ভুটানে মনমোহন ও গিলানির বৈঠক আজ
ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে বসতে রাজি হয়েছেন। ভুটানের রাজধানী থিম্পুতে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে শান্তি-আলোচনা পুনরায় শুরু করার জন্য এ বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, দুই দিনব্যাপী সার্ক সম্মেলনে যোগদানের পাশাপাশি মনমোহন সিং ও ইউসুফ রাজা গিলানির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক আজ বিকেলে হতে পারে। কিন্তু কত সময় ধরে তাঁদের মধ্যে এ বৈঠক হবে বা বৈঠকের আলোচ্য বিষয় কী—এ ব্যাপারে তিনি কিছুই বলেননি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি থিম্পুতে গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘শান্তি-আলোচনা শুরু করার জন্য যেকোনো ধরনের বৈঠক খুবই জরুরি। কোন বিষয়ে ভারত আলোচনা করতে চায় বা কোন বিষয়ে আলোচনা করতে চায় না, সে বিষয়ে তাদের মনস্থির করা প্রয়োজন। যদিও আমি মনে করি, আলোচনাই হচ্ছে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র ্পথ।’
কুরেশি বলেন, এটাই হচ্ছে ভারতের জন্য সামনে এগিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত সময় এবং ভারতের উচিত পাকিস্তানের নিন্দা না করা। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসবাদকে একটি অভিন্ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে মনে করি। এখানে আমার বা আপনার বলে কিছুই নেই।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সার্কভুক্ত সব দেশকে একত্র হওয়ার আহ্বান জানান।
২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে হামলার পর দুই দেশের মধ্যে শান্তি-আলোচনা বন্ধ রয়েছে। ওই হামলায় ১৬৬ জন নিহত হয়। সে সময় থেকেই এ হামলার জন্য পাকিস্তানভিক্তিক জঙ্গি গোষ্ঠীকে দায়ী করে আসছে ভারত।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র বলেন, দুই দিনব্যাপী সার্ক সম্মেলনে যোগদানের পাশাপাশি মনমোহন সিং ও ইউসুফ রাজা গিলানির মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক আজ বিকেলে হতে পারে। কিন্তু কত সময় ধরে তাঁদের মধ্যে এ বৈঠক হবে বা বৈঠকের আলোচ্য বিষয় কী—এ ব্যাপারে তিনি কিছুই বলেননি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি থিম্পুতে গত মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘শান্তি-আলোচনা শুরু করার জন্য যেকোনো ধরনের বৈঠক খুবই জরুরি। কোন বিষয়ে ভারত আলোচনা করতে চায় বা কোন বিষয়ে আলোচনা করতে চায় না, সে বিষয়ে তাদের মনস্থির করা প্রয়োজন। যদিও আমি মনে করি, আলোচনাই হচ্ছে এগিয়ে যাওয়ার একমাত্র ্পথ।’
কুরেশি বলেন, এটাই হচ্ছে ভারতের জন্য সামনে এগিয়ে যাওয়ার উপযুক্ত সময় এবং ভারতের উচিত পাকিস্তানের নিন্দা না করা। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সন্ত্রাসবাদকে একটি অভিন্ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে মনে করি। এখানে আমার বা আপনার বলে কিছুই নেই।’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণ সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সার্কভুক্ত সব দেশকে একত্র হওয়ার আহ্বান জানান।
২০০৮ সালের নভেম্বরে মুম্বাইয়ে হামলার পর দুই দেশের মধ্যে শান্তি-আলোচনা বন্ধ রয়েছে। ওই হামলায় ১৬৬ জন নিহত হয়। সে সময় থেকেই এ হামলার জন্য পাকিস্তানভিক্তিক জঙ্গি গোষ্ঠীকে দায়ী করে আসছে ভারত।
No comments