বিক্ষোভে উত্তাল সিলেট
সিলেট
কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র ওয়াসিমকে বাসচাপা দিয়ে ‘হত্যার’ ঘটনায়
ক্ষোভে উত্তাল সিলেট। কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের
শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস থেকে চৌহাট্টা পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
করেছে। রাস্তায় হাজারো শিক্ষার্থীর বিক্ষোভের কারণে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
হয়। এতে করে দিনভর চরম দুর্ভোগে ছিলেন সিলেটবাসী। দুপুরের পর শিক্ষার্থীরা
তিন দিনের ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়ে রাস্তা থেকে সরে গেলে
পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা
প্রকাশ করে সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত জানিয়েছেন, ‘ওয়াসিমকে
ক্লিয়ারলি খুন করা হয়েছে। এটা হত্যাকাণ্ড।’ এদিকে- ছাত্র বিক্ষোভের মুখে
শনিবার রাতেই সিলেটের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে ঘাতক উদার
পরিবহনের বাস চালক জুয়েল ও গতকাল দুপুরে ছাতকের সিংচাপইড় এলাকা থেকে
হেল্পার মাসুককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শিক্ষার্থী ওয়াসিম আব্বাসকে বাস
চাপায় নিহতের ঘটনায় গতকাল সকাল থেকেই উত্তপ্ত হয়ে উঠে সিলেট নগরী।
রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ, রাস্তায় অগ্নিসংযোগের পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে যায়। শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বেলা ১১টার দিকে অবস্থান নেয় সিলেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন চৌহাট্টা এলাকায়। সেখানে তারা রাস্তায় বসে ওয়াসিম আব্বাস নিহতের ঘটনায় বিক্ষোভ করতে থাকে।
দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিছিলসহ হাজারো শিক্ষার্থী আম্বরখানা হয়ে চৌহাট্টায় আসে। তারা চৌহাট্টা চত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। এতে করে জিন্দাবাজার থেকে আম্বরখানা এবং নয়াসড়ক থেকে রিকাবীবাজার পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়ে। ওই সব সড়কে কয়েক শ যানবাহন আটকা পড়ে। বিক্ষোভকালে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সিলেটের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। দুপুর ১২টার দিকে চৌহাট্টা এলাকা দিয়ে আবু সিনা ছাত্রাবাসে যাওয়ার সময় ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়েন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। শিক্ষার্থীরা তার গাড়িও আটকে দেয়। পরে মুহিত সহ আওয়ামী লীগ নেতারা এসে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন আবুল মাল আবদুল মুহিত ও সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী। আবুল মাল আবদুল মুহিত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন, ওয়াসিমকে খুন করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে দায়ীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের এভাবে রাস্তা দখল না করে আন্দোলন থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন। বলেন- মানুষকে কষ্ট দেয়া উচিত নয়। পরে অবশ্য শিক্ষার্থীরা আবুল মাল আবদুল মুহিতের গাড়ি ছেড়ে দেয়। এদিকে- দুপুর দেড়টার পর শিক্ষার্থীরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে চৌহাট্টা এলাকা ত্যাগ করেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন- ওয়াসিমের খুনিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূক শাস্তির দাবিতে তারা আগামী তিন দিন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করবে। এই সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তারা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবে। এদিকে- ওয়াসিম আব্বাসকে বাস থেকে ফেলে হত্যার ঘটনায় শনিবার রাতে সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় চালক জুয়েল মিয়াকে। গতকাল সকালে জুয়েলকে মৌলভীবাজার সদর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) জেদান আল মুছা। তিনি জানিয়েছেন- জুয়েলের বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে। জুয়েল মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থানার বাড়াউরা গ্রামের মৃত আজিদ মিয়ার পুত্র।
ওদিকে গতকাল সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার সিংচাপইড় গ্রামের শ্বশুর বাড়ি থেকে মাসুক আলী নামের ওই হেলপারকে আটক করা হয়। মাসুক আলী সুনামগঞ্জের তেঘরিয়া এলাকার দৌলত আলীর ছেলে। তাকেও মৌলভীবাজার থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। মৌলভীবাজার সদর থানার ওসি সুহেল মিয়া জানিয়েছেন- এ ঘটনায় মামলা হলে চালক ও হেল্পারকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এদিকে- নিহত শিক্ষার্থী ওয়াসিমের মরদেহ গতকাল সকালে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে গ্রামের বাড়ি নবীগঞ্জের দেবপাড়ার রুদ্র গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর জানাজা শেষে লাশ দাফন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সহকর্মীরা।
সিকৃবিতে শোক: বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ৪র্থ বর্ষের মেধাবী ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসের মৃত্যুতে সিকৃবিতে রোববার শোক দিবস পালন করা হয়েছে। এ কারণে গতকাল সিকৃবিতে কোনো ক্লাস, পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। এ ছাড়াও পূর্বনির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী একাডেমিক কাউন্সিলের সভাও স্থগিত করা হয়। দুপুরে ওয়াসিম আব্বাস এর স্মরণে শোক সভা, মানববন্ধন ও আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়ার আয়োজন করা হয় বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিঞা’র সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক প্রফেসর ড. জীতেন্দ্র নাথ অধীকারীর সঞ্চালনায় শোক সভায় বক্তব্য রাখেন- সিকৃবির ভিসি প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম শোয়েব, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ, পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, অফিসার পরিষদের সভাপতি কৃষিবিদ মো. সাজিদুল ইসলাম, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মিটু চৌধুরী, সাদা দলের সভাপতি প্রফেসর ড. এম. রাশেদ হাসনাত, লেপস্ এর সভাপতি সরকার মো. ইব্রাহিম খলিল, সহকারী প্রফেসর মো. নাজমুল হোসাইন, কর্মচারী সমিতির সভাপতি শাহ্ আলম সুরুক প্রমুখ। শোক সভায় বক্তারা ওয়াসিম আব্বাস এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়ার আয়োজন করা হয়।
রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ, রাস্তায় অগ্নিসংযোগের পর শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরে যায়। শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বেলা ১১টার দিকে অবস্থান নেয় সিলেটের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সংলগ্ন চৌহাট্টা এলাকায়। সেখানে তারা রাস্তায় বসে ওয়াসিম আব্বাস নিহতের ঘটনায় বিক্ষোভ করতে থাকে।
দুপুর ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিছিলসহ হাজারো শিক্ষার্থী আম্বরখানা হয়ে চৌহাট্টায় আসে। তারা চৌহাট্টা চত্বরে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। এতে করে জিন্দাবাজার থেকে আম্বরখানা এবং নয়াসড়ক থেকে রিকাবীবাজার পর্যন্ত রাস্তা বন্ধ হয়ে পড়ে। ওই সব সড়কে কয়েক শ যানবাহন আটকা পড়ে। বিক্ষোভকালে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সিলেটের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। দুপুর ১২টার দিকে চৌহাট্টা এলাকা দিয়ে আবু সিনা ছাত্রাবাসে যাওয়ার সময় ছাত্র বিক্ষোভের মুখে পড়েন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। শিক্ষার্থীরা তার গাড়িও আটকে দেয়। পরে মুহিত সহ আওয়ামী লীগ নেতারা এসে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করেন। এ সময় বক্তব্য রাখেন আবুল মাল আবদুল মুহিত ও সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান চৌধুরী। আবুল মাল আবদুল মুহিত শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে বলেন, ওয়াসিমকে খুন করা হয়েছে।
ইতিমধ্যে দায়ীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিচার হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদের এভাবে রাস্তা দখল না করে আন্দোলন থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন। বলেন- মানুষকে কষ্ট দেয়া উচিত নয়। পরে অবশ্য শিক্ষার্থীরা আবুল মাল আবদুল মুহিতের গাড়ি ছেড়ে দেয়। এদিকে- দুপুর দেড়টার পর শিক্ষার্থীরা তিন দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করে চৌহাট্টা এলাকা ত্যাগ করেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন- ওয়াসিমের খুনিদের গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূক শাস্তির দাবিতে তারা আগামী তিন দিন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস ও পরীক্ষা বর্জন করবে। এই সময়ের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে তারা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করবে। এদিকে- ওয়াসিম আব্বাসকে বাস থেকে ফেলে হত্যার ঘটনায় শনিবার রাতে সিলেট কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় চালক জুয়েল মিয়াকে। গতকাল সকালে জুয়েলকে মৌলভীবাজার সদর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিলেট মহানগর পুলিশের এডিসি (মিডিয়া) জেদান আল মুছা। তিনি জানিয়েছেন- জুয়েলের বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবে। জুয়েল মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থানার বাড়াউরা গ্রামের মৃত আজিদ মিয়ার পুত্র।
ওদিকে গতকাল সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার সিংচাপইড় গ্রামের শ্বশুর বাড়ি থেকে মাসুক আলী নামের ওই হেলপারকে আটক করা হয়। মাসুক আলী সুনামগঞ্জের তেঘরিয়া এলাকার দৌলত আলীর ছেলে। তাকেও মৌলভীবাজার থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে। মৌলভীবাজার সদর থানার ওসি সুহেল মিয়া জানিয়েছেন- এ ঘটনায় মামলা হলে চালক ও হেল্পারকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। এদিকে- নিহত শিক্ষার্থী ওয়াসিমের মরদেহ গতকাল সকালে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে গ্রামের বাড়ি নবীগঞ্জের দেবপাড়ার রুদ্র গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে বাদ জোহর জানাজা শেষে লাশ দাফন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সহকর্মীরা।
সিকৃবিতে শোক: বায়োটেকনোলজি ও জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ৪র্থ বর্ষের মেধাবী ছাত্র ওয়াসিম আব্বাসের মৃত্যুতে সিকৃবিতে রোববার শোক দিবস পালন করা হয়েছে। এ কারণে গতকাল সিকৃবিতে কোনো ক্লাস, পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। এ ছাড়াও পূর্বনির্ধারিত বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী একাডেমিক কাউন্সিলের সভাও স্থগিত করা হয়। দুপুরে ওয়াসিম আব্বাস এর স্মরণে শোক সভা, মানববন্ধন ও আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়ার আয়োজন করা হয় বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নূর হোসেন মিঞা’র সভাপতিত্বে ও সাধারন সম্পাদক প্রফেসর ড. জীতেন্দ্র নাথ অধীকারীর সঞ্চালনায় শোক সভায় বক্তব্য রাখেন- সিকৃবির ভিসি প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, ডিন কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. বদরুল ইসলাম শোয়েব, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ, পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, অফিসার পরিষদের সভাপতি কৃষিবিদ মো. সাজিদুল ইসলাম, গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর ড. মিটু চৌধুরী, সাদা দলের সভাপতি প্রফেসর ড. এম. রাশেদ হাসনাত, লেপস্ এর সভাপতি সরকার মো. ইব্রাহিম খলিল, সহকারী প্রফেসর মো. নাজমুল হোসাইন, কর্মচারী সমিতির সভাপতি শাহ্ আলম সুরুক প্রমুখ। শোক সভায় বক্তারা ওয়াসিম আব্বাস এর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়ার আয়োজন করা হয়।
No comments