেন আর ফিরে এসেছেন।
ব্যতিক্রম একজনই—মাহমুদউল্লাহ। ১৭.২ ওভারে ১০৪ রানে ৭ উইকেটে হারা বাংলাদেশ ১২৬ রান করতে পারল তারই কল্যাণে। তৃতীয় উইকেট পড়ার পর ক্রিজে এসে ৩০ বলে চারটি চারে অপরাজিত ছিলেন ৩৮ রানে।
বাংলাদেশ: ১২৬/৭ (ইমরুল ১৪, আশরাফুল ২১, আফতাব ৮, সাকিব ৭, মাহমুদউল্লাহ ৩৮*, নাঈম ৯, মুশফিকুর ২, জহিরুল ৪, মাশরাফি ১৩*। অতিরিক্ত ১৩ (লেবা ৫, ও ৬, নো ২)। ইয়ার্ডি ২০/৩, অ্যান্ডারসন ২৩/২, কলিংউড ১৩/১। উইকেট পতন: ১-৩৯, ২-৫০. ৩-৫৫, ৪-৬৬, ৫-৮৫, ৬-৮৯, ৭-১০৪।
ইংল্যান্ড: ১৭.১ ওভারে ১২৭/৩: (লুম্ব ৮, ক্রিয়েসউইটার ২২, রোপারা ৬২, কলিংউড ৩২*, মরগান ০*। অতিরিক্ত ৩। সাকিব ৪ ওভারে ২৩/১, রাসেল ২ ওভারে ২৩/১, মাশরাফি ২ ওভারে ১২/০, রাজ্জাক ৪ ওভারে ১৯/০।)
ফল: ইংল্যান্ড ৭ উইকেটে জয়ী।
No comments