সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিলেন কবীর সুমন
প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী কবীর সুমন তৃণমূল কংগ্রেস দলীয় সাংসদের পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসও ছেড়ে দিয়েছেন। সোমবার রাতে কবীর সুমন এসএমএস করে তাঁর এই ইস্তফার কথা জানিয়ে দেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সংসদের তৃণমূল নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তবে কী কারণে তিনি দল ছেড়েছেন সে ব্যাপারে কিছু উল্লেখ করেননি এসএমএসে।
ইস্তফা দেওয়ার পর কবীর সুমন সাংবাদিকদের জানান, ‘এখন আমার ভালো লাগছে। আমি মুক্ত। তৃণমূল পরিকল্পনা করে আমাকে অপমান করেছে। অনেক কিছু মেনে নিচ্ছিলাম। ২০১১ সাল পর্যন্ত অনেকেই আমাকে অপেক্ষা করতে বলেছেন, কিন্তু পারলাম না। এখন আমি মুক্ত। লালগড় জিন্দাবাদ। ছত্রধর জিন্দাবাদ। এখন আমি অনেক ভালো থাকব।’
গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটে যাদবপুর থেকে জয়ী হয়েছিলেন প্রখ্যাত এ সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। নির্বাচনের পর কবীর সুমন এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজেও নেমে পড়েছিলেন। কিন্তু সংঘাত বাধে দলীয় নেতাদের সঙ্গে। তিনি গত বছরের ১৫ নভেম্বর কলকাতা প্রেসক্লাবে রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসেন দল এবং দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এতে খেপে যান দলীয় নেতারা। এই ঘটনার জেরে দলের মধ্যে ব্রাত্য হয়ে পড়েন সুমন। অনেকটাই একঘরে হয়ে যান তিনি। তার ওপর এবারের বইমেলায় কথিত ‘মাওবাদী নেতা’ ছত্রধর মাহাতোর পক্ষে গানের একটি সিডি বের করে দলের বিরাগভাজন হন তিনি।
ইস্তফা দেওয়ার পর কবীর সুমন সাংবাদিকদের জানান, ‘এখন আমার ভালো লাগছে। আমি মুক্ত। তৃণমূল পরিকল্পনা করে আমাকে অপমান করেছে। অনেক কিছু মেনে নিচ্ছিলাম। ২০১১ সাল পর্যন্ত অনেকেই আমাকে অপেক্ষা করতে বলেছেন, কিন্তু পারলাম না। এখন আমি মুক্ত। লালগড় জিন্দাবাদ। ছত্রধর জিন্দাবাদ। এখন আমি অনেক ভালো থাকব।’
গত লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটে যাদবপুর থেকে জয়ী হয়েছিলেন প্রখ্যাত এ সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। নির্বাচনের পর কবীর সুমন এলাকার উন্নয়নের জন্য কাজেও নেমে পড়েছিলেন। কিন্তু সংঘাত বাধে দলীয় নেতাদের সঙ্গে। তিনি গত বছরের ১৫ নভেম্বর কলকাতা প্রেসক্লাবে রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসেন দল এবং দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এতে খেপে যান দলীয় নেতারা। এই ঘটনার জেরে দলের মধ্যে ব্রাত্য হয়ে পড়েন সুমন। অনেকটাই একঘরে হয়ে যান তিনি। তার ওপর এবারের বইমেলায় কথিত ‘মাওবাদী নেতা’ ছত্রধর মাহাতোর পক্ষে গানের একটি সিডি বের করে দলের বিরাগভাজন হন তিনি।
No comments