শহুরে জীবন বেশি পছন্দ কচ্ছপের
নাগরিক সুযোগ-সুবিধার কারণে অনেক মানুষ শহুরে জীবন পছন্দ করে। হাত বাড়ালেই শহরে প্রায় সবকিছু পাওয়া যায়। তাই অনেক মানুষই গ্রামের নির্মল পরিবেশ ছেড়ে শহরের যান্ত্রিক জীবন বেছে নিচ্ছে। কিন্তু কোনো বন্য প্রাণী যদি নিজের আবাসস্থল হিসেবে প্রাকৃতিক পরিবেশের চেয়ে শহর বেশি পছন্দ করে, তাহলে বিষয়টি বিস্ময়করই বটে। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় একটি চমকপ্রদ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাকৃতিক পরিবেশের চেয়ে শহুরে জীবন বেশি পছন্দ কচ্ছপের।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, বন-জঙ্গলের চেয়ে শহরের আবাসস্থলে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করে কচ্চ্ছপেরা। দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার শহরতলিতে যেসব কচ্ছপের বসবাস, তাদের চলাফেরার পরিধি প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসকারী কচ্ছপের চেয়ে বেশি। শুধু তা-ই নয়, শহুরে কচ্ছপ খুব ভালোভাবেই খরা মোকাবিলায় সক্ষম।
গবেষণায় দেখা গেছে, কচ্ছপ শহুরে পরিবেশে খুব ভালোভাবে বেঁচে থাকে এবং বেড়ে ওঠে। গবেষণায় এ ইঙ্গিত মিলছে যে, কোনো কোনো সময় বসবাসের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশের চেয়ে শহুরে পরিবেশ শ্রেয়। বায়োলজিক্যাল কনজারভেশন জার্নালে গবেষণার এ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
যদিও বিশ্বজুড়ে নগরায়ণের কারণে অনেক প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নগরায়ণের ফলে প্রাণিকুল তাদের আবাসস্থল হারাচ্ছে। বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে অনেক বন্য প্রাণী। এই প্রেক্ষাপটে খরার সময় এবং শহুরে জীবনে কচ্ছপ কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, এ বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখেন বিজ্ঞানীরা। বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরার শহরতলির কচ্ছপ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসরত কচ্ছপের মধ্যে তুলনা করে দেখা হয়।
কিন্তু এ গবেষণায় যা বেরিয়ে এসেছে, তাতে বিজ্ঞানীরা বিস্মিত। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ক্যানবেরার দ্য ইনস্টিটিউট ফর অ্যাপ্লায়েড ইকোলজির গবেষণা দলের সদস্য জন রো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসরত কচ্ছপের তুলনায় শহরের কচ্ছপ চারদিকে কম চলাফেরা করবে। কারণ শহরের কচ্ছপদের অনেক হুমকি মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু গবেষণায় সম্পূর্ণ বিপরীত ফল বেরিয়ে এসেছে।’
তিনি বলেন, শহরের কচ্ছপ প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের চেয়ে অনেক বেশি পথ পাড়ি দিয়েছে এবং তাদের আবাসস্থলের আওতা প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের চেয়ে তিন গুণ বেশি। গবেষকেরা শহরের ও প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের গায়ে অতি ক্ষুদ্র রেডিও ট্রান্সমিটার যুক্ত করে দেন এবং এক বছর ধরে তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করেন।
গবেষণায় আরও দেখা যায়, বন-জঙ্গলের চেয়ে শহরের আবাসস্থলে অনেক বেশি স্বচ্ছন্দ বোধ করে কচ্চ্ছপেরা। দেখা গেছে, অস্ট্রেলিয়ার শহরতলিতে যেসব কচ্ছপের বসবাস, তাদের চলাফেরার পরিধি প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসকারী কচ্ছপের চেয়ে বেশি। শুধু তা-ই নয়, শহুরে কচ্ছপ খুব ভালোভাবেই খরা মোকাবিলায় সক্ষম।
গবেষণায় দেখা গেছে, কচ্ছপ শহুরে পরিবেশে খুব ভালোভাবে বেঁচে থাকে এবং বেড়ে ওঠে। গবেষণায় এ ইঙ্গিত মিলছে যে, কোনো কোনো সময় বসবাসের জন্য প্রাকৃতিক পরিবেশের চেয়ে শহুরে পরিবেশ শ্রেয়। বায়োলজিক্যাল কনজারভেশন জার্নালে গবেষণার এ ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
যদিও বিশ্বজুড়ে নগরায়ণের কারণে অনেক প্রাণী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। নগরায়ণের ফলে প্রাণিকুল তাদের আবাসস্থল হারাচ্ছে। বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে অনেক বন্য প্রাণী। এই প্রেক্ষাপটে খরার সময় এবং শহুরে জীবনে কচ্ছপ কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখায়, এ বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখেন বিজ্ঞানীরা। বিষয়টি পরীক্ষা করার জন্য অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরার শহরতলির কচ্ছপ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসরত কচ্ছপের মধ্যে তুলনা করে দেখা হয়।
কিন্তু এ গবেষণায় যা বেরিয়ে এসেছে, তাতে বিজ্ঞানীরা বিস্মিত। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ক্যানবেরার দ্য ইনস্টিটিউট ফর অ্যাপ্লায়েড ইকোলজির গবেষণা দলের সদস্য জন রো বলেন, ‘আমরা আশা করেছিলাম, প্রাকৃতিক পরিবেশে বসবাসরত কচ্ছপের তুলনায় শহরের কচ্ছপ চারদিকে কম চলাফেরা করবে। কারণ শহরের কচ্ছপদের অনেক হুমকি মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু গবেষণায় সম্পূর্ণ বিপরীত ফল বেরিয়ে এসেছে।’
তিনি বলেন, শহরের কচ্ছপ প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের চেয়ে অনেক বেশি পথ পাড়ি দিয়েছে এবং তাদের আবাসস্থলের আওতা প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের চেয়ে তিন গুণ বেশি। গবেষকেরা শহরের ও প্রাকৃতিক পরিবেশের কচ্ছপের গায়ে অতি ক্ষুদ্র রেডিও ট্রান্সমিটার যুক্ত করে দেন এবং এক বছর ধরে তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করেন।
No comments