ইরাকের যুদ্ধকবলিত এলাকায় জন্ম নিচ্ছে খর্বাকৃতির শিশু
মার্কিন আগ্রাসনের শিকার ইরাকে শিশুরা মায়ের পেটেই যুদ্ধের ভয়াবহতার শিকার হচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, দেশটির যুদ্ধকবলিত অঞ্চলে খর্বাকৃতির শিশু জন্ম নিচ্ছে। এদের উচ্চতা একই সময়ে মোটামুটি নিরাপদ অঞ্চলে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের চেয়ে দশমিক ৩ ইঞ্চি কম।
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল ইরাকের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পেয়েছেন।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশটি দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে উদ্বেগজনক হারে খর্বাকৃতির শিশু জন্ম নিচ্ছে। অন্য অঞ্চলের তুলনায় এ প্রদেশগুলোতে সহিংসতার হারও অনেক বেশি।
প্রধান গবেষক গ্যাব্রিয়েলা গুরেরো-সারদান বলেন, এসব এলাকার শিশুদের উচ্চতা নিরাপদ এলাকায় জন্ম নেওয়া শিশুদের তুলনায় গড়ে দশমিক ৩ ইঞ্চি (দশমিক ৮ সেন্টিমিটার) কম।
গবেষণায় দেখা গেছে, খর্বাকৃতির শিশু জন্মের জন্য মায়েদের নিম্নমানের খাবার ও অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার ব্যবহারের বিষয়টি অনেকাংশে দায়ী।
গবেষকেরা জানান, নিম্নমানের খাদ্য গ্রহণ এবং ডায়রিয়াসহ নানাবিধ রোগের কারণে এসব খর্বাকৃতি শিশুর জন্ম হতে পারে।
তাঁরা আরও জানান, জীবনের শুরুতে শারীরিক বিকাশের বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শিশুরা জীবন ধারণের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেলে অনেক বেশি সুস্থ, কর্মক্ষম ও শিক্ষা গ্রহণে সক্ষম হিসেবে গড়ে ওঠে।
লন্ডনের কিংস কলেজের পুষ্টি ও পথ্যবিদ্যা বিভাগের প্রধান পিটার ইমারি বলেন, কেবল খাদ্যের পুষ্টিমান কম থাকার জন্যই যে ওই সব এলাকার শিশুরা খর্বাকৃতির হচ্ছে, তা নয়; বরং দিনের পর দিন কম খাদ্য গ্রহণ, অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার ব্যবহার এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা না পাওয়ায় ওই অঞ্চলের মায়েরা খর্বকায় শিশুর জন্ম দিচ্ছেন।
এ গবেষণাপত্র রয়েল ইকোনমিক সোসাইটির বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করার কথা রয়েছে।
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দল ইরাকের কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান কার্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে গবেষণা চালিয়ে এ তথ্য পেয়েছেন।
গবেষণায় দেখা যায়, দেশটি দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চলের প্রদেশগুলোতে উদ্বেগজনক হারে খর্বাকৃতির শিশু জন্ম নিচ্ছে। অন্য অঞ্চলের তুলনায় এ প্রদেশগুলোতে সহিংসতার হারও অনেক বেশি।
প্রধান গবেষক গ্যাব্রিয়েলা গুরেরো-সারদান বলেন, এসব এলাকার শিশুদের উচ্চতা নিরাপদ এলাকায় জন্ম নেওয়া শিশুদের তুলনায় গড়ে দশমিক ৩ ইঞ্চি (দশমিক ৮ সেন্টিমিটার) কম।
গবেষণায় দেখা গেছে, খর্বাকৃতির শিশু জন্মের জন্য মায়েদের নিম্নমানের খাবার ও অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার ব্যবহারের বিষয়টি অনেকাংশে দায়ী।
গবেষকেরা জানান, নিম্নমানের খাদ্য গ্রহণ এবং ডায়রিয়াসহ নানাবিধ রোগের কারণে এসব খর্বাকৃতি শিশুর জন্ম হতে পারে।
তাঁরা আরও জানান, জীবনের শুরুতে শারীরিক বিকাশের বিষয়টি অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ শিশুরা জীবন ধারণের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেলে অনেক বেশি সুস্থ, কর্মক্ষম ও শিক্ষা গ্রহণে সক্ষম হিসেবে গড়ে ওঠে।
লন্ডনের কিংস কলেজের পুষ্টি ও পথ্যবিদ্যা বিভাগের প্রধান পিটার ইমারি বলেন, কেবল খাদ্যের পুষ্টিমান কম থাকার জন্যই যে ওই সব এলাকার শিশুরা খর্বাকৃতির হচ্ছে, তা নয়; বরং দিনের পর দিন কম খাদ্য গ্রহণ, অস্বাস্থ্যকর শৌচাগার ব্যবহার এবং পর্যাপ্ত চিকিৎসাসেবা না পাওয়ায় ওই অঞ্চলের মায়েরা খর্বকায় শিশুর জন্ম দিচ্ছেন।
এ গবেষণাপত্র রয়েল ইকোনমিক সোসাইটির বার্ষিক সম্মেলনে উপস্থাপন করার কথা রয়েছে।
No comments