একটি সবজি অনেক রোগ থেকে বাঁচায়
সবজি
অনেকেই পছন্দ করেন, আবার উল্টোও আছে। কেউ কেউ সবজির নাম শুনলেই কপাল কুচকে
বসে থাকেন। সবজির গুণাগুণ জানা থাকলে হয়ত তারা কিছু সবজি মুখে তুলতেন। এই
যেমন- লালবিট। শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় উপাদানসমৃদ্ধ একটি সবজি। এতে ক্যালোরি
নেই বললেই চলে, অথচ শরীর সুস্থ রাখাতে এর জুড়ি মেলা ভার।
চলুন জেনে নেয়া যাক কী রয়েছে গোলগাল লাল রঙের এই সবজিতে-
কম ক্যালোরি
এতে রয়েছে আলুর প্রায় অর্ধের ক্যালোরি। তাছাড়া শর্করার পরিমাণও অনেক কম। সবজি, সালাদ বা স্যুপ হিসেবে লাল বিট খেতেও খুব ভালে। এছাড়া স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য এটা সত্যিই এক উপযুক্ত খাবার, যাতে পেট ভরবে কিন্তু ওজন বাড়বে না।
কাশির জন্য উপকারী
খুব হালকা টক, তেতো আর মিষ্টির সংমিশ্রণে ভিন্ন স্বাদের সবজি বিট কাশির জন্যও খুব উপকারী। তাছাড়া এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বিরোধী উপাদান রয়েছে, যা শীতকালীন ঠাণ্ডা লাগা থেকেও দূরে রাখবে আপনাকে।
‘ফুল অফ পাওয়ার’
লাল টুকটুকে রঙের এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ। এর কারণে স্বাদে বিট একদিকে যেমন একটু মিষ্টি-মিষ্টি, তেমনই অন্যদিকে শরীরে শক্তি যোগাতেও এর জুড়ি নেই। তাই তো অনেকে চকলেটের বদলে কাঁচা বিট চিবিয়ে খান। তার ওপর এতে বিভিন্ন ভিটামিনও কম নেই!
শরীরকে ভেতর থেকে সুরক্ষা করে
লাল বিটে থাকা উপাদান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে শরীরকে ভেতর থেকে সুরক্ষা করে। বিশেষ করে, পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যেসব রোগ হয় তা প্রতিরোধ করে বিট। আর বিভিন্ন সংক্রমণ রোগ থেকেও রক্ষা করে লাল রঙের এই সবজি।
ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর বিট
নানা রোগ থেকে মুক্তি পেতে প্রাচীনকালে গ্রিক ও রোমানরাও নিয়মিত বিট খেতেন। রক্তের মতো রঙের বিটের জুস রক্তস্বল্পতা দূর করে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে হজমশক্তিও বাড়ায় বিট।
বিটপালং
যাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে, তাদের জন্য বিট এবং বিটপালং প্রয়োজনীয় খাবার। বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে। সহজ কথায় বললে শরীরে জন্য লাল বিটের কোনো ক্ষতিকারক দিক নেই।
চলুন জেনে নেয়া যাক কী রয়েছে গোলগাল লাল রঙের এই সবজিতে-
কম ক্যালোরি
এতে রয়েছে আলুর প্রায় অর্ধের ক্যালোরি। তাছাড়া শর্করার পরিমাণও অনেক কম। সবজি, সালাদ বা স্যুপ হিসেবে লাল বিট খেতেও খুব ভালে। এছাড়া স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য এটা সত্যিই এক উপযুক্ত খাবার, যাতে পেট ভরবে কিন্তু ওজন বাড়বে না।
কাশির জন্য উপকারী
খুব হালকা টক, তেতো আর মিষ্টির সংমিশ্রণে ভিন্ন স্বাদের সবজি বিট কাশির জন্যও খুব উপকারী। তাছাড়া এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়া বিরোধী উপাদান রয়েছে, যা শীতকালীন ঠাণ্ডা লাগা থেকেও দূরে রাখবে আপনাকে।
‘ফুল অফ পাওয়ার’
লাল টুকটুকে রঙের এই সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ। এর কারণে স্বাদে বিট একদিকে যেমন একটু মিষ্টি-মিষ্টি, তেমনই অন্যদিকে শরীরে শক্তি যোগাতেও এর জুড়ি নেই। তাই তো অনেকে চকলেটের বদলে কাঁচা বিট চিবিয়ে খান। তার ওপর এতে বিভিন্ন ভিটামিনও কম নেই!
শরীরকে ভেতর থেকে সুরক্ষা করে
লাল বিটে থাকা উপাদান অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে শরীরকে ভেতর থেকে সুরক্ষা করে। বিশেষ করে, পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে যেসব রোগ হয় তা প্রতিরোধ করে বিট। আর বিভিন্ন সংক্রমণ রোগ থেকেও রক্ষা করে লাল রঙের এই সবজি।
ভিটামিন ও মিনারেলে ভরপুর বিট
নানা রোগ থেকে মুক্তি পেতে প্রাচীনকালে গ্রিক ও রোমানরাও নিয়মিত বিট খেতেন। রক্তের মতো রঙের বিটের জুস রক্তস্বল্পতা দূর করে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে হজমশক্তিও বাড়ায় বিট।
বিটপালং
যাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি আছে, তাদের জন্য বিট এবং বিটপালং প্রয়োজনীয় খাবার। বিট উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে। সহজ কথায় বললে শরীরে জন্য লাল বিটের কোনো ক্ষতিকারক দিক নেই।
No comments