অস্ট্রেলিয়াকে আবারও হারাল জিম্বাবুয়ে
শিরোপা তো নয়ই, গত দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালেও খেলতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া। এবারও ফাইনালের পথটা তাদের জন্য সহজ হবে না—প্রস্তুতি ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সেই বার্তাই দিয়ে রাখল জিম্বাবুয়ে। গ্রস আইলেটের বোসেজো স্টেডিয়ামে পরশু জিম্বাবুয়ে ১ রানে হারিয়েছে মাইকেল ক্লার্কের দলকে। দিনের অন্য প্রস্তুতি ম্যাচগুলোতে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান ৬৮ রানে উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডকে এবং নিউজিল্যান্ড ৪০ রানে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়েছে।
২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই জিম্বাবুয়েই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের অভিষেকটাই হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় দিয়ে। সেই জিম্বাবুয়ে আবারও অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দিল। এলটন চিগুম্বুরার ৩৫ বলে ৭৬ রানের (৫টি চার ও ৬টি ছয়) সুবাদে প্রথমে ব্যাট করে জিম্বাবুয়ে ৭ উইকেটে তুলেছিল ১৭৩ রান। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার এক প্রান্ত আগলে রেখে ৭২ রান করলেও অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে ১৭২ রানের বেশি তুলতে পারেনি। ওয়ার্নারের ৪৯ বলের ইনিংসটিতে আছে ৪টি চার ও ৫টি ছয়। মাইকেল ক্লার্ক দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৩ রান দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু শেষ ওভারে দুটি উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ১৭২ রানে থামিয়ে দেয় জিম্বাবুয়ে। পোফুর ওভারটিতে মাইকেল ক্লার্ক হয়েছেন বোল্ড। মিচেল জনসন রানআউট। তবে এই ম্যাচের পরাজয় অস্ট্রেলিয়ার আত্মবিশ্বাসে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেই দাবি জনসনের, ‘অবশ্যই ম্যাচটি জিততে চেয়েছিলাম আমরা। যখন খেলবেন, নিজেদের সেরা খেলাটাই খেলতে চাইবেন। তবে এটা (পরাজয়) আমাদের পেছনে ঠেলে দেবে না। প্রস্তুতি ম্যাচে হেরে যাওয়াটা হতাশাজনক, তবে এগিয়েই যেতে হবে আমাদের।’ পরাজয় পেছনে ঠেলে না দিলেও ব্রেট লির ইনজুরি অস্ট্রেলিয়াকে বড় ধাক্কাই দিয়েছে। চোটের কারণে বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে না এই অস্ট্রেলিয়ান তারকার।
একই মাঠে উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বিপক্ষে মোহাম্মদ হাফিজের ফিফটিতে (৫৭) ১৬০ রান করেছিল পাকিস্তান। উইন্ডওয়ার্ড ২০ ওভার খেললেও ৪ উইকেটে ৯২ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে রাইডারের ৩০ বলে ৬০ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৮৭ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। আয়ারল্যান্ড ৯ উইকেটে করে ১৭৪ রান।
২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই জিম্বাবুয়েই অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের অভিষেকটাই হয়েছিল অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় দিয়ে। সেই জিম্বাবুয়ে আবারও অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে দিল। এলটন চিগুম্বুরার ৩৫ বলে ৭৬ রানের (৫টি চার ও ৬টি ছয়) সুবাদে প্রথমে ব্যাট করে জিম্বাবুয়ে ৭ উইকেটে তুলেছিল ১৭৩ রান। ওপেনার ডেভিড ওয়ার্নার এক প্রান্ত আগলে রেখে ৭২ রান করলেও অস্ট্রেলিয়া ৭ উইকেটে ১৭২ রানের বেশি তুলতে পারেনি। ওয়ার্নারের ৪৯ বলের ইনিংসটিতে আছে ৪টি চার ও ৫টি ছয়। মাইকেল ক্লার্ক দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৯ রান করেন।
শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৩ রান দরকার ছিল অস্ট্রেলিয়ার। কিন্তু শেষ ওভারে দুটি উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়াকে ১৭২ রানে থামিয়ে দেয় জিম্বাবুয়ে। পোফুর ওভারটিতে মাইকেল ক্লার্ক হয়েছেন বোল্ড। মিচেল জনসন রানআউট। তবে এই ম্যাচের পরাজয় অস্ট্রেলিয়ার আত্মবিশ্বাসে কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেই দাবি জনসনের, ‘অবশ্যই ম্যাচটি জিততে চেয়েছিলাম আমরা। যখন খেলবেন, নিজেদের সেরা খেলাটাই খেলতে চাইবেন। তবে এটা (পরাজয়) আমাদের পেছনে ঠেলে দেবে না। প্রস্তুতি ম্যাচে হেরে যাওয়াটা হতাশাজনক, তবে এগিয়েই যেতে হবে আমাদের।’ পরাজয় পেছনে ঠেলে না দিলেও ব্রেট লির ইনজুরি অস্ট্রেলিয়াকে বড় ধাক্কাই দিয়েছে। চোটের কারণে বিশ্বকাপ খেলা হচ্ছে না এই অস্ট্রেলিয়ান তারকার।
একই মাঠে উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডের বিপক্ষে মোহাম্মদ হাফিজের ফিফটিতে (৫৭) ১৬০ রান করেছিল পাকিস্তান। উইন্ডওয়ার্ড ২০ ওভার খেললেও ৪ উইকেটে ৯২ রানের বেশি তুলতে পারেনি।
গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে রাইডারের ৩০ বলে ৬০ রানের সুবাদে ৫ উইকেটে ১৮৭ রান তোলে নিউজিল্যান্ড। আয়ারল্যান্ড ৯ উইকেটে করে ১৭৪ রান।
No comments