ম্যানইউর রেকর্ড, বায়ার্নের হার
অনেক দিন গোল পাচ্ছিলেন না। চেলসির ল্যাম্পার্ডের এই গোল উদ্যাপনে আনন্দের সঙ্গে মিশে থাকল স্বস্তিও |
সিএসকেএ মস্কোর বিপক্ষে জয় আর এমন কী? এ নিয়ে কেন উচ্ছ্বসিত হবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মতো পরাশক্তি?
উচ্ছ্বসিত হওয়ার দুটি কারণ তো পরিষ্কারই। প্রথম কারণ—গত পরশু মস্কোতে ১-০ গোলের এই জয়ে একটা বন্ধ্যাত্ব ঘুচল ম্যানইউর। গত বছর যে মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল, সেই মাঠেই তারা প্রথম জয় পেল কোনো রুশ ক্লাবের বিপক্ষে। দ্বিতীয় কারণ—এই জয়ে আয়াক্স আমস্টারডামের একটি রেকর্ড ছুঁল ম্যানইউ। চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রতিপক্ষের মাঠে টানা ১৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড।
ম্যানইউয়ের যুগল আনন্দের কারণ এই জয় এসেছে ম্যাচের ৮৬ মিনিটে। চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথম গোল করে যা এনে দিয়েছেন ইকুয়েডরের উইঙ্গার আন্তনিও ভ্যালেন্সিয়া। এর আগে তাঁর একটি শট বারে লেগে ফিরেছে, নানির দুর্দান্ত ডাইভিং হেড ঠেকিয়ে দিয়েছেন গোলকিপার।
ম্যানইউর মতোই টানা তৃতীয় জয় পেয়েছে ইংল্যান্ডের আরেক দল চেলসি। তবে সেই জয়টা এসেছে অনেক সহজে। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ৪-০ গোলের জয়ে দুটি গোল করেছেন আইভরি কোস্টের স্ট্রাইকার সলোমন কালু। বাড়তি সময়ে চতুর্থ গোলটি আত্মঘাতী, অন্যটি ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের। গত আগস্টের পর এটি ল্যাম্পার্ডের প্রথম গোল, তবে এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো চেলসির জার্সি গায়ে এটি তাঁর ১৩৩তম গোল, যেটি করে চেলসির পক্ষে সর্বোচ্চ গোলদাতাদের তালিকায় জিমি গ্রিভসের ওপরে তুলে দিল ল্যাম্পার্ডকে। রেকর্ডটা অবশ্য এখনো অনেক দূরে। ২০২ গোল করে যেটির মালিক ববি টাম্পলিং।
পরশু রাতে ম্যানইউ-চেলসির জয়ের চেয়েও উল্লেখযোগ্য বলে মানতে হবে, বোর্দোর কাছে চারবারের চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখের পরাজয়কে। ঘটনাবহুল এই ম্যাচে নয়জনের দলে পরিণত বায়ার্নকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বোর্দো। দ্বিতীয়ার্ধে বোর্দো দুটি পেনাল্টি মিস না করলে ব্যবধানটা আরও বড় হতো। বোর্দোর খেলোয়াড় কায়ানির জন্য এই ম্যাচটা স্মরণীয়ই হয়ে থাকবে। ৬ মিনিটে তাঁর আত্মঘাতী গোলেই পিছিয়ে পড়েছিল বোর্দো। ২৭ মিনিটে সমতাসূচক গোল করে ওই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করেছেন তিনি। ৪০ মিনিটে বোর্দোর জয়সূচক গোলটি করেছেন প্ল্যানাস। এই জয়ে ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষে উঠে গেছে বোর্দো। ৪ পয়েন্ট নিয়ে বায়ার্ন আছে তৃতীয় স্থানে। এ দিন ম্যাকাবি হাইফাকে একমাত্র গোলে হারিয়ে ৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেছে জুভেন্টাস।
উচ্ছ্বসিত হওয়ার দুটি কারণ তো পরিষ্কারই। প্রথম কারণ—গত পরশু মস্কোতে ১-০ গোলের এই জয়ে একটা বন্ধ্যাত্ব ঘুচল ম্যানইউর। গত বছর যে মাঠে অনুষ্ঠিত ফাইনালে চেলসিকে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল, সেই মাঠেই তারা প্রথম জয় পেল কোনো রুশ ক্লাবের বিপক্ষে। দ্বিতীয় কারণ—এই জয়ে আয়াক্স আমস্টারডামের একটি রেকর্ড ছুঁল ম্যানইউ। চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রতিপক্ষের মাঠে টানা ১৪ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড।
ম্যানইউয়ের যুগল আনন্দের কারণ এই জয় এসেছে ম্যাচের ৮৬ মিনিটে। চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথম গোল করে যা এনে দিয়েছেন ইকুয়েডরের উইঙ্গার আন্তনিও ভ্যালেন্সিয়া। এর আগে তাঁর একটি শট বারে লেগে ফিরেছে, নানির দুর্দান্ত ডাইভিং হেড ঠেকিয়ে দিয়েছেন গোলকিপার।
ম্যানইউর মতোই টানা তৃতীয় জয় পেয়েছে ইংল্যান্ডের আরেক দল চেলসি। তবে সেই জয়টা এসেছে অনেক সহজে। অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে ৪-০ গোলের জয়ে দুটি গোল করেছেন আইভরি কোস্টের স্ট্রাইকার সলোমন কালু। বাড়তি সময়ে চতুর্থ গোলটি আত্মঘাতী, অন্যটি ফ্র্যাঙ্ক ল্যাম্পার্ডের। গত আগস্টের পর এটি ল্যাম্পার্ডের প্রথম গোল, তবে এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হলো চেলসির জার্সি গায়ে এটি তাঁর ১৩৩তম গোল, যেটি করে চেলসির পক্ষে সর্বোচ্চ গোলদাতাদের তালিকায় জিমি গ্রিভসের ওপরে তুলে দিল ল্যাম্পার্ডকে। রেকর্ডটা অবশ্য এখনো অনেক দূরে। ২০২ গোল করে যেটির মালিক ববি টাম্পলিং।
পরশু রাতে ম্যানইউ-চেলসির জয়ের চেয়েও উল্লেখযোগ্য বলে মানতে হবে, বোর্দোর কাছে চারবারের চ্যাম্পিয়ন বায়ার্ন মিউনিখের পরাজয়কে। ঘটনাবহুল এই ম্যাচে নয়জনের দলে পরিণত বায়ার্নকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বোর্দো। দ্বিতীয়ার্ধে বোর্দো দুটি পেনাল্টি মিস না করলে ব্যবধানটা আরও বড় হতো। বোর্দোর খেলোয়াড় কায়ানির জন্য এই ম্যাচটা স্মরণীয়ই হয়ে থাকবে। ৬ মিনিটে তাঁর আত্মঘাতী গোলেই পিছিয়ে পড়েছিল বোর্দো। ২৭ মিনিটে সমতাসূচক গোল করে ওই ভুলের প্রায়শ্চিত্ত করেছেন তিনি। ৪০ মিনিটে বোর্দোর জয়সূচক গোলটি করেছেন প্ল্যানাস। এই জয়ে ৩ ম্যাচে ৭ পয়েন্ট নিয়ে ‘এ’ গ্রুপের শীর্ষে উঠে গেছে বোর্দো। ৪ পয়েন্ট নিয়ে বায়ার্ন আছে তৃতীয় স্থানে। এ দিন ম্যাকাবি হাইফাকে একমাত্র গোলে হারিয়ে ৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে গেছে জুভেন্টাস।
No comments