মেয়েদের স্কুল ফুটবলে দল বাড়ল তিনটি
গতবার ঢাকা মহানগর স্কুল ফুটবলে খেলেছিল ১৬টি দল। আজ থেকে শুরু এই টুর্নামেন্টের তৃতীয় আসরে খেলছে ১৯টি স্কুল। এটা মেয়েদের স্কুল ফুটবল এগিয়ে যাওয়ারই প্রমাণ। তবে এই টুর্নামেন্ট খেলার পর কেউ আর জাতীয় দলের ক্যাম্পে আসতে চান না। আয়োজক বাফুফের পক্ষ থেকে কয়েকজন খেলোয়াড়কে জাতীয় দলের জন্য বিবেচনা করা হয়েছিল, কিন্তু মেয়েরা আসেনি।
কাল বাফুফের মহিলা ফুটবল কমিটি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই প্রসঙ্গটা নিয়েই বেশি কথা হলো। জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরা ঢাকার বাইরে থেকেই আসছেন, তাই ঢাকা মহানগর টুর্নামেন্ট করে আসলে কী ফল হচ্ছে? বাফুফের মহিলা লিগ কমিটির চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম (বাচ্চু) বললেন, ‘ফল একেবারেই হচ্ছে না, তা নয়। মেয়েরা ফুটবল মাঠে আসছে। আগে যেখানে আন্দোলন হয়েছে মেয়েদের ফুটবলের বিরুদ্ধে, এখন মেয়েরা খেলতে আসছে, এটাও কম কী?’
আগ্রহী স্কুলের সংখ্যা বাড়ছে—এটা মেয়েদের ঢাকা মহানগর স্কুল ফুটবলের বড় প্রাপ্তি অবশ্যই। এবার অনূর্ধ্ব-১৫ এই টুর্নামেন্টে ২৪টি স্কুল খেলার আগ্রহ জানিয়েছিল, কিন্তু পরীক্ষা এবং আরও কিছু কারণে ৫টি স্কুল নাম প্রত্যাহার করে নেয়। তবে বাফুফের আশা, আগামী বছর আরও বেশি স্কুল এগিয়ে আসবে। যেমনটা মেয়েদের স্কুল ফুটবল খেলতে এরই মধ্যে আগ্রহী হয়েছে নামকরা কয়েকটি বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলও। মতিঝিল, আজিমপুর গার্লস, ধানমন্ডি কামরুন্নেসার মতো স্কুলগুলো খেলছে। সংবাদ সম্মেলনে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আল মুসাব্বির সাদী ও টুর্নামেন্ট কমিটির আহ্বায়ক মাহফুজা আক্তার (কিরণ) অভিন্ন সুরেই বললেন, ‘নতুন স্কুল এগিয়ে আসা খুবই ভালো ইঙ্গিত।’
চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে ১৯টি দলকে। ধানমন্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ও আজিমপুর গার্লস স্কুল মাঠে খেলা হবে।
কাল বাফুফের মহিলা ফুটবল কমিটি আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই প্রসঙ্গটা নিয়েই বেশি কথা হলো। জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরা ঢাকার বাইরে থেকেই আসছেন, তাই ঢাকা মহানগর টুর্নামেন্ট করে আসলে কী ফল হচ্ছে? বাফুফের মহিলা লিগ কমিটির চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম (বাচ্চু) বললেন, ‘ফল একেবারেই হচ্ছে না, তা নয়। মেয়েরা ফুটবল মাঠে আসছে। আগে যেখানে আন্দোলন হয়েছে মেয়েদের ফুটবলের বিরুদ্ধে, এখন মেয়েরা খেলতে আসছে, এটাও কম কী?’
আগ্রহী স্কুলের সংখ্যা বাড়ছে—এটা মেয়েদের ঢাকা মহানগর স্কুল ফুটবলের বড় প্রাপ্তি অবশ্যই। এবার অনূর্ধ্ব-১৫ এই টুর্নামেন্টে ২৪টি স্কুল খেলার আগ্রহ জানিয়েছিল, কিন্তু পরীক্ষা এবং আরও কিছু কারণে ৫টি স্কুল নাম প্রত্যাহার করে নেয়। তবে বাফুফের আশা, আগামী বছর আরও বেশি স্কুল এগিয়ে আসবে। যেমনটা মেয়েদের স্কুল ফুটবল খেলতে এরই মধ্যে আগ্রহী হয়েছে নামকরা কয়েকটি বাংলা ও ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলও। মতিঝিল, আজিমপুর গার্লস, ধানমন্ডি কামরুন্নেসার মতো স্কুলগুলো খেলছে। সংবাদ সম্মেলনে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক আল মুসাব্বির সাদী ও টুর্নামেন্ট কমিটির আহ্বায়ক মাহফুজা আক্তার (কিরণ) অভিন্ন সুরেই বললেন, ‘নতুন স্কুল এগিয়ে আসা খুবই ভালো ইঙ্গিত।’
চারটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে ১৯টি দলকে। ধানমন্ডি মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্সে ও আজিমপুর গার্লস স্কুল মাঠে খেলা হবে।
No comments